শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

শুরু হয়েছে স্কুল-কলেজের ব্যস্ততা, রেস্টুরেন্ট ও বিনোদন কেন্দ্রে পুরনো কোলাহল, হচ্ছে বিয়েসহ নানা সামাজিক অনুষ্ঠান
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

দেড় বছরের অচলাবস্থা কাটিয়ে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে জনজীবন। কেটেছে লকডাউনের শঙ্কা, কমেছে করোনাভাইরাস নিয়ে ভীতি। কমেছে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার। খুলেছে স্কুল-কলেজ। দেশব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। চিড়িয়াখানা ও সিনেমা হলে ভিড় করছেন দর্শকরা। খুলেছে আদালতও। কমিউনিটি সেন্টারগুলোতেও বিয়ের আয়োজন চোখে পড়ছে। রাজধানীর শপিং মলগুলোতেও ভিড় করছে মানুষজন। সব মিলিয়ে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার-ঘোষিত বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় জনজীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

তবে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরলেও মানুষের জীবনব্যবস্থায় নতুন কিছু পরিবর্তন এসেছে। মানুষজন এখন ঘরের বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ব্যবহার করছেন। জীবাণুনাশক স্প্রে বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন। সচেতনদের অনেকেই পাবলিক প্লেসে গেলে পায়ে জুতার ওপর কভার ও মাথায় ক্যাপ পরছেন। আবার জনসমাগম হয় এমন স্থান ও স্কুল-কলেজেও প্রবেশের আগে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে। হাতে জীবাণুনাশক ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে। আর নতুন এ অভ্যাসগুলো মানুষ ইতিবাচকভাবেই নিচ্ছেন। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, ঘরের বাইরে সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহার ও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি  না মানলে পরিস্থিতি আবারও খারাপ হতে পারে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর পর বিশ্বের অন্য দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও স্বাভাবিক জীবনধারায় ছন্দপতন ঘটে। এর আগে এত দীর্ঘ সময়জুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল না। সিনেমা হল, চিড়িয়াখানা থেকে শুরু করে বিনোদন কেন্দ্রগুলো দেশ স্বাধীনের পর এর আগে এত দিন বন্ধ থাকেনি। হোটেল-রেস্টুরেন্ট, অফিস-আদালত, কমিউনিটি সেন্টার, প্রদর্শনী কেন্দ্রও দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। কঠোর লকডাউনে আকাশ, জল ও স্থলপথেও যান চলাচল বন্ধ ছিল নির্দিষ্ট সময়। সরকারের সিদ্ধান্তে ধীরে ধীরে আবার সবকিছু সচল হয়েছে। ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের স্কুল-কলেজ ও মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের পদচারণে আবার মুখরিত হয়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন। ভোরে ইউনিফরম পরিহিত শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়ার দৃশ্য আবার চোখে পড়ছে। ক্লাস শুরুর আগে এবং স্কুল ছুটির পর শিশুদের নিতে আসা অভিভাবকদের পুরনো জটলাও বলে দিচ্ছে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরছে।

মিরপুর সাড়ে ১১ নম্বরে অবস্থিত কসমো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থী আয়ান ফারুকের সঙ্গে কথা হয়। এই খুদে শিক্ষার্থী বলে, ‘অনেক দিন পর স্কুলে এসে ভালো লাগছে। যদিও আমাদের এখন সপ্তাহে এক দিন স্কুলে ক্লাস হবে। বাকি দিনগুলোতে অনলাইন ক্লাস চলবে। কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে স্কুলে একসঙ্গে ক্লাস করতে বেশি ভালো লাগে।’ এই শিক্ষার্থীর মা নাদিয়া আবছার বলেন, ‘দীর্ঘদিন ছেলে অনলাইনে ক্লাস করেছে। কিন্তু স্কুল শুরু হওয়ায় ছেলের মতো আমিও খুশি। এর ফলে আয়ান অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে মিশতে পারবে, যা ওর মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন।’ করোনাভাইরাসের কারণে লোকসমাগম এড়াতে সরকার দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোও বন্ধ রেখেছিল। সর্বশেষ আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ১৯ আগস্ট থেকে শর্ত সাপেক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়। দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত হোটেল-মোটেল, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী এবং পর্যটন-সংশ্লিষ্ট অন্য পেশাজীবীরা সংকটে পড়েন। পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ায় নতুন করে এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। সরেজমিন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ঘুরে দেখা যায়, অফ সিজন হওয়ার পরও দীর্ঘদিন পর পর্যটকদের জন্য সৈকত উন্মুক্ত করে দেওয়ায় মানুষ পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে দলে দলে সেখানে ঘুরতে যাচ্ছেন। পর্যটকদের পেয়ে সমুদ্র নগরীর হোটেল-মোটেলেও ফিরেছে স্বাভাবিক ব্যস্ততা। সৈকতের আশপাশে বার্মিজ মার্কেটের দোকানগুলোতেও ভালো বেচাবিক্রি চলছে। সুগন্ধা পয়েন্টে কথা হলে ঢাকা থেকে আসা পর্যটক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে কোথায় ঘুরতে যেতে পারিনি। সাগরে এসে আমাদের খুব ভালো সময় কাটছে।’

এদিকে সরকারি নির্দেশনায় দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর খুলে দেওয়া হয়েছে জাতীয় চিড়িয়াখানা। ২৭ আগস্ট দর্শনার্থীদের জন্য মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানাটি খুলে দেওয়া হয়। আর খুলে দেওয়ার পরপরই সেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শকরা হাজির হচ্ছেন। বিশেষ করে ছোট শিশুদের পশু-পাখি নিয়ে আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। সন্তানদের নিয়ে চিড়িয়াখানায় ঘুরতে আসা শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘দেড় বছর বাচ্চাদের চিড়িয়ানায় যাওয়ার জেদ চেপে রাখতে হয়েছে। এখানে এসে নিজেরও ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নিতে পারছি।’

এরই মধ্যে রাজধানীসহ দেশজুড়ে সব হোটেল-রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ শিথিল হয়েছে। ফলে আগের মতো এসব রেস্টুরেন্ট আবার জমজমাট ব্যবসা শুরু করেছে। ছুটির দিন ছাড়াও সাধারণ দিনগুলোতে বিকাল থেকে রাত অবধি গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে নগরীর বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। এ ছাড়া সিনেমা হলগুলো খুলে দেওয়ায় সেখানে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের ভিড় বাড়ছে। রাজধানীর নতুন সিনেমা হলের তালিকায় নাম লিখিয়েছে মিরপুরের সনি স্কয়ারের স্টার সিনেপ্লেক্স। নতুন এ হলে দেশি-বিদেশি সিনেমা দেখতে মানুষের ভিড়ও চোখে পড়ার মতো। আবার কমিউনিটি সেন্টারে সামাজিক অনুষ্ঠানের বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিয়েসহ নানা জমকালো আয়োজন।

জনস্বাস্থ্যবিদ এবং রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, মোটা দাগে এখন তিনটি বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া দরকার। যতজন রোগী শনাক্ত হচ্ছে তাদের সবাইকে একটি জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। তাদের চিকিৎসা পরামর্শের মধ্যে রাখা। তারা যেন গুরুতর অসুস্থ না হন এবং অন্যদের কাছ থেকে আড়ালে থাকতে পারেন এ বিষয়ে তাদের সাহায্য করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে। কোনো কিছু স্পর্শ করলে সাবানপানি দিয়ে হাত ধোয়া এবং একজনের কাছ থেকে অপরজনের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যদি কোথাও দূরত্ব বজায় রাখতে সমস্যা হয় তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনসমাগম থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কর্তৃপক্ষকেও জনসমাগম হয় এমন স্থান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রাপ্যতা সাপেক্ষে টিকা নিয়ে নিতে হবে। ভবিষ্যৎ সংক্রমণ এবং গুরুতর অসুস্থ হওয়া থেকে এটি আমাদের রক্ষা করবে। আবার টিকা নেওয়ার পরও বিভিন্ন ধরনের ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব হয়েছে। এ জন্য টিকা নিয়েও অনেকে সংক্রমিত হচ্ছেন। তবে যিনি টিকা নিয়েছেন তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা নেই। কিন্তু তার কাছ থেকে যিনি টিকা নেননি তার সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আর এ ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তির যদি বয়স বেশি হয় এবং অন্যান্য রোগ থাকে তবে তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। এ জন্য টিকা নেওয়ার পরও সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য মানুষকে অবশ্যই ঘরের বাইরে মাস্ক পরতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম