শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের আগে তদবিরের চাপ

ডিও দিচ্ছেন মন্ত্রী-এমপিরা ♦ আবদার আসছে টেলিফোনেও
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের আগে তদবিরের চাপ

নির্বাচনের বছরে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে বেড়েছে তদবিরের চাপ। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি রাজনৈতিক তদবিরের চাপে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। প্রতিদিনই প্রচুর দর্শনার্থী নানা আবদার নিয়ে হাজির হন মন্ত্রী-সচিবসহ বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে। মন্ত্রী-এমপির আধা সরকারি পত্র (ডিও) নিয়েও কেউ কেউ আসছেন। অনেক দফতরে এমপি, মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানদের দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায়। সরকারি চাকরিজীবীরা নিজেদের পদোন্নতি-বদলি নিয়েও করছেন দৌড়ঝাঁপ। সচিবালয়ের কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচনী বছর হওয়ায় আগের চেয়ে তদবির বেড়েছে। গত কয়েকদিন সচিবালয়ে ঘুরে এবং খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সপ্তাহে এক দিন (সোমবার) দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও বিভিন্ন অজুহাতে এদিনও সচিবালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করেন দর্শনার্থীরা। ডিজিটাল পাসের বাইরেও অনেকে প্রতিদিন নানাভাবে বিভিন্নজনকে ‘ম্যানেজ’ করে সচিবালয়ে প্রবেশ করছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রীতিমতো বিরক্ত ও বিব্রত। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানুষের জন্য রাজনীতি করি এ কারণে অনেকেই আসে। মানুষের প্রত্যাশা সব সময় থাকে, ন্যায়সংগত নয় সেগুলো তো আর হয় না। লোকজন আসে আমরা শুনি, নিয়ম-কানুন বুঝিয়ে বলে দিই। কেউ চাকরি চাইলেই তো আমরা দিতে পারি না, ন্যায়সংগত কিছু হলে দেখি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্ম সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এমনিতেই প্রচুর চাপ থাকে। এবার নির্বাচনী বছর। বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ আসে। আমার পাঁচটি প্রবেশ কার্ড দেওয়ার এখতিয়ার থাকলেও মন্ত্রী বা উপমন্ত্রীর জন্য উনাদের পিএসরা এসে অনেক সময় নিয়ে যান। বিভিন্ন স্কুল-কলেজ নিয়ে নানা তদবিরে ডেস্কে কাজ করা মুশকিল। সচিবালয়ে নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিদিন ১৫০০-এর মতো দর্শনার্থী পাস নিয়ে প্রবেশ করেন। এর বাইরেও কোনো অনুরোধ থাকলে নানা কারণে প্রবেশ অনুমতি দেওয়া হয়। যদিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব (সচিবালয় নিরাপত্তা শাখা) মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরী বলেন, পাস দেওয়ার সংখ্যা কমেছে। তবে কেমন কমেছে সেটি বলতে চাননি তিনি। ১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী আচরণবিধিমালা অনুযায়ী- কোনো সরকারি কর্মচারী তার চাকরিসংক্রান্ত কোনো বিষয়ে প্রভাব খাটাতে পারেন না। তবুও অনেক সরকারি কর্মকর্তা তদবির করছেন।

জানা গেছে, বাজেটের পর থেকে সচিবালয়ে তদবিরের ভিড় বেড়েছে বেশি। শেষ মুহূর্তে কাজ বাগিয়ে নিতে আসছেন নানা তদবির নিয়ে। রাজনৈতিক ব্যক্তিরা এলাকার রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা নির্মাণ, অনুদান, চাকরিসহ নানা তদবিরে সচিবালয়ে এলেও সরকারি কর্মচারীরা আসেন তাদের পদোন্নতির জন্য। ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, এটা সত্য মানুষের তদবির এখন বেশি। অনেকে মনে করছেন নির্বাচনের বছর পছন্দের কর্মকর্তাদের দিয়ে, মন্ত্রীদের দিয়ে কাজটা করে নিই। পরের টার্মে যদি মন্ত্রী বা পছন্দের লোক দায়িত্বে না থাকেন। প্রতিদিন এসব মেনেই কাজ করতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমার এলাকার মানুষ আমার কাছে আসে মনে করে একটা উপকার করতে পারব। ইদানীং রাজনৈতিক তদবির বেশি বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্? উদ্দিন চৌধুরী তদবির বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমার অফিস, বাসা-সব জায়গায় এত মানুষ এখন। সবাই মনে করছেন উনাকে আবার পাব কি না, দায়িত্বে থাকবেন কি না। এসব চিন্তা থেকে অনেক তদবির বেড়েছে। প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, মানুষের জন্য রাজনীতি। আমরা একভাবে দেখি, তবে কর্মকর্তাদের কাছে বেশি ভিড় হলে রুটিন কাজ ব্যাহত হয়। সচিবালয়ের বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, তদবিরবাজ হিসেবে তিনটি গ্রুপ সচিবালয়ের ভিতরে-বাইরে কাজ করে। একটি গ্রুপ ভিতরে প্রবেশ পাস ম্যানেজ করে। একটি গ্রুপ ফাইল পাস বা ছাড়ানোর চুক্তি নিয়ে কাজ করে। একটা গ্রুপ ভালো পোস্টিং নিয়ে কাজ করে। কেউ কেউ নিজেরাই নিজেদের কাজ নিয়ে তদবিরে ব্যস্ত হয়। রাজশাহী থেকে আসা একজন সিনিয়র সহকারী সচিব বলেন, আমাকে ইউএনও হিসেবে পদায়ন করা হবে। অনেকেই সিনিয়র স্যারদের দিয়ে ফোন করিয়ে ভালো স্থানে পোস্টিং নিচ্ছেন। আমার একজন সিনিয়র স্যার আছেন সচিব হিসেবে তার কাছে এসেছি। তবে সেই সচিব কে সেটি বলেননি তিনি। জানা গেছে, বিভিন্ন ডেস্ক ঘুরে সচিবের কাছে পৌঁছায় বিভিন্ন ফাইল। একজন সচিবকে গড়ে প্রতিদিন অর্ধশত ফাইল দেখতে হয়। তদবির এবং দর্শনার্থী বেশি থাকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ঠিকমতো দেখা হচ্ছে না বা পিছিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি কয়েকজন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিতে ৯ জন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডিও দিয়েছেন। এর বাইরেও মৌখিকভাবে ফোনে অনুরোধ জানাচ্ছেন অনেকে। এতে অনেক সময় কর্মকর্তারাও বিরক্তি প্রকাশ করেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রীদের অনুরোধ, সিনিয়র স্যারদের অনুরোধ অনেক সময় রাখা যায় না, ফেলাও যায় না।

জানা গেছে, সবচেয়ে বেশি তদবিরের চাপ সামাল দিতে হচ্ছে শিক্ষা, জনপ্রশাসন, স্বরাষ্ট্র, ভূমি, স্বাস্থ্য, এলজিআরডি, আইন ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে। এসব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সচিব থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের নানা ধরনের তদবিরের চাপ সামলাতে হচ্ছে। কেউ মন্ত্রীর লোক, এমপি, কিংবা দলীয় নেতা, এমপির আত্মীয়স্বজন প্রভৃতি পরিচয়ে সচিবালয়ে আসছেন নানা বিষয় নিয়ে। নির্বাচনের আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনেকেই আসছেন পুলিশ রদবদলের তদবির নিয়ে। জেলার এসপি এবং থানার ওসি পরিবর্তন নিয়ে কেউ কেউ ঘুরছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। কেউ আসছেন দ্রুত অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে বা নিজ এলাকায় পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুরোধ নিয়ে। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের এমপিওভুক্তি, পাঠদান অনুমতি, বর্ধিত শ্রেণি-শাখার অনুমতিসহ শিক্ষক বদলির তদবির রয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। রাজনৈতিক পদ-পদবির প্রত্যাশা জানাতে কৃষিমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর দফতরে অনেকের আনাগোনা থাকছে প্রতিনিয়তই।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে
নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে