শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩

স্বাধীনতার মর্যাদা নিয়ে তামাশা সাধারণ ভুল নয় : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতার মর্যাদা নিয়ে তামাশা সাধারণ ভুল নয় : কাদের

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মহান স্বাধীনতা দিবসের দিন প্রথম আলোর প্রকাশ করা প্রতিবেদনটি ভুল নয়, ফৌজদারি অপরাধ। অনেকে বলেছেন, ‘এটা তাদের একটা ভুল। আমি তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, স্বাধীনতা দিবস বাঙালি জাতির ৫২ বছরের অর্জন, এ দিনের মর্যাদা নিয়ে তামাশা করা সাধারণ ভুল নয়। একটি ফৌজদারি অপরাধ।’ গতকাল সকালে রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে দলটির প্রেসিডিয়াম-সম্পাদকম-লীর সদস্য এবং ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রথম আলো তাদের নিজস্ব প্রভুদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য জাতির সামনে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে তরুণসমাজের মনে হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টির জন্য উসকানি দেওয়ার অপচেষ্টা করেছে। যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের ড. আবদুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সিমিন হোসেন রিমি, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আহমদ হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রকৌশলী আবদুস সবুর, আবদুস সোবহান গোলাপ, আমিনুল ইসলাম আমিন, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, সায়েম খান, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন, আনিসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ ও ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতারা এতে উপস্থিত ছিলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কয়েক মাস আমাদের দেশের পত্রিকায়, টক শোতে কথা বলেছে। এ জন্য সরকার কি একজনের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিয়েছে? তাহলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে রিপোর্ট করার জন্য এই সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, এটা কেন বলা হচ্ছে? সাংবাদিকরা আমাদের শত্রু নয়। কিন্তু প্রথম আলো আমাদের সঙ্গে শত্রুতা করছে। বিএনপিকে আমরা ভাবী প্রতিপক্ষ, বিএনপি আমাদের ভাবে শত্রু।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রথম আলো আর বিএনপি একজন আরেকজনকে সাপ্লিমেন্টরি করে। টার্গেট হচ্ছে সরকার। টার্গেট শেখ হাসিনা, টার্গেট গণতন্ত্র, টার্গেট আগামী নির্বাচন ভ-ুল করা। প্রথম আলো এজেন্ডা নিয়ে মন্ত্রণালয়ের ব্যর্থতা তুলে ধরে রিপোর্ট করা শুরু করেছে। নেতাদের ধরছে, এমপিদের ধরছে, এভাবে তারা মন্ত্রণালয়কে ধরছে। একেক দিন একেক মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করবে এমন এজেন্ডা তাদের রয়েছে। মন্ত্রণালয়কে ব্যর্থ প্রমাণ করে রিপোর্ট করছে।

বিএনপিকে সাধু বানানোর দায়িত্ব প্রথম আলো নিয়েছে : ওবায়দুল কাদের বলেন, আর একই সঙ্গে প্রথম আলোর এই রিপোর্ট সাপলিমেন্ট করছেন মির্জা ফখরুল। মির্জা ফখরুল ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছেন। এভাবে তারা আজকে একটি জনপ্রিয় সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করতে, বিশ্বসমাজে খাটো করতে, জনবিচ্ছিন্ন করতে, বন্ধুরাষ্ট্রগুলো থেকে বিচ্ছিন্ন করতে হেন কোনো অতৎপরতা নেই, যা বিএনপি নামক দল এবং প্রথম আলো নামক পত্রিকাটি করছে না। সেতুমন্ত্রী বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্টের ক্রিমিনাল চার্জ ইনভেস্টিগেশন হচ্ছে। তিনি গ্রেফতারও হতে পারেন। তাহলে দশ টাকার বিনিময়ে শিশুকে দিয়ে যে ঘটনা ঘটিয়েছে, এটা কি শাস্তিযোগ্য অপরাধ নয়? এ অপরাধ কি ক্ষমার যোগ্য? ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এসেছে এটা এর চেয়েও জঘন্য!

দিনমজুরের বক্তব্য নাকি, প্রথম আলোর বয়ান তা ভাবার সময় এসেছে : স্বাধীনতা দিবসে সমালোচিত সংবাদ ও শিরোনামকে মিথ, বানোয়াট, ষড়যন্ত্র ও দুরভিসন্ধিমূলক অভিহিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এটা সাংবাদিকতার নীতিমালার চরম অপমান। প্রথম আলোর সংবাদটি যে ভাষায় একটি দিনমজুরের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রকাশ করেছে, এটি সাধারণ কোনো দিনমজুরের বক্তব্য, নাকি প্রথম আলোর দেওয়া বয়ান, সেটি ভাবার সময় এসেছে। সাত বছরের একটি শিশুকে দশ টাকা ঘুষ দিয়ে তাকে অসৎ পথে পরিচালিত করা কি দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা? তিনি বলেন, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ, লক্ষাধিক মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিমিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা দিবসে প্রথম আলোর এ উদ্যোগ জাতিসত্তাবিনাশী অপতৎপরতা নয় কি?

হীন রাজনৈতিক স্বার্থে ঘটনা জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদেরও পরিষ্কার পরিপন্থী : ওবায়দুল কাদের বলেন, ঐতিহ্যগতভাব এ দৈনিকটি এক বিশেষ স্বার্থান্বেষী মহলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য যে কাজটি নিষ্ঠার সঙ্গে করে থাকে, তা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ-ঘৃণা ছড়ানোর জন্য কুৎসামূলক সংবাদ পরিবেশন। তারা বরাবরই বিরাজনীতিকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে আসছে। ভুলে গেলে চলবে না এভাবেই ঘুষ দিয়ে ব্রহ্মপুত্রপাড়ের চিলমারীর প্রতিবন্ধী নারী বাসন্তীকে ১৯৭৪ সালে দশ টাকার শাড়ি খুলে ৩০০ টাকার জাল পরিয়ে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ দেখিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পটভূমি রচনা করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রায় তিন দশক বাংলাদেশকে গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত রাখা হয়েছিল।

তিনিই দেশের মানুষকে ভয়ের মধ্যে রাখতে চেয়েছিলেন : ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার’ নামের একটি সংগঠনের বিবৃতির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠান বলছে, সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর জন্যই সরকার এ ধরনের মামলা করেছে প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে। সরকার এখানো কোনো মামলা করেনি। মামলা সাধারণ একজন নাগরিকও করতে পারেন, সংক্ষুব্ধ নাগরিক। আর ভয় দেখানোর কথা বলা হচ্ছে, কাকে ভয় দেখাব। যাকে ভয় দেখানোর কথা বলা হচ্ছে, তিনিই এ দেশের মানুষকে ভয়ের মধ্যে রাখতে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ভয় দেখিয়েছিলেন। দেশের রাজনীতিকে, সাংবিধানিক সরকারকে ভয় দেখিয়েছিলেন। অসাংবিধানিক সরকারের পক্ষে ওকালতি করেছেন, তাদের পক্ষে কাজ করেছেন। এক-এগারো কি আমাদের মনে নেই? কে কাকে ভয় দেখায়? তিনিই তো এই দেশে ভয় দেখিয়েছেন, ঔদ্ধত্য দেখিয়েছেন, বিরাজনীতিকরণের ফয়সালা নিয়ে পত্রিকায় রিপোর্ট করেছেন, সম্পাদকীয় লিখেছেন। সেগুলো আমরা কি ভুলে গেছি? সেই দিন কি বহু আগে?’

নিজেরা গোলমাল করে আওয়ামী লীগের ওপর দায় চাপায় : এ সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে এবার দলের বিভিন্ন ইফতার মাহফিল না করে কৃচ্ছ্র সাধনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা নেতা-কর্মীদের কাছে তুলে ধরেন তিনি। রাজধানীর পল্লবীতে ইফতারির দাওয়াতে সাংবাদিকদের মারধরের বিষয়টি তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ ঘটনায় মির্জা ফখরুল দাঁড়িয়ে প্রথমে দুঃখ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের কাছে ক্ষমা চান। এর পরপরই বলেন, আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। নিজেরা গোলমাল করে আওয়ামী লীগের ওপর দায় চাপায় তারা। এই মিথ্যাচারের রাজনীতি বিএনপি করছে। এর সহযোগী হচ্ছে প্রথম আলো।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন

এই মাত্র | পরবাস

বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন
ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন
রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা