শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

♦ সড়কপথে যানজট ♦ মোটরসাইকেলের জটলা ♦ বাড়তি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল ও লঞ্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরমুখো মানুষের ঢল ঈদযাত্রায়

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে নাড়ির টানে বাড়ি ছুটছে মানুষ। গত কয়েক দিনে ঈদযাত্রায় যাত্রীদের তেমন চাপ না থাকলেও গতকাল ঘরমুখো মানুষের ছিল ঢল। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ছাড়াও ব্যক্তিগত পরিবহন এমনকি মোটরসাইকেলেও রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। নির্ধারিত আসনের কয়েক গুণ বেশি যাত্রী নিয়ে চলছে রেল। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ট্রেনের ছাদেও মানুষকে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে। প্রতিটি বাসেই ঈদ সামনে রেখে আদায় করা হয়েছে বাড়তি ভাড়া। বাড়তি ভাড়ার খড়্গ ছিল লঞ্চেও। সব মিলে অনেকটা ভোগান্তি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানী থেকে উত্তরবঙ্গমুখী বিভিন্ন সড়কপথে দেখা গেছে যানজট। তবে প্রতিবারের চেয়ে এ যানজট ছিল তুলনামূলক কম। মহাসড়কে সেই অর্থে যানজট দেখা না গেলেও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে কোথাও কোথাও ধীরগতি দেখা যায়। এদিকে গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে যাত্রীদের থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের কারণে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। গাবতলী আন্তজেলা বাস টার্মিনালে গতকাল দেখা যায়, অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদে যাত্রীর চাপ বেশি ছিল না। বেশির ভাগ পরিবহনের বাসের টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে যাওয়ায় কাউন্টার থেকে অল্পসংখ্যক টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেগুলোয়ও বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন যাত্রীর অনেকে। গাবতলী বাস টার্মিনালে শ্যামলী পরিবহনের রংপুরগামী বাসের বেশ কিছু টিকিট কাউন্টার রয়েছে। একটি কাউন্টারের মাস্টার মো. নাসির বলেন, ‘রংপুরের টিকিট আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই যাত্রীর চাপ তুলনামূলক কম।’ ঈদযাত্রায় আগের বছরগুলোর মতো ভিড় দেখা যায়নি টেকনিক্যাল ও কল্যাণপুরের কাউন্টারগুলোয়ও। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীর চাপ তেমন না থাকায় কাউন্টারে খুব বেশি ব্যস্ততা নেই। কোনো কোনো বাসের কর্মীদের হাঁকডাক দিয়েও যাত্রী খুঁজতে দেখা গেল। ঈদযাত্রা সামনে রেখে গতকাল সকালে গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যাত্রী কম থাকলেও গাবতলীতে অনেক কাউন্টারে ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছিল। পরে যাত্রীদের অভিযোগ শুনে পাঁচ কাউন্টারকে জরিমানা করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। অধিদফতরের পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘গাবতলীর সেলফি পরিবহনকে ১ হাজার, শ্যামলী পরিবহনকে ৫০০, সাঁথি এন্টারপ্রাইজকে ১ হাজার, অরিন ট্রাভেলসকে ১ হাজার ও শ্যামনগর পরিবহনকে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যাত্রীদের থেকে অভিযোগ শুনে আমরা বিভিন্ন কাউন্টারে সত্যতা পেয়ে জরিমানা করেছি।’ ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনে যাত্রীর চাপ বাড়ছে। গতকাল সকালের দিকে সড়কে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর সংখ্যা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ এ দুই মহাসড়কে অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবারের দৃশ্য একেবারেই ভিন্ন রকম ছিল। দুই সড়কেই ব্যাপক চাপ ছিল যানবাহনের। ঢাকা থেকে রংপুরগামী শ্যামলী পরিবহন বাসের চালক আবুল কালাম জানান, বর্তমানে মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলছে। এর পাশাপাশি ঈদ উপলক্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় যানবাহন একটু ধীরগতিতে চলছে। ঈদের আর মাত্র দুই দিন বাকি থাকলেও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সেই চিরচেনা যানজট নেই। তাই অন্য বছরের চেয়ে মানুষ তুলনামূলক স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছে। ঈদযাত্রার যানবাহনের চাপ বাড়ছে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমসহ সিরাজগঞ্জের সব মহাসড়কেও। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী লেনে প্রচুর যানবাহন চলাচল করছে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী গাড়ির চাপ প্রচণ্ডভাবে বেড়ে যাওয়ায় সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের উত্তরবঙ্গগামী লেনে অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে গতকাল। তবে পুলিশের তৎপরতায় বেলা ১১টার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এর পর থেকে মহাসড়কে যানজট না থাকলেও যানবাহনগুলো চলছে ধীরগতিতে। সিরাজগঞ্জ ট্রাফিক পরিদর্শক সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, যানবাহনের সংখ্যা বাড়ার কারণে মহাসড়কে ধীরগতি রয়েছে। মাঝেমধ্যে যানজট সৃষ্টি হলেও সেটা দীর্ঘস্থায়ী নয়। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক, জেলা, থানা ও হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে রয়েছে। গতকাল ঈদযাত্রার তৃতীয় দিনে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে নির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী ছেড়ে গেছে বেশির ভাগ ট্রেন। এ সময় প্রতিটি বগিতে ছিল যাত্রীচাপ। বিনা টিকিটে যাত্রীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সকালে নীলসাগর এক্সপ্রেস ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস দেড় ঘণ্টা দেরিতে কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রা বিলম্বের খবর পাওয়া গেছে আরও কয়েকটি ট্রেনের। তবে বেশির ভাগ ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়েছে গতকাল। নীলসাগর ট্রেনের যাত্রী আশিকুর রহমানের সঙ্গে কমলাপুর রেলস্টেশনে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘এক রাত স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট করেছিলাম। সময়মতো ট্রেনেও উঠেছি। কিন্তু উঠে দেখি টিকিট ছাড়াই হাজার হাজার মানুষ আগেই ট্রেনে উঠে রয়েছে। অগত্যা এভাবেই যাত্রা করতে হবে।’ দেওয়ানগঞ্জগামী তিস্তা এক্সপ্রেসের যাত্রী সুমন হোসেনের সঙ্গেও কথা হয় প্রতিবেদকের। তিনিও অভিযোগ করেন ট্রেনে বাড়তি যাত্রী থাকার। সুমন বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের আগেই স্টেশনে এসে অপেক্ষা করেছি। ভেবেছিলাম ট্রেনের দেরি হবে হয়তো। তবে নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছাড়ছে এটাই বড় স্বস্তির। রেল বিভাগ ঘোষণা দিয়েছিল “টিকিট যার ভ্রমণ তার”, কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখছি টিকিট ছাড়াই অনেকে ভ্রমণ করছেন। বিনা টিকিটে ভ্রমণকারীদের বিরুদ্ধে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান তেমন কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি।’ কমলাপুর রেলস্টেশনের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ছয় জোড়া ট্রেন চলছে। দিনে ১২২টি ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাবে এবং আসবে। যাত্রাপথ অনেক দূর হওয়ায় যাত্রী ওঠানো-নামানো ও বিরতিতে কিছু সময় অতিরিক্ত ব্যয় হওয়ায় ট্রেন আসতে যেতে দেরি হয়। তবে শিডিউল যেন ঠিক থাকে সে বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটেও গতকাল সকাল থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ ছিল লক্ষ্য করার মতো। এবারের ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেলে ঘরমুখী মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে অন্যান্য যানবাহনের চাপও। কোনো কারণে যানজট হলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে না থেকে মোটরসাইকেলে গন্তব্যে যাওয়া অনেক সহজ। তাই কিছুটা ঝুঁকি থাকলেও ঈদের ছুটিতে অনেকেই এবার বাড়ি যাচ্ছেন মোটরসাইকেলে। বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল প্লাজাসূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৭৩৪টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে ৫ হাজার ২২৭টি, যা পারাপার হওয়া মোট যানবাহনের ১৫ দশমিক ৪৯। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল পর্যন্ত আরও বেশি মোটরসাইকেল পারাপার হচ্ছে। মোটরসাইকেলের টোল আদায়ের জন্য পুব প্রান্তে দুটি পৃথক লেন করা হয়েছে। পুরোদমে ঈদযাত্রার কারণে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও গতকাল পর্যন্ত বড় কোনো যানজট দেখা যায়নি। পুলিশসূত্র জানিয়েছেন, যানবাহনের চাপ বেশি হলে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় একমুখী যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। সেখান দিয়ে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন শুধু চলাচল করবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে সেতু পার হয়ে আসা যানবাহন ভূঞাপুর হয়ে বিকল্প সড়ক দিয়ে এলেঙ্গা পর্যন্ত চলবে। বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ) নুর ই আলম মিনা গতকাল সকালে মহাসড়ক পরিদর্শনে আসেন। কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট হয়নি। আশা করা যাচ্ছে অন্য যে কোনো বছরের তুলনায় এবার স্বস্তিতে মানুষ বাড়ি ফিরতে পারবে।’ মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, শিমুলিয়া ঘাটে সিরিয়ালের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের পাশাপাশি ফেরি সংকটে যাত্রী ও যানবাহন। তার ওপর স্পিডবোটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নাজেহাল ঈদে ঘরমুখো দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলার যাত্রীরা। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে এমন সব অনিয়মের মধ্যেই ঈদ উদযাপনে বাড়ি ফিরছে লাখ মানুষ। কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। ধীরগতি থাকলেও সড়কের কোথাও যানজট সৃষ্টি হয়নি। গতকাল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম থেকে ঢাকামুখী লেনে মালবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লেগুনার চাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী লেনে বাস, প্রাইভেটকারের চাপ বেশি। যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকলেও মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত কোথাও যানজট লাগেনি। রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ব্যাটারিচালিত অবৈধ থ্রি-হুইলারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়সহ দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে স্বস্তিতেই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। গতকাল শুক্রবার বিকালে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফেরিপারের অপেক্ষায় নেই যাত্রীবাহী বাস। পণ্যবাহী অপচনশীল ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকায় কারণে কোনো ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বাসগুলো। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে ফেরিতে যাত্রীরা দৌলতদিয়া ঘাটে আসছে।

ফেরির যাত্রীদের মধ্যে মোটরসাইকেল আরোহী ও ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া থেকে বেশিরভাগ লঞ্চগুলোকে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করতে দেখা গেছে। এসব লঞ্চযাত্রীরাই মূলত দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে বাসে অথবা ব্যাটারিচালিত মাহেন্দ্র গাড়িতে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন। সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভোগান্তি এড়াতে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ৬৭০ জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে মেঘনাঘাট টোলপ্লাজা এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রামুড়া, তারাব, বরাব, রূপসী, কর্ণগোপ, ভুলতা এলাকা পর্যন্ত বিভিন্ন পয়েন্টে এসব পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। মহাসড়কের এসব অংশ ঘুরে দেখা যায়, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ সড়কে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। বিশেষ করে বাস ও প্রাইভেটকার চলাচল করছে বেশি। এ ছাড়া পণ্যবাহী যানবাহনের চাপও লক্ষ্য করা গেছে বেশি। তবে কোথাও যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ করা যায়নি। যানজট এড়াতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা