শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - আহসান এইচ মনসুর

এক বছরের মধ্যে অর্থনীতির চেহারা পাল্টে ফেলতে পারব

অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান দায়িত্ব মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনা
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
এক বছরের মধ্যে অর্থনীতির চেহারা পাল্টে ফেলতে পারব

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আমাদের প্রথম দায়িত্ব দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা নিয়ে আসা। মূল্যস্ফীতি ৫-৬-৭ শতাংশে নিয়ে আসা। ডলারের বিনিময় হার ১২০ টাকার আশপাশে স্থির রাখা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরেকটু স্থিতিশীল করে আস্তে আস্তে বাড়ানো। অপরিশোধিত বিলগুলো পরিশোধ করে শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়া। বিশ্ববাজারের কেউ যাতে বলতে না পারে বাংলাদেশ পেমেন্ট দিতে পারে না। আমি মনে করি, এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে ফেলতে পারব। তিনি বলেন, কিছু ব্যাংক নাজুক অবস্থায় আছে। তবু যার যেখানে আমানত আছে সেখানেই রাখুন। আপনার পুরো টাকা সুদাসলসহ ফেরত পাবেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে, পুরোপুরি স্থিতিশীল হতে কতদিন লাগবে?

আহসান এইচ মনসুর : জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা বহুলাংশে চলে এসেছে। এখন আমাদের ধারাবাহিকভাবে একটি ভালো অবস্থায় নিয়ে যেতে হবে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান দায়িত্ব মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনা। আগে নীতিগত ভুলভ্রান্তির কারণে মূল্যস্ফীতি কমার বদলে বেড়ে গিয়েছিল। এখানে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে। দুই বছর ধরে ব্যালান্স অব পেমেন্টে একটা বড় ধরনের অস্থিতিশীলতা আছে। এটা সামাল দিতে হবে। আশা করছি, এক বছরের মধ্যে অর্থনীতির চেহারা পাল্টে ফেলতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাজারে গেলে পানির মতো টাকা চলে যাচ্ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে, কবে নাগাদ কমতে পারে মূল্যস্ফীতি?

আহসান এইচ মনসুর : আগামী মাসগুলোয় মূল্যস্ফীতি আরও একটু কমে আসবে বলে আমি আশাবাদী। অফিশিয়ালি আমাদের টার্গেট হচ্ছে চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা। আশা করছি, এপ্রিল-মের মধ্যেই লক্ষ্য পূরণ হবে। তার পরে আমরা ৬ অথবা ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার চেষ্টা করব। আমরা যদি মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে পারি, তাহলে অবশ্যই সুদহার কমিয়ে আনতে পারব। সুদহার কমে এলে বাজারে একটা চাহিদা তৈরি করে ঋণের প্রবাহ বাড়াতে পারব। প্রবৃদ্ধির দিকে আমরা নজর দিতে পারব। আমরা নীতি সুদহার বাড়িয়েছি। বিদ্যমান নীতি সুদহার ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৫০ ভিত্তি পয়েন্ট বাড়িয়ে নতুন সুদহার নির্ধারণ করা হয়েছে। এ মাসে সেটা ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নিয়ে যাব, পরবর্তী মাসে ১০ শতাংশে নিয়ে যাব। এটা আমাদের পূর্বপরিকল্পনা। আগামীতে কাজ হবে কি হবে না সেটা দেখব। দেখার পরে ভবিষ্যতে বাড়ানোর দরকার হলে বাড়াব। না হলে আমরা ওখানেই থেমে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের অনেক কষ্ট হচ্ছে। আপনি কী মনে করেন?

আহসান এইচ মনসুর : সাধারণ মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় এবং কঠিন সমস্যা মূল্যস্ফীতি। মূল্যস্ফীতি বড়লোককে আরও বড়লোক করে, গরিবকে গরিব করে। যাদের সম্পদ আছে তাদের সম্পদের পরিমাণ বেড়ে যায়। যারা আয়ের ওপর নির্ভরশীল তাদের আয়টা কমে যায়। ক্রয়ক্ষমতা কমে যায়। আমাদের লক্ষ্য চলতি অর্থবছর শেষে মূল্যস্ফীতি ৬-৭ শতাংশে নিয়ে আসা এবং পরে ৪-৫ শতাংশে নিয়ে আসা। দেশের ইতিহাসে ৪-৫ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়নি। যদি আমরা করতে পারি, তাহলে সরকারের জন্য একটি বড় অর্জন হবে বলে মনে করি। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি, করতে পারলে সাধারণ মানুষের উপকার হবে। কীভাবে প্রকৃত মজুরি বাড়াতে পারি সেদিকেই নজর দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈধপথে প্রবাসী আয় বাড়াতে কী কী পদক্ষেপ দরকার বলে মনে করেন?

আহসান এইচ মনসুর : ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হার এখন ১২০ টাকায় স্থিতিশীল থাকায় আমি আশাবাদী। তিন মাস ধরেই এটা স্থিতিশীল আছে। খোলাবাজারের সঙ্গে এখন আর পার্থক্য নেই। প্রবাসী আয়ে প্রণোদনা দেওয়ার পর ব্যাংকের ডলারের দাম খোলাবাজারে কম। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটা কখনো হয়নি। এখন বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠালে অবৈধ চ্যানেলের চেয়ে বেশি টাকা পাবেন। এ জিনিস প্রথম আমরা দেখতে পাচ্ছি। এটা হচ্ছে ইতিবাচক দিক। ১৪ আগস্ট আমি গভর্নরের দায়িত্ব নেওয়ার সময় সরকারের সার, গ্যাস, তেল আমদানির অপরিশোধিত বিলের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন ডলার। এক মাসের ব্যবধানে বকেয়ার পরিমাণ নেমে এসেছে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারে। ৮০০ মিলিয়ন আমরা কমিয়ে ফেলেছি। ইনশাল্লাহ আমরা দুই-তিন মাসের মধ্যে এটা শূন্যের কোঠায় নিয়ে যেতে পারব। তো আমরা আশাবাদী, যে জিনিসগুলো হয়েছিল সেখান থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব। আমরা কখনোই পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো হইনি। তবে চাই রিজার্ভ আরও বাড়ুক। এখন পর্যন্ত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ আমাদের আছে। এটা অবশ্যই সেভাবে রাখতে হবে অথবা বাড়াতে হবে। অতীতে ১ থেকে ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ থেকে বাজারে ছাড়া হতো। গত এক মাসে আমি ১ ডলারও বাজারে ছাড়িনি। উল্টো কিছু কিনেছি। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারটা কিন্তু বড়। আমদানি ব্যয় মেটাতে প্রয়োজন হয় ৭৫-৮০ বিলিয়ন ডলার। সেবা খাতে পরিশোধ হয় আরও ৫ বিলিয়নের মতো। সব মিলিয়ে আমাদের ৯০ বিলিয়নের মতো খরচ হয়। সেখানে আমাদের রপ্তানি আয় থেকে আসে ৫০ বিলিয়ন ডলারের মতো। রেমিট্যান্স আছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন। সেবা খাতে আসে আরও ৫-৬ বিলিয়নের মতো। আমি চাই এ ৮০ বিলিয়ন থেকেই যেন সবাই তাদের ব্যয় মেটাতে পারেন। রিজার্ভ থেকে যেন আর এক পয়সাও সহায়তা দিতে না হয়। বিনিময় হারটা পুরোপুরি বাজারে ডলারের চাহিদা এবং সরবরাহের ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ হবে। ১ ডলার বিক্রি না করেও বিনিময় হার ১২০ টাকাতেই আছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের দেশে সুদহার অনেক বেশি। ফলে টাকা এখন অনেক বেশি আকর্ষণীয়। টাকায় ১২ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত সুদ নেওয়া হচ্ছে। ডলারে সুদ হচ্ছে ৫-৬ শতাংশ। ৫-৬ শতাংশ থেকে ১৪ শতাংশের মধ্যে বিশাল পার্থক্য। আমি কেন ডলার কিনতে যাব, আমার টাকা আমি টাকাতেই রাখব। সেজন্য এ পার্থক্যটা আমাদের ধরে রাখতে হবে। আস্তে আস্তে আমরা এ পার্থক্য কমিয়ে আনব। যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ। মুদ্রামান তো এক থাকতে পারে না। কাজেই মূল্যস্ফীতি যদি ৪ শতাংশে নামিয়ে আনতে পারি। তাহলে পার্থক্য হবে ১ থেকে ২ শতাংশ। এ স্থিতিশীলতা আনাই হচ্ছে মূল লক্ষ্য।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেসরকারি ঋণ বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিকল্পনা কী?

আহসান এইচ মনসুর : সরকার ব্যাংক থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা ধার করার লক্ষ্য নিয়েছে। আমরা বলেছি, সরকার এ অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিলে ব্যক্তি খাতে কোনো ঋণ থাকবে না। বছরে আমাদের মোট আমানত ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। কাজেই আমরা বলেছি সরকারি ঋণের চাহিদা ৮০ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনতে। সেটা হলে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আমরা ব্যক্তি খাতে দিতে পারব। তাহলে ব্যক্তি খাত সরকারের চেয়ে একটু বেশি ঋণ পাবে। সরকার ব্যয় সংকোচনেরও চেষ্টা করছে। কেটে ফেলছে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়। আমি আশাবাদী, এ অর্থবছরের শেষ নাগাদ মুল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশে চলে আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাচারের অর্থ ফেরাতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক?

আহসান এইচ মনসুর : ব্যাংক খাতের সমস্যা বিশাল। আমরা জানি, একটি বড় শিল্প গোষ্ঠী ২০১৭ সাল থেকে সাত বছরে সবকটি ইসলামী ব্যাংকই কবজা করেছিল। নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ব্যাপক সম্পদ বের করে বিদেশে পাচার করেছে। তাদের সম্পদের একটা অংশ এখনো দেশে আছে। আমাদের ধারণা, একটা পরিবার হয়তো ১ লাখ ১৫ থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। সঙ্গে আরও দুই-তিনটা গোষ্ঠী মিলে ২ লাখ কোটি টাকার মতো বের করে বিদেশে পাচার করেছে। আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক ভূমিমন্ত্রী লন্ডনে ৩৬০টি বাড়ি কিনেছেন। তাঁর ভাইও নাকি সমপরিমাণ বাড়ি কিনেছেন। দুবাই, নিউইয়র্কের ম্যানহাটন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ায়ও বাড়ি আছে। সম্পদের শেষ নেই! এ সম্পদগুলো আমরা কীভাবে ফিরিয়ে আনতে পারি সেটা চেষ্টা করব। এ ব্যাংকগুলোর অবস্থা খুবই নাজুক। আমরা এ ব্যাংকগুলোয় নতুন পর্ষদ দিয়েছি। তারা নতুনভাবে সাজাবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশালভাবে সহায়তা করছে। আমরা তাদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছি। প্রতিটি ঋণ রিভ্যালুয়েট করব। এসব ঋণের মালিক আছে নাকি নেই। যে মালিকের নাম দেওয়া হয়েছিল, সে কি বাস্তবে আছে নাকি ঠিকানা নেই। সেগুলো বের করতে হবে। যারা ঢাকায় আছেন, তাদের কাছ থেকে আমরা আদায় করতে পারব। সেটা আলোচনার মাধ্যমেই হোক আর আদালতের মাধ্যমেই। আর কিছু অর্থ বিভিন্ন গোষ্ঠী জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়ে গেছে, সেগুলো তো আমরা সহজে আনতে পারব না। সে ক্ষেত্রে আমাদের সম্পদ উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে হবে। ব্যাংক খাত নিয়ে আমরা তিনটি টাস্কফোর্স করছি। একটি ব্যাংক খাত সবল করে তোলার জন্য। সরকার কোনো ব্যাংকের মালিকানা চায় না। ইসলামী ব্যাংকের ৯০ শতাংশের বেশি মালিকানা একটি গোষ্ঠীর হাতে। তারা এখানে নেই। কাজেই সেটা রক্ষণাবেক্ষণের দায়ভার সরকারকে নিতেই হবে। তাদের না পাওয়া গেলে, ঋণ তারা শোধ করতে না পারলে তাদের শেয়ারগুলো অন্য মালিকদের হস্তান্তর করব। তারা টাকা দেবে সেটা আমানতকারীদের দিয়ে দেব। তাদের অন্য যেসব সম্পদ আছে, সেগুলো আমরা অ্যাটাচ করার চেষ্টা করব। আমানতের যে বড় ধরনের ক্ষতি করেছে সেটা আমরা পূরণ করব। আমাদের উন্নয়ন সহযোগীদের বলেছি, তারা যেন আমাদের আর্থিক সহায়তা দেয়। আর্থিক সহায়তা এবং সরকারের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ব্যাংকগুলোকে রিক্যাপিটালাইজড্ করব। তাতে ব্যাংকগুলো শক্তিশালী হবে, এটাই আমাদের লক্ষ্য। ছোট ছোট ব্যাংকগুলো একীভূত করে শক্তিশালী বড় ব্যাংক করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত সরকার ক্ষমতায় আসার আগে বেসরকারি ব্যাংকে একই পরিবারের দুজনের বেশি পরিচালক দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারতেন না। এ বিধান কি আপনারা আবারও বহাল করতে চান?

আহসান এইচ মনসুর : আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে, একই পরিবারের দুজনের বেশি পরিচালক দুই মেয়াদের বেশি থাকা উচিত না। আইনে পরিবর্তন আনতে হবে। বিগত সরকার ব্যাংক মালিকদের চাপে আইন পরিবর্তন করেছিল। আমরা আবার আইন সংশোধন করব। এটা হবে আন্তর্জাতিক মানের। বিশ্বব্যাপী যে চর্চা আছে, আমরা সেটাই বাস্তবায়ন করব। আমরা নতুন কিছু করব না। বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক মানের আইন করে আন্তর্জাতিক মানের গ্রহণযোগ্য ব্যাংকব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকে আত্মীয়স্বজনকে চাকরি দেওয়াসহ নানা ধরনের সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। আপনি কি সেটা বন্ধ করতে পারবেন?

আহসান এইচ মনসুর : বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বলব, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অযৌক্তিক অনুরোধ গ্রহণ করবেন না। বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি অনৈতিক সুবিধা দাবি করেন আমাদের নজরে আনুন, আমরা প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেব। আমরা কোনো অপসংস্কৃতি, দুর্নীতি প্রশ্রয় দেব না। কিন্তু আমাকে সহযোগিতা করতে হবে। আপনারা আমাকে বলবেন না কিন্তু সংবাদমাধ্যমে বলবেন সেটা হবে না। আগে আমাকে বলতে হবে। অনেক জায়গায় আমরা অযথা হস্তক্ষেপ করি। যেমন একজন এমডি বিদেশে যাবেন কি যাবেন না সেটা দেখার দায়িত্ব আমার না। তাদের পর্ষদ আছে, চেয়ারম্যান আছেন তাঁরা দেখবেন। কাকে চাকরি দেবেন, বেতন কত দেবেন, কতদিন রাখবেন-কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক এগুলো দেখে না। এগুলো যার যার পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনার। অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ আমরা করব না। অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ যখন করতে যাই, তখন অপ্রয়োজনীয় একটা ক্ষমতা চলে আসে। অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ না থাকলে ব্যাংকগুলোও তখন অযৌক্তিক সুবিধা দেবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর বিভিন্ন ধরনের সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি হস্তক্ষেপ করা হতো, আপনারা কি সেটা বন্ধ করে যেতে চান?

আহসান এইচ মনসুর : কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসনটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা একটা ফায়ারওয়াল তৈরি করে; সরকার যাতে অযৌক্তিক কোনো দাবি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে করতে না পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যেন সেটা প্রতিরোধ করার সক্ষমতা থাকে। এটা কীভাবে হবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যদি বলেন সুদহার কমাও তারা কমাবে না। তাদের যখন মনে হবে এখন আমাদের কমাতে হবে তখন তারা কমাবে। প্রেসিডেন্ট যদি সুদহার বাড়াতে নিষেধ করেন, মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেলেও তারা বাড়াবে। এটা সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান জানেন ফলে তারা এ অনুরোধই করবেন না। অনুরোধ করলে রাজনৈতিক ঝড় বয়ে যাবে। এ ফায়ারওয়ালটা আমাদের তৈরি করতে হবে। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংককেই করতে হবে। এজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারক গভর্নর, ডেপুটি গভর্নরের পদগুলো খুবই শ্রদ্ধাশীল পদ হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। যারা নীতিমান, আন্তর্জাতিক বা দেশে খ্যাতিসম্পন্ন, মানসম্পন্ন তাঁদের এসব জায়গায় বসাতে হবে। তাঁরা রাজনৈতিক চাপগুলো উপেক্ষা করতে পারবেন। আমি করব না, আমার চাকরি যায় যাক। এটুকু বলার সাহস থাকতে হবে। স্বায়ত্তশাসন হচ্ছে প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমি চেষ্টা করব এ সরকার যেন কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এটা কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংস্কারের বড় একটা অংশ হিসেবে থাকবে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ পদের ব্যক্তি নির্বাচন যেন একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হয়, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। কোনো বিশেষ ব্যক্তির পছন্দের ব্যক্তির নামে যেন চিঠি ইস্যু করা না হয়। এটা করতে পারলে বহুলাংশে মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে। একটা পদের মর্যাদা বৃদ্ধি হলে ভালো লোকও আসবে। আমি আশা করি আগামীর কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেভাবেই গড়তে পারব। কেন্দ্রীয় ব্যাংক হবে একটি ফোকাল সংস্থা। ব্যাংক খাতের অবস্থা দ্রুততার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা এবং কোথাও কোনো অবক্ষয় হলে দ্রুত সেটা দূর করার ব্যবস্থা করা এবং শাস্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে আমাদের দায়িত্ব। এগুলোয় আমরা ফিরে যাব। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে কোনো অনুরোধ যাবে না। নিয়ন্ত্রক সংস্থা সুবিধা চাইলে নিয়মনীতির সঙ্গে সমঝোতা হয়ে যায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কী?

আহসান এইচ মনসুর : দেশে দুটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হবে। এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড নামে একটি ব্যাংক আছে। সেটায় ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনকে বিনিয়োগের অনুরোধ করেছি। তারা ৫ থেকে ১০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা নিলে অন্যরা নেবে ৫০ শতাংশ শেয়ার। এতে ব্যাংকটির কমপ্লায়েন্স পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন হবে। আবারও ঘুরে দাঁড়াবে। এ ছাড়া ছোট ছোট ইসলামী ব্যাংকগুলো একীভূত করে আরও একটি বড় শক্তিশালী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক তৈরি করা হবে। সেটাও করা হবে দেশের ভালো মালিকানা দিয়ে। এতে দুটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ব্যবসা করতে পারবে। সেটা করার চেষ্টা করছি। যার যেখানে টাকা আছে সেখানেই রাখুন। এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে সরাবেন না। আস্থা রাখুন সবার টাকাই ফেরত পাবেন। একটু সময় দিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক নিয়োগের পর ‘নগদ’-এর মালিকরা বিভিন্ন কথা বলছেন, এটাকে কীভাবে দেখছেন?

আহসান এইচ মনসুর : নগদকে আমরা মারতে চাইলে এতদিনে নগদ মরে যেত। সেটা আমাদের লক্ষ্য না। আমাদের উদ্দেশ্য, নগদকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানি হিসেবে গড়ে তোলা। ‘বিকাশ’-এর মতো স্বচ্ছ একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা। বিকাশের সুশাসন ও কমপ্লায়েন্স নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলবে না। বিগত সরকারের যথেষ্ট চেষ্টা ছিল বিকাশকে দাবিয়ে রাখার কিন্তু পারেনি স্বচ্ছতার কারণে। আমরা চাই ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন, আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি যেন নগদে বিনিয়োগ করে। নগদের কৌশলগত অংশীদার হয়। তারা যেন নগদকে একটা উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যায়। যত বেশি প্রতিযোগী থাকবে, জনগণ তত বেশি ভালো সেবা পাবেন। সার্ভিস চার্জ কমে আসবে, সেবার মান বেড়ে যাবে। আমি নিশ্চিত, নগদকে অধিগ্রহণ করার পর কোনো গ্রাহক নগদ ছেড়ে যাননি। সবাই আগে যেভাবে ছিলেন এখনো সেভাবেই আছেন। নগদের দৈনিক লেনদেন আগের মতো এখনো ৯০০ কোটি টাকাই আছে। ইতিবাচক দিক কোনো ক্ষতি হয়নি। আমরা চেষ্টা করব লেনদেন ৯০০ কোটি টাকা থেকে কয়েক হাজার কোটিতে নিয়ে যেতে। বিনিয়োগকারী এনে তাদের হাতে দেওয়া হবে। সরকার এখানে বেশিদিন থাকতে চায় না। সরকারের শেয়ার থাকবে নামমাত্র। অপপ্রচার করা হচ্ছে যে, আমরা বিকাশের হয়ে কাজ করছি, নগদকে ধ্বংস করছি, এগুলো মিথ্যা। সেটাই যদি হতো নগদকে আমরা গতকালই মেরে দিতে পারতাম। আমরা চাই নগদ এবং বিকাশ সমানভাবে প্রতিযোগিতা করে জনগণকে সেবা দিক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেসরকারি ব্যাংকের পরিচালকদের খেলাপি ঋণ আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?

আহসান এইচ মনসুর : এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে পরিশোধ করবেন না এটা আমরা হতে দেব না। তাঁরা আঁতাত করে, ষড়যন্ত্র করে পরস্পরকে ঋণ দিয়ে ব্যাংকের ক্ষতি করেছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব হচ্ছে এ ক্ষতিটা রক্ষা করা। এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগের কর্ণধারদের ব্যর্থতা ছিল। হয়তো তাঁরা জানতেন কিন্তু কিছু করেননি। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ছিল, প্রভাব ছিল। এ ধরনের অপকর্ম যাতে না হয়, সেজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করতে হবে। স্বায়ত্তশাসন জোরদার করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক প্রতিষ্ঠান সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর নিয়ন্ত্রণ করছে, এটা কি বাংলাদেশ ব্যাংকের হাতে যাওয়া উচিত?

আহসান এইচ মনসুর : ব্যাংক খাতের জন্য একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একাধিক নিয়ন্ত্রক হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। ব্যাংক খাতের সংস্কারের অংশ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে ব্যাংক খাতকে অবমুক্ত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ের অনুমোদন
১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ের অনুমোদন
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা চার দিনের রিমান্ডে
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রসংশ্লিষ্টদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
কাফনের কাপড় পরে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
প্রথম ধাপে তেহরান থেকে ফিরবেন ২৫ বাংলাদেশি
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
৪০ দিন পর খুলল নগর ভবন
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হচ্ছেন জুবাইদা রহমান
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
জ্ঞান ও মানবিকতা পেছনে পড়ে গেছে
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
স্কাউটরা ইতিহাস সৃষ্টি করেছে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ কানাডা হাইকমিশনারের
সর্বশেষ খবর
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু
আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ
কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ
অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা