শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

সংলাপ প্রত্যাখ্যান এক দফা

সরকার পতনে আজ থেকে অসহযোগ আন্দোলন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংলাপ প্রত্যাখ্যান এক দফা

সরকারের দেওয়া সংলাপের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গতকাল রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে লাখো মানুষের সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এই ঘোষণা দেন। আজ থেকে সারা দেশে অসহযোগ আন্দোলন চলবে বলেও ঘোষণা দেওয়া হয় সমাবেশে।

গতকাল সকালে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের গণভবনে তার সঙ্গে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘গণভবনের দরজা খোলা। কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমি বসতে চাই, তাদের কথা শুনতে চাই। আমি সংঘাত চাই না। আমি আবারও বলছি, আন্দোলনকারীরা চাইলে আমি এখনো আলোচনায় রাজি। তারা যে কোনো সময় (গণভবনে) আসতে পারে। দরকার হলে তারা তাদের অভিভাবকদের নিয়েও আসতে পারে।’

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এই আলোচনার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে বিকাল সাড়ে ৫টায় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম মাইকে সমবেত জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা এক দফা দাবির সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভাকে পদত্যাগ করতে হবে। এই দাবিতে আগামীকাল (আজ রবিবার) থেকে সারা দেশে অসহযোগ চলবে। এই আন্দোলন সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত চলমান থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে তিনি বলেন, এ সরকারকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। আপনারা সরকারকে সমর্থন না দিয়ে জনগণকে সমর্থন দিন।’

সারা দেশে ছাত্র-নাগরিকদের আন্দোলনে হামলা ও খুনের প্রতিবাদে গতকাল পূর্বনির্ধারিত বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। এই কর্মসূচিতে অংশ নেন চিকিৎসক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, আইনজীবী, রাজনীতিক, নাট্যব্যক্তিত্ব, শিল্পীসমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিকাল ৩টায় পূর্বনির্ধারিত এই কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বেলা ১২টা থেকেই শহীদ মিনার চত্বরে উপস্থিত হতে থাকেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিকাল ৩টায় জনসমুদ্রে পরিণত হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ আশপাশের এলাকা। দোয়েল চত্বর থেকে পলাশী মোড়, শহীদ মিনার থেকে বেগম বদরুন্নেসা কলেজ মোড়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ থেকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সামনের সড়ক পর্যন্ত অবস্থান নেয় ছাত্র-জনতা। স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার, বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের সামনে, শেখ রাসেল টাওয়ারের সামনেসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে ছিল আন্দোলনকারীদের সরব উপস্থিতি। এই আন্দোলন ছড়িয়ে যায় চানখাঁরপুল, বকশিবাজার মোড়সহ আশপাশের এলাকাতেও।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও রাজধানীর আশপাশের শিক্ষার্থীরা আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত হন। এদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বদরুন্নেসা গার্লস কলেজ, বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উইলস লিটল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রাজারবাগ পুলিশ লাইন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আবদুর রব স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বিশ্ববিদ্যালয়, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ, আইডিয়াল কলেজ, তেজগাঁও কলেজ, সরকারি ইস্পাহানি ডিগ্রি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও লিফলেট দেখা গেছে।

 

কর্মসূচিতে সমন্বয়কদের মধ্যে সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও আবদুল কাদের উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘তাদের (সরকার) কাছে কী বিচার চাইব? তারাই তো খুনি। আমাদের আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, আপনাদের আন্দোলনের কারণেই ছাড়া পেয়েছি। আজকেও গুলি চালানো হয়েছে আন্দোলনকারীদের ওপর। এই পরিস্থিতিতে এক দফা ঘোষণা করছি। তিনি বলেন, দেশে এত যে খুন-হত্যা হয়েছে, এজন্য তাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে। শুধু শেখ হাসিনা নন, সব মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং এই সরকারের লুটপাট-দুর্নীতির বিচার করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘এই ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার বিলোপ করতে হবে। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গঠন করতে চাই, এমন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরি করতে চাই- যেখানে আর কখনো কোনো ধরনের স্বৈরতন্ত্র-ফ্যাসিবাদ ফিরে আসতে পারবে না। যে স্বতঃস্ফূর্ত ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থান শুরু হয়ে গেছে, তার সঙ্গে মানুষকে যোগ দিতে এবং পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায় সবাইকে সংগঠিত হওয়ার আহ্বান জানান নাহিদ।’

নাহিদ ইসলামের বক্তব্যের পর সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের জরুরি নির্দেশনা দেন আরেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘কেউ কোনো ধরনের ট্যাক্স বা খাজনা দেবেন না। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, পানির বিলসহ কোনো ধরনের বিল পরিশোধ করবেন না। সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত ও কলকারখানা বন্ধ থাকবে। আপনারা কেউ অফিসে যাবেন না, মাস শেষে বেতন তুলবেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে কোনো ধরনের রেমিট্যান্স দেশে পাঠাবেন না। সব ধরনের সরকারি সভা, সেমিনার আয়োজন বর্জন করবেন। বন্দরের কর্মীরা কাজে যোগ দেবেন না। কোনো ধরনের পণ্য খালাস করবেন না।’

আসিফ বলেন, ‘দেশের কোনো কলকারখানা চলবে না, গার্মেন্টকর্মী ভাইবোনেরা কাজে যাবেন না। গণপরিবহন বন্ধ থাকবে, শ্রমিকরা কেউ কাজে যাবেন না। জরুরি ব্যক্তিগত লেনদেনের জন্য প্রতি সপ্তাহের রবিবার ব্যাংকগুলো খোলা থাকবে। পুলিশ সদস্যরা রুটিন ডিউটি ব্যতীত কোনো ধরনের প্রটোকল ডিউটি, রায়োট ডিউটি ও প্রটেস্ট ডিউটিতে যাবেন না। শুধু থানা পুলিশ নিয়মিত থানার রুটিন ওয়ার্ক করবে।’ এই সমন্বয়ক বলেন, ‘বিজিবি ও নৌবাহিনী ব্যতীত অন্যান্য বাহিনী ক্যান্টনমেন্টের বাইরে ডিউটি পালন করবে না। বিজিবি ও নৌবাহিনী ব্যারাক ও কোস্টাল এলাকায় থাকবে। আমলারা সচিবালয়ে যাবেন না, ডিসি বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা নিজ নিজ কার্যালয়ে যাবেন না। দেশ থেকে যেন একটি টাকাও পাচার না হয়, সব অফশোর ট্রানজেকশন বন্ধ থাকবে। বিলাস দ্রব্যের দোকান, শোরুম, বিপণিবিতান, হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে হাসপাতাল, ফার্মেসি, জরুরি পরিবহন সেবা যেমন- ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম পরিবহন, অ্যাম্বুলেন্স সেবা, ফায়ার সার্ভিস, গণমাধ্যম, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পরিবহন, জরুরি ইন্টারনেট সেবা, জরুরি ত্রাণ সহায়তা এবং এই খাতে কর্তব্যরত কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিবহন সেবা চালু থাকবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল, বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা, সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান, আইনজীবী মানজুর আল মতিন পীতম, নাট্যব্যক্তিত্ব আজমেরী হক বাঁধন, মৌসুমী হামিদসহ অন্যরাও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার সঙ্গে যোগ দেন।

আজমেরী হক বাঁধন বক্তব্যে বলেন, যৌক্তিক দাবি আদায়ে এই জনসমুদ্রে মিশে গেছি। কীভাবে অধিকার আদায় করতে হয় তা ছাত্রছাত্রীরা দেখিয়ে দিচ্ছে। যারা এখনো টিভির সামনে বসে আছেন, সবাই এসে এই ছাত্রদের সঙ্গে একত্মতা পোষণ করুন। অর্ধশত রিকশাওয়ালাও শহীদ মিনারে যোগ দেন রিকশাসহ মিছিল নিয়ে।

আন্দোলনরতরা স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলেন শহীদ মিনারসহ আশপাশের এলাকা। তারা ‘স্বৈরাচারের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও, এখনি এখনি স্টেপ ডাউন হাসিনা, আমার ভাই মরল কেন প্রশাসন জবাব দে, আপস না সংগ্রাম সংগ্রাম সংগ্রাম, দালালি না রাজপথ রাজপথ রাজপথ, একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার বলে স্লোগান দেন। তারা আরও স্লোগান দেন, ‘দফা এক দাবি এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ, ছি ছি হাসিনা লজ্জায় বাঁচি না, লেগেছেরে লেগেছে রক্তে আগুন লেগেছে, জেগেছেরে জেগেছে ছাত্রসমাজ জেগেছে’। ‘শেখ হাসিনা গদি ছাড় গদি কী তোর বাপ দাদার?’ বলেও স্লোগান দেওয়া হয় বিক্ষোভ মিছিল থেকে।

এ ছাড়া ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে,’ ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস,’ ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত,’ ‘স্বৈরাচারের গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে,’ ‘জ্বালো রে জ্বালো, আগুন জ্বালো,’ ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’ স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী আসিফুর রহমান প্রতিবেদককে জানান, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সরকার সহিংসতার পর্যায়ে এনেছে। শত শত শিক্ষার্থীসহ আন্দোলনরত জনতার ওপর গুলি করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে আমরা রাস্তায় নেমেছি। এই সরকারের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন শেষ হবে না।

বদরুন্নেসা গার্লস কলেজের ছাত্রী সুলতানা ইয়াসমিন জানান, আজকের বিক্ষোভ মিছিল প্রমাণ করেছে ছাত্রছাত্রীসহ আপামর জনতা এই ভোটছাড়া অবৈধ সরকারের বন্দুকের নলকে ভয় পায় না। শিক্ষার্থীদের গায়ে রক্ত থাকা পর্যন্ত দাবি আদায় থেকে পিছপা হবে না তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হারুন উর রশিদ বলেন, আমাদের যৌক্তিক আন্দোলন দমাতে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের ওপর গুলি করা হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে। এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এখন সরকারের পতন ঘটানো ছাড়া ছাত্র সমাজের মুক্তি নেই। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে ১ জুলাই থেকে লাগাতার আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। ১৬ জুলাই সংঘর্ষে ছয়জনের মৃত্যু হয়। এরপর আন্দোলন আরও বেগবান হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হতাহতের ঘটনায় নয় দফা দাবি দিয়েছিল। এবার এক দফা দাবি তুলে ধরা হলো। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গতকাল সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করে। গতকালের কর্মসূচিতে অংশ নিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহীদ মিনার এলাকায় একত্রিত হয়েছিলেন শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।

গতকাল রাজধানীসহ সারা দেশে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। বেশ কিছু জায়গায় ঘটেছে সংঘর্ষের ঘটনাও। সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে শিক্ষার্থীদের অবরোধের ফলে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ মানুষ। যাত্রাবাড়ী, শান্তিনগর, সায়েন্সল্যাব, রামপুরা, মেরুল বাড্ডা, নতুন বাজার, কুড়িল বিশ্বরোড, মিরপুর-১০, উত্তরাসহ রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

দুপুর ১২টা থেকে সায়েন্সল্যাব মোড়ে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নামতে দেখা যায় জনতার ঢল। সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে অংশ নেন পথচারী, রিকশাচালকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার জনগণ। এতে পুরো সায়েন্সল্যাব এলাকার সড়ক আন্দোলনকারীদের অবস্থানে বন্ধ হয়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে ইস্ট ওয়েস্ট ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আফতাবনগর এলাকায় বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে খ- খ- মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন আশপাশের বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থীরা। দুপুর সোয়া ১টার দিকে রাজধানীর প্রগতি সরণি এলাকায় যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে জড়ো হতে থাকেন নর্থ সাউথসহ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে তারা হুট করে প্রধান সড়কে নেমে আসলে বন্ধ হয়ে যায় প্রগতি সরণির যানচলাচল। দুপুর থেকেই যাত্রাবাড়ীর কাজলা ও শনিরআখড়া এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ কারণে বন্ধ হয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। দুপুর ১টার পর থেকে মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বরে জড়ো হয়ে প্রধান সড়ক বন্ধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শুরুতেই সম্মিলিতভাবে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন শিক্ষার্থীরা। অবস্থানের কারণে দুপুর দেড়টা থেকে মিরপুর-১০ গোল চত্বর এলাকাসহ প্রধান সড়কের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় মিরপুর-২ এলাকায় পুলিশ অবস্থান নেয়। পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিরপুর বিভাগের ডিসি, এডিসি, মিরপুর থানার ওসিসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের কাছে ডেকে কথা বলেন। তারা আন্দোলনকারীদের শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নিতে বলেন। কোনো বহিরাগত এসে যেন কোনো ধরনের সহিংসতা করতে না পারে সেই ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেন। এ ছাড়াও মিরপুর-১০ এর আশপাশে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরাও অবস্থান নেয়। তবে দুই পক্ষের মাঝে সংঘাত ঠেকাতে সতর্ক অবস্থায় ছিল পুলিশ। এদিকে লাঠিসোঁটা হাতে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে অবস্থান নেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দুপুর দেড়টার দিকে স্লোগানে মুখর একটি মিছিল নিয়ে তারা বিএনএস সেন্টারের সামনে আসেন। এ সময় তারা ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘একটা একটা শিবির ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’, ‘চলছে লড়াই চলবে, শেখ হাসিনা লড়বে’, ‘হইহই রইরই, জামায়াত-শিবির গেলি কই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। পরে তারা পুলিশের সঙ্গে একই জায়গায় অবস্থান নেন। এদিকে বিএনএস সেন্টারের পাশের রাস্তায় অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকরাও রাস্তায় নামেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা বিদ্রোহ ঝুঁকি দেখছে ক্রাইসিস গ্রুপ
রোহিঙ্গা বিদ্রোহ ঝুঁকি দেখছে ক্রাইসিস গ্রুপ
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
লন্ডনের বৈঠকে একটি দল নারাজ
লন্ডনের বৈঠকে একটি দল নারাজ
প্রত্যাশার বাজেট হতাশায় পরিণত
প্রত্যাশার বাজেট হতাশায় পরিণত
রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন খালেদা জিয়া
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
সর্বশেষ খবর
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ