শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

রেন্টালে রিজার্ভের সর্বনাশ

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
রেন্টালে রিজার্ভের সর্বনাশ

রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর জন্য টান পড়ছে দেশের রিজার্ভে। ধ্বংস হচ্ছে অর্থনীতি। সমালোচিত এসব ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অনেক আগে বন্ধ করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বন্ধ করা যাচ্ছে না। অর্থনীতির ওপর বোঝা তৈরি করার পরও বারবার বাড়ানো হচ্ছে স্বল্পমেয়াদি রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ। উল্টো নতুন করে আরও চারটি তেল ও পাঁচটি এইচএফওভিত্তিক ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। অথচ বেসরকারি এসব কেন্দ্র থেকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কেনার জন্য সরকারকে অনেক বেশি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এসব কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ না নিলেও দীর্ঘ সময় ধরে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কারণে দেশের রাজস্বের ওপর চাপ তৈরি হচ্ছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কারণে দেশ আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কারণ বিদ্যুৎ না নিয়েও কেন্দ্রগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় দ্রুত রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের সিস্টেম বাতিল করা উচিত বলে তাঁরা মন্তব্য করেন। বিদ্যুৎ বিভাগের দেওয়া তথ্যে, দেশে বর্তমানে মোট ১৮টি রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১০টি কেন্দ্র ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ নীতিতে চলছে। বাকি আটটি আগের নিয়মেই পরিচালিত হচ্ছে। অর্থাৎ এদের ক্যাপাসিটি চার্জসহ যাবতীয় খরচ দিতে হচ্ছে।

ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ ১২ বছরে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে সরকার। সাধারণ খাতে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সরকারের খরচ হয় ৭ টাকা। আর ভাড়াভিত্তিক এসব কেন্দ্রে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ হয় প্রায় ১৭ টাকা। অর্থাৎ ১০ টাকা বেশি। স্বল্প মেয়াদের কথা বলেও এক যুগ ধরে ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনা হচ্ছে বাড়তি দামে। জ্বালানির দাম বাড়ায় দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লাগাম টানার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এমন অবস্থায় রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রেখে ব্যয় বাড়ানোকে অযৌক্তিক মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, স্বল্প মেয়াদে সমাধান হিসেবে রেন্টাল কেন্দ্র চালু হলেও এগুলোর মেয়াদ বাড়ানো ঠিক হয়নি। এ কারণে বিদ্যুৎ খাতে ঘাটতি বেড়েছে। বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য এ খাত দায়ী। পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের ১০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ক্যাপাসিটি চার্জ না দিলেও সেগুলো চালু রেখে জ্বালানি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যে জনবল প্রয়োজন, এর খরচ সরকারকে দিতে হবে। বাকি যে আটটি ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে, সেগুলোর মেয়াদ শেষ হলে এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা ভবিষ্যতে এ কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দিতে চাই।’

২০১৯-২০ অর্থবছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ সরকারের ব্যয় হয় ১৮ হাজার ১২৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২২টি রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের পকেটে গেছে ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা। ১৯টি রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের মালিক বিদ্যুৎ না বেচেও পান ১ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা। আর ২০২১-২২ অর্থবছরের নয় মাসে (জুলাই ২০২১ থেকে মার্চ ২০২২) বিদ্যুৎ না বেচেও ১২টি রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রের উদ্যোক্তারা পেয়েছেন ৬৭৮ কোটি টাকা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ‘বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জানান, ২০২০ সালে কুইক রেন্টালের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এ খাতে সরকারের খরচ অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, ‘প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে আমাদের গড়ে ৭ থেকে ৮ টাকা খরচ হয়। কিন্তু বাস্তবে কেন্দ্রভিত্তিক হিসাবের সঙ্গে কুইক রেন্টাল যুক্ত করা হলে কোনো কোনো কেন্দ্র থেকে সরকারকে প্রতি কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ কিনতে হয় ৬০০ টাকায়। আর এমনটি বসিয়ে রেখে ভাড়া দেওয়ার কারণেই হচ্ছে, যার চাপ নিতে হচ্ছে দেশের মানুষকে।’ কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোনো ক্ষেত্রেই আমাদের রেন্টালের প্রয়োজন নেই। আর এখন তো সরকার ভাড়াভিত্তিক এসব কেন্দ্র দিতেও দিচ্ছে না। সে কারণে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র রেখে আর কী লাভ- এমন প্রশ্ন মনে আসতেই পারে। আগে এসব কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ দিতে পারলেও প্রয়োজন না থাকায় আমরা নিতে পারিনি। আর এখন যা আছে এর থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ আমাদের আছে। এতে দেশ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কারণ বিদ্যুৎ না নিয়েও এ কেন্দ্রগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে। এর ফলে দেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বহু আগেই বন্ধ করে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু সে কথা কে শোনে!’

নতুন যেসব ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে বা হচ্ছে সেগুলোর প্রস্তাবে ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ শর্তে মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। এতে কোনো ক্যাপাসিটি পেমেন্ট (রেন্টাল ভাড়া) দিতে হবে না বলে দাবি বিদ্যুৎ বিভাগের। তবে প্রস্তাব বিশ্লেষণ করে খাতসংশ্নিষ্টরা বলছেন, রেন্টাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের সবচেয়ে সমালোচিত ক্যাপাসিটি পেমেন্টকে এবার ভিন্ন নামে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। একই সঙ্গে পরিবর্তনশীল মেরামত ও পরিচালন ব্যয় (ভেরিয়েবল ওঅ্যান্ডএম) আগের চেয়ে ৬০-৭০ গুণ বাড়িয়ে ধরা হয়েছে।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর বিদ্যুৎ সংকট সমাধানের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি ভাড়া ও দ্রুত ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেয়। এ প্রক্রিয়ার জন্য ২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয় ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন’। শুরুতে দুই বছরের জন্য এ আইন করা হলেও পরে কয়েক দফায় সময় বাড়ানো হয়।

সম্প্রতি ভাড়াভিত্তিক এ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে আরও পাঁচটির মেয়াদ বেড়েছে। এজন্য সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে পাঁচটি দ্রুত ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে আরও দুই বছর বিদ্যুৎ কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এসব কেন্দ্র থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ ১৬ টাকা ৪০ পয়সায় কিনতে হবে। এর আগে তা কেনা হয়েছিল ১৭ টাকা ৫৩ পয়সায়। নতুন যে রেন্টাল কেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- যশোরের নওয়াপাড়ায় খুলনা পাওয়ার কোম্পানির ৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এইচএফওভিত্তিক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোম্পানিটিকে দুই বছরে ৪৫৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা দিতে হতে পারে। খুলনার গোয়ালপাড়ায় খুলনা পাওয়ার কোম্পানির ১১৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার এইচএফওভিত্তিক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোম্পানিটিকে ১ হাজার ২৯৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা দিতে হতে পারে। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ডাচ্-বাংলা পাওয়ার অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেডের ১০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এইচএফওভিত্তিক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোম্পানিটিকে ১ হাজার ১৪৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা দিতে হতে পারে। নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে ওরিয়ন পাওয়ার মেঘনাঘাট লিমিটেডের ১০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এইচএফওভিত্তিক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোম্পানিটিকে ১ হাজার ১৪৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা দিতে হতে পারে। নারায়ণগঞ্জের মদনগঞ্জে সামিট নারায়ণগঞ্জ পাওয়ারের ১০২ মেগাওয়াট ক্ষমতার এইচএফওভিত্তিক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কোম্পানিটিকে ১ হাজার ১৫৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা দিতে হতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এসব কেন্দ্রের কোনো ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া হবে না। কিন্তু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের যাতে লোকসান না হয় এজন্য অন্যান্য ব্যয়ের সঙ্গে বিনিয়োগ করা অর্থ হিসাব করে একটি নির্দিষ্ট হারে ক্যাপাসিটি চার্জ নির্ধারণ করা হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকলেও উদ্যোক্তারা এ অর্থ পান। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্রের মেয়াদ কম থাকে বলে ক্যাপাসিটি চার্জও বেশি হয়।

এদিকে মেয়াদ উত্তীর্ণের পরও দেশে আরও চারটি ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। ফার্নেস তেলভিত্তিক কেন্দ্রগুলোর মোট উৎপাদন ক্ষমতা ৩০০ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইনের আওতায় এ বেসরকারি কেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। মেয়াদ বাড়তে যাওয়া কেন্দ্রগুলো হলো- পাওয়ার প্যাক মুতিয়ারার কেরানীগঞ্জ ১০০ মেগাওয়াট, অ্যাকর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের চট্টগ্রামের জুলদায় ১০০ মেগাওয়াট, সিনহা পাওয়ারের চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরা ৫০ মেগাওয়াট এবং নর্দান পাওয়ারের রাজশাহীর কাটাখালী ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র। পাঁচ বছর মেয়াদি এ চার কেন্দ্র ২০১০ সালে উৎপাদনে আসে। এরপর তাদের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ানো হয়। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে এগুলোর মেয়াদ শেষ হয়েছে। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই উদ্যোক্তারা পাঁচ বছর মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন। তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ‘নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট’ ভিত্তিতে চারটি কেন্দ্রের মেয়াদ দুই বছর বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। একই সঙ্গে আগে এ বেসরকারি কেন্দ্রগুলো যে ক্যাপাসিটি চার্জ পেত, তা নতুন প্রস্তাবে বাতিল করা হয়েছে। তবে ক্যাপাসিটি পেমেন্টের পরিবর্তে মেরামত ও পরিচালন ব্যয় বাবদ খরচ বাড়িয়ে ধরা হয়েছে, যা ক্যাপাসিটি পেমেন্টের হারকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে এ চারটি কেন্দ্রের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং বর্ধিত মেয়াদের মূল্যহার অনুমোদনের জন্য সম্প্রতি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আগামী সভায় এ বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। এর আগে মার্চে ফার্নেস তেলভিত্তিক (এইচএফও) আরও পাঁচটি কেন্দ্রের মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়েছিল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। চার কেন্দ্রের রেন্টাল চার্জ ছিল প্রতি মাসে কিলোওয়াটপ্রতি ১৩ ডলার। ফার্নেস অয়েলের দাম ছিল ৪২ টাকা লিটার। নতুন প্রস্তাবে রেন্টাল চার্জ থাকছে না। এর বদলে ফিল্ড অপারেশন ও মেইনটেন্যান্সের জন্য কিলোওয়াট ঘণ্টায় ৩ টাকা ধরা হয়েছে। এর সঙ্গে পরিবর্তনশীল অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স খরচের জন্য আরও ২৫ পয়সা ধরা হয়েছে, যা আগে ছিল দশমিক ৫ পয়সা। এর সঙ্গে প্রতি কিলোওয়াটে জ্বালানি খরচ গড়ে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা যুক্ত হবে। অর্থাৎ প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনতে পিডিবির খরচ হবে প্রায় ১৭ টাকা।

গত বছর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থাপিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নামে পরিচিত এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো ২০২৪ সালের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হবে। সংসদীয় কমিটিকে দেওয়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারের মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু হলে ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো মেয়াদ পূর্তিতে অবসরে যাবে। সংসদীয় কমিটি ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মেয়াদ আর না বাড়িয়ে দ্রুততম সময়ে সেগুলোকে অবসরে পাঠানোর সুপারিশ করে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বদরুল ইমাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কারণে দেশের রাজস্বের ওপর চাপ তৈরি হচ্ছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের সিস্টেম বাতিল করা উচিত। ২০১০ সালে এ ব্যবস্থা জরুরি লজিকে পড়েছিল। কারণ সে সময় বিদ্যুৎ অনেক কম ছিল। সেটি ছিল স্বল্পমেয়াদি একটি ব্যবস্থাপনা। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে এক দশক ধরে এ কেন্দ্রগুলো চলছে। আবার এগুলো চালানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ মুহূর্তে এগুলো বাতিল করা উচিত। এগুলো বাদ দিলে দেশের প্রচুর অর্থ সাশ্রয় হবে। এজন্য প্রচুর ক্যাপাসিটি চার্জ সরকারকে দিতে হয়। মাসে এজন্য দেড় থেকে ২ হাজার কোটি টাকা চলে যায়। আর বছরে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা এজন্য খরচ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম