শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২

সাক্ষাৎকারে ড. আলী রীয়াজ

গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

ইউক্রেন-রাশিয়া ইস্যু ছাড়াও মানবাধিকার-গণতন্ত্র ইত্যাদি ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে যে টানাপোড়েনের কথা শোনা যাচ্ছে তা আসলে কতটা তিক্ত এবং এ পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে উন্নয়ন-অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের কী করা উচিত সে আলোকে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ। আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বখ্যাত থিঙ্কট্যাঙ্ক ড. আলী রীয়াজ ‘আটলান্টিক কাউন্সিল’-এর অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো। বাংলাদেশি-আমেরিকান ড. রীয়াজ দীর্ঘদিন যাবৎ ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ‘ডিশটিংগুইশড প্রফেসর’ হিসেবেও সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ৩১ মার্চ দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। তার কারণ গত ৫০ বছরের বিভিন্ন সময়ে কিছু উত্থান-পতন হয়েছে, কখনো সম্পর্কে টানাপোড়েন হয়েছে, আবার কখনো সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হয়েছে। এটাই স্বাভাবিক। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে কোনো দুটি দেশের মধ্যে আসলে নিবিড় সম্পর্ক সব সময় অটুট থাকে না। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আমি এখন পর্যন্ত যথেষ্ট ঘনিষ্ঠই বলব। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় ধরনের বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। তার মধ্যে একটি বড় দিক হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সেখানে পরিস্থিতিটা বাংলাদেশের অনুকূলে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যতটা আমদানি করে তার তুলনায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বেশি রপ্তানি করে। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা আছে, দীর্ঘদিন যাবৎই আছে। ২০১৬ সালের পর তা আরও শক্তিশালী হয়েছে। তা অব্যাহত থাকবে বলেই মনে হয়। ড. রীয়াজ বলেন, এর বাইরেও বাংলাদেশে কভিড মহামারির সময় যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি টিকা অনুদান দিয়েছে। বাংলাদেশ অন্যান্য দেশ থেকে যত টিকা পেয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি বিনামূল্যে পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

ড. আলী রীয়াজ উল্লেখ করেন, তবে মতপার্থক্যও আছে। তার একটা বড় রকমের উদাহরণ হচ্ছে এই যে যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি। আরেকটি উদাহরণ হচ্ছে, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সাবেক ও বর্তমান সাত শীর্ষ কর্মকর্তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। র‌্যাবের মানবাধিকার সম্পর্কিত কাজকর্মে সংশয়-সন্দেহ আছে। এগুলো প্রমাণ করে যে যুক্তরাষ্ট্র আসলে মানবাধিকারের প্রশ্নে, গণতন্ত্রের প্রশ্নে, নাগরিক অধিকারের প্রশ্নে, শ্রমিক অধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করছে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অগ্রগতি ইতিবাচক নয়। জিএসপি সুবিধা বাতিলের সময় শ্রমিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যা করেছে যুক্তরাষ্ট্র তা যথেষ্ট বিবেচনা করছে না। তদুপরি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড ঢাকায় গিয়েও এসব বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। অর্থাৎ বহুমাত্রিক সম্পর্ক সত্ত্বেও এখন আমরা কিছু কিছু সমস্যা দেখতে পাচ্ছি। এসব নিরসনে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ হয় অকিঞ্চিৎকর, একেবারেই নেই অথবা যুক্তরাষ্ট্র যে ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে বাংলাদেশ সেগুলো করছে না।

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে একটি অনুষ্ঠান হচ্ছে। সেখানে থাকবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেনের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। সে বৈঠকের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এসব ইস্যুর পরিসমাপ্তির পথ সুগম হবে বলে কি আপনি মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বলেন, এ ধরনের আলাপ-আলোচনা হচ্ছে কূটনীতির অংশ। শুধু ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষেই নয়, বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে এবং এর বাইরেও বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনা হয়। সাম্প্রতিককালে, দুই বছর পরই আমরা দেখতে পেলাম যে পার্টনারশিপ ডায়ালগ (সংলাপ) হলো। এর বাইরেও বেশ কটি ডায়ালগ আগামী মাসগুলোয় হবে। এর মধ্যে বাণিজ্যবিষয়ক একটি রয়েছে। সেটি ১১ মে হবে বিজনেস লিডারদের মধ্যে। ৬ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে আরেকটি সংলাপ হবে নিরাপত্তা ইস্যুতে। ১৪ মে নিরাপত্তা ইস্যুতে আরেকটি ডায়ালগ হওয়ার কথা হাওয়াইতে। ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক হচ্ছে। এগুলো হতেই থাকবে। যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যেই এ ধরনের বৈঠকে পারস্পরিক আদান-প্রদানের কথাবার্তা হয়ে থাকে। তবে লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে তাদের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে (আইপিএস) বাংলাদেশ যুক্ত হবে। যদিও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানাচ্ছে না। উপরন্তু বাংলাদেশের এখনকার যে ঝোঁক, সে ঝোঁকের মধ্যে আইপিএসের বাইরে গিয়ে কাজ করার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা ইত্যাদি মিলেই তা বিবেচনা করা হচ্ছে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, এখনকার সামগ্রিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ আইপিএসে যুক্ত হোক। কেননা বাংলাদেশের একটা কূটনৈতিক গুরুত্ব আছে। একটা ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব আছে। এবং বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণেই বাংলাদেশ এ ধরনের গুরুত্ব বহন করে। যুক্তরাষ্ট্র সংগত কারণেই বাংলাদেশকে পাশে চায়। বাংলাদেশকেও তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করেই আইপিএসে আসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এবং এটা বিবেচনা করতে হবে দীর্ঘ মেয়াদে। শুধু রাজনৈতিক বিবেচনায় নয়, জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায়, অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, দীর্ঘমেয়াদি অর্থনীতির বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। যেমন ধরুন বাজার হিসেবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কোথায় তার পণ্য রপ্তানি করতে চায়। কোন ধরনের নিরাপত্তা সহযোগিতাকে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।

আলী রীয়াজ প্রাসঙ্গিকভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ যে সমস্যাগুলোর মোকাবিলা করছে, যেমন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবিলায় পাশে কে দাঁড়িয়েছে, এবং ভবিষ্যতে এর আন্তর্জাতিক সমাধানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে এসে কারা চাপ তৈরি করতে সাহায্য করবে, এগুলো বাংলাদেশকে বিবেচনায় নিতে হবে। সেভাবেই আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটাকে ভেবে দেখা উচিত। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, অন্যদের সঙ্গেও তা-ই করা উচিত। রাজনৈতিক বিবেচনা বা ক্ষমতায় থাকা-না থাকার বিবেচনার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বাংলাদেশ দীর্ঘ মেয়াদে কোনটাতে লাভবান হবে। এবং এখন যে ভূরাজনৈতিক গুরুত্বটা অর্জন করেছে, তাকে সে কীভাবে তার জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার করবে- এটা হচ্ছে বড় বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সেভাবেই তৈরি করতে হবে।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রত্যাশা এবং অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে একাত্তরে রাশিয়া আমাদের পাশে ছিল, এখন আমরা তাদের পাশে থাকব। এ অবস্থায় দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক কীভাবে অটুট থাকবে বলে মনে করেন? জানতে চাইলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ইউক্রেন তার অংশ ছিল। ফলে একাত্তর সালে কেবল রাশিয়াই পাশে ছিল না, ইউক্রেনও আমাদের পাশে ছিল। সুতরাং আজ ওইটা বিবেচনায় আসতে পারে না যে সোভিয়েত ইউনিয়নের কেবল রাশিয়াই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পাশে ছিল। পাশাপাশি বিবেচনা করা দরকার, বাংলাদেশ তার নীতিগত অবস্থানটা কী তৈরি করবে। অর্থাৎ অতীতে দৃষ্টি প্রসারিত করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছোট দেশগুলোর পাশেই দাঁড়িয়েছে। এ বিবেচনায় বাংলাদেশের আজকে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোই স্বাভাবিক। এ অবস্থায় অতীতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ জরুরি অধিবেশনে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে ভোট দিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ৩ মার্চ, যখন রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাবে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত ছিল। এটা হচ্ছে ব্যতিক্রম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে ইউক্রেনিয়ানদের মানবিক দিকের কথা বলে বাংলাদেশ যে ভোট দিয়েছে তা হচ্ছে তাদের নীতিগত অবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এবং এটাই ইতিবাচক।

তিনি বলেন, এখন শুধু রাশিয়ার পাশে থাকা বিষয় নয়, প্রশ্ন হচ্ছে ওই অঞ্চলের একটি ছোট দেশের ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। রাশিয়া একটা আগ্রাসন চালিয়েছে। যখন যে দেশই আগ্রাসন চালায়, সেটি যুক্তরাষ্ট্র হোক অথবা রাশিয়া, কিংবা চীনই চালাক- তার বিরোধিতা করাটাই হচ্ছে যৌক্তিক অবস্থান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যে স্পিরিট তা হচ্ছে সব ধরনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা। বাংলাদেশ অবশ্যই শান্তি চাইবে। কে চায় না শান্তি। আমরা সবাই চাই শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান হোক।

রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন? জবাবে ড. আলী রীয়াজ বলেন, বর্তমান অবস্থানকে আমি ইতিবাচক মনে করি। শুধু ভোটের ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও তার অবস্থানটা স্পষ্ট করা দরকার যে তারা আঞ্চলিক অখন্ডতার পক্ষেই থাকবে। সে জায়গায় অবশ্যই তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জন্য একটা নীতিগত অবস্থান নির্ধারণ করা দরকার। এটাই আসলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

ড. রীয়াজ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে শেখ হাসিনা প্রশাসনের যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা দূর করতে চলমান সংলাপ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করছি। কিন্তু মতপার্থক্যের পেছনে সবচেয়ে বড় হচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের কিছু বিষয়। মানবাধিকারের প্রশ্ন, গণতন্ত্রের প্রশ্ন, নাগরিকের অধিকারের প্রশ্ন, শ্রমিকের অধিকারের প্রশ্ন, মত প্রকাশের জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ার যে সমস্যা এসব বিষয়েও কথা বলতে হবে। বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যকার দূরত্ব লাঘব করতে হলে এ প্রশ্নগুলো এড়ানো যাবে না; কেননা এসব বিষয়ে বাইডেন প্রশাসনের অবস্থান আছে, উদ্বেগ আছে। কেবল ইউক্রেন প্রশ্নে বাংলাদেশ পক্ষে না বিপক্ষে ভোট দিল তা বিবেচ্য বিষয় নয়। এগুলো তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন আরও অন্য বিষয়ে মতপার্থক্য থাকে এবং এ ক্ষেত্রে মৌলিক মতপার্থক্য আছে। সেগুলোর মোকাবিলা করা দরকার। যেমন র‌্যাবের সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রদানের আগে এক দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি যে ভয়াবহ সে আলোচনা হচ্ছে; এটা বাংলাদেশের মানুষও জানে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বলাবলি হয়েছে এবং হচ্ছে। এ ধপ্রণর পরিস্থিতির জন্য র‌্যাবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের সমালোচনাও আছে। তা মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশকে। এবং তা করতে হবে বাংলাদেশের স্বার্থে এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বাংলাদেশকে। সে পদক্ষেপগুলো খুব জরুরি। সে পদক্ষেপগুলো যদি নেওয়া হয় তাহলে সম্পর্কে টানাপোড়েনের যে কথা শুনছি বা জানছি, তা সহজেই মোকাবিলা করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা