শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২

সাক্ষাৎকারে ড. আলী রীয়াজ

গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র মানবাধিকার ইস্যুতে সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে

ইউক্রেন-রাশিয়া ইস্যু ছাড়াও মানবাধিকার-গণতন্ত্র ইত্যাদি ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে যে টানাপোড়েনের কথা শোনা যাচ্ছে তা আসলে কতটা তিক্ত এবং এ পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে উন্নয়ন-অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের কী করা উচিত সে আলোকে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ। আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বখ্যাত থিঙ্কট্যাঙ্ক ড. আলী রীয়াজ ‘আটলান্টিক কাউন্সিল’-এর অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো। বাংলাদেশি-আমেরিকান ড. রীয়াজ দীর্ঘদিন যাবৎ ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ‘ডিশটিংগুইশড প্রফেসর’ হিসেবেও সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ৩১ মার্চ দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বহুমাত্রিক। তার কারণ গত ৫০ বছরের বিভিন্ন সময়ে কিছু উত্থান-পতন হয়েছে, কখনো সম্পর্কে টানাপোড়েন হয়েছে, আবার কখনো সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হয়েছে। এটাই স্বাভাবিক। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে কোনো দুটি দেশের মধ্যে আসলে নিবিড় সম্পর্ক সব সময় অটুট থাকে না। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আমি এখন পর্যন্ত যথেষ্ট ঘনিষ্ঠই বলব। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় ধরনের বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। তার মধ্যে একটি বড় দিক হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সেখানে পরিস্থিতিটা বাংলাদেশের অনুকূলে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যতটা আমদানি করে তার তুলনায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বেশি রপ্তানি করে। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা আছে, দীর্ঘদিন যাবৎই আছে। ২০১৬ সালের পর তা আরও শক্তিশালী হয়েছে। তা অব্যাহত থাকবে বলেই মনে হয়। ড. রীয়াজ বলেন, এর বাইরেও বাংলাদেশে কভিড মহামারির সময় যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি টিকা অনুদান দিয়েছে। বাংলাদেশ অন্যান্য দেশ থেকে যত টিকা পেয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি বিনামূল্যে পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

ড. আলী রীয়াজ উল্লেখ করেন, তবে মতপার্থক্যও আছে। তার একটা বড় রকমের উদাহরণ হচ্ছে এই যে যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি। আরেকটি উদাহরণ হচ্ছে, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সাবেক ও বর্তমান সাত শীর্ষ কর্মকর্তাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। র‌্যাবের মানবাধিকার সম্পর্কিত কাজকর্মে সংশয়-সন্দেহ আছে। এগুলো প্রমাণ করে যে যুক্তরাষ্ট্র আসলে মানবাধিকারের প্রশ্নে, গণতন্ত্রের প্রশ্নে, নাগরিক অধিকারের প্রশ্নে, শ্রমিক অধিকারের প্রশ্নে বাংলাদেশের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করছে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অগ্রগতি ইতিবাচক নয়। জিএসপি সুবিধা বাতিলের সময় শ্রমিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যা করেছে যুক্তরাষ্ট্র তা যথেষ্ট বিবেচনা করছে না। তদুপরি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড ঢাকায় গিয়েও এসব বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। অর্থাৎ বহুমাত্রিক সম্পর্ক সত্ত্বেও এখন আমরা কিছু কিছু সমস্যা দেখতে পাচ্ছি। এসব নিরসনে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ হয় অকিঞ্চিৎকর, একেবারেই নেই অথবা যুক্তরাষ্ট্র যে ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে বাংলাদেশ সেগুলো করছে না।

যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে একটি অনুষ্ঠান হচ্ছে। সেখানে থাকবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেনের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। সে বৈঠকের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এসব ইস্যুর পরিসমাপ্তির পথ সুগম হবে বলে কি আপনি মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বলেন, এ ধরনের আলাপ-আলোচনা হচ্ছে কূটনীতির অংশ। শুধু ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষেই নয়, বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে এবং এর বাইরেও বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনা হয়। সাম্প্রতিককালে, দুই বছর পরই আমরা দেখতে পেলাম যে পার্টনারশিপ ডায়ালগ (সংলাপ) হলো। এর বাইরেও বেশ কটি ডায়ালগ আগামী মাসগুলোয় হবে। এর মধ্যে বাণিজ্যবিষয়ক একটি রয়েছে। সেটি ১১ মে হবে বিজনেস লিডারদের মধ্যে। ৬ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে আরেকটি সংলাপ হবে নিরাপত্তা ইস্যুতে। ১৪ মে নিরাপত্তা ইস্যুতে আরেকটি ডায়ালগ হওয়ার কথা হাওয়াইতে। ৪ এপ্রিল ওয়াশিংটন ডিসিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক হচ্ছে। এগুলো হতেই থাকবে। যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যেই এ ধরনের বৈঠকে পারস্পরিক আদান-প্রদানের কথাবার্তা হয়ে থাকে। তবে লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে তাদের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে (আইপিএস) বাংলাদেশ যুক্ত হবে। যদিও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানাচ্ছে না। উপরন্তু বাংলাদেশের এখনকার যে ঝোঁক, সে ঝোঁকের মধ্যে আইপিএসের বাইরে গিয়ে কাজ করার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চীনের সঙ্গে তার সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা ইত্যাদি মিলেই তা বিবেচনা করা হচ্ছে।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, এখনকার সামগ্রিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ আইপিএসে যুক্ত হোক। কেননা বাংলাদেশের একটা কূটনৈতিক গুরুত্ব আছে। একটা ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব আছে। এবং বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণেই বাংলাদেশ এ ধরনের গুরুত্ব বহন করে। যুক্তরাষ্ট্র সংগত কারণেই বাংলাদেশকে পাশে চায়। বাংলাদেশকেও তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করেই আইপিএসে আসার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এবং এটা বিবেচনা করতে হবে দীর্ঘ মেয়াদে। শুধু রাজনৈতিক বিবেচনায় নয়, জাতীয় স্বার্থের বিবেচনায়, অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, দীর্ঘমেয়াদি অর্থনীতির বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হবে। যেমন ধরুন বাজার হিসেবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কোথায় তার পণ্য রপ্তানি করতে চায়। কোন ধরনের নিরাপত্তা সহযোগিতাকে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।

আলী রীয়াজ প্রাসঙ্গিকভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ যে সমস্যাগুলোর মোকাবিলা করছে, যেমন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবিলায় পাশে কে দাঁড়িয়েছে, এবং ভবিষ্যতে এর আন্তর্জাতিক সমাধানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে এসে কারা চাপ তৈরি করতে সাহায্য করবে, এগুলো বাংলাদেশকে বিবেচনায় নিতে হবে। সেভাবেই আসলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটাকে ভেবে দেখা উচিত। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, অন্যদের সঙ্গেও তা-ই করা উচিত। রাজনৈতিক বিবেচনা বা ক্ষমতায় থাকা-না থাকার বিবেচনার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বাংলাদেশ দীর্ঘ মেয়াদে কোনটাতে লাভবান হবে। এবং এখন যে ভূরাজনৈতিক গুরুত্বটা অর্জন করেছে, তাকে সে কীভাবে তার জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার করবে- এটা হচ্ছে বড় বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সেভাবেই তৈরি করতে হবে।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রত্যাশা এবং অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে একাত্তরে রাশিয়া আমাদের পাশে ছিল, এখন আমরা তাদের পাশে থাকব। এ অবস্থায় দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক কীভাবে অটুট থাকবে বলে মনে করেন? জানতে চাইলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ইউক্রেন তার অংশ ছিল। ফলে একাত্তর সালে কেবল রাশিয়াই পাশে ছিল না, ইউক্রেনও আমাদের পাশে ছিল। সুতরাং আজ ওইটা বিবেচনায় আসতে পারে না যে সোভিয়েত ইউনিয়নের কেবল রাশিয়াই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পাশে ছিল। পাশাপাশি বিবেচনা করা দরকার, বাংলাদেশ তার নীতিগত অবস্থানটা কী তৈরি করবে। অর্থাৎ অতীতে দৃষ্টি প্রসারিত করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছোট দেশগুলোর পাশেই দাঁড়িয়েছে। এ বিবেচনায় বাংলাদেশের আজকে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোই স্বাভাবিক। এ অবস্থায় অতীতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ জরুরি অধিবেশনে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ সব সময় ভৌগোলিক অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে ভোট দিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ৩ মার্চ, যখন রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাবে বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত ছিল। এটা হচ্ছে ব্যতিক্রম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে ইউক্রেনিয়ানদের মানবিক দিকের কথা বলে বাংলাদেশ যে ভোট দিয়েছে তা হচ্ছে তাদের নীতিগত অবস্থার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এবং এটাই ইতিবাচক।

তিনি বলেন, এখন শুধু রাশিয়ার পাশে থাকা বিষয় নয়, প্রশ্ন হচ্ছে ওই অঞ্চলের একটি ছোট দেশের ভৌগোলিক অখন্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। রাশিয়া একটা আগ্রাসন চালিয়েছে। যখন যে দেশই আগ্রাসন চালায়, সেটি যুক্তরাষ্ট্র হোক অথবা রাশিয়া, কিংবা চীনই চালাক- তার বিরোধিতা করাটাই হচ্ছে যৌক্তিক অবস্থান। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যে স্পিরিট তা হচ্ছে সব ধরনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা। বাংলাদেশ অবশ্যই শান্তি চাইবে। কে চায় না শান্তি। আমরা সবাই চাই শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান হোক।

রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন? জবাবে ড. আলী রীয়াজ বলেন, বর্তমান অবস্থানকে আমি ইতিবাচক মনে করি। শুধু ভোটের ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও তার অবস্থানটা স্পষ্ট করা দরকার যে তারা আঞ্চলিক অখন্ডতার পক্ষেই থাকবে। সে জায়গায় অবশ্যই তার জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এ রকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জন্য একটা নীতিগত অবস্থান নির্ধারণ করা দরকার। এটাই আসলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

ড. রীয়াজ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে শেখ হাসিনা প্রশাসনের যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা দূর করতে চলমান সংলাপ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করছি। কিন্তু মতপার্থক্যের পেছনে সবচেয়ে বড় হচ্ছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের কিছু বিষয়। মানবাধিকারের প্রশ্ন, গণতন্ত্রের প্রশ্ন, নাগরিকের অধিকারের প্রশ্ন, শ্রমিকের অধিকারের প্রশ্ন, মত প্রকাশের জায়গা সংকুচিত হয়ে পড়ার যে সমস্যা এসব বিষয়েও কথা বলতে হবে। বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের মধ্যকার দূরত্ব লাঘব করতে হলে এ প্রশ্নগুলো এড়ানো যাবে না; কেননা এসব বিষয়ে বাইডেন প্রশাসনের অবস্থান আছে, উদ্বেগ আছে। কেবল ইউক্রেন প্রশ্নে বাংলাদেশ পক্ষে না বিপক্ষে ভোট দিল তা বিবেচ্য বিষয় নয়। এগুলো তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন আরও অন্য বিষয়ে মতপার্থক্য থাকে এবং এ ক্ষেত্রে মৌলিক মতপার্থক্য আছে। সেগুলোর মোকাবিলা করা দরকার। যেমন র‌্যাবের সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রদানের আগে এক দশকের অধিক সময় ধরে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি যে ভয়াবহ সে আলোচনা হচ্ছে; এটা বাংলাদেশের মানুষও জানে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বলাবলি হয়েছে এবং হচ্ছে। এ ধপ্রণর পরিস্থিতির জন্য র‌্যাবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের সমালোচনাও আছে। তা মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশকে। এবং তা করতে হবে বাংলাদেশের স্বার্থে এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বাংলাদেশকে। সে পদক্ষেপগুলো খুব জরুরি। সে পদক্ষেপগুলো যদি নেওয়া হয় তাহলে সম্পর্কে টানাপোড়েনের যে কথা শুনছি বা জানছি, তা সহজেই মোকাবিলা করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম