শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

♦ হেমায়েতপুর, ভাটুলিয়া, বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল শুরু হচ্ছে জমি ♦ অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ হবে সিটি টার্মিনাল
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

রাজধানীর বাইরে নেওয়া হচ্ছে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। সাভারের হেমায়েতপুর, হরিরামপুরের গ্রাম ভাটুলিয়া এবং কেরানীগঞ্জের বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। এ ছাড়া কাঁচপুরে বাস টার্মিনাল ও সিটি বাস ডিপো নির্মাণ করা হবে। গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদের আন্তজেলা টার্মিনালকে সিটি টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজধানীতে টার্মিনালকেন্দ্রিক যানজট নিত্যসঙ্গী। এই যানজট নিরসন ও গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজধানীর বাইরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল করার পরিকল্পনা চলছে। হেমায়েতপুর, গ্রাম ভাটুলিয়া ও বাঘাইরে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আগামী ৫০ বছরে পরিবহনের পরিস্থিতি চিন্তা করে এ টার্মিনালগুলো করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীর ভিতরের এই তিন টার্মিনালকে সিটি বাস টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে। তাহলে রাস্তায় আর কোনো বাস থাকবে না, যানজটও হবে না। বাস মালিক ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। এসব টার্মিনালে যাত্রীদের সার্বিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে। বিশ্রামের ব্যবস্থা থাকবে চালকদেরও।’

রবিবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার আলোচনা সূত্রে জানা যায়, দুই ধাপে এই বাস টার্মিনাল প্রকল্পের কাজ করা হবে। প্রথম ধাপে বাঘাইর, কাঁচপুর দক্ষিণ, গ্রাম ভাটুলিয়া ও হেমায়েতপুরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। কাঁচপুর উত্তরে ও ভাওয়াল আটি বাজারে সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভুলতায় আন্তজেলা টার্মিনাল এবং কাঞ্চন এলাকায় সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপের কাজ ২০২৫ সালের মধ্যে এবং দ্বিতীয় ধাপের কাজ ২০৩০-৩৫ সালের মধ্যে শুরু হবে বলে জানা গেছে।

ডিএনসিসি সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের জন্য হেমায়েতপুরে ৪৫ দশমিক ১৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। এতে খরচ পড়বে ৭ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। বাঘাইরে সরকারি মালিকানাধীন ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৮১২ কোটি টাকা। কাঁচপুর উত্তরে বাস ডিপোর জন্য সরকারি মালিকানাধীন ১৫ দশমিক ৫ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ পড়বে ৭৮৮ কোটি টাকা। কাঁচপুর দক্ষিণে ব্যক্তিমালিকানাধীন ২৭ দশমিক ৭০ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা। ভুলতায় ২৪ দশমিক ২ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৯৪২ কোটি টাকা। কাঞ্চনে ২৪ দশমিক ২ একর ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা। গ্রাম ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৫০ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩১৪ কোটি টাকা। আটি বাজারে ২৫ দশমিক ৭৮ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩০৫ কোটি টাকা। প্রকল্পের নকশা সূত্রে জানা যায়, হেমায়েতপুর আন্তজেলা বাস টার্মিনালের নকশায় টার্মিনাল বিল্ডিংয়ে কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪ ও সিটি বাস ৫১। আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে থাকবে ১২৫ এবং বাস বের হয়ে যাওয়ার বে ১২৫। ১২০টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। গ্রাম ভাটুলিয়ায় বাস টার্মিনালের পরিকল্পনায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৩৪টি, সিএনজি ৭০টি, মোটরবাইক ৩০টি, সিটি বাস ৩২টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৬৪টি এবং বের হওয়ার বে থাকবে ৬৪টি। ৮৬টি বাস পার্ক করে রাখা যাবে। বাঘাইরে পরিকল্পনাধীন টার্মিনালের নকশায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪টি, সিটি বাস ৩৩টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৭২টি এবং বের হওয়ার বে ৭২টি। ২২৪টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, বাস মালিক সমিতির সঙ্গে বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির দফায় দফায় বৈঠক চলছে। রাজধানী জুড়ে যানজটের অন্যতম কেন্দ্র টার্মিনাল। টার্মিনালে গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাখালী বাস টার্মিনাল ঘিরে সকাল থেকে শুরু হয় যানজট। এই যানজট ছড়িয়ে পড়ে শহর জুড়ে। দূরপাল্লার গাড়ি শহরের ভিতরে আসায় উত্তরা, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে যানজটের সৃষ্টি হয়। অফিসগামী মানুষের কাছে এই রুট দিনে দিনে হয়ে উঠছে বিভীষিকা। তেজগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত ইউটার্ন নির্মাণ করেও যানজট কমাতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। টার্মিনালের বাইরে বাস রেখে রাস্তা দখল করে রাখেন মালিক-শ্রমিকরা। তেজগাঁও এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে প্রতিদিন তেজগাঁও থেকে উত্তরা গিয়ে অফিস করতে হয়। সকালে মহাখালী টার্মিনাল থেকে বাস বেরোনোর জন্য টার্মিনালের সামনে রাস্তা আটকে রাখা হয়। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।’ অফিস সময়ে গাড়ির চাপে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। এ টার্মিনাল সরিয়ে নিলে এখানে সকাল-বিকাল দুই ঘণ্টার যে তীব্র যানজট, এর অবসান হবে। গাবতলী বাস টার্মিনালের কারণে টেকনিক্যাল মোড়, কল্যাণপুর ও মিরপুর-১-এর মাজার রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়। সায়েদাবাদ এলাকারও একই অবস্থা। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। আগামী ২১ সেপ্টেম্বর আরেকটি মিটিং আছে। টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরাও একমত। ঢাকা শহর আর আগের মতো নেই। যখন এই টার্মিনাল তৈরি হয়েছিল তখন ঢাকা শহরে ৩০-৪০ লাখ মানুষ বাস করত। এখন ২ কোটির বেশি মানুষের বাস এখানে। রাজধানীর যানজট নিরসনে আমি মনে করি টার্মিনাল সরানোর প্রয়োজন আছে।’ তবে টার্মিনাল সরানোর চেয়ে বাসের চলাচল ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন উল্লেখ করে পরিবহন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, ‘টার্মিনাল সরানোর পরিকল্পনা উন্নয়নমূলক কিন্তু এ পরিকল্পনা হতে হবে অপারেশনাল। টার্মিনালে বাস বসিয়ে রাখার সংস্কৃতি থেকে না বেরোলে যত বড় টার্মিনালই বানানো হোক তাতে জায়গা হবে না।’ তার পরামর্শ, টার্মিনালে থেমে না থেকে যাত্রী নিয়ে বাস চলতে থাকবে। চালক শিফট অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। তিনি বলেন, ‘কোম্পানিভিত্তিক পরিবহন ব্যবস্থাপনায় যেতে পারলে যাত্রীর জন্য বাস বসিয়ে রাখতে হতো না। লন্ডনের মতো ব্যস্ত শহরে ভিক্টোরিয়া বাস টার্মিনালে সর্বোচ্চ ১০-১২টি বাস রাখা যায়। বাকি বাস শহর জুড়ে সার্ভিস দিতে থাকে। সেখানে কোনো যানজটও হয় না। বাস এভাবে বসিয়ে রাখলে মূলধনেরও বড় ক্ষতি হয়। পরিবহন ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন না এনে শুধু টার্মিনাল সরিয়ে দূরে নিয়ে যাওয়া কোনো বিজ্ঞানসম্মত সিদ্ধান্ত হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি
গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন
পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন

নগর জীবন

সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার
মানুষের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার

নগর জীবন