শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডিসিদের কাঁধে ভোটের বোঝা

♦ মাঠ প্রশাসনে অজানা উদ্বেগ ♦ রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে অভিজ্ঞতা নেই ♦ মনস্তাত্ত্বিক চাপ অনুভব করছেন অনেক ডিসি ♦ দক্ষ কর্মকর্তা, চাপ সামলানোর অভিজ্ঞতা আছে : প্রতিমন্ত্রী
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসিদের কাঁধে ভোটের বোঝা

জাতীয় নির্বাচন ও ভোট নিয়ে বাড়ছে নানা উদ্বেগ। এতে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তারা বাদ যাচ্ছেন না। আগামীর নির্বাচনে মাঠপর্যায়ে ডিসিরা থাকবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে, যাদের জাতীয় নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। সেই সঙ্গে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে কি না সে বিষয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। এর বাইরে বিভিন্ন দেশের চাপ রয়েছে নির্বাচন নিয়ে। সব মিলিয়ে ডিসিদের ঘাড়ে বাড়তি চাপ এই জাতীয় নির্বাচন। তবে মাঠ প্রশাসনে কাজের অভিজ্ঞতা থাকায় এটি সামলে উঠবেন এমনটাই বলছেন সংশ্লিষ্টরা। যদিও অভিজ্ঞ সিনিয়রদের কাছে পূর্ব অভিজ্ঞতা জানতে অনেক ডিসি ফোন করে যোগাযোগও করছেন। সেই সঙ্গে খোঁজ রাখছেন দেশের সার্বিক পরিস্থিতির ওপর।

সংবিধান অনুযায়ী চলতি বছর নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে ইসিকে।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের অত জনবল না থাকায় জনপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়েই সেই কাজটি সারা হয়। রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে ২০১৮ আর এবারের নির্বাচনের মধ্যে পার্থক্য থাকবে বলে মনে করছেন মাঠ প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা। নির্বাচনের কয়েক মাস আগে দায়িত্ব পেয়ে খুশির চেয়ে বেশ চিন্তিত কেউ কেউ। কেউ এবারের দায়িত্বে অন্যবারের চেয়ে চাপ বেশি অনুভব করছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা বিভাগের একটি জেলার এক ডিসি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সত্যি বলতে ডিসি হয়েছি এটা যেমন খুশির, তবে একটা চাপও অনুভব করছি। কী হতে যাচ্ছে নির্বাচন নিয়ে বুঝতে পারছি না এখনো। নির্বাচন কমিশনের গাইড লাইন মানব। তবে দেখুন, অবস্থাটা মাঠে কিন্তু আমাকেই সামলাতে হবে।’ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক ডিসি বলেন, ‘ভোটের সময় আমরা বলির পাঁঠা বলতে পারেন। কষ্ট করে ঘুম হারাম করে কাজ করি। হেরে যাওয়া দল বলবে দালালি করেছে। আর ভোটে কোনো কেন্দ্রে একটু গণ্ডগোল হলে সব দলই নানা অভিযোগ তুলবে। মানসিক স্বস্তিটা কম অনুভব করছি, কাউকে বলতেও পারছি না। তবে এমনিতে কোনো সমস্যা নেই। সরকারের গাইডলাইন মেনে কাজ করছি।’ ডিসি হিসেবে আছেন ২৪, ২৫ ও ২৭ ব্যাচের কর্মকর্তারা। কমপক্ষে ১০ জন ডিসির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভোটের পরিস্থিতি নিয়ে তারা কিছুটা চিন্তিতই বলা চলে। পরোক্ষভাবে কূটনৈতিক চাপের কথাও উল্লেখ করেন তারা। চট্টগ্রাম বিভাগের একটি জেলার এক ডিসি বলেন, “সরকারি চাকরি করি। তবে ডিসি হলে রাজনৈতিকভাবে রং লাগিয়ে দেখা হয়। ডিসি হয়েছি মানে সরকারের ‘গুডবুকে’ আছি এটা সবাই ভেবেই নেয়।” রংপুর বিভাগের এক ডিসি বলেন, ‘অন্য সময় দায়িত্ব পালন আর নির্বাচনের সময়কার দায়িত্ব একভাবে দেখা যাবে না। এটা জাতীয় নির্বাচন। এখন দায়িত্ব অনেক চ্যালেঞ্জিং।’ তবে কয়েকটি জেলার ডিসিরা এটিও জানান, সরকারের গাইডলাইন মেনে কাজ করবেন তারা। তারা বলেন, ‘বাড়তি চাপের কী আছে, সরকার যোগ্য মনে করেছে, ফিটলিস্ট করে সঠিক মনে করে দায়িত্ব দিয়েছে।’ আরেক ডিসি বলেন, ‘চাপ তো থাকবেই। পদটাই তো চাপের। সরকার গাড়ি দিয়েছে, নিরাপত্তা দিয়েছে। আমাকে এসব সামলেই চলতে হবে।’

নির্বাচনে ডিসিদের দায়িত্ব বাড়তি চাপ- এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসলে যারা ডিসি হয়েছেন তারা এসিল্যান্ড ছিলেন, ইউএনও ছিলেন। তারা মাঠপর্যায়ে কাজ করেছেন। বিভিন্ন সময় পরিস্থিতি সামলেই কিন্তু তারা এসেছেন। এই ডিসিরা কিন্তু ২০১৮-এর নির্বাচন বা অন্য নির্বাচনেও কাজ করেছেন সিনিয়রদের সঙ্গে। একটা নির্বাচন কেমন হয়, জাতীয় নির্বাচন বা স্থানীয় নির্বাচন কেমন হয়, কী কী বিষয় থাকে সে অভিজ্ঞতা কিন্তু আছে। প্রশাসনের একা চাপ নিতে হয় তা কিন্তু নয়। ডিসিদের এসব ম্যানেজ করে নিতে হয়। তবে যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তারা ভালো কর্মকর্তা, কাজে যথেষ্ট মনোযোগী।’ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে কোনো চাপের বিষয় নেই। সব জায়গায় দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করেন। তারা দক্ষ কর্মকর্তা। সব সামলে চলতে পারবেন বলেই মনে করি। পুলিশ করবে পুলিশের কাজ আর প্রশাসন করবে প্রশাসনের। সবার দায়িত্ব আলাদা। ডিসিরা মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করবেন। তাদের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন গাইডলাইন দেবে। মাঠ প্রশাসনে বিভাগীয় কমিশনাররা আছেন। ডিসি কখনো একা নন, তিনি টিমের একজন সদস্য।’

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানসিক চাপ থাকতে পারে। যারা প্রশাসন বা পুলিশে যোগ দিয়েছেন তারা মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই যোগ দিয়েছেন। একেকটা নির্বাচন একেক রকম। মাঠ প্রশাসনে দুশ্চিন্তা থাকতেই পারে। তবে মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করেন তাদের এসব নিয়ে ভাবা উচিত নয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে কাজ করার মতো মানসিক শক্তি তাদের থাকা উচিত। তিনি বলেন, ‘মানসিক চাপ থাকলে তা যেন মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা কাটিয়ে উঠতে পারেন নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা থাকা উচিত। আর রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যারা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার তারা করুন, ডিসিদের চিন্তার দরকার নেই।’ জানা গেছে, নির্বাচন পরিচালনার সব দায়িত্ব রিটার্নিং কর্মকর্তার। তার অধীনেই হয় আইনশৃঙ্খলাসহ ভোটের যাবতীয় কার্যক্রম। নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ও আচরণবিধি অনুযায়ী কাজ করেন রিটার্নিং অফিসার। ইসির তত্ত্বাবধান, নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে রিটার্নিং অফিসার নির্বাচন পরিচালনার সব কাজ তত্ত্বাবধান করবেন। আর ইসি নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবে। ডিসিদের সঙ্গে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ইউএনওরা থাকেন। গত নির্বাচনে কয়েকটি সংসদীয় আসনে ইউএনওর পাশাপাশি কয়েকজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, সহকারী কমিশনার (ভূমি), স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও থানা নির্বাচন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আর রিটার্নিং কর্মকর্তাকে সহায়তা করার জন্য সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা তো আছেনই।

একাদশ সংসদ নির্বাচনে মহানগরগুলো বাদে জেলাগুলোতে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব ডিসিরাই পালন করেছেন। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরের সংসদীয় আসনগুলোতে এই দুই বিভাগের বিভাগীয় কমিশনাররা রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ডিসি সম্মেলনে লিখিত এজেন্ডা না থাকলেও দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের বিষয়টি আলোচনায় ছিল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

৪৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির
মব আমরা চাই না, আমরা মবের ঘোর বিরোধী : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম