শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সিপিডির ‘বাংলাদেশের ৫০ বছর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনেরা

দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানা

♦ কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান নেই : রেহমান সোবহান ♦ সস্তা শ্রমের অর্থনীতির ফাঁদে দেশ : হোসেন জিল্লুর রহমান ♦ ভবিষ্যৎ বন্ধক রেখে উন্নয়ন হচ্ছে : জাহিদ হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানা

দুর্নীতি এখন অতিধনী তৈরির কারখানা হিসেবে গড়ে উঠেছে। দেশে গরিবের উন্নতি হচ্ছে শামুকের গতিতে আর ধনীর উন্নতি রকেট গতিতে। কৃষি, তৈরি পোশাক খাত ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভর করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। এ উন্নতি প্রথাগতভাবে, বিস্ময়কর গতিতে নয়। এ ছাড়া দ্বিতীয় প্রজন্মের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য এখনই প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। রাজধানীতে গতকাল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত বাংলাদেশের ৫০ বছর নিয়ে ‘ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ : ইকোনমি, পলিটিকস, সোসাইটি অ্যান্ড কালচার’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বইটি সম্পাদনা করেছেন সিপিডির চেয়ারম্যান প্রফেসর রেহমান সোবহান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. রওনক জাহান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো রওনক জাহান। বক্তৃতা করেন সিপিডির ফাউন্ডিং চেয়ারম্যান প্রফেসর রেহমান সোবহান, সম্মাননীয় ফেলো প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের সাবেক বেসরকারি খাত বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ আখতার মাহমুদ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের (সাউথ এশিয়া নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, আইএলওর সাবেক উপদেষ্টা ড. রিজওয়ানুল ইসলাম, ব্রুনাইয়ের দারুস সালাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. ইফতেখারুল ইকবাল, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন, ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. মির্জা এম হাসান, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও লেখক ড. সেলিম জাহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারনিউমারারি প্রফেসর ড. ফকরুল আলম, ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো ড. সোহেলা নাজনীন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ফেরদৌস আজিম ও দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেডের এমডি মাহরুখ মহিউদ্দিন।

প্রফেসর রেহমান সোবহান বলেন, দেশে কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান নেই। আমরা উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি; কিন্তু আমাদের প্রতিষ্ঠানের ফাঁক এবং ক্রমাগত দুর্বলতা রয়ে গেছে। ব্যাংক ব্যবস্থাপনার অবনতি প্রত্যক্ষ করছি, খেলাপি ঋণ একটি গুরুতর সংকটে রূপ নিয়েছে। ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো। এ সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে আর্থসামাজিক উত্তরণ ঘটেছে। এর আগে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ নিয়ে এ রকম আরেকটি বই করা হয়েছিল, তখন ২৫ বছরের বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এত উচ্চাশা ছিল না। সেখানে গার্মেন্ট সেক্টরে কতগুলো ভ্যালু অ্যাড হতে পারে, সে বিষয়ে চিন্তা করা যায়নি। এখন ব্যাকওয়ার্ড শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেশির ভাগ কাপড় দেশে তৈরি হচ্ছে। রেমিট্যান্স নিয়ে এত চিন্তাভাবনা করা হয়নি। আমাদের রেমিট্যান্স এখন ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এখন পরবর্তী ২৫ বছরে এসব পার্থক্য খুঁজে বের করা হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থায় রয়েছে। শুধু প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে নয়, দারিদ্র্য হ্রাস, মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রেও এগিয়েছে বাংলাদেশ।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, আমার লেখায় রাজনীতির পুরো বিষয়টাতে একটি টেবিল আছে দুর্নীতি নিয়ে। মজার ব্যাপার হলো, দুর্নীতি কেন রাজনৈতিক আলোচনায়। এখানে দুর্নীতি তিনটি অ্যাসপেক্টে তুলে ধরেছি। প্রথমত দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানার উৎস হিসেবে গড়ে উঠেছে। আগে দুর্নীতি করত সুবিধার জন্য। আর এখন দুর্নীতি হচ্ছে রক্ষা করার জন্য। তাই আগামীতে অর্থনীতির উপযুক্ত এজেন্ডাই হবে রাজনীতির এজেন্ডা। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন আটকে গেছে সস্তাশ্রমের অর্থনীতির একটা ট্র্যাপের মধ্যে। ফিলিপাইন ও ব্রাজিলের উদাহরণ দেওয়া হলো। আমরাও কিন্তু সে ধরনের ট্র্যাপের মধ্যে আটকে গেছি, তার সঙ্গে শিক্ষা জড়িত আছে। অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বব্যাংকের সাবেক বেসরকারি খাত বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ আখতার মাহমুদ বলেন, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়েছে কৃষি, তৈরি পোশাক খাত আর প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভর করে। দেশের উদ্যোক্তা ও বাজার গবেষণা, নীতিনির্ধারণ, আলোচনা ও সংলাপ সমন্বয়ের ফলে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সত্ত্বেও গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে। ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তরণের পর বাংলাদেশ মধ্যম আয় বা ঋণের ফাঁদে পড়ে কি না সেটাই এখন প্রশ্ন। আমাদের এখন উচ্চ প্রযুক্তিভিত্তিক উৎপাদন ও রপ্তানির দিকে যেতে হবে। কিন্তু ১০ বছর ধরে উচ্চ প্রযুক্তিতে পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি ১ শতাংশের মধ্যে আটকে আছে। মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে। সেজন্য এখনই প্রস্তুতি প্রয়োজন।

ড. সেলিম রায়হান বলেন, বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার উন্নতি হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। তবে আরও উন্নতির জন্য নতুন নতুন চালিকাশক্তি নিয়ে কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে দুর্নীতি রোধ ও অর্থনৈতিক সংস্কারে জোর দিতে হবে। এম এম আকাশ বলেন, দেশে চরম দারিদ্র্য কমলেও বৈষম্য বাড়ছে। দেশে গরিবের ক্ষেত্রে উন্নতি হচ্ছে শামুকের গতিতে আর ধনীর উন্নতি রকেট গতিতে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে যখন কথা হয়, তখন গড় সূচক নিয়ে কথা হয়। কিন্তু প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। ড. রিজওয়ানুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে শ্রমের প্রকৃত ব্যবহারের কারণে। কৃষির উন্নতি হয়েছে বিশেষ করে উচ্চফলনশীল জাতের ধানের আবাদ করায়। এ ছাড়া তৈরি পোশাক খাত, বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ায় উন্নয়ন হচ্ছে। তবে বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করে সবচেয়ে কম মজুরি পায় বাংলাদেশিরা। প্রফেসর ইফতেখারুল ইকবাল বলেন, বাংলাদেশের চাষাবাদে ব্যবহৃত পানির ৮০ ভাগই ভূগর্ভস্থ। তবে দিন দিন এ পানির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এদিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরে বাংলাদেশের অনেক ইতিবাচক অর্জন রয়েছে। বিশৃঙ্খলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বাধাবিপত্তির পরও অনেক সূচকে দেখার মতো অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু উন্নয়ন হয়েছে দেশের ভবিষ্যৎ বন্ধক রেখে। ফিউচারটাকে মর্টগেজ করা হয়েছে। তিনি বলেন, একই সময়ে নেতিবাচক দিকগুলোর মধ্যে প্রধানতম হলো বৈষম্য। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি যুগ মিলে যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে, বর্তমান বৈষম্য তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। জাহিদ হোসেন বলেন, দেশে উন্নয়ন হয়েছে, এর পেছনে কাজ করেছে জনশক্তি। মানুষ কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যে উৎপাদনের মাধ্যমে উন্নয়ন করেছে, এগিয়ে নিয়েছে। আবার প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে তারা সহায়ক হয়েছে। একক এবং সমন্বিত ব্যবস্থার মাধ্যমে এটি হয়েছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতির একটি শ্রমনিবিড়ি সম্প্রসারণ ঘটেছে। কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যে সংস্কার এ উন্নয়নের ধারা সচল রাখতে সহায়তা করেছে। বইটির আলোচনা করে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, বইতে কর্তৃত্ববাদী দলের রাষ্ট্র হিসেবে শাসনে এলিটরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এতে নির্বাচনি অনিয়শ্চতা, সিভিল সোসাইটির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ সামাল দেওয়া সহজ হয়। গত কয়েক দশকে ব্যক্তি খাতে ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগের ক্ষমতা কমেছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো রওনক জাহান বলেন, এর আগে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ সম্পর্কে এ রকম আরেকটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে আমরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে আরও ভালো জায়গায় যাবে; কিন্তু অর্থনীতি নিয়ে এতটা উচ্চাকাঙক্ষা ছিল না। এখন রাজনীতি নিয়ে হতাশা আছে; তবে অর্থনীতি ভালো অবস্থায় আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক