শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শহর ছেড়ে রাজনীতি এখন গ্রামে

রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
শহর ছেড়ে রাজনীতি এখন গ্রামে

গত বছরের মাঝামাঝি রাজধানী এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ শুরু করে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। তাদের কর্মসূচি দেখে রাজপথে সক্রিয় হয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রধান দুই দল প্রায় পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এই কর্মসূচি ছিল জেলা ও বিভাগীয় শহরে। এবার আর শহরে রাজনীতি নয়, দুই দলই গ্রামমুখী হচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নেতা-কর্মীকে চাঙা করতে এবং দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে আজ ইউনিয়ন পর্যায়ে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। কেন্দ্রীয় নেতারা দলের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে উপস্থিত থাকবেন। ইতোমধ্যে তাদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশের সব ইউনিয়নে পদযাত্রা করবে বিএনপি। দীর্ঘদিন পর আজ তৃণমূলে মুখোমুখি হচ্ছে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ-বিএনপি। বিএনপির সমাবেশেও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন।  

ধারণা করা হচ্ছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হতে পারে বছরের ডিসেম্বরে ওই নির্বাচন সামনে রেখে দীর্ঘদিন ধরেই মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশ, বিক্ষোভ ও গণমিছিল, গণঅবস্থান ও পদযাত্রাসহ বেশকিছু ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করেছে দলটি।

সংঘাত-সহিংতার পথ থেকে বেরিয়ে শান্ত নীতিতে এসব কর্মসূচিতে অনেকটাই সফল দলটি। সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দেশের ইউনিয়নে ইউনিয়নে পদযাত্রা করবে বিএনপি। এদিকে বিএনপির কর্মসূচি থাকলেও আজ সারা দেশে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। যে কোনো মূল্যে দেশের সব ইউনিয়নে এ শান্তি সমাবেশ সফল করতে চায় ক্ষমতাসীনরা। এ জন্য দলের কেন্দ্রীয় নেতারা ৭৬টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে থাকবেন। আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রাম মানেই আগুন-সন্ত্রাস ও দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা। পদযাত্রার নামে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা যাতে কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্যই শান্তি সমাবেশ। গতকাল রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমরা প্রতিযোগিতা চেয়েছি প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়। বিএনপি যতক্ষণ আন্দোলন করবে, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত থাকবে।’ অন্যদিকে সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দেশব্যাপী শান্তি সমাবেশ সফল করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। জেলায় জেলায় আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। প্রতিটি থানা পর্যায়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কে এম হোসেন আলী হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের ৮২টি ইউনিয়নেও বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী নৈরাজ্য-সন্ত্রাসের প্রতিবাদে আমরা ‘শান্তি সমাবেশ’ করব। এ জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। জেলার সাবেক নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। জেলার ছয়টি সংসদীয় আসনে এমপিরাও পৃথক প্রস্তুতি নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি সমাবেশ করব, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত যদি কোনো ধরনের নৈরাজ্য করে তাহলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার পাশাপাশি প্রতিহত করা হবে। কোনো ধরনের সন্ত্রাস- নৈরাজ্য সহ্য করা হবে না।’ 

জেলা নেতাদের পাশাপাশি এমপিরাও নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছেন। গত বৃহস্পতিবার সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার পরই তারা এলাকায় চলে গেছেন। কেউ কেউ গতকালও এলাকায় গেছেন। এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি ও শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জগলুল হায়দার বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় ২০টি ইউনিয়ন রয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা মোতাবেক শান্তি সমাবেশ সফল করতে প্রতিটি ইউনিয়নে ব্যাপকভাবে গণসংযোগ করেছেন স্থানীয় নেতারা। প্রতিটি ইউনিয়নে ব্যাপক সমাগম হবে। শনিবারের প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রাজপথ দখলে রাখবে। বিগত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগের আমলে যে উন্নয়ন এই এলাকায় হয়েছে, সেজন্য এলাকাবাসী বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি কৃতজ্ঞ। আজকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে শ্যামনগর-কালিগঞ্জের মানুষ আবারও প্রমাণ করবে, তারা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নে বিশ্বাসী, শান্তিতে বিশ্বাসী।’

যে সব জেলায় থাকবেন কেন্দ্রীয় নেতারা : দলের ঘোষিত ইউনিয়ন পর্যায়ে শান্তি সমাবেশ সফল করতে আজ তৃণমূলে অবস্থান করবেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা দলের ৭৬টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে অবস্থান করবেন। এর মধ্যে প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক ও শিক্ষা সম্পাদক শামসুন নাহার টাঙ্গাইলে,  প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান ও সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম গোপালগঞ্জে, আবদুর রহমান ফরিদপুরে, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ও বেগম আখতার জাহান রাজশাহী জেলা, সিমিন হোসেন রিমি গাজীপুরে, লালমনিরহাটে অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি, রংপুরে এইচ এন আশিকুর রহমান, সুজিত রায় নন্দী ও অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জয়পুরহাটে আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়ায় ডা. রোকেয়া সুলতানা, নওগাঁয় সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সিরাজগঞ্জে প্রফেসর মেরিনা জাহান, পাবনায় নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ঝিনাইদহে পারভীন জামান কল্পনা, যশোরে বি এম মোজাম্মেল হক, মাগুরায় নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, নড়াইলে মাশরাফি বিন মর্তুজা, বাগেরহাটে অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল ইসলাম মিলন, খুলনায় এস এম কামাল হোসেন, বরগুনায় সিদ্দিকুর রহমান, পটুয়াখালীতে অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, বরিশালে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ও আনিসুর রহমান, পিরোজপুরে মো. গোলাম কবীর রাব্বানী চিনু, মানিকগঞ্জে তারানা হালিম, মুন্সীগঞ্জে অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, নরসিংদীতে অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, রাজবাড়ীতে দেলোয়ার হোসেন, মাদারীপুরে শাজাহান খান, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, আনোয়ার হোসেন ও সাহাবুদ্দিন ফরাজী, শরীয়তপুরে ইকবাল হোসেন অপু, জামালপুরে মির্জা আজম, শেরপুরে মারুফা আক্তার পপি, নেত্রকোনায় অসীম কুমার উকিল ও উপাধ্যক্ষ রেমন্ড আরেং, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, কুমিল্লা উত্তরে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, চাঁদপুরে ডা. দীপু মনি ও ড. সেলিম মাহমুদ, লক্ষ্মীপুরে ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম উত্তরে ড. হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম দক্ষিণে আমিনুল ইসলাম, কক্সবাজারে অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, রাঙামাটিতে দীপঙ্কর তালুকদার ও বান্দরবানে ওয়াসিকা আয়শা খান উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়াও যে সব জেলায় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন না, সেখানে স্থানীয় সংসদ সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।

বিএনপির ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা : বিদ্যুৎ-গ্যাস ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমানো এবং সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন আরও জোরদার করতে চায় দলটি। এ জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে আজ পদযাত্রার কর্মসূচি পালন করবে। ধাপে ধাপে উপজেলা ও জেলায়ও কর্মসূচি দেওয়া হবে। সর্বশেষ কেন্দ্রীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত কর্মসূচি দেওয়ার আগ পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আরও কাছে যেতে চায় বিএনপি।

জানা গেছে, ২২ আগস্ট থেকে তৃণমূলে ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। উপজেলা-থানা ও ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে দলটি। এরপর ১২ অক্টোবর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভাগীয় গণসমাবেশ করে বিএনপি। সর্বশেষ গত ৪ ফেব্রুয়ারি ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। দলটির দাবি, ওইসব কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু ওইসব কর্মসূচিকে ঘিরে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ফের মামলা-হামলার মুখে পড়েন। গ্রেফতার ও পুলিশি হয়রানির ভয়ে নতুন করে অনেক নেতা-কর্মী এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন। এ ছাড়া তৃণমূলে বিক্ষোভ মিছিলের ওই কর্মসূচিকে ঘিরে সাবেক এমপিসহ দলের অনেক কেন্দ্রীয় নেতা হামলার শিকার হন। জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, জনগণ এ সরকারের পতনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই আমরা সব মানুষকে এ আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে চাই। ইউনিয়নে পদযাত্রা কর্মসূচি দিয়েছি। এটা হচ্ছে জনগণের আরও কাছে যাওয়া। এর আগে বিভাগীয় সমাবেশ করেছি। জনগণের কাছে গিয়েছি। এতে তারা ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন। সব বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে সমাবেশে এসেছে। এটা একটা বড় ধরনের সম্পৃক্ততা। আর এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসূচির মাধ্যমে একেবারে মানুষের দুয়ারে যাওয়া। সূত্র মতে, সরকার হটানোর আন্দোলনে তৃণমূলের মানুষকে সম্পৃক্ত করতে আজ সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘পদযাত্রা’ করবে বিএনপি। দেশের সব মহানগরের সাংগঠনিক শক্তি দেখতে ইতোমধ্যে নানা কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। ঢাকা মহানগরে চার দিনের পদযাত্রাসহ অন্যান্য মহানগরেরও বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি ছিল। যা নিয়ে সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। এখন দলটির চোখ তৃণমূলে। সেখানে ধাপে ধাপে কর্মসূচি পালন করে সাংগঠনিক শক্তি প্রমাণ করতে চায়। এরপর কেন্দ্রীয়ভাবে চূড়ান্ত কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা।

এ কর্মসূচি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমাদের এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য একটাই- গ্রাম-ইউনিয়নে যুগপৎ আন্দোলনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ১০ দফা ও রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা দাবিকে ছড়িয়ে দেওয়া। এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের আন্দোলন নতুন মাত্রা পাবে।

বিএনপি নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন : পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ দেশব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। কর্মসূচি উপলক্ষে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী নেতাদের ইউনিয়ন পর্যায়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকা জেলা কেরানীগঞ্জ উপজেলা নিজ ইউনিয়নে অংশ নেবেন। আবদুল মঈন খান নরসিংদী জেলা পলাশ উপজেলা জিনারদি ইউনিয়নে অংশ নেবেন। নজরুল ইসলাম খান জামালপুর জেলা ইসলামপুর উপজেলা কুমার কান্দি ইউনিয়নে অংশ নেবেন। তবে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ঢাকায় অবস্থান করবেন। বিএনপি মহাসচিব চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর আছেন। এ ছাড়াও বিএনপি ভাইস- চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য, নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং অঙ্গ সংগঠন কেন্দ্রীয় নেতারা ও সাবেক এমপি প্রত্যেকেই নিজ এলাকায় পদযাত্রায় অংশ নেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে
সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই
সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা
অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে
নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর জেলা স্টেডিয়ামের নাম ‘শহীদ আবু সাঈদ স্টেডিয়াম’
রংপুর জেলা স্টেডিয়ামের নাম ‘শহীদ আবু সাঈদ স্টেডিয়াম’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ ৩ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ ৩ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার
জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন