শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সিপিডির ‘বাংলাদেশের ৫০ বছর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনেরা

দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানা

♦ কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান নেই : রেহমান সোবহান ♦ সস্তা শ্রমের অর্থনীতির ফাঁদে দেশ : হোসেন জিল্লুর রহমান ♦ ভবিষ্যৎ বন্ধক রেখে উন্নয়ন হচ্ছে : জাহিদ হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানা

দুর্নীতি এখন অতিধনী তৈরির কারখানা হিসেবে গড়ে উঠেছে। দেশে গরিবের উন্নতি হচ্ছে শামুকের গতিতে আর ধনীর উন্নতি রকেট গতিতে। কৃষি, তৈরি পোশাক খাত ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভর করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। এ উন্নতি প্রথাগতভাবে, বিস্ময়কর গতিতে নয়। এ ছাড়া দ্বিতীয় প্রজন্মের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য এখনই প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। রাজধানীতে গতকাল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত বাংলাদেশের ৫০ বছর নিয়ে ‘ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ : ইকোনমি, পলিটিকস, সোসাইটি অ্যান্ড কালচার’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বইটি সম্পাদনা করেছেন সিপিডির চেয়ারম্যান প্রফেসর রেহমান সোবহান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. রওনক জাহান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো রওনক জাহান। বক্তৃতা করেন সিপিডির ফাউন্ডিং চেয়ারম্যান প্রফেসর রেহমান সোবহান, সম্মাননীয় ফেলো প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের সাবেক বেসরকারি খাত বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ আখতার মাহমুদ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের (সাউথ এশিয়া নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, আইএলওর সাবেক উপদেষ্টা ড. রিজওয়ানুল ইসলাম, ব্রুনাইয়ের দারুস সালাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. ইফতেখারুল ইকবাল, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন, ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. মির্জা এম হাসান, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক ও লেখক ড. সেলিম জাহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারনিউমারারি প্রফেসর ড. ফকরুল আলম, ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো ড. সোহেলা নাজনীন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ফেরদৌস আজিম ও দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেডের এমডি মাহরুখ মহিউদ্দিন।

প্রফেসর রেহমান সোবহান বলেন, দেশে কোনো কার্যকর প্রতিষ্ঠান নেই। আমরা উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি; কিন্তু আমাদের প্রতিষ্ঠানের ফাঁক এবং ক্রমাগত দুর্বলতা রয়ে গেছে। ব্যাংক ব্যবস্থাপনার অবনতি প্রত্যক্ষ করছি, খেলাপি ঋণ একটি গুরুতর সংকটে রূপ নিয়েছে। ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো। এ সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে আর্থসামাজিক উত্তরণ ঘটেছে। এর আগে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ নিয়ে এ রকম আরেকটি বই করা হয়েছিল, তখন ২৫ বছরের বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এত উচ্চাশা ছিল না। সেখানে গার্মেন্ট সেক্টরে কতগুলো ভ্যালু অ্যাড হতে পারে, সে বিষয়ে চিন্তা করা যায়নি। এখন ব্যাকওয়ার্ড শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেশির ভাগ কাপড় দেশে তৈরি হচ্ছে। রেমিট্যান্স নিয়ে এত চিন্তাভাবনা করা হয়নি। আমাদের রেমিট্যান্স এখন ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এখন পরবর্তী ২৫ বছরে এসব পার্থক্য খুঁজে বের করা হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থায় রয়েছে। শুধু প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে নয়, দারিদ্র্য হ্রাস, মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রেও এগিয়েছে বাংলাদেশ।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, আমার লেখায় রাজনীতির পুরো বিষয়টাতে একটি টেবিল আছে দুর্নীতি নিয়ে। মজার ব্যাপার হলো, দুর্নীতি কেন রাজনৈতিক আলোচনায়। এখানে দুর্নীতি তিনটি অ্যাসপেক্টে তুলে ধরেছি। প্রথমত দুর্নীতি অতিধনী তৈরির কারখানার উৎস হিসেবে গড়ে উঠেছে। আগে দুর্নীতি করত সুবিধার জন্য। আর এখন দুর্নীতি হচ্ছে রক্ষা করার জন্য। তাই আগামীতে অর্থনীতির উপযুক্ত এজেন্ডাই হবে রাজনীতির এজেন্ডা। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন আটকে গেছে সস্তাশ্রমের অর্থনীতির একটা ট্র্যাপের মধ্যে। ফিলিপাইন ও ব্রাজিলের উদাহরণ দেওয়া হলো। আমরাও কিন্তু সে ধরনের ট্র্যাপের মধ্যে আটকে গেছি, তার সঙ্গে শিক্ষা জড়িত আছে। অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বব্যাংকের সাবেক বেসরকারি খাত বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ আখতার মাহমুদ বলেন, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়েছে কৃষি, তৈরি পোশাক খাত আর প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভর করে। দেশের উদ্যোক্তা ও বাজার গবেষণা, নীতিনির্ধারণ, আলোচনা ও সংলাপ সমন্বয়ের ফলে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সত্ত্বেও গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে। ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তরণের পর বাংলাদেশ মধ্যম আয় বা ঋণের ফাঁদে পড়ে কি না সেটাই এখন প্রশ্ন। আমাদের এখন উচ্চ প্রযুক্তিভিত্তিক উৎপাদন ও রপ্তানির দিকে যেতে হবে। কিন্তু ১০ বছর ধরে উচ্চ প্রযুক্তিতে পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি ১ শতাংশের মধ্যে আটকে আছে। মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে। সেজন্য এখনই প্রস্তুতি প্রয়োজন।

ড. সেলিম রায়হান বলেন, বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার উন্নতি হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে। তবে আরও উন্নতির জন্য নতুন নতুন চালিকাশক্তি নিয়ে কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে দুর্নীতি রোধ ও অর্থনৈতিক সংস্কারে জোর দিতে হবে। এম এম আকাশ বলেন, দেশে চরম দারিদ্র্য কমলেও বৈষম্য বাড়ছে। দেশে গরিবের ক্ষেত্রে উন্নতি হচ্ছে শামুকের গতিতে আর ধনীর উন্নতি রকেট গতিতে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে যখন কথা হয়, তখন গড় সূচক নিয়ে কথা হয়। কিন্তু প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। ড. রিজওয়ানুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের উন্নতি হয়েছে শ্রমের প্রকৃত ব্যবহারের কারণে। কৃষির উন্নতি হয়েছে বিশেষ করে উচ্চফলনশীল জাতের ধানের আবাদ করায়। এ ছাড়া তৈরি পোশাক খাত, বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ায় উন্নয়ন হচ্ছে। তবে বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করে সবচেয়ে কম মজুরি পায় বাংলাদেশিরা। প্রফেসর ইফতেখারুল ইকবাল বলেন, বাংলাদেশের চাষাবাদে ব্যবহৃত পানির ৮০ ভাগই ভূগর্ভস্থ। তবে দিন দিন এ পানির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এদিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরে বাংলাদেশের অনেক ইতিবাচক অর্জন রয়েছে। বিশৃঙ্খলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বাধাবিপত্তির পরও অনেক সূচকে দেখার মতো অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু উন্নয়ন হয়েছে দেশের ভবিষ্যৎ বন্ধক রেখে। ফিউচারটাকে মর্টগেজ করা হয়েছে। তিনি বলেন, একই সময়ে নেতিবাচক দিকগুলোর মধ্যে প্রধানতম হলো বৈষম্য। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি যুগ মিলে যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে, বর্তমান বৈষম্য তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। জাহিদ হোসেন বলেন, দেশে উন্নয়ন হয়েছে, এর পেছনে কাজ করেছে জনশক্তি। মানুষ কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যে উৎপাদনের মাধ্যমে উন্নয়ন করেছে, এগিয়ে নিয়েছে। আবার প্রবাসী আয়ের মাধ্যমে তারা সহায়ক হয়েছে। একক এবং সমন্বিত ব্যবস্থার মাধ্যমে এটি হয়েছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতির একটি শ্রমনিবিড়ি সম্প্রসারণ ঘটেছে। কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যে সংস্কার এ উন্নয়নের ধারা সচল রাখতে সহায়তা করেছে। বইটির আলোচনা করে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, বইতে কর্তৃত্ববাদী দলের রাষ্ট্র হিসেবে শাসনে এলিটরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এতে নির্বাচনি অনিয়শ্চতা, সিভিল সোসাইটির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ সামাল দেওয়া সহজ হয়। গত কয়েক দশকে ব্যক্তি খাতে ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগের ক্ষমতা কমেছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো রওনক জাহান বলেন, এর আগে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ সম্পর্কে এ রকম আরেকটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে আমরা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে আরও ভালো জায়গায় যাবে; কিন্তু অর্থনীতি নিয়ে এতটা উচ্চাকাঙক্ষা ছিল না। এখন রাজনীতি নিয়ে হতাশা আছে; তবে অর্থনীতি ভালো অবস্থায় আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
সর্বশেষ খবর
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক