শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

শুরু হয়েছে স্কুল-কলেজের ব্যস্ততা, রেস্টুরেন্ট ও বিনোদন কেন্দ্রে পুরনো কোলাহল, হচ্ছে বিয়েসহ নানা সামাজিক অনুষ্ঠান
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক ছন্দে জনজীবন

দেড় বছরের অচলাবস্থা কাটিয়ে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে জনজীবন। কেটেছে লকডাউনের শঙ্কা, কমেছে করোনাভাইরাস নিয়ে ভীতি। কমেছে মৃত্যু ও সংক্রমণের হার। খুলেছে স্কুল-কলেজ। দেশব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। চিড়িয়াখানা ও সিনেমা হলে ভিড় করছেন দর্শকরা। খুলেছে আদালতও। কমিউনিটি সেন্টারগুলোতেও বিয়ের আয়োজন চোখে পড়ছে। রাজধানীর শপিং মলগুলোতেও ভিড় করছে মানুষজন। সব মিলিয়ে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার-ঘোষিত বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় জনজীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

তবে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরলেও মানুষের জীবনব্যবস্থায় নতুন কিছু পরিবর্তন এসেছে। মানুষজন এখন ঘরের বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ব্যবহার করছেন। জীবাণুনাশক স্প্রে বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করছেন। সচেতনদের অনেকেই পাবলিক প্লেসে গেলে পায়ে জুতার ওপর কভার ও মাথায় ক্যাপ পরছেন। আবার জনসমাগম হয় এমন স্থান ও স্কুল-কলেজেও প্রবেশের আগে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে। হাতে জীবাণুনাশক ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে। আর নতুন এ অভ্যাসগুলো মানুষ ইতিবাচকভাবেই নিচ্ছেন। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, ঘরের বাইরে সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহার ও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি  না মানলে পরিস্থিতি আবারও খারাপ হতে পারে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর পর বিশ্বের অন্য দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও স্বাভাবিক জীবনধারায় ছন্দপতন ঘটে। এর আগে এত দীর্ঘ সময়জুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল না। সিনেমা হল, চিড়িয়াখানা থেকে শুরু করে বিনোদন কেন্দ্রগুলো দেশ স্বাধীনের পর এর আগে এত দিন বন্ধ থাকেনি। হোটেল-রেস্টুরেন্ট, অফিস-আদালত, কমিউনিটি সেন্টার, প্রদর্শনী কেন্দ্রও দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। কঠোর লকডাউনে আকাশ, জল ও স্থলপথেও যান চলাচল বন্ধ ছিল নির্দিষ্ট সময়। সরকারের সিদ্ধান্তে ধীরে ধীরে আবার সবকিছু সচল হয়েছে। ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের স্কুল-কলেজ ও মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের পদচারণে আবার মুখরিত হয়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন। ভোরে ইউনিফরম পরিহিত শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়ার দৃশ্য আবার চোখে পড়ছে। ক্লাস শুরুর আগে এবং স্কুল ছুটির পর শিশুদের নিতে আসা অভিভাবকদের পুরনো জটলাও বলে দিচ্ছে জীবন স্বাভাবিক গতিতে ফিরছে।

মিরপুর সাড়ে ১১ নম্বরে অবস্থিত কসমো ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থী আয়ান ফারুকের সঙ্গে কথা হয়। এই খুদে শিক্ষার্থী বলে, ‘অনেক দিন পর স্কুলে এসে ভালো লাগছে। যদিও আমাদের এখন সপ্তাহে এক দিন স্কুলে ক্লাস হবে। বাকি দিনগুলোতে অনলাইন ক্লাস চলবে। কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে স্কুলে একসঙ্গে ক্লাস করতে বেশি ভালো লাগে।’ এই শিক্ষার্থীর মা নাদিয়া আবছার বলেন, ‘দীর্ঘদিন ছেলে অনলাইনে ক্লাস করেছে। কিন্তু স্কুল শুরু হওয়ায় ছেলের মতো আমিও খুশি। এর ফলে আয়ান অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে মিশতে পারবে, যা ওর মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন।’ করোনাভাইরাসের কারণে লোকসমাগম এড়াতে সরকার দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোও বন্ধ রেখেছিল। সর্বশেষ আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে ১৯ আগস্ট থেকে শর্ত সাপেক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়। দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকায় এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত হোটেল-মোটেল, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী এবং পর্যটন-সংশ্লিষ্ট অন্য পেশাজীবীরা সংকটে পড়েন। পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ায় নতুন করে এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। সরেজমিন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ঘুরে দেখা যায়, অফ সিজন হওয়ার পরও দীর্ঘদিন পর পর্যটকদের জন্য সৈকত উন্মুক্ত করে দেওয়ায় মানুষ পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে দলে দলে সেখানে ঘুরতে যাচ্ছেন। পর্যটকদের পেয়ে সমুদ্র নগরীর হোটেল-মোটেলেও ফিরেছে স্বাভাবিক ব্যস্ততা। সৈকতের আশপাশে বার্মিজ মার্কেটের দোকানগুলোতেও ভালো বেচাবিক্রি চলছে। সুগন্ধা পয়েন্টে কথা হলে ঢাকা থেকে আসা পর্যটক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে কোথায় ঘুরতে যেতে পারিনি। সাগরে এসে আমাদের খুব ভালো সময় কাটছে।’

এদিকে সরকারি নির্দেশনায় দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর খুলে দেওয়া হয়েছে জাতীয় চিড়িয়াখানা। ২৭ আগস্ট দর্শনার্থীদের জন্য মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানাটি খুলে দেওয়া হয়। আর খুলে দেওয়ার পরপরই সেখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শকরা হাজির হচ্ছেন। বিশেষ করে ছোট শিশুদের পশু-পাখি নিয়ে আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। সন্তানদের নিয়ে চিড়িয়াখানায় ঘুরতে আসা শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘দেড় বছর বাচ্চাদের চিড়িয়ানায় যাওয়ার জেদ চেপে রাখতে হয়েছে। এখানে এসে নিজেরও ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নিতে পারছি।’

এরই মধ্যে রাজধানীসহ দেশজুড়ে সব হোটেল-রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ শিথিল হয়েছে। ফলে আগের মতো এসব রেস্টুরেন্ট আবার জমজমাট ব্যবসা শুরু করেছে। ছুটির দিন ছাড়াও সাধারণ দিনগুলোতে বিকাল থেকে রাত অবধি গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে নগরীর বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। এ ছাড়া সিনেমা হলগুলো খুলে দেওয়ায় সেখানে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের ভিড় বাড়ছে। রাজধানীর নতুন সিনেমা হলের তালিকায় নাম লিখিয়েছে মিরপুরের সনি স্কয়ারের স্টার সিনেপ্লেক্স। নতুন এ হলে দেশি-বিদেশি সিনেমা দেখতে মানুষের ভিড়ও চোখে পড়ার মতো। আবার কমিউনিটি সেন্টারে সামাজিক অনুষ্ঠানের বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিয়েসহ নানা জমকালো আয়োজন।

জনস্বাস্থ্যবিদ এবং রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, মোটা দাগে এখন তিনটি বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া দরকার। যতজন রোগী শনাক্ত হচ্ছে তাদের সবাইকে একটি জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। তাদের চিকিৎসা পরামর্শের মধ্যে রাখা। তারা যেন গুরুতর অসুস্থ না হন এবং অন্যদের কাছ থেকে আড়ালে থাকতে পারেন এ বিষয়ে তাদের সাহায্য করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে। কোনো কিছু স্পর্শ করলে সাবানপানি দিয়ে হাত ধোয়া এবং একজনের কাছ থেকে অপরজনের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যদি কোথাও দূরত্ব বজায় রাখতে সমস্যা হয় তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনসমাগম থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কর্তৃপক্ষকেও জনসমাগম হয় এমন স্থান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রাপ্যতা সাপেক্ষে টিকা নিয়ে নিতে হবে। ভবিষ্যৎ সংক্রমণ এবং গুরুতর অসুস্থ হওয়া থেকে এটি আমাদের রক্ষা করবে। আবার টিকা নেওয়ার পরও বিভিন্ন ধরনের ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব হয়েছে। এ জন্য টিকা নিয়েও অনেকে সংক্রমিত হচ্ছেন। তবে যিনি টিকা নিয়েছেন তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা নেই। কিন্তু তার কাছ থেকে যিনি টিকা নেননি তার সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আর এ ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তির যদি বয়স বেশি হয় এবং অন্যান্য রোগ থাকে তবে তার গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। এ জন্য টিকা নেওয়ার পরও সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য মানুষকে অবশ্যই ঘরের বাইরে মাস্ক পরতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা