শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

শুরু হয়েছে স্কুল-কলেজের ব্যস্ততা, রেস্টুরেন্ট ও বিনোদন কেন্দ্রে পুরনো কোলাহল, হচ্ছে বিয়েসহ নানা সামাজিক অনুষ্ঠান
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

দেড় বছরের অচলাবস্থা কাটিয়ে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে জনজীবন। কেটেছে লকডাউনের শঙ্কা, কমেছে করোনাভাইরাস নিয়ে ভীতি। কমেছে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার। খুলেছে স্কুল-কলেজ। দেশব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। চিড়িয়াখানা ও সিনেমা হলে ভিড় করছেন দর্শকরা। খুলেছে আদালতও। কমিউনিটি সেন্টারগুলোতেও বিয়ের আয়োজন চোখে পড়ছে। রাজধানীর শপিং মলগুলোতেও ভিড় করছে মানুষজন। সব মিলিয়ে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার-ঘোষিত বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় জনজীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

তবে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরলেও মানুষের জীবনব্যবস্থায় নতুন কিছু পরিবর্তন এসেছে। মানুষজন এখন ঘরের বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ব্যবহার করছেন। জীবাণুনাশক স্প্রে বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন। সচেতনদের অনেকেই পাবলিক প্লেসে গেলে পায়ে জুতার ওপর কভার ও মাথায় ক্যাপ পরছেন। আবার জনসমাগম হয় এমন স্থান ও স্কুল-কলেজেও প্রবেশের আগে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে। হাতে জীবাণুনাশক ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে। আর নতুন এ অভ্যাসগুলো মানুষ ইতিবাচকভাবেই নিচ্ছেন। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, ঘরের বাইরে সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহার ও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি  না মানলে পরিস্থিতি আবারও খারাপ হতে পারে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর পর বিশ্বের অন্য দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও স্বাভাবিক জীবনধারায় ছন্দপতন ঘটে। এর আগে এত দীর্ঘ সময়জুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল না। সিনেমা হল, চিড়িয়াখানা থেকে শুরু করে বিনোদন কেন্দ্রগুলো দেশ স্বাধীনের পর এর আগে এত দিন বন্ধ থাকেনি। হোটেল-রেস্টুরেন্ট, অফিস-আদালত, কমিউনিটি সেন্টার, প্রদর্শনী কেন্দ্রও দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। কঠোর লকডাউনে আকাশ, জল ও স্থলপথেও যান চলাচল বন্ধ ছিল নির্দিষ্ট সময়। সরকারের সিদ্ধান্তে ধীরে ধীরে আবার সবকিছু সচল হয়েছে। ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের স্কুল-কলেজ ও মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের পদচারণে আবার মুখরিত হয়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন। ভোরে ইউনিফরম পরিহিত শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়ার দৃশ্য আবার চোখে পড়ছে। ক্লাস শুরুর আগে এবং স্কুল ছুটির পর শিশুদের নিতে আসা অভিভাবকদের পুরনো জটলাও বলে দিচ্ছে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরছে।

মিরপুর সাড়ে ১১ নম্বরে অবস্থিত কসমো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থী আয়ান ফারুকের সঙ্গে কথা হয়। এই খুদে শিক্ষার্থী বলে, ‘অনেক দিন পর স্কুলে এসে ভালো লাগছে। যদিও আমাদের এখন সপ্তাহে এক দিন স্কুলে ক্লাস হবে। বাকি দিনগুলোতে অনলাইন ক্লাস চলবে। কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে স্কুলে একসঙ্গে ক্লাস করতে বেশি ভালো লাগে।’ এই শিক্ষার্থীর মা নাদিয়া আবছার বলেন, ‘দীর্ঘদিন ছেলে অনলাইনে ক্লাস করেছে। কিন্তু স্কুল শুরু হওয়ায় ছেলের মতো আমিও খুশি। এর ফলে আয়ান অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে মিশতে পারবে, যা ওর মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন।’ করোনাভাইরাসের কারণে লোকসমাগম এড়াতে সরকার দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোও বন্ধ রেখেছিল। সর্বশেষ আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ১৯ আগস্ট থেকে শর্ত সাপেক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়। দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত হোটেল-মোটেল, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী এবং পর্যটন-সংশ্লিষ্ট অন্য পেশাজীবীরা সংকটে পড়েন। পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ায় নতুন করে এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। সরেজমিন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ঘুরে দেখা যায়, অফ সিজন হওয়ার পরও দীর্ঘদিন পর পর্যটকদের জন্য সৈকত উন্মুক্ত করে দেওয়ায় মানুষ পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে দলে দলে সেখানে ঘুরতে যাচ্ছেন। পর্যটকদের পেয়ে সমুদ্র নগরীর হোটেল-মোটেলেও ফিরেছে স্বাভাবিক ব্যস্ততা। সৈকতের আশপাশে বার্মিজ মার্কেটের দোকানগুলোতেও ভালো বেচাবিক্রি চলছে। সুগন্ধা পয়েন্টে কথা হলে ঢাকা থেকে আসা পর্যটক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে কোথায় ঘুরতে যেতে পারিনি। সাগরে এসে আমাদের খুব ভালো সময় কাটছে।’

এদিকে সরকারি নির্দেশনায় দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর খুলে দেওয়া হয়েছে জাতীয় চিড়িয়াখানা। ২৭ আগস্ট দর্শনার্থীদের জন্য মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানাটি খুলে দেওয়া হয়। আর খুলে দেওয়ার পরপরই সেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শকরা হাজির হচ্ছেন। বিশেষ করে ছোট শিশুদের পশু-পাখি নিয়ে আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। সন্তানদের নিয়ে চিড়িয়াখানায় ঘুরতে আসা শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘দেড় বছর বাচ্চাদের চিড়িয়ানায় যাওয়ার জেদ চেপে রাখতে হয়েছে। এখানে এসে নিজেরও ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নিতে পারছি।’

এরই মধ্যে রাজধানীসহ দেশজুড়ে সব হোটেল-রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ শিথিল হয়েছে। ফলে আগের মতো এসব রেস্টুরেন্ট আবার জমজমাট ব্যবসা শুরু করেছে। ছুটির দিন ছাড়াও সাধারণ দিনগুলোতে বিকাল থেকে রাত অবধি গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে নগরীর বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। এ ছাড়া সিনেমা হলগুলো খুলে দেওয়ায় সেখানে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের ভিড় বাড়ছে। রাজধানীর নতুন সিনেমা হলের তালিকায় নাম লিখিয়েছে মিরপুরের সনি স্কয়ারের স্টার সিনেপ্লেক্স। নতুন এ হলে দেশি-বিদেশি সিনেমা দেখতে মানুষের ভিড়ও চোখে পড়ার মতো। আবার কমিউনিটি সেন্টারে সামাজিক অনুষ্ঠানের বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিয়েসহ নানা জমকালো আয়োজন।

জনস্বাস্থ্যবিদ এবং রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, মোটা দাগে এখন তিনটি বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া দরকার। যতজন রোগী শনাক্ত হচ্ছে তাদের সবাইকে একটি জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। তাদের চিকিৎসা পরামর্শের মধ্যে রাখা। তারা যেন গুরুতর অসুস্থ না হন এবং অন্যদের কাছ থেকে আড়ালে থাকতে পারেন এ বিষয়ে তাদের সাহায্য করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে। কোনো কিছু স্পর্শ করলে সাবানপানি দিয়ে হাত ধোয়া এবং একজনের কাছ থেকে অপরজনের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যদি কোথাও দূরত্ব বজায় রাখতে সমস্যা হয় তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনসমাগম থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কর্তৃপক্ষকেও জনসমাগম হয় এমন স্থান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রাপ্যতা সাপেক্ষে টিকা নিয়ে নিতে হবে। ভবিষ্যৎ সংক্রমণ এবং গুরুতর অসুস্থ হওয়া থেকে এটি আমাদের রক্ষা করবে। আবার টিকা নেওয়ার পরও বিভিন্ন ধরনের ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব হয়েছে। এ জন্য টিকা নিয়েও অনেকে সংক্রমিত হচ্ছেন। তবে যিনি টিকা নিয়েছেন তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা নেই। কিন্তু তার কাছ থেকে যিনি টিকা নেননি তার সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আর এ ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তির যদি বয়স বেশি হয় এবং অন্যান্য রোগ থাকে তবে তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। এ জন্য টিকা নেওয়ার পরও সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য মানুষকে অবশ্যই ঘরের বাইরে মাস্ক পরতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

১১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা