শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

ময়মনসিংহে বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

♦ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থ অত্যাচার শোষণ ♦ খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন সেই পরীক্ষায় অঙ্ক ও উর্দুতে পাস করেছিলেন ♦ জিয়া ম্যাট্রিক পাস, খালেদা ম্যাট্রিক ফেল ♦ দেশে খাদ্য ঘাটতি নেই, একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না ♦ জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থই হচ্ছে মানুষের ওপর অত্যাচার করা, শোষণ করা, বঞ্চনা করা। আর আওয়ামী লীগ মানুষকে উন্নয়ন উপহার দেয়। গতকাল বিকালে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। ভূমিহীন থাকবে না। কিন্তু আমরা মানুষের জন্য কাজ করলেও বিএনপি মানুষের ভূমি দখল করে। বেলা ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী জনসভার পাশেই সুইচ টিপে ময়মনসিংহ বিভাগ ও জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ১০৩টি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর মধ্যে প্রায় ৫৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ সমাপ্ত ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও প্রায় ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩০টি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। ক্ষমতার ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ময়মনসিংহে এটি তৃতীয় সফর।   

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে গোটা ময়মনসিংহ শহর ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও রঙিন আলোয় সাজানো হয়। জনসভায় অংশ নিতে ১৩টি উপজেলাসহ বিভাগের আরও ৩ জেলা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐতিহাসিক এ মাঠে যোগ দেন। ফলে গতকাল সকাল থেকেই ময়মনসিংহ ছিল মিছিল আর স্লোগানের নগরী। প্রতিটি সড়ক ধরে এসেছেন দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। সব মিছিল ও রাজনৈতিক সচেতন মানুষের গন্তব্য ছিল সার্কিট হাউস ময়দান। এক পর্যায়ে লাখো মানুষের ঢল নামে এই মাঠে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যখন বেলা ২টা ৫৮ মিনিটে মঞ্চে ওঠেন তখন ময়দান ছাপিয়ে জনতা আশপাশের সড়কগুলোয় অবস্থান নেয়। মঞ্চে ওঠে সবাইকে হাত নাড়িয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানাচ্ছিলেন তখন স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গোটা সার্কিট হাউস মাঠ। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, বিএনপি মানুষের সম্পত্তি দখল করে, আর আওয়ামী লীগ যাদের ঘর নাই, বাড়ি নাই, মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, রাস্তার পাশে পড়ে থাকে, তাদের ঘরবাড়ি বানিয়ে দেয়। তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেয়। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। ৩৫ লাখ মানুষকে ইতোমধ্যে আমরা ঘর করে দিচ্ছি, আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে আরও ৪০ লাখ মানুষকে ঘর করে দেব। বাংলাদেশের কোনো মানুষই ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। ’৯৬ সালে সরকার গঠনের সময় ৪০ মিলিয়ন খাদ্য ঘাটতি ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। পাঁচ বছরের ব্যবধানে ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য আমরা মজুদ রেখে যাই। ২০০১ সালে লুটেরার দল, সন্ত্রাসীর দল বিএনপি সেই বাংলাদেশকে আবার খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত করে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে দেখি আবার ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। আল্লাহর রহমতে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই। ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য এখন আমাদের মজুদ আছে। বৈশ্বিক অবস্থার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ আর করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বে জিনিসের দাম বেড়েছে। মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে। তাই আমাদের দেশের মানুষ যাতে কষ্ট না করে সে জন্য ১ কোটি মানুষকে আমরা মাত্র ৩০ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। ৫০ লাখ নিম্নবিত্ত মানুষকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। হতদরিদ্র, কর্মহীনদের ৩০ কেজি করে চাল প্রতি মাসে বিনা পয়সায় ভিজিডি-ভিজিএফের মাধ্যমে বিতরণ করে যাচ্ছি। কোনো মানুষ যেন কষ্ট না পায় সে জন্যই আমরা এতসব করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আবার ক্ষমতায় এসে বিনা পয়সায় বই দিচ্ছে। আড়াই কোটি শিক্ষার্থীকে প্রাইমারি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত আমরা বৃত্তি-উপবৃত্তি এবং গবেষণার জন্য টাকা দিয়ে সহযোগিতা করছি। প্রত্যেকটা এলাকায় স্কুল করে দিয়েছি। নতুন নতুন স্কুল ভবন করেছি। ২৬ হাজার প্রাইমারি স্কুল সরকারিকরণ করেছি। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে দিয়েছি। এসব কারণেই আজকে আমাদের সাক্ষরতার হার ৭৫ দশমিক ২ ভাগে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছি। বিএনপি সরকার আমলের পরিসংখ্যান তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠনের পর দারিদ্র্যের হার ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। ’৯৬ সালে প্রথমবার আমরা যখন সরকারে আসি তখন সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৪৫ ভাগ। পাঁচ বছরে ৬৫ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় ২০০১-এ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে লুটপাট, সন্ত্রাস, বাংলাভাই, জঙ্গিবাদের রাষ্ট্র বানিয়ে তোলে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে। আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও নষ্ট করে। সাক্ষরতার হার সেই ৬৫ ভাগ থেকে কমিয়ে আবারও আগের জায়গায় নিয়ে যায়। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া, তিনি নাকি ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই পরীক্ষায় অঙ্ক আর উর্দুতে পাস করেছিলেন। কারণ, উর্দু পাকিস্তানের ভাষা তাই উনারও প্রিয় ভাষা ছিল। আর অঙ্ক টাকা গুনায় লাগে, তাই ওই দুই বিষয়েই পাস করে বাকিগুলোতে ফেল করেন। জিয়াউর রহমান ম্যাট্রিক পাস, খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক ফেল আর তাদের ছেলে তারেক রহমান বিভিন্ন স্কুল থেকে বহিষ্কার হয়ে কোথা থেকে যেন সার্টিফিকেট জোগাড় করেছে। কিন্তু সে কী পাস করেছে তা কেউ বলতে পারে না। তবে বোমা মারা, গ্রেনেড হামলা, লুটপাট, মানি লন্ডারিং, টাকা চুরি, দুর্নীতি, এতিমের অর্থ আত্মসাতে তারা পারদর্শী। সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ লেখাপড়া শিখবে, উন্নত হবে, এটা তারা চায় না। ময়মনসিংহের উন্নয়ন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে এই ময়মনসিংহকে বিভাগ ঘোষণা করে। যেহেতু প্রত্যেকটা বিভাগে আমরা একটা করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি সেহেতু ময়মনসিংহেও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ও আমরা আলাদাভাবে করে দেব। বিভাগের উপযুক্ত প্রতিটি কাজই আমরা করব ময়মনসিংহের জন্য। তিনি বলেন, যুবসমাজের কর্মসংস্থানের জন্য ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিচ্ছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যুবকদের বিনা জামানতে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা দিচ্ছি। এই ঋণ নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আরও ১০টা লোকের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে যুবকদের। এভাবেই সবাইকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করবে তাদের জন্য বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থাও আমরা করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি শুনেছি, বিএনপির কোনো এক নেতা আছে নাকি সারা দিন মাইক নিয়ে বসে থাকে। তারা বলে, আমরা নাকি দেশ ধ্বংস করে দিচ্ছি। ময়মনসিংহবাসী আপনারাই বলুন, এই যে আমরা ৭৩টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি, এগুলো কি ধ্বংসের নমুনা? তাহলে ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কেন। বিদ্যুৎ উৎপাদন আমরা বাড়াই, আর বিএনপি কমায়। এখন বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ছে, তাই আমরা উৎপাদনও বাড়িয়েছি। আমরা চাই, সব ঘর আলোকিত হোক। বিদ্যুৎ না হলে এত কথা মাইকে আসত কীভাবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। ২০৪১ সালে আমাদের জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে। আমাদের গ্রাম, কৃষি সবকিছু হবে স্মার্ট। আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে, দেশের উন্নয়ন করা। আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আরও উন্নত করব, এ জন্য ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ গ্রহণ করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্তর সঞ্চালনায় জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, মির্জা আজম, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এবং সংসদ সদস্যরা।

নেত্রকোনা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর যোগদান : আমাদের নেত্রকোনা প্রতিনিধি জানান, নেত্রকোনা থেকে চারটি স্পেশাল ট্রেনে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী গতকাল ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দেন। এ ছাড়া দুই শতাধিক বাসে করে নেত্রকোনা জেলা থেকে নেতা-কর্মীরা ময়মনসিংহে যান। নেত্রকোনা রেল স্টেশনমাস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, আওয়ামী লীগ বিশেষ এই ট্রেনের জন্য ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ টাকা অগ্রিম ভাড়া দিয়েছে। এই ট্রেনগুলো জনসভা শেষে আবার নেত্রকোনাসহ সব গন্তব্যে যাত্রীদের পৌঁছে দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ