শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

♦ সড়কপথে যানজট ♦ মোটরসাইকেলের জটলা ♦ বাড়তি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল ও লঞ্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে নাড়ির টানে বাড়ি ছুটছে মানুষ। গত কয়েক দিনে ঈদযাত্রায় যাত্রীদের তেমন চাপ না থাকলেও গতকাল ঘরমুখো মানুষের ছিল ঢল। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ছাড়াও ব্যক্তিগত পরিবহন এমনকি মোটরসাইকেলেও রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। নির্ধারিত আসনের কয়েক গুণ বেশি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ট্রেনের ছাদেও মানুষকে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে। প্রতিটি বাসেই ঈদ সামনে রেখে আদায় করা হয়েছে বাড়তি ভাড়া। বাড়তি ভাড়ার খড়্গ ছিল লঞ্চেও। সব মিলে অনেকটা ভোগান্তি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানী থেকে উত্তরবঙ্গমুখী বিভিন্ন সড়কপথে দেখা গেছে যানজট। তবে প্রতিবারের চেয়ে এ যানজট ছিল তুলনামূলক কম। মহাসড়কে সেই অর্থে যানজট দেখা না গেলেও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে কোথাও কোথাও ধীরগতি দেখা যায়। এদিকে গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে যাত্রীদের থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের কারণে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। গাবতলী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল দেখা যায়, অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল না। বেশির ভাগ পরিবহনের বাসের টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে যাওয়ায় কাউন্টার থেকে অল্পসংখ্যক টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেগুলোয়ও বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন যাত্রীর অনেকে। গাবতলী বাস টার্মিনালে শ্যামলী পরিবহনের রংপুরগামী বাসের বেশ কিছু টিকিট কাউন্টার রয়েছে। একটি কাউন্টারের মাস্টার মো. নাসির বলেন, ‘রংপুরের টিকিট আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই যাত্রীর চাপ তুলনামূলক কম।’ ঈদযাত্রায় আগের বছরগুলোর মতো ভিড় দেখা যায়নি টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুরের কাউন্টারগুলোয়ও। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীর চাপ তেমন না থাকায় কাউন্টারে খুব বেশি ব্যস্ততা নেই। কোনো কোনো বাসের কর্মীদের হাঁকডাক দিয়েও যাত্রী খুঁজতে দেখা গেল। ঈদযাত্রা সামনে রেখে গতকাল সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যাত্রী কম থাকলেও গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছিল। পরে যাত্রীদের অভিযোগ শুনে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অধিদফতরের পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘গাবতলীর সেলফি পরিবহনকে ১ হাজার, শ্যামলী পরিবহনকে ৫০০, সাঁথি এন্টারপ্রাইজকে ১ হাজার, অরিন ট্রাভেলসকে ১ হাজার ও শ্যামনগর পরিবহনকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের থেকে অভিযোগ শুনে আমরা বিভিন্ন কাউন্টারে সত্যতা পেয়ে জরিমানা করেছি।’ ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনে যাত্রীর চাপ বাড়ছে। গতকাল সকালের দিকে সড়কে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর সংখ্যা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ এ দুই মহাসড়কে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবারের দৃশ্য একেবারেই ভিন্ন রকম ছিল। দুই সড়কেই ব্যাপক চাপ ছিল যানবাহনের। ঢাকা থেকে রংপুরগামী শ্যামলী পরিবহন বাসের চালক আবুল কালাম জানান, বর্তমানে মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলছে। এর পাশাপাশি ঈদ উপলক্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় যানবাহন একটু ধীরগতিতে চলছে। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি থাকলেও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সেই চিরচেনা যানজট নেই। তাই অন্য বছরের চেয়ে মানুষ তুলনামূলক স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে। ঈদযাত্রার যানবাহনের চাপ বাড়ছে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমসহ সিরাজগঞ্জের সব মহাসড়কেও। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী লেনে প্রচুর যানবাহন চলাচল করছে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী গাড়ির চাপ প্রচণ্ডভাবে বেড়ে যাওয়ায় সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের উত্তরবঙ্গগামী লেনে অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে গতকাল। তবে পুলিশের তৎপরতায় বেলা ১১টার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এর পর থেকে মহাসড়কে যানজট না থাকলেও যানবাহনগুলো চলছে ধীরগতিতে। সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পরিদর্শক সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, যানবাহনের সংখ্যা বাড়ার কারণে মহাসড়কে ধীরগতি রয়েছে। মাঝেমধ্যে যানজট সৃষ্টি হলেও সেটা দীর্ঘস্থায়ী নয়। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক, জেলা, থানা ও হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে রয়েছে। গতকাল ঈদযাত্রার তৃতীয় দিনে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে নির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী ছেড়ে গেছে বেশির ভাগ ট্রেন। এ সময় প্রতিটি বগিতে ছিল যাত্রীচাপ। বিনা টিকিটে যাত্রীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকালে নীলসাগর এক্সপ্রেস ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস দেড় ঘণ্টা দেরিতে কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রা বিলম্বের খবর পাওয়া গেছে আরও কয়েকটি ট্রেনের। তবে বেশির ভাগ ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়েছে গতকাল। নীলসাগর ট্রেনের যাত্রী আশিকুর রহমানের সঙ্গে কমলাপুর রেলস্টেশনে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘এক রাত স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট করেছিলাম। সময়মতো ট্রেনেও উঠেছি। কিন্তু উঠে দেখি টিকিট ছাড়াই হাজার হাজার মানুষ আগেই ট্রেনে উঠে রয়েছে। অগত্যা এভাবেই যাত্রা করতে হবে।’ দেওয়ানগঞ্জগামী তিস্তা এক্সপ্রেসের যাত্রী সুমন হোসেনের সঙ্গেও কথা হয় প্রতিবেদকের। তিনিও অভিযোগ করেন ট্রেনে বাড়তি যাত্রী থাকার। সুমন বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের আগেই স্টেশনে এসে অপেক্ষা করেছি। ভেবেছিলাম ট্রেনের দেরি হবে হয়তো। তবে নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছাড়ছে এটাই বড় স্বস্তির। রেল বিভাগ ঘোষণা দিয়েছিল “টিকিট যার ভ্রমণ তার”, কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখছি টিকিট ছাড়াই অনেকে ভ্রমণ করছেন। বিনা টিকিটে ভ্রমণকারীদের বিরুদ্ধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান তেমন কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি।’ কমলাপুর রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ছয় জোড়া ট্রেন চলছে। দিনে ১২২টি ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাবে এবং আসবে। যাত্রাপথ অনেক দূর হওয়ায় যাত্রী ওঠানো-নামানো ও বিরতিতে কিছু সময় অতিরিক্ত ব্যয় হওয়ায় ট্রেন আসতে যেতে দেরি হয়। তবে শিডিউল যেন ঠিক থাকে সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটেও গতকাল সকাল থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ ছিল লক্ষ্য করার মতো। এবারের ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেলে ঘরমুখী মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে অন্যান্য যানবাহনের চাপও। কোনো কারণে যানজট হলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে না থেকে মোটরসাইকেলে গন্তব্যে যাওয়া অনেক সহজ। তাই কিছুটা ঝুঁকি থাকলেও ঈদের ছুটিতে অনেকেই এবার বাড়ি যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল প্লাজাসূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৭৩৪টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে ৫ হাজার ২২৭টি, যা পারাপার হওয়া মোট যানবাহনের ১৫ দশমিক ৪৯। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত আরও বেশি মোটরসাইকেল পারাপার হচ্ছে। মোটরসাইকেলের টোল আদায়ের জন্য পুব প্রান্তে দুটি পৃথক লেন করা হয়েছে। পুরোদমে ঈদযাত্রার কারণে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও গতকাল পর্যন্ত বড় কোনো যানজট দেখা যায়নি। পুলিশসূত্র জানিয়েছেন, যানবাহনের চাপ বেশি হলে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় একমুখী যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। সেখান দিয়ে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন শুধু চলাচল করবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে সেতু পার হয়ে আসা যানবাহন ভূঞাপুর হয়ে বিকল্প সড়ক দিয়ে এলেঙ্গা পর্যন্ত চলবে। বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ) নুর ই আলম মিনা গতকাল সকালে মহাসড়ক পরিদর্শনে আসেন। কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট হয়নি। আশা করা যাচ্ছে অন্য যে কোনো বছরের তুলনায় এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে।’ মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, শিমুলিয়া ঘাটে সিরিয়ালের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের পাশাপাশি ফেরি সংকটে যাত্রী ও যানবাহন। তার ওপর স্পিডবোটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নাজেহাল ঈদে ঘরমুখো দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীরা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে এমন সব অনিয়মের মধ্যেই ঈদ উদযাপনে বাড়ি ফিরছে লাখ মানুষ। কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। ধীরগতি থাকলেও সড়কের কোথাও যানজট সৃষ্টি হয়নি। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী লেনে মালবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লেগুনার চাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী লেনে বাস, প্রাইভেটকারের চাপ বেশি। যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকলেও মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত কোথাও যানজট লাগেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ব্যাটারিচালিত অবৈধ থ্রি-হুইলারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়সহ দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে স্বস্তিতেই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। গতকাল শুক্রবার বিকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিপারের অপেক্ষায় নেই যাত্রীবাহী বাস। পণ্যবাহী অপচনশীল ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকায় কারণে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বাসগুলো। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে ফেরিতে যাত্রীরা দৌলতদিয়া ঘাটে আসছে।

ফেরির যাত্রীদের মধ্যে মোটরসাইকেল আরোহী ও ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে বেশিরভাগ লঞ্চগুলোকে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করতে দেখা গেছে। এসব লঞ্চযাত্রীরাই মূলত দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে বাসে অথবা ব্যাটারিচালিত মাহেন্দ্র গাড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন। সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভোগান্তি এড়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ৬৭০ জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনাঘাট টোলপ্লাজা এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রামুড়া, তারাব, বরাব, রূপসী, কর্ণগোপ, ভুলতা এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে এসব পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। মহাসড়কের এসব অংশ ঘুরে দেখা যায়, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ সড়কে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। বিশেষ করে বাস ও প্রাইভেটকার চলাচল করছে বেশি। এ ছাড়া পণ্যবাহী যানবাহনের চাপও লক্ষ্য করা গেছে বেশি। তবে কোথাও যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ করা যায়নি। যানজট এড়াতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে