শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

ময়মনসিংহে বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

♦ বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থ অত্যাচার শোষণ ♦ খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন সেই পরীক্ষায় অঙ্ক ও উর্দুতে পাস করেছিলেন ♦ জিয়া ম্যাট্রিক পাস, খালেদা ম্যাট্রিক ফেল ♦ দেশে খাদ্য ঘাটতি নেই, একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না ♦ জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে
সৈয়দ নোমান, ময়মনসিংহ
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ দেয় উন্নয়ন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার অর্থই হচ্ছে মানুষের ওপর অত্যাচার করা, শোষণ করা, বঞ্চনা করা। আর আওয়ামী লীগ মানুষকে উন্নয়ন উপহার দেয়। গতকাল বিকালে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশের একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। ভূমিহীন থাকবে না। কিন্তু আমরা মানুষের জন্য কাজ করলেও বিএনপি মানুষের ভূমি দখল করে। বেলা ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী জনসভার পাশেই সুইচ টিপে ময়মনসিংহ বিভাগ ও জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ১০৩টি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর মধ্যে প্রায় ৫৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ সমাপ্ত ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও প্রায় ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩০টি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। ক্ষমতার ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ময়মনসিংহে এটি তৃতীয় সফর।   

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে গোটা ময়মনসিংহ শহর ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও রঙিন আলোয় সাজানো হয়। জনসভায় অংশ নিতে ১৩টি উপজেলাসহ বিভাগের আরও ৩ জেলা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐতিহাসিক এ মাঠে যোগ দেন। ফলে গতকাল সকাল থেকেই ময়মনসিংহ ছিল মিছিল আর স্লোগানের নগরী। প্রতিটি সড়ক ধরে এসেছেন দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। সব মিছিল ও রাজনৈতিক সচেতন মানুষের গন্তব্য ছিল সার্কিট হাউস ময়দান। এক পর্যায়ে লাখো মানুষের ঢল নামে এই মাঠে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যখন বেলা ২টা ৫৮ মিনিটে মঞ্চে ওঠেন তখন ময়দান ছাপিয়ে জনতা আশপাশের সড়কগুলোয় অবস্থান নেয়। মঞ্চে ওঠে সবাইকে হাত নাড়িয়ে যখন প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানাচ্ছিলেন তখন স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গোটা সার্কিট হাউস মাঠ। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, বিএনপি মানুষের সম্পত্তি দখল করে, আর আওয়ামী লীগ যাদের ঘর নাই, বাড়ি নাই, মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, রাস্তার পাশে পড়ে থাকে, তাদের ঘরবাড়ি বানিয়ে দেয়। তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দেয়। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। ৩৫ লাখ মানুষকে ইতোমধ্যে আমরা ঘর করে দিচ্ছি, আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে আরও ৪০ লাখ মানুষকে ঘর করে দেব। বাংলাদেশের কোনো মানুষই ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না। ’৯৬ সালে সরকার গঠনের সময় ৪০ মিলিয়ন খাদ্য ঘাটতি ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, মাত্র দুই-তিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করি। পাঁচ বছরের ব্যবধানে ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য আমরা মজুদ রেখে যাই। ২০০১ সালে লুটেরার দল, সন্ত্রাসীর দল বিএনপি সেই বাংলাদেশকে আবার খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত করে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে দেখি আবার ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। আল্লাহর রহমতে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই। ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য এখন আমাদের মজুদ আছে। বৈশ্বিক অবস্থার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা আরও বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ আর করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বে জিনিসের দাম বেড়েছে। মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে। তাই আমাদের দেশের মানুষ যাতে কষ্ট না করে সে জন্য ১ কোটি মানুষকে আমরা মাত্র ৩০ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। ৫০ লাখ নিম্নবিত্ত মানুষকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল কেনার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। হতদরিদ্র, কর্মহীনদের ৩০ কেজি করে চাল প্রতি মাসে বিনা পয়সায় ভিজিডি-ভিজিএফের মাধ্যমে বিতরণ করে যাচ্ছি। কোনো মানুষ যেন কষ্ট না পায় সে জন্যই আমরা এতসব করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আবার ক্ষমতায় এসে বিনা পয়সায় বই দিচ্ছে। আড়াই কোটি শিক্ষার্থীকে প্রাইমারি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত আমরা বৃত্তি-উপবৃত্তি এবং গবেষণার জন্য টাকা দিয়ে সহযোগিতা করছি। প্রত্যেকটা এলাকায় স্কুল করে দিয়েছি। নতুন নতুন স্কুল ভবন করেছি। ২৬ হাজার প্রাইমারি স্কুল সরকারিকরণ করেছি। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে দিয়েছি। এসব কারণেই আজকে আমাদের সাক্ষরতার হার ৭৫ দশমিক ২ ভাগে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছি। বিএনপি সরকার আমলের পরিসংখ্যান তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠনের পর দারিদ্র্যের হার ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। ’৯৬ সালে প্রথমবার আমরা যখন সরকারে আসি তখন সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৪৫ ভাগ। পাঁচ বছরে ৬৫ দশমিক ৫ ভাগে উন্নীত করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় ২০০১-এ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে লুটপাট, সন্ত্রাস, বাংলাভাই, জঙ্গিবাদের রাষ্ট্র বানিয়ে তোলে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে। আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও নষ্ট করে। সাক্ষরতার হার সেই ৬৫ ভাগ থেকে কমিয়ে আবারও আগের জায়গায় নিয়ে যায়। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া, তিনি নাকি ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই পরীক্ষায় অঙ্ক আর উর্দুতে পাস করেছিলেন। কারণ, উর্দু পাকিস্তানের ভাষা তাই উনারও প্রিয় ভাষা ছিল। আর অঙ্ক টাকা গুনায় লাগে, তাই ওই দুই বিষয়েই পাস করে বাকিগুলোতে ফেল করেন। জিয়াউর রহমান ম্যাট্রিক পাস, খালেদা জিয়া ম্যাট্রিক ফেল আর তাদের ছেলে তারেক রহমান বিভিন্ন স্কুল থেকে বহিষ্কার হয়ে কোথা থেকে যেন সার্টিফিকেট জোগাড় করেছে। কিন্তু সে কী পাস করেছে তা কেউ বলতে পারে না। তবে বোমা মারা, গ্রেনেড হামলা, লুটপাট, মানি লন্ডারিং, টাকা চুরি, দুর্নীতি, এতিমের অর্থ আত্মসাতে তারা পারদর্শী। সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ লেখাপড়া শিখবে, উন্নত হবে, এটা তারা চায় না। ময়মনসিংহের উন্নয়ন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে এই ময়মনসিংহকে বিভাগ ঘোষণা করে। যেহেতু প্রত্যেকটা বিভাগে আমরা একটা করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি সেহেতু ময়মনসিংহেও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ও আমরা আলাদাভাবে করে দেব। বিভাগের উপযুক্ত প্রতিটি কাজই আমরা করব ময়মনসিংহের জন্য। তিনি বলেন, যুবসমাজের কর্মসংস্থানের জন্য ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিচ্ছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যুবকদের বিনা জামানতে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা দিচ্ছি। এই ঋণ নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আরও ১০টা লোকের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে যুবকদের। এভাবেই সবাইকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করবে তাদের জন্য বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থাও আমরা করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি শুনেছি, বিএনপির কোনো এক নেতা আছে নাকি সারা দিন মাইক নিয়ে বসে থাকে। তারা বলে, আমরা নাকি দেশ ধ্বংস করে দিচ্ছি। ময়মনসিংহবাসী আপনারাই বলুন, এই যে আমরা ৭৩টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি, এগুলো কি ধ্বংসের নমুনা? তাহলে ওরা এত মিথ্যা কথা বলে কেন। বিদ্যুৎ উৎপাদন আমরা বাড়াই, আর বিএনপি কমায়। এখন বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ছে, তাই আমরা উৎপাদনও বাড়িয়েছি। আমরা চাই, সব ঘর আলোকিত হোক। বিদ্যুৎ না হলে এত কথা মাইকে আসত কীভাবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। ২০৪১ সালে আমাদের জনগোষ্ঠী স্মার্ট হিসেবে গড়ে উঠবে। আমাদের গ্রাম, কৃষি সবকিছু হবে স্মার্ট। আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে, দেশের উন্নয়ন করা। আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আরও উন্নত করব, এ জন্য ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ গ্রহণ করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্তর সঞ্চালনায় জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, মির্জা আজম, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এবং সংসদ সদস্যরা।

নেত্রকোনা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর যোগদান : আমাদের নেত্রকোনা প্রতিনিধি জানান, নেত্রকোনা থেকে চারটি স্পেশাল ট্রেনে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী গতকাল ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দেন। এ ছাড়া দুই শতাধিক বাসে করে নেত্রকোনা জেলা থেকে নেতা-কর্মীরা ময়মনসিংহে যান। নেত্রকোনা রেল স্টেশনমাস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, আওয়ামী লীগ বিশেষ এই ট্রেনের জন্য ১ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ টাকা অগ্রিম ভাড়া দিয়েছে। এই ট্রেনগুলো জনসভা শেষে আবার নেত্রকোনাসহ সব গন্তব্যে যাত্রীদের পৌঁছে দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম