শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

♦ হেমায়েতপুর, ভাটুলিয়া, বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল শুরু হচ্ছে জমি ♦ অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ হবে সিটি টার্মিনাল
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

রাজধানীর বাইরে নেওয়া হচ্ছে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। সাভারের হেমায়েতপুর, হরিরামপুরের গ্রাম ভাটুলিয়া এবং কেরানীগঞ্জের বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। এ ছাড়া কাঁচপুরে বাস টার্মিনাল ও সিটি বাস ডিপো নির্মাণ করা হবে। গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদের আন্তজেলা টার্মিনালকে সিটি টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজধানীতে টার্মিনালকেন্দ্রিক যানজট নিত্যসঙ্গী। এই যানজট নিরসন ও গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজধানীর বাইরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল করার পরিকল্পনা চলছে। হেমায়েতপুর, গ্রাম ভাটুলিয়া ও বাঘাইরে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আগামী ৫০ বছরে পরিবহনের পরিস্থিতি চিন্তা করে এ টার্মিনালগুলো করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীর ভিতরের এই তিন টার্মিনালকে সিটি বাস টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে। তাহলে রাস্তায় আর কোনো বাস থাকবে না, যানজটও হবে না। বাস মালিক ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। এসব টার্মিনালে যাত্রীদের সার্বিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে। বিশ্রামের ব্যবস্থা থাকবে চালকদেরও।’

রবিবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার আলোচনা সূত্রে জানা যায়, দুই ধাপে এই বাস টার্মিনাল প্রকল্পের কাজ করা হবে। প্রথম ধাপে বাঘাইর, কাঁচপুর দক্ষিণ, গ্রাম ভাটুলিয়া ও হেমায়েতপুরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। কাঁচপুর উত্তরে ও ভাওয়াল আটি বাজারে সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভুলতায় আন্তজেলা টার্মিনাল এবং কাঞ্চন এলাকায় সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপের কাজ ২০২৫ সালের মধ্যে এবং দ্বিতীয় ধাপের কাজ ২০৩০-৩৫ সালের মধ্যে শুরু হবে বলে জানা গেছে।

ডিএনসিসি সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের জন্য হেমায়েতপুরে ৪৫ দশমিক ১৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। এতে খরচ পড়বে ৭ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। বাঘাইরে সরকারি মালিকানাধীন ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৮১২ কোটি টাকা। কাঁচপুর উত্তরে বাস ডিপোর জন্য সরকারি মালিকানাধীন ১৫ দশমিক ৫ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ পড়বে ৭৮৮ কোটি টাকা। কাঁচপুর দক্ষিণে ব্যক্তিমালিকানাধীন ২৭ দশমিক ৭০ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা। ভুলতায় ২৪ দশমিক ২ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৯৪২ কোটি টাকা। কাঞ্চনে ২৪ দশমিক ২ একর ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা। গ্রাম ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৫০ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩১৪ কোটি টাকা। আটি বাজারে ২৫ দশমিক ৭৮ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩০৫ কোটি টাকা। প্রকল্পের নকশা সূত্রে জানা যায়, হেমায়েতপুর আন্তজেলা বাস টার্মিনালের নকশায় টার্মিনাল বিল্ডিংয়ে কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪ ও সিটি বাস ৫১। আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে থাকবে ১২৫ এবং বাস বের হয়ে যাওয়ার বে ১২৫। ১২০টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। গ্রাম ভাটুলিয়ায় বাস টার্মিনালের পরিকল্পনায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৩৪টি, সিএনজি ৭০টি, মোটরবাইক ৩০টি, সিটি বাস ৩২টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৬৪টি এবং বের হওয়ার বে থাকবে ৬৪টি। ৮৬টি বাস পার্ক করে রাখা যাবে। বাঘাইরে পরিকল্পনাধীন টার্মিনালের নকশায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪টি, সিটি বাস ৩৩টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৭২টি এবং বের হওয়ার বে ৭২টি। ২২৪টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, বাস মালিক সমিতির সঙ্গে বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির দফায় দফায় বৈঠক চলছে। রাজধানী জুড়ে যানজটের অন্যতম কেন্দ্র টার্মিনাল। টার্মিনালে গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাখালী বাস টার্মিনাল ঘিরে সকাল থেকে শুরু হয় যানজট। এই যানজট ছড়িয়ে পড়ে শহর জুড়ে। দূরপাল্লার গাড়ি শহরের ভিতরে আসায় উত্তরা, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে যানজটের সৃষ্টি হয়। অফিসগামী মানুষের কাছে এই রুট দিনে দিনে হয়ে উঠছে বিভীষিকা। তেজগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত ইউটার্ন নির্মাণ করেও যানজট কমাতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। টার্মিনালের বাইরে বাস রেখে রাস্তা দখল করে রাখেন মালিক-শ্রমিকরা। তেজগাঁও এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে প্রতিদিন তেজগাঁও থেকে উত্তরা গিয়ে অফিস করতে হয়। সকালে মহাখালী টার্মিনাল থেকে বাস বেরোনোর জন্য টার্মিনালের সামনে রাস্তা আটকে রাখা হয়। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।’ অফিস সময়ে গাড়ির চাপে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। এ টার্মিনাল সরিয়ে নিলে এখানে সকাল-বিকাল দুই ঘণ্টার যে তীব্র যানজট, এর অবসান হবে। গাবতলী বাস টার্মিনালের কারণে টেকনিক্যাল মোড়, কল্যাণপুর ও মিরপুর-১-এর মাজার রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়। সায়েদাবাদ এলাকারও একই অবস্থা। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। আগামী ২১ সেপ্টেম্বর আরেকটি মিটিং আছে। টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরাও একমত। ঢাকা শহর আর আগের মতো নেই। যখন এই টার্মিনাল তৈরি হয়েছিল তখন ঢাকা শহরে ৩০-৪০ লাখ মানুষ বাস করত। এখন ২ কোটির বেশি মানুষের বাস এখানে। রাজধানীর যানজট নিরসনে আমি মনে করি টার্মিনাল সরানোর প্রয়োজন আছে।’ তবে টার্মিনাল সরানোর চেয়ে বাসের চলাচল ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন উল্লেখ করে পরিবহন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, ‘টার্মিনাল সরানোর পরিকল্পনা উন্নয়নমূলক কিন্তু এ পরিকল্পনা হতে হবে অপারেশনাল। টার্মিনালে বাস বসিয়ে রাখার সংস্কৃতি থেকে না বেরোলে যত বড় টার্মিনালই বানানো হোক তাতে জায়গা হবে না।’ তার পরামর্শ, টার্মিনালে থেমে না থেকে যাত্রী নিয়ে বাস চলতে থাকবে। চালক শিফট অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। তিনি বলেন, ‘কোম্পানিভিত্তিক পরিবহন ব্যবস্থাপনায় যেতে পারলে যাত্রীর জন্য বাস বসিয়ে রাখতে হতো না। লন্ডনের মতো ব্যস্ত শহরে ভিক্টোরিয়া বাস টার্মিনালে সর্বোচ্চ ১০-১২টি বাস রাখা যায়। বাকি বাস শহর জুড়ে সার্ভিস দিতে থাকে। সেখানে কোনো যানজটও হয় না। বাস এভাবে বসিয়ে রাখলে মূলধনেরও বড় ক্ষতি হয়। পরিবহন ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন না এনে শুধু টার্মিনাল সরিয়ে দূরে নিয়ে যাওয়া কোনো বিজ্ঞানসম্মত সিদ্ধান্ত হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন