শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

♦ সড়কপথে যানজট ♦ মোটরসাইকেলের জটলা ♦ বাড়তি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল ও লঞ্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে নাড়ির টানে বাড়ি ছুটছে মানুষ। গত কয়েক দিনে ঈদযাত্রায় যাত্রীদের তেমন চাপ না থাকলেও গতকাল ঘরমুখো মানুষের ছিল ঢল। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ছাড়াও ব্যক্তিগত পরিবহন এমনকি মোটরসাইকেলেও রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। নির্ধারিত আসনের কয়েক গুণ বেশি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ট্রেনের ছাদেও মানুষকে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে। প্রতিটি বাসেই ঈদ সামনে রেখে আদায় করা হয়েছে বাড়তি ভাড়া। বাড়তি ভাড়ার খড়্গ ছিল লঞ্চেও। সব মিলে অনেকটা ভোগান্তি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানী থেকে উত্তরবঙ্গমুখী বিভিন্ন সড়কপথে দেখা গেছে যানজট। তবে প্রতিবারের চেয়ে এ যানজট ছিল তুলনামূলক কম। মহাসড়কে সেই অর্থে যানজট দেখা না গেলেও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে কোথাও কোথাও ধীরগতি দেখা যায়। এদিকে গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে যাত্রীদের থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের কারণে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। গাবতলী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল দেখা যায়, অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল না। বেশির ভাগ পরিবহনের বাসের টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে যাওয়ায় কাউন্টার থেকে অল্পসংখ্যক টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেগুলোয়ও বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন যাত্রীর অনেকে। গাবতলী বাস টার্মিনালে শ্যামলী পরিবহনের রংপুরগামী বাসের বেশ কিছু টিকিট কাউন্টার রয়েছে। একটি কাউন্টারের মাস্টার মো. নাসির বলেন, ‘রংপুরের টিকিট আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই যাত্রীর চাপ তুলনামূলক কম।’ ঈদযাত্রায় আগের বছরগুলোর মতো ভিড় দেখা যায়নি টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুরের কাউন্টারগুলোয়ও। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীর চাপ তেমন না থাকায় কাউন্টারে খুব বেশি ব্যস্ততা নেই। কোনো কোনো বাসের কর্মীদের হাঁকডাক দিয়েও যাত্রী খুঁজতে দেখা গেল। ঈদযাত্রা সামনে রেখে গতকাল সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যাত্রী কম থাকলেও গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছিল। পরে যাত্রীদের অভিযোগ শুনে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অধিদফতরের পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘গাবতলীর সেলফি পরিবহনকে ১ হাজার, শ্যামলী পরিবহনকে ৫০০, সাঁথি এন্টারপ্রাইজকে ১ হাজার, অরিন ট্রাভেলসকে ১ হাজার ও শ্যামনগর পরিবহনকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের থেকে অভিযোগ শুনে আমরা বিভিন্ন কাউন্টারে সত্যতা পেয়ে জরিমানা করেছি।’ ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনে যাত্রীর চাপ বাড়ছে। গতকাল সকালের দিকে সড়কে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর সংখ্যা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ এ দুই মহাসড়কে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবারের দৃশ্য একেবারেই ভিন্ন রকম ছিল। দুই সড়কেই ব্যাপক চাপ ছিল যানবাহনের। ঢাকা থেকে রংপুরগামী শ্যামলী পরিবহন বাসের চালক আবুল কালাম জানান, বর্তমানে মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলছে। এর পাশাপাশি ঈদ উপলক্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় যানবাহন একটু ধীরগতিতে চলছে। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি থাকলেও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সেই চিরচেনা যানজট নেই। তাই অন্য বছরের চেয়ে মানুষ তুলনামূলক স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে। ঈদযাত্রার যানবাহনের চাপ বাড়ছে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমসহ সিরাজগঞ্জের সব মহাসড়কেও। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী লেনে প্রচুর যানবাহন চলাচল করছে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী গাড়ির চাপ প্রচণ্ডভাবে বেড়ে যাওয়ায় সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের উত্তরবঙ্গগামী লেনে অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে গতকাল। তবে পুলিশের তৎপরতায় বেলা ১১টার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এর পর থেকে মহাসড়কে যানজট না থাকলেও যানবাহনগুলো চলছে ধীরগতিতে। সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পরিদর্শক সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, যানবাহনের সংখ্যা বাড়ার কারণে মহাসড়কে ধীরগতি রয়েছে। মাঝেমধ্যে যানজট সৃষ্টি হলেও সেটা দীর্ঘস্থায়ী নয়। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক, জেলা, থানা ও হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে রয়েছে। গতকাল ঈদযাত্রার তৃতীয় দিনে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে নির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী ছেড়ে গেছে বেশির ভাগ ট্রেন। এ সময় প্রতিটি বগিতে ছিল যাত্রীচাপ। বিনা টিকিটে যাত্রীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকালে নীলসাগর এক্সপ্রেস ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস দেড় ঘণ্টা দেরিতে কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রা বিলম্বের খবর পাওয়া গেছে আরও কয়েকটি ট্রেনের। তবে বেশির ভাগ ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়েছে গতকাল। নীলসাগর ট্রেনের যাত্রী আশিকুর রহমানের সঙ্গে কমলাপুর রেলস্টেশনে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘এক রাত স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট করেছিলাম। সময়মতো ট্রেনেও উঠেছি। কিন্তু উঠে দেখি টিকিট ছাড়াই হাজার হাজার মানুষ আগেই ট্রেনে উঠে রয়েছে। অগত্যা এভাবেই যাত্রা করতে হবে।’ দেওয়ানগঞ্জগামী তিস্তা এক্সপ্রেসের যাত্রী সুমন হোসেনের সঙ্গেও কথা হয় প্রতিবেদকের। তিনিও অভিযোগ করেন ট্রেনে বাড়তি যাত্রী থাকার। সুমন বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের আগেই স্টেশনে এসে অপেক্ষা করেছি। ভেবেছিলাম ট্রেনের দেরি হবে হয়তো। তবে নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছাড়ছে এটাই বড় স্বস্তির। রেল বিভাগ ঘোষণা দিয়েছিল “টিকিট যার ভ্রমণ তার”, কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখছি টিকিট ছাড়াই অনেকে ভ্রমণ করছেন। বিনা টিকিটে ভ্রমণকারীদের বিরুদ্ধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান তেমন কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি।’ কমলাপুর রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ছয় জোড়া ট্রেন চলছে। দিনে ১২২টি ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাবে এবং আসবে। যাত্রাপথ অনেক দূর হওয়ায় যাত্রী ওঠানো-নামানো ও বিরতিতে কিছু সময় অতিরিক্ত ব্যয় হওয়ায় ট্রেন আসতে যেতে দেরি হয়। তবে শিডিউল যেন ঠিক থাকে সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটেও গতকাল সকাল থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ ছিল লক্ষ্য করার মতো। এবারের ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেলে ঘরমুখী মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে অন্যান্য যানবাহনের চাপও। কোনো কারণে যানজট হলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে না থেকে মোটরসাইকেলে গন্তব্যে যাওয়া অনেক সহজ। তাই কিছুটা ঝুঁকি থাকলেও ঈদের ছুটিতে অনেকেই এবার বাড়ি যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল প্লাজাসূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৭৩৪টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে ৫ হাজার ২২৭টি, যা পারাপার হওয়া মোট যানবাহনের ১৫ দশমিক ৪৯। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত আরও বেশি মোটরসাইকেল পারাপার হচ্ছে। মোটরসাইকেলের টোল আদায়ের জন্য পুব প্রান্তে দুটি পৃথক লেন করা হয়েছে। পুরোদমে ঈদযাত্রার কারণে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও গতকাল পর্যন্ত বড় কোনো যানজট দেখা যায়নি। পুলিশসূত্র জানিয়েছেন, যানবাহনের চাপ বেশি হলে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় একমুখী যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। সেখান দিয়ে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন শুধু চলাচল করবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে সেতু পার হয়ে আসা যানবাহন ভূঞাপুর হয়ে বিকল্প সড়ক দিয়ে এলেঙ্গা পর্যন্ত চলবে। বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ) নুর ই আলম মিনা গতকাল সকালে মহাসড়ক পরিদর্শনে আসেন। কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট হয়নি। আশা করা যাচ্ছে অন্য যে কোনো বছরের তুলনায় এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে।’ মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, শিমুলিয়া ঘাটে সিরিয়ালের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের পাশাপাশি ফেরি সংকটে যাত্রী ও যানবাহন। তার ওপর স্পিডবোটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নাজেহাল ঈদে ঘরমুখো দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীরা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে এমন সব অনিয়মের মধ্যেই ঈদ উদযাপনে বাড়ি ফিরছে লাখ মানুষ। কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। ধীরগতি থাকলেও সড়কের কোথাও যানজট সৃষ্টি হয়নি। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী লেনে মালবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লেগুনার চাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী লেনে বাস, প্রাইভেটকারের চাপ বেশি। যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকলেও মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত কোথাও যানজট লাগেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ব্যাটারিচালিত অবৈধ থ্রি-হুইলারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়সহ দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে স্বস্তিতেই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। গতকাল শুক্রবার বিকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিপারের অপেক্ষায় নেই যাত্রীবাহী বাস। পণ্যবাহী অপচনশীল ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকায় কারণে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বাসগুলো। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে ফেরিতে যাত্রীরা দৌলতদিয়া ঘাটে আসছে।

ফেরির যাত্রীদের মধ্যে মোটরসাইকেল আরোহী ও ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে বেশিরভাগ লঞ্চগুলোকে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করতে দেখা গেছে। এসব লঞ্চযাত্রীরাই মূলত দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে বাসে অথবা ব্যাটারিচালিত মাহেন্দ্র গাড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন। সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভোগান্তি এড়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ৬৭০ জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনাঘাট টোলপ্লাজা এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রামুড়া, তারাব, বরাব, রূপসী, কর্ণগোপ, ভুলতা এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে এসব পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। মহাসড়কের এসব অংশ ঘুরে দেখা যায়, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ সড়কে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। বিশেষ করে বাস ও প্রাইভেটকার চলাচল করছে বেশি। এ ছাড়া পণ্যবাহী যানবাহনের চাপও লক্ষ্য করা গেছে বেশি। তবে কোথাও যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ করা যায়নি। যানজট এড়াতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
গাফিলতির কারণে আর যেন একটি প্রাণও হারাতে না হয়
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন