শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

♦ সড়কপথে যানজট ♦ মোটরসাইকেলের জটলা ♦ বাড়তি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল ও লঞ্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে নাড়ির টানে বাড়ি ছুটছে মানুষ। গত কয়েক দিনে ঈদযাত্রায় যাত্রীদের তেমন চাপ না থাকলেও গতকাল ঘরমুখো মানুষের ছিল ঢল। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ছাড়াও ব্যক্তিগত পরিবহন এমনকি মোটরসাইকেলেও রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। নির্ধারিত আসনের কয়েক গুণ বেশি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ট্রেনের ছাদেও মানুষকে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে। প্রতিটি বাসেই ঈদ সামনে রেখে আদায় করা হয়েছে বাড়তি ভাড়া। বাড়তি ভাড়ার খড়্গ ছিল লঞ্চেও। সব মিলে অনেকটা ভোগান্তি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানী থেকে উত্তরবঙ্গমুখী বিভিন্ন সড়কপথে দেখা গেছে যানজট। তবে প্রতিবারের চেয়ে এ যানজট ছিল তুলনামূলক কম। মহাসড়কে সেই অর্থে যানজট দেখা না গেলেও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে কোথাও কোথাও ধীরগতি দেখা যায়। এদিকে গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে যাত্রীদের থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের কারণে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। গাবতলী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল দেখা যায়, অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল না। বেশির ভাগ পরিবহনের বাসের টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে যাওয়ায় কাউন্টার থেকে অল্পসংখ্যক টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেগুলোয়ও বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন যাত্রীর অনেকে। গাবতলী বাস টার্মিনালে শ্যামলী পরিবহনের রংপুরগামী বাসের বেশ কিছু টিকিট কাউন্টার রয়েছে। একটি কাউন্টারের মাস্টার মো. নাসির বলেন, ‘রংপুরের টিকিট আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই যাত্রীর চাপ তুলনামূলক কম।’ ঈদযাত্রায় আগের বছরগুলোর মতো ভিড় দেখা যায়নি টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুরের কাউন্টারগুলোয়ও। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীর চাপ তেমন না থাকায় কাউন্টারে খুব বেশি ব্যস্ততা নেই। কোনো কোনো বাসের কর্মীদের হাঁকডাক দিয়েও যাত্রী খুঁজতে দেখা গেল। ঈদযাত্রা সামনে রেখে গতকাল সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যাত্রী কম থাকলেও গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছিল। পরে যাত্রীদের অভিযোগ শুনে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অধিদফতরের পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘গাবতলীর সেলফি পরিবহনকে ১ হাজার, শ্যামলী পরিবহনকে ৫০০, সাঁথি এন্টারপ্রাইজকে ১ হাজার, অরিন ট্রাভেলসকে ১ হাজার ও শ্যামনগর পরিবহনকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের থেকে অভিযোগ শুনে আমরা বিভিন্ন কাউন্টারে সত্যতা পেয়ে জরিমানা করেছি।’ ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনে যাত্রীর চাপ বাড়ছে। গতকাল সকালের দিকে সড়কে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর সংখ্যা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ এ দুই মহাসড়কে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবারের দৃশ্য একেবারেই ভিন্ন রকম ছিল। দুই সড়কেই ব্যাপক চাপ ছিল যানবাহনের। ঢাকা থেকে রংপুরগামী শ্যামলী পরিবহন বাসের চালক আবুল কালাম জানান, বর্তমানে মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলছে। এর পাশাপাশি ঈদ উপলক্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় যানবাহন একটু ধীরগতিতে চলছে। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি থাকলেও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সেই চিরচেনা যানজট নেই। তাই অন্য বছরের চেয়ে মানুষ তুলনামূলক স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে। ঈদযাত্রার যানবাহনের চাপ বাড়ছে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমসহ সিরাজগঞ্জের সব মহাসড়কেও। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী লেনে প্রচুর যানবাহন চলাচল করছে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী গাড়ির চাপ প্রচণ্ডভাবে বেড়ে যাওয়ায় সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের উত্তরবঙ্গগামী লেনে অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে গতকাল। তবে পুলিশের তৎপরতায় বেলা ১১টার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এর পর থেকে মহাসড়কে যানজট না থাকলেও যানবাহনগুলো চলছে ধীরগতিতে। সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পরিদর্শক সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, যানবাহনের সংখ্যা বাড়ার কারণে মহাসড়কে ধীরগতি রয়েছে। মাঝেমধ্যে যানজট সৃষ্টি হলেও সেটা দীর্ঘস্থায়ী নয়। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক, জেলা, থানা ও হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে রয়েছে। গতকাল ঈদযাত্রার তৃতীয় দিনে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে নির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী ছেড়ে গেছে বেশির ভাগ ট্রেন। এ সময় প্রতিটি বগিতে ছিল যাত্রীচাপ। বিনা টিকিটে যাত্রীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকালে নীলসাগর এক্সপ্রেস ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস দেড় ঘণ্টা দেরিতে কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রা বিলম্বের খবর পাওয়া গেছে আরও কয়েকটি ট্রেনের। তবে বেশির ভাগ ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়েছে গতকাল। নীলসাগর ট্রেনের যাত্রী আশিকুর রহমানের সঙ্গে কমলাপুর রেলস্টেশনে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘এক রাত স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট করেছিলাম। সময়মতো ট্রেনেও উঠেছি। কিন্তু উঠে দেখি টিকিট ছাড়াই হাজার হাজার মানুষ আগেই ট্রেনে উঠে রয়েছে। অগত্যা এভাবেই যাত্রা করতে হবে।’ দেওয়ানগঞ্জগামী তিস্তা এক্সপ্রেসের যাত্রী সুমন হোসেনের সঙ্গেও কথা হয় প্রতিবেদকের। তিনিও অভিযোগ করেন ট্রেনে বাড়তি যাত্রী থাকার। সুমন বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের আগেই স্টেশনে এসে অপেক্ষা করেছি। ভেবেছিলাম ট্রেনের দেরি হবে হয়তো। তবে নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছাড়ছে এটাই বড় স্বস্তির। রেল বিভাগ ঘোষণা দিয়েছিল “টিকিট যার ভ্রমণ তার”, কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখছি টিকিট ছাড়াই অনেকে ভ্রমণ করছেন। বিনা টিকিটে ভ্রমণকারীদের বিরুদ্ধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান তেমন কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি।’ কমলাপুর রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ছয় জোড়া ট্রেন চলছে। দিনে ১২২টি ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাবে এবং আসবে। যাত্রাপথ অনেক দূর হওয়ায় যাত্রী ওঠানো-নামানো ও বিরতিতে কিছু সময় অতিরিক্ত ব্যয় হওয়ায় ট্রেন আসতে যেতে দেরি হয়। তবে শিডিউল যেন ঠিক থাকে সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটেও গতকাল সকাল থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ ছিল লক্ষ্য করার মতো। এবারের ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেলে ঘরমুখী মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে অন্যান্য যানবাহনের চাপও। কোনো কারণে যানজট হলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে না থেকে মোটরসাইকেলে গন্তব্যে যাওয়া অনেক সহজ। তাই কিছুটা ঝুঁকি থাকলেও ঈদের ছুটিতে অনেকেই এবার বাড়ি যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল প্লাজাসূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৭৩৪টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে ৫ হাজার ২২৭টি, যা পারাপার হওয়া মোট যানবাহনের ১৫ দশমিক ৪৯। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত আরও বেশি মোটরসাইকেল পারাপার হচ্ছে। মোটরসাইকেলের টোল আদায়ের জন্য পুব প্রান্তে দুটি পৃথক লেন করা হয়েছে। পুরোদমে ঈদযাত্রার কারণে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও গতকাল পর্যন্ত বড় কোনো যানজট দেখা যায়নি। পুলিশসূত্র জানিয়েছেন, যানবাহনের চাপ বেশি হলে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় একমুখী যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। সেখান দিয়ে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন শুধু চলাচল করবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে সেতু পার হয়ে আসা যানবাহন ভূঞাপুর হয়ে বিকল্প সড়ক দিয়ে এলেঙ্গা পর্যন্ত চলবে। বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ) নুর ই আলম মিনা গতকাল সকালে মহাসড়ক পরিদর্শনে আসেন। কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট হয়নি। আশা করা যাচ্ছে অন্য যে কোনো বছরের তুলনায় এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে।’ মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, শিমুলিয়া ঘাটে সিরিয়ালের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের পাশাপাশি ফেরি সংকটে যাত্রী ও যানবাহন। তার ওপর স্পিডবোটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নাজেহাল ঈদে ঘরমুখো দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীরা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে এমন সব অনিয়মের মধ্যেই ঈদ উদযাপনে বাড়ি ফিরছে লাখ মানুষ। কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। ধীরগতি থাকলেও সড়কের কোথাও যানজট সৃষ্টি হয়নি। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী লেনে মালবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লেগুনার চাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী লেনে বাস, প্রাইভেটকারের চাপ বেশি। যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকলেও মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত কোথাও যানজট লাগেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ব্যাটারিচালিত অবৈধ থ্রি-হুইলারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়সহ দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে স্বস্তিতেই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। গতকাল শুক্রবার বিকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিপারের অপেক্ষায় নেই যাত্রীবাহী বাস। পণ্যবাহী অপচনশীল ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকায় কারণে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বাসগুলো। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে ফেরিতে যাত্রীরা দৌলতদিয়া ঘাটে আসছে।

ফেরির যাত্রীদের মধ্যে মোটরসাইকেল আরোহী ও ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে বেশিরভাগ লঞ্চগুলোকে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করতে দেখা গেছে। এসব লঞ্চযাত্রীরাই মূলত দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে বাসে অথবা ব্যাটারিচালিত মাহেন্দ্র গাড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন। সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভোগান্তি এড়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ৬৭০ জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনাঘাট টোলপ্লাজা এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রামুড়া, তারাব, বরাব, রূপসী, কর্ণগোপ, ভুলতা এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে এসব পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। মহাসড়কের এসব অংশ ঘুরে দেখা যায়, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ সড়কে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। বিশেষ করে বাস ও প্রাইভেটকার চলাচল করছে বেশি। এ ছাড়া পণ্যবাহী যানবাহনের চাপও লক্ষ্য করা গেছে বেশি। তবে কোথাও যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ করা যায়নি। যানজট এড়াতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে