শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৪, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত আলোচিত ব্যবসায়ী ও সাবেক বায়রা মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন। মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে মেডিক্যাল বাণিজ্যের আড়ালে সাধারণ শ্রমিকদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। কর্মী পাঠানোর নামে প্রায় আট লাখ কর্মীর কাছ থেকে মেডিক্যাল ফি বাবদ ৮০০ কোটির বেশি টাকা লোপাট করে স্বপন ও তাঁর সিন্ডিকেট।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর নামে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর দুর্বলতাকে ব্যবহার করে লাভবান হয়েছে। এখন সমন্বিত তদন্ত, দ্রুত বিচার এবং এই চক্রে জড়িতদের কঠোর আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নামে গড়ে ওঠা নিয়ন্ত্রিত সিন্ডিকেটের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য স্বপন। ‘মীম মেডিক্যাল’ ও ‘ক্যাথারসিস মেডিক্যাল’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে হাজার হাজার বিদেশ গমনেচ্ছুদের কাছ থেকে কয়েক শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি। এই সিন্ডিকেটের ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির অন্যতম ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গেই মীম মেডিক্যাল ও ক্যাথারসিস মেডিক্যালের সরাসরি সংযোগ রয়েছে।

প্রতিষ্ঠানগুলো রুহুল আমিন স্বপনের ক্যাথারসিস গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান।

২০২২ সালের আগস্ট মাসে মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার খোলার পর স্বল্প সময়েই চার লাখ ৯৪ হাজার বাংলাদেশি কর্মী পাঠানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় মেডিক্যাল চেকআপ বাধ্যতামূলক হলেও তা পরিচালনার দায়িত্ব পায় কেবল নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বিদেশ গমনেচ্ছু বাংলাদেশি কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষাসংক্রান্ত নীতিমালা অনুযায়ী অনুমোদন পাওয়া যেকোনো মেডিক্যালেই কর্মীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো যায়।

কিন্তু স্বপন সিন্ডিকেটের কারণে হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানই শুধু মালয়েশিয়া গমনেচ্ছুদের মেডিক্যাল করতে পেরেছে। এর মাধ্যমে স্বপন হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের টাকা। এ টাকার বেশির ভাগই বিভিন্ন চ্যানেলে বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মালয়েশিয়া যাত্রায় মেডিক্যাল ফি ১০ হাজার টাকার কমে দিতে পারেননি কোনো কর্মী। এমনকি ১৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত মেডিক্যাল ফি দিতে হয়েছে কর্মীদের।

২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত চার লাখ ৯৪ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় গেছেন। আবার সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও ১৮ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি। মেডিক্যাল ফির অর্থ আদায়ের হিসাবে দেখা যায়, যেতে পারা এবং না পারা কর্মীদের কাছ থেকে মেডিক্যাল ফি বাবদ ৫০০ কোটির বেশি অর্থ লোপাট করেছে মালয়েশিয়া সিন্ডিকেট।

তবে জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারি হিসাবে ১৮ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে না পারলেও এর বাইরে আরো তিন লাখ কর্মীর মেডিক্যাল করিয়েছে এই সিন্ডিকেট। যাঁদের কাছ থেকে ১০ হাজার করে ৩০০ কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। অর্থাৎ এই মেডিক্যাল ফি দ্বারা ৮০০ কোটির বেশি অর্থ লোপাট করে স্বপন সিন্ডিকেট। এই টাকার বড় অংশই চলে গেছে স্বপনের নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানে। স্বপনের মালিকানাধীন মীম মেডিক্যাল ও ক্যাথারসিস মেডিক্যাল নামে কর্মীদের মেডিক্যাল পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে তা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ভাগাভাগি করা হতো।

অভিযোগ রয়েছে, কয়েকটি সেন্টার প্রবাসী কর্মীদের মেডিক্যাল পরীক্ষা ছাড়াই ‘ফিটনেস সার্টিফিকেট’ ইস্যু করেছে। এতে করে বিদেশ যাওয়ার পর স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছেন কর্মীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ভুক্তভোগী বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মেডিক্যাল পরীক্ষা ছাড়াই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। পরে সে মালয়েশিয়ায় গিয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন জানতে পারি মেডিক্যাল রিপোর্ট ছিল ভুয়া।’

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরও মালয়েশিয়া যেতে পারেননি ১৭ হাজার ৭৭৭ জন শ্রমিক। কিন্তু বাস্তবে কয়েক লাখ শ্রমিক মালয়েশিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্যে দালালচক্রকে অর্থ প্রদান করেছিলেন। পাশাপাশি বিদেশে যাওয়ার প্রাথমিক ধাপ হিসেবে মেডিক্যাল টেস্টও সম্পন্ন করেছিল।

ভোগান্তিতে কর্মীরা

পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলার বাসিন্দা রাব্বি হোসেন। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য রিক্রুটিং এজেন্সি মোহাম্মদ নুরুজ্জামান অ্যান্ড সন্স লিমিটেডের (আরএল-৭০৫) আওতাধীন মেডিক্যাল সেন্টারে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান তিনি। দু-দুবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে গিয়ে ২১ হাজার টাকা খরচ করেন রাব্বি হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমি দুবার মেডিক্যাল করেছিলাম। দুবার করতে প্রথমবার ১১ হাজার এবং দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকা করে ২১ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। প্রথমবার মেডিক্যাল করার পর তিন মাসের মধ্যে এজেন্সি ভিসা দিতে পারেনি। এ জন্য মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের আর মূল্য থাকেনি। এ জন্য দ্বিতীয়বার মেডিক্যাল করতে হয়েছে। এত মেডিক্যাল করে কী লাভ হলো। এই টাকাও তো আর ফেরত পাব না।’

আবুল খায়ের ও আবু কাউসার দুজন সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা। মালয়েশিয়ার জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে তাঁদের খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা। আবু কাউসারের বাবা হানিফ শিকদার বলেন, ‘আমার ছেলে এবং ছোট ভাইকে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য মেডিক্যাল করিয়েছিলাম। ঢাকার পল্টনে একটি মেডিক্যাল সেন্টার থেকে মেডিক্যাল করাই। সেখানে একজনের ১৫ হাজার করে দুজনের জন্য ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে। দুই-তিনটা সময় দেওয়ার পর মেডিক্যাল করাতে পারছি। এরপর আবার তাঁদের নাশতা করানোর জন্য টাকা দিতে হয়েছে। আবার তিন হাজার টাকা করে ওষুধ নিতে হয়েছে। এরপর মেডিক্যাল সম্পূর্ণ হয়েছে।’

সজীব আহমেদ কামাল নামের মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু বলেন, ‘মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য মেডিক্যাল সম্পন্ন করতে ১০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মেডিক্যালের মেয়াদ শেষ হলেও আমাদের বিদেশ পাঠানো হয়নি। পরে আবারও মেডিক্যাল করতে বলা হয়, এর মধ্যেই মালয়েশিয়ার ভিসা বন্ধ হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত রিক্রুটিং এজেন্সি এশা ইন্টারন্যাশনালের (আরএল-১৫৯৭) পক্ষ থেকে কোনো টাকা দেওয়া হয়নি।’

বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার বাসিন্দা নজরুল সরকার জানান, স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে তাঁর ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। ঢাকার রামপুরার একটি মেডিক্যাল সেন্টার থেকে তিনি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মালয়েশিয়া কর্মীদের মেডিক্যাল করা একটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় প্রায় পাঁচ লাখ কর্মী গেলেও ২০ থেকে ২৫ লাখ কর্মীকে মেডিক্যাল টেস্ট করানো হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ কর্মীকে মীম মেডিক্যাল ও ক্যাথারসিস মেডিক্যালে মেডিক্যাল করতে বাধ্য করা হয়েছিল। বাকি গমনেচ্ছুদের মেডিক্যাল হয়েছে সিন্ডিকেটের নির্ধারিত ৪৭টি মেডিক্যাল সেন্টারে।’

তিনি আরো বলেন, ‘অন্যান্য মেডিক্যালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও কর্মীপ্রতি তিন হাজার করে স্বপনের অফিসে পৌঁছে দেওয়া লাগত। নতুবা মেডিক্যাল রিপোর্ট ঠিক হয়নি—এমন অজুহাতে নতুন করে মেডিক্যাল করতে বাধ্য করা হতো।’

মেডিক্যাল ছাড়া হুন্ডি ব্যবসাসহ নানা অপরাধে জড়িত স্বপন

ব্যাংকিং ট্রান্সজেকশন, মোবাইল ফাইন্যানশিয়াল সার্ভিস এবং হুন্ডির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে বলে সন্দেহ করছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। মূলত স্বপনের মালিকানাধীন ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে মীম মেডিক্যাল ও ক্যাথারসিস মেডিক্যালের আর্থিক লেনদেন গভীরভাবে জড়িত।

দুর্নীতি দমন কমিশনের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, স্বপনের নামে বা তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে অন্তত ১২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করা হয়েছে, যার মাধ্যমে গত দুই বছরে প্রায় ৯৫০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। জনশক্তি রপ্তানি থেকে অর্জিত ব্যাবসায়িক আয়ের তথ্য গোপন করে রেমিট্যান্স হিসেবে তা দেখিয়ে কর ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে রুহুল আমিন স্বপনের বিরুদ্ধে। তদন্তে দেখা গেছে, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ইনওয়ার্ড কমার্শিয়াল রেমিট্যান্সের নামে কোটি কোটি টাকা অর্জন করেন তিনি, যা করযোগ্য ব্যাবসায়িক আয় হলেও রিটার্নে তা উল্লেখ করেননি।

স্বপনের মালিকানাধীন ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল মালয়েশিয়ার রেডউড ফার্নিচার কম্পানির সঙ্গে চুক্তিতে জনশক্তি পাঠালেও সে বাবদ পাওয়া অর্থ রেমিট্যান্স হিসেবে দাবি করে তিনি কর ফাঁকি দিয়েছেন এবং সরকারের কাছ থেকে নগদ প্রণোদনাও নিয়েছেন।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের (সিআইসি) তদন্তে জানা গেছে, ২০১০ থেকে ২০২১ সাল করবর্ষে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ডে ১৩৯ কোটি টাকা ও ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে ১.৪৮ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন তিনি। যার বড় অংশ আয়কর বিবরণীতে নেই।

এ প্রসঙ্গে জানতে রুহুল আমিন স্বপনকে ফোন দেওয়া হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ব্যবস্থা করে ফোন দেওয়া হলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/মুসা


 

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
সর্বশেষ খবর
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না
মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত
থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ
ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা