শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫৭, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

ফয়জুল্লাহ রিয়াদ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত একটি আরব দেশ হলো সিরিয়া। পশ্চিম এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি রাষ্ট্র এটি। দেশটির ভৌগোলিক অবস্থান বলতে গেলে উত্তরে এরদোয়ানের তুরস্ক, দক্ষিণে জর্দান, দক্ষিণ-পশ্চিমে অভিশপ্ত ইসরায়েল, পূর্বে মুসলিম ভূখণ্ড ইরাক ও পশ্চিমে লেবানন। সিরিয়া প্রাচীন শামের একটি অংশ।

শাম শব্দটি একটি বিস্তৃত অঞ্চলকে বুঝায়। যা বর্তমান সিরিয়া, লেবানন, জর্দান ও পূর্ণ-ফিলিস্তিন (ইসরায়েলসহ) নিয়ে গঠিত।

শাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় ভূমি। ইসলামের অতীত ইতিহাস ও ভবিষ্যতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে এই অঞ্চল।

এখানে আল্লাহ তাআলা অগণিত নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.) নিজ সম্প্রদায়ের বিরোধিতার সম্মুখীন হয়ে এখানে হিজরত করেছিলেন। হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মভূমি এটি। হজরত মুসা (আ.)-ও এখানে হিজরত করেছিলেন।

তাঁর জন্ম মিসর হলেও মৃত্যু হয় এখানে এবং তিনি কবরস্থ হন মসজিদে আকসার উপকণ্ঠে। এর বাইরেও হজরত ইয়াকুব (আ.), দাউদ (আ.) এবং সুলাইমান (আ.)-সহ সহস্র নবী-রাসুলের পদধূলিতে ধন্য এই ভূমি।
এক বর্ণনায় এসেছে, ‘আলী (রা.)-কে একবার শামের বিরুদ্ধে অভিশাপ দেওয়ার জন্য বলা হলো। কিন্তু তিনি অস্বীকৃতি জানিয়ে বললেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে শুনেছি যে সেখানে আবদালরা (আল্লাহর বিশেষ বান্দা) থাকেন। তাঁদের সংখ্যা সব সময় ৪০ জন।

তাঁদের থেকে কেউ মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ তাআলা অন্য একজনকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত বানান। এঁদের বরকতে বৃষ্টি হয় এবং কাফিরদের বিরুদ্ধে জয়লাভ হয়। ভবিষ্যতে এঁদের অসিলায় শামের অধিবাসীদের থেকে আজাব উঠিয়ে নেওয়া হবে।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৮৯৬)

বরকতময় ভূমি : শাম এমন বরকতময় ভূমি, যেখানে রাসুলুল্লাহ (সা.) মেরাজে গমনের সময় যাত্রাবিরতি করেছিলেন। সেখানকার মসজিদে আকসায় মহানবী (সা.)-এর ইমামতিতে আগের সব নবী-রাসুল নামাজ আদায় করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চারদিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি। যেন আমি তাকে কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দিই। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

অভিশপ্ত দাজ্জাল সমগ্র পৃথিবী ভ্রমণ করলেও চারটি স্থানে যেতে পারবে না। সেগুলোর একটি হলো শামে অবস্থিত বাইতুল মুকাদ্দাস বা মসজিদে আকসা। (সিলসিলায়ে সহিহাহ, হাদিস : ২৯৩৪)

মুসলমানদের প্রথম কিবলা : শামে অবস্থিত মসজিদে আকসা হলো মুসলমানদের প্রথম কিবলা। মেরাজের সময় আল্লাহ তাআলা মুসলমানদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করে দেওয়ার পর মহানবী (সা.) ও সাহাবায়ে কিরাম মসজিদে আকসার দিকে ফিরেই নামাজ আদায় করতেন। অতঃপর হিজরতের ১৭ মাস পর কিবলা পরিবর্তনের নির্দেশসংবলিত আয়াত নাজিল হয় এবং মসজিদে হারাম অভিমুখে নামাজের আদেশ প্রদান করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আকাশের দিকে (হে নবী) তোমার বারবার তাকানো আমি লক্ষ করি। অবশ্যই তোমাকে আমি এমন কিবলার দিকে ফেরাব, যা তুমি পছন্দ করো। অতএব, তুমি মসজিদে হারামের দিকে মুখ ফেরাও।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৪৪)

খলিফা মাহদির সঙ্গে যোগসূত্র : পৃথিবীতে যখন খলিফা মাহদির আত্মপ্রকাশ ঘটবে, তখন শাম থেকে নামধারী মুসলমানদের একটি দল তাঁকে হত্যা করতে মক্কার দিকে রওনা করবে। কিন্তু আল্লাহর গজবের মাধ্যমে মক্কা-মদিনার মাঝামাঝি ‘বাইদা’ নামক স্থানে তাদের ধসিয়ে দেওয়া হবে। অতঃপর এ সংবাদ শুনে শামের শ্রেষ্ঠ মুসলমানরা এসে খলিফা মাহদির হাতে বায়াত গ্রহণ করবেন। তখন থেকে ঈসা (আ.)-এর আগমন পর্যন্ত তিনিই হবেন সেনাপ্রধান। এরপর ঈসা (আ.)-এর আগমন হলে তিনি সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নেবেন এবং দাজ্জালকে শামে হত্যা করবেন। তখন খলিফা মাহদি হবেন সে সৈন্যদলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সেনা সদস্য। (আল মানারুল মুনিফ : ১৪৭)

দাজ্জালকে হত্যা : কিয়ামতের আগে কানা দাজ্জাল যখন পৃথিবীব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টি করবে এবং ফিতনা ছড়িয়ে দেবে, তখন ঈসা (আ.) দামেস্কে অবতরণ করবেন এবং দাজ্জালকে খুঁজতে থাকবেন। শেষতক শামের লুদ নামক স্থানে তাকে খুঁজে বের করে হত্যা করবেন। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইরাক ও শামের মধ্যবর্তী অঞ্চল থেকে দাজ্জাল বের হয়ে পৃথিবীব্যাপী গোলযোগ সৃষ্টি করবে। হে আল্লাহর বান্দারা! তোমরা তখন নিজেদের ঈমানের ওপর অটল থাকবে।’ এরপর হাদিসের শেষদিকে তিনি বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহ তাআলা মারিয়াম তনয় ঈসা (আ.)-কে দুনিয়ায় পাঠাবেন। তিনি দুজন ফেরেশতার কাঁধে ভর করে দামেস্কের পূর্ববর্তী অঞ্চলের শুভ্র মিনারের কাছে অবতরণ করবেন। তখন তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাস যেসব কাফিরের গায়ে লাগবে, তারা মারা যাবে। এবং দৃষ্টিসীমার শেষ প্রান্তে গিয়ে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাস পড়বে। তিনি দাজ্জালকে খুঁজতে থাকবেন এবং শামের বাবে লুদ নামক স্থানে তাকে হত্যা করবেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৯৩৭)

কিয়ামত-পূর্ব সময়ে ভূমিকা : কিয়ামত-পূর্ব সময়ে শাম হবে ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলকেন্দ্র। এ জন্য মহানবী (সা.) শেষ যুগের ফিতনার সময় শাম অঞ্চলে অবস্থান করতে বলেছেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয় কিয়ামত-পূর্ব সময়ে হাজারামাওত (ইয়েমেনের একটি ঐতিহাসিক অঞ্চল) থেকে একটি অগ্নিকুণ্ড বের হবে এবং লোকদের একত্র করবে। সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! তখন আমাদের কী করতে নির্দেশ দেন? তিনি বলেন, তোমরা শাম অঞ্চলকে মজবুতভাবে ধরে রেখো।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২২১৭)

বিজয়ের সুসংবাদ : মহানবী (সা.) খন্দক যুদ্ধের সময় মুসলমানদের শাম বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন। ঘটনাটি ছিল নিম্নরূপ—খন্দকযুদ্ধে সালমান ফারসি (রা.)-এর পরামর্শক্রমে পরিখা খননের সময় সাহাবিদের সামনে একটা বিশাল পাথর পড়ে, যা তাঁরা কোনোভাবেই ভাঙতে পারছিলেন না। বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানানো হয়। তিনি একটি কোদাল হাতে নিয়ে পাথরে আঘাত করেন। এতে পাথর ভেঙে যায়। তখন তিনি বলেন, ‘আল্লাহ মহান। আমাকে শামের চাবিগুলো (বিজয়) দেওয়া হয়েছে। শপথ আল্লাহর! আমি এখান থেকে তার লাল প্রাসাদগুলো দেখতে পাচ্ছি।’

(সুনানে কুবরা, হাদিস : ৮৮৫৮)

রাসুলের এই ভবিষ্যদ্বাণী হজরত আবু বকর (রা.) ও হজরত উমর (রা.)-এর যুগেই বাস্তবায়িত হয়েছিল। তখনই মুসলমানরা শাম বিজয় করে।

লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ

রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/মুসা


 

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ইসলামের তাগিদ
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৫ হাজার ৪২৮ হজযাত্রী
জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়
জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়
মুসলিম ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় করণীয়
মুসলিম ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় করণীয়
কোরআন অনুধাবনের প্রয়োজনীয়তা
কোরআন অনুধাবনের প্রয়োজনীয়তা
সম্প্রীতির শিক্ষা দেয় পবিত্র হজ
সম্প্রীতির শিক্ষা দেয় পবিত্র হজ
আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য
আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য
মক্কা-মদিনায় বাঙালি শাসকের মাদরাসা প্রতিষ্ঠা
মক্কা-মদিনায় বাঙালি শাসকের মাদরাসা প্রতিষ্ঠা
সর্বশেষ খবর
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'
'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার
ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার
বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল
দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?
ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি
রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে