শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

ময়মনসিংহে বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

♦ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থ অত্যাচার শোষণ ♦ খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন সেই পরীক্ষায় অঙ্ক ও উর্দুতে পাস করেছিলেন ♦ জিয়া ম্যাট্রিক পাস, খালেদা ম্যাট্রিক ফেল ♦ দেশে খাদ্য ঘাটতি নেই, একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না ♦ জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থই হচ্ছে মানুষের ওপর অত্যাচার করা, শোষণ করা, বঞ্চনা করা। আর আওয়ামী লীগ মানুষকে উন্নয়ন উপহার দেয়। গতকাল বিকালে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। ভূমিহীন থাকবে না। কিন্তু আমরা মানুষের জন্য কাজ করলেও বিএনপি মানুষের ভূমি দখল করে। বেলা ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী জনসভার পাশেই সুইচ টিপে ময়মনসিংহ বিভাগ ও জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ১০৩টি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর মধ্যে প্রায় ৫৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ সমাপ্ত ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও প্রায় ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩০টি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। ক্ষমতার ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ময়মনসিংহে এটি তৃতীয় সফর।   

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে গোটা ময়মনসিংহ শহর ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও রঙিন আলোয় সাজানো হয়। জনসভায় অংশ নিতে ১৩টি উপজেলাসহ বিভাগের আরও ৩ জেলা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐতিহাসিক এ মাঠে যোগ দেন। ফলে গতকাল সকাল থেকেই ময়মনসিংহ ছিল মিছিল আর স্লোগানের নগরী। প্রতিটি সড়ক ধরে এসেছেন দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। সব মিছিল ও রাজনৈতিক সচেতন মানুষের গন্তব্য ছিল সার্কিট হাউস ময়দান। এক পর্যায়ে লাখো মানুষের ঢল নামে এই মাঠে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যখন বেলা ২টা ৫৮ মিনিটে মঞ্চে ওঠেন তখন ময়দান ছাপিয়ে জনতা আশপাশের সড়কগুলোয় অবস্থান নেয়। মঞ্চে ওঠে সবাইকে হাত নাড়িয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানাচ্ছিলেন তখন স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গোটা সার্কিট হাউস মাঠ। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, বিএনপি মানুষের সম্পত্তি দখল করে, আর আওয়ামী লীগ যাদের ঘর নাই, বাড়ি নাই, মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, রাস্তার পাশে পড়ে থাকে, তাদের ঘরবাড়ি বানিয়ে দেয়। তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেয়। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। ৩৫ লাখ মানুষকে ইতোমধ্যে আমরা ঘর করে দিচ্ছি, আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে আরও ৪০ লাখ মানুষকে ঘর করে দেব। বাংলাদেশের কোনো মানুষই ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। ’৯৬ সালে সরকার গঠনের সময় ৪০ মিলিয়ন খাদ্য ঘাটতি ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। পাঁচ বছরের ব্যবধানে ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য আমরা মজুদ রেখে যাই। ২০০১ সালে লুটেরার দল, সন্ত্রাসীর দল বিএনপি সেই বাংলাদেশকে আবার খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত করে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে দেখি আবার ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। আল্লাহর রহমতে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই। ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য এখন আমাদের মজুদ আছে। বৈশ্বিক অবস্থার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ আর করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বে জিনিসের দাম বেড়েছে। মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে। তাই আমাদের দেশের মানুষ যাতে কষ্ট না করে সে জন্য ১ কোটি মানুষকে আমরা মাত্র ৩০ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। ৫০ লাখ নিম্নবিত্ত মানুষকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। হতদরিদ্র, কর্মহীনদের ৩০ কেজি করে চাল প্রতি মাসে বিনা পয়সায় ভিজিডি-ভিজিএফের মাধ্যমে বিতরণ করে যাচ্ছি। কোনো মানুষ যেন কষ্ট না পায় সে জন্যই আমরা এতসব করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আবার ক্ষমতায় এসে বিনা পয়সায় বই দিচ্ছে। আড়াই কোটি শিক্ষার্থীকে প্রাইমারি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত আমরা বৃত্তি-উপবৃত্তি এবং গবেষণার জন্য টাকা দিয়ে সহযোগিতা করছি। প্রত্যেকটা এলাকায় স্কুল করে দিয়েছি। নতুন নতুন স্কুল ভবন করেছি। ২৬ হাজার প্রাইমারি স্কুল সরকারিকরণ করেছি। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে দিয়েছি। এসব কারণেই আজকে আমাদের সাক্ষরতার হার ৭৫ দশমিক ২ ভাগে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছি। বিএনপি সরকার আমলের পরিসংখ্যান তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠনের পর দারিদ্র্যের হার ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। ’৯৬ সালে প্রথমবার আমরা যখন সরকারে আসি তখন সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৪৫ ভাগ। পাঁচ বছরে ৬৫ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় ২০০১-এ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে লুটপাট, সন্ত্রাস, বাংলাভাই, জঙ্গিবাদের রাষ্ট্র বানিয়ে তোলে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে। আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও নষ্ট করে। সাক্ষরতার হার সেই ৬৫ ভাগ থেকে কমিয়ে আবারও আগের জায়গায় নিয়ে যায়। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া, তিনি নাকি ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই পরীক্ষায় অঙ্ক আর উর্দুতে পাস করেছিলেন। কারণ, উর্দু পাকিস্তানের ভাষা তাই উনারও প্রিয় ভাষা ছিল। আর অঙ্ক টাকা গুনায় লাগে, তাই ওই দুই বিষয়েই পাস করে বাকিগুলোতে ফেল করেন। জিয়াউর রহমান ম্যাট্রিক পাস, খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক ফেল আর তাদের ছেলে তারেক রহমান বিভিন্ন স্কুল থেকে বহিষ্কার হয়ে কোথা থেকে যেন সার্টিফিকেট জোগাড় করেছে। কিন্তু সে কী পাস করেছে তা কেউ বলতে পারে না। তবে বোমা মারা, গ্রেনেড হামলা, লুটপাট, মানি লন্ডারিং, টাকা চুরি, দুর্নীতি, এতিমের অর্থ আত্মসাতে তারা পারদর্শী। সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ লেখাপড়া শিখবে, উন্নত হবে, এটা তারা চায় না। ময়মনসিংহের উন্নয়ন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে এই ময়মনসিংহকে বিভাগ ঘোষণা করে। যেহেতু প্রত্যেকটা বিভাগে আমরা একটা করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি সেহেতু ময়মনসিংহেও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ও আমরা আলাদাভাবে করে দেব। বিভাগের উপযুক্ত প্রতিটি কাজই আমরা করব ময়মনসিংহের জন্য। তিনি বলেন, যুবসমাজের কর্মসংস্থানের জন্য ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিচ্ছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যুবকদের বিনা জামানতে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা দিচ্ছি। এই ঋণ নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আরও ১০টা লোকের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে যুবকদের। এভাবেই সবাইকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করবে তাদের জন্য বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থাও আমরা করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি শুনেছি, বিএনপির কোনো এক নেতা আছে নাকি সারা দিন মাইক নিয়ে বসে থাকে। তারা বলে, আমরা নাকি দেশ ধ্বংস করে দিচ্ছি। ময়মনসিংহবাসী আপনারাই বলুন, এই যে আমরা ৭৩টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি, এগুলো কি ধ্বংসের নমুনা? তাহলে ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কেন। বিদ্যুৎ উৎপাদন আমরা বাড়াই, আর বিএনপি কমায়। এখন বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ছে, তাই আমরা উৎপাদনও বাড়িয়েছি। আমরা চাই, সব ঘর আলোকিত হোক। বিদ্যুৎ না হলে এত কথা মাইকে আসত কীভাবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। ২০৪১ সালে আমাদের জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে। আমাদের গ্রাম, কৃষি সবকিছু হবে স্মার্ট। আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে, দেশের উন্নয়ন করা। আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আরও উন্নত করব, এ জন্য ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ গ্রহণ করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্তর সঞ্চালনায় জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, মির্জা আজম, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এবং সংসদ সদস্যরা।

নেত্রকোনা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর যোগদান : আমাদের নেত্রকোনা প্রতিনিধি জানান, নেত্রকোনা থেকে চারটি স্পেশাল ট্রেনে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী গতকাল ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দেন। এ ছাড়া দুই শতাধিক বাসে করে নেত্রকোনা জেলা থেকে নেতা-কর্মীরা ময়মনসিংহে যান। নেত্রকোনা রেল স্টেশনমাস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, আওয়ামী লীগ বিশেষ এই ট্রেনের জন্য ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ টাকা অগ্রিম ভাড়া দিয়েছে। এই ট্রেনগুলো জনসভা শেষে আবার নেত্রকোনাসহ সব গন্তব্যে যাত্রীদের পৌঁছে দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা