শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

♦ হেমায়েতপুর, ভাটুলিয়া, বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল শুরু হচ্ছে জমি ♦ অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ হবে সিটি টার্মিনাল
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার বাইরে যাচ্ছে তিন টার্মিনাল

রাজধানীর বাইরে নেওয়া হচ্ছে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। সাভারের হেমায়েতপুর, হরিরামপুরের গ্রাম ভাটুলিয়া এবং কেরানীগঞ্জের বাঘাইরে হবে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল। এ ছাড়া কাঁচপুরে বাস টার্মিনাল ও সিটি বাস ডিপো নির্মাণ করা হবে। গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদের আন্তজেলা টার্মিনালকে সিটি টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজধানীতে টার্মিনালকেন্দ্রিক যানজট নিত্যসঙ্গী। এই যানজট নিরসন ও গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজধানীর বাইরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল করার পরিকল্পনা চলছে। হেমায়েতপুর, গ্রাম ভাটুলিয়া ও বাঘাইরে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আগামী ৫০ বছরে পরিবহনের পরিস্থিতি চিন্তা করে এ টার্মিনালগুলো করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘রাজধানীর ভিতরের এই তিন টার্মিনালকে সিটি বাস টার্মিনাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে। তাহলে রাস্তায় আর কোনো বাস থাকবে না, যানজটও হবে না। বাস মালিক ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। এসব টার্মিনালে যাত্রীদের সার্বিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে। বিশ্রামের ব্যবস্থা থাকবে চালকদেরও।’

রবিবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার আলোচনা সূত্রে জানা যায়, দুই ধাপে এই বাস টার্মিনাল প্রকল্পের কাজ করা হবে। প্রথম ধাপে বাঘাইর, কাঁচপুর দক্ষিণ, গ্রাম ভাটুলিয়া ও হেমায়েতপুরে আন্তজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। কাঁচপুর উত্তরে ও ভাওয়াল আটি বাজারে সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভুলতায় আন্তজেলা টার্মিনাল এবং কাঞ্চন এলাকায় সিটি বাস ডিপো তৈরি করা হবে। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপের কাজ ২০২৫ সালের মধ্যে এবং দ্বিতীয় ধাপের কাজ ২০৩০-৩৫ সালের মধ্যে শুরু হবে বলে জানা গেছে।

ডিএনসিসি সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের জন্য হেমায়েতপুরে ৪৫ দশমিক ১৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। এতে খরচ পড়বে ৭ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। বাঘাইরে সরকারি মালিকানাধীন ৩৩ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৮১২ কোটি টাকা। কাঁচপুর উত্তরে বাস ডিপোর জন্য সরকারি মালিকানাধীন ১৫ দশমিক ৫ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ পড়বে ৭৮৮ কোটি টাকা। কাঁচপুর দক্ষিণে ব্যক্তিমালিকানাধীন ২৭ দশমিক ৭০ একর জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা। ভুলতায় ২৪ দশমিক ২ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৯৪২ কোটি টাকা। কাঞ্চনে ২৪ দশমিক ২ একর ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণে খরচ হবে ১ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা। গ্রাম ভাটুলিয়ায় ২৬ দশমিক ৫০ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩১৪ কোটি টাকা। আটি বাজারে ২৫ দশমিক ৭৮ একর সরকারি জমি অধিগ্রহণে খরচ ধরা হয়েছে ৩০৫ কোটি টাকা। প্রকল্পের নকশা সূত্রে জানা যায়, হেমায়েতপুর আন্তজেলা বাস টার্মিনালের নকশায় টার্মিনাল বিল্ডিংয়ে কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪ ও সিটি বাস ৫১। আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে থাকবে ১২৫ এবং বাস বের হয়ে যাওয়ার বে ১২৫। ১২০টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। গ্রাম ভাটুলিয়ায় বাস টার্মিনালের পরিকল্পনায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৩৪টি, সিএনজি ৭০টি, মোটরবাইক ৩০টি, সিটি বাস ৩২টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৬৪টি এবং বের হওয়ার বে থাকবে ৬৪টি। ৮৬টি বাস পার্ক করে রাখা যাবে। বাঘাইরে পরিকল্পনাধীন টার্মিনালের নকশায় কার/মাইক্রোবাস রাখা যাবে ৪৬টি, সিএনজি ৪৮টি, মোটরবাইক ৩৪টি, সিটি বাস ৩৩টি, আন্তজেলা বাস প্রবেশের বে ৭২টি এবং বের হওয়ার বে ৭২টি। ২২৪টি বাস পার্কিংয়ে রাখা যাবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, বাস মালিক সমিতির সঙ্গে বাস রুট র‌্যাশনালাইজেশন কমিটির দফায় দফায় বৈঠক চলছে। রাজধানী জুড়ে যানজটের অন্যতম কেন্দ্র টার্মিনাল। টার্মিনালে গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। মহাখালী বাস টার্মিনাল ঘিরে সকাল থেকে শুরু হয় যানজট। এই যানজট ছড়িয়ে পড়ে শহর জুড়ে। দূরপাল্লার গাড়ি শহরের ভিতরে আসায় উত্তরা, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে যানজটের সৃষ্টি হয়। অফিসগামী মানুষের কাছে এই রুট দিনে দিনে হয়ে উঠছে বিভীষিকা। তেজগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত ইউটার্ন নির্মাণ করেও যানজট কমাতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। টার্মিনালের বাইরে বাস রেখে রাস্তা দখল করে রাখেন মালিক-শ্রমিকরা। তেজগাঁও এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে প্রতিদিন তেজগাঁও থেকে উত্তরা গিয়ে অফিস করতে হয়। সকালে মহাখালী টার্মিনাল থেকে বাস বেরোনোর জন্য টার্মিনালের সামনে রাস্তা আটকে রাখা হয়। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।’ অফিস সময়ে গাড়ির চাপে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। এ টার্মিনাল সরিয়ে নিলে এখানে সকাল-বিকাল দুই ঘণ্টার যে তীব্র যানজট, এর অবসান হবে। গাবতলী বাস টার্মিনালের কারণে টেকনিক্যাল মোড়, কল্যাণপুর ও মিরপুর-১-এর মাজার রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়। সায়েদাবাদ এলাকারও একই অবস্থা। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। আগামী ২১ সেপ্টেম্বর আরেকটি মিটিং আছে। টার্মিনাল সরানোর ব্যাপারে আমরাও একমত। ঢাকা শহর আর আগের মতো নেই। যখন এই টার্মিনাল তৈরি হয়েছিল তখন ঢাকা শহরে ৩০-৪০ লাখ মানুষ বাস করত। এখন ২ কোটির বেশি মানুষের বাস এখানে। রাজধানীর যানজট নিরসনে আমি মনে করি টার্মিনাল সরানোর প্রয়োজন আছে।’ তবে টার্মিনাল সরানোর চেয়ে বাসের চলাচল ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন উল্লেখ করে পরিবহন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, ‘টার্মিনাল সরানোর পরিকল্পনা উন্নয়নমূলক কিন্তু এ পরিকল্পনা হতে হবে অপারেশনাল। টার্মিনালে বাস বসিয়ে রাখার সংস্কৃতি থেকে না বেরোলে যত বড় টার্মিনালই বানানো হোক তাতে জায়গা হবে না।’ তার পরামর্শ, টার্মিনালে থেমে না থেকে যাত্রী নিয়ে বাস চলতে থাকবে। চালক শিফট অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। তিনি বলেন, ‘কোম্পানিভিত্তিক পরিবহন ব্যবস্থাপনায় যেতে পারলে যাত্রীর জন্য বাস বসিয়ে রাখতে হতো না। লন্ডনের মতো ব্যস্ত শহরে ভিক্টোরিয়া বাস টার্মিনালে সর্বোচ্চ ১০-১২টি বাস রাখা যায়। বাকি বাস শহর জুড়ে সার্ভিস দিতে থাকে। সেখানে কোনো যানজটও হয় না। বাস এভাবে বসিয়ে রাখলে মূলধনেরও বড় ক্ষতি হয়। পরিবহন ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন না এনে শুধু টার্মিনাল সরিয়ে দূরে নিয়ে যাওয়া কোনো বিজ্ঞানসম্মত সিদ্ধান্ত হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা