শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সব হিসাবেই গোলমাল

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সব হিসাবেই গোলমাল

অর্থনৈতিক, আর্থসামাজিক সূচক এবং কৃষি ও শিল্প-সংক্রান্ত পণ্যের উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিসংখ্যান ব্যবস্থার সব তথ্যেই গোলমাল। খোদ পরিসংখ্যান বিভাগের জরিপ করা তথ্যের ওপরই মানুষের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। গোলমেলে তথ্যের হিসাব নিয়েই সরকারের মধ্যেও ছিল নানা রকমের অসন্তোষ। ফলে বিভিন্ন বিষয়ে নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিতেও অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে সাবেক স্বৈরসরকারকে। পরিসংখ্যানের গোঁজামিল তথ্যের চূড়ান্ত ফলস্বরূপ সাধারণ মানুষের ওপর নেমে এসেছে নানা রকমের ভোগান্তি, যা দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতিতে সৃষ্টি করেছে অস্থিরতা ও আস্থাহীনতা। শত কৌশলেও ঠেকানো যায়নি দ্রব্যমূল্যের ঊর্র্ধ্বগতি। উচ্চ মূল্যস্ফীতির জাঁতাকলের ভোগান্তি থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি সাধারণ মানুষকে। এ অবস্থায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকের প্রকৃত তথ্য প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে।

সূত্র জানায়, স্বৈরশাসকের তকমা নিয়ে বিদায় নেওয়া আওয়ামী লীগ সরকার ফাঁপা উন্নয়ন দেখাতে দেশের উৎপাদন, উন্নয়নের পরিসংখ্যানে গোঁজামিলের আশ্রয় নিয়েছে ভয়াবহভাবে। খাদ্য উৎপাদন, মাছ, মাংস, দুুধ, ডিম, জনসংখ্যা, মাথাপিছু আয়, গড় বয়স, খেলাপি ঋণ, বেকারত্ব, দারিদ্র্য বিমোচন, জিডিপি, মূল্যস্ফীতিসহ সব খাতের পরিসংখ্যানেই ছিল ব্যাপক গরমিল। উৎপাদন ও উন্নয়নের সঠিক হিসাব পেতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এজন্য ‘মূল্যস্ফীতি ও জিডিপি’র প্রকৃত হার নিরূপণ, ‘রাজস্ব’ এবং ‘রপ্তানি’ আয়ের সঠিক হিসাব বের করার নির্দেশনা দিয়েছে অর্থবিভাগ। সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সংস্কারের মাধ্যমে প্রকৃত তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ইতোমধ্যে অর্থনীতির এই চারটি খাতে সংস্কারের কাজ শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। পর্যায়ক্রমে উৎপাদন, আমদানি, প্রকৃত চাহিদা, জনসংখ্যা, মাথাপিছু আয়সহ অন্য বিষয়গুলোর প্রকৃত পরিসংখ্যান বের করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) একটি সূত্র জানায়, উন্নয়নের ধাঁধা তৈরি করতে এবং মানুষকে প্রভাবিত করতে মূল্যস্ফীতির ডাটা কমিয়ে দেখানো হতো। একই সঙ্গে মাথাপিছু আয়, পণ্য উৎপাদন ও জিডিপির ডাটা বাড়িয়ে দেখানো হতো।

সূত্র জানায়, মার্কিন কৃষি বিভাগ ও বাংলাদেশ কৃষি বিভাগের তথ্যের তুলনা করে দেখা গেছে, প্রতি বছর ধান-চালের উৎপাদন প্রায় ৩০ লাখ টন বেশি দেখানো হয়েছে গত এক দশকে। একই সঙ্গে দুধের উৎপাদন ৫০ লাখ টন বেশি দেখানো হয়েছে বলে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে। বিবিএসের সঙ্গে ডিএলএসের তথ্যের হিসাবে দেখা গেছে, ডিমের উৎপাদনেও ৩০ শতাংশ বেশি দেখানো হয়েছে। একই রকম তথ্যে গরমিল রয়েছে অন্যান্য কৃষি পণ্যের বেলায়ও। অন্যদিকে সর্বশেষ জনশুমারিতে প্রকৃত জনসংখ্যার তথ্য নিয়েও রয়েছে বিতর্ক। বিশ্লেষকরা মনে করেন, জনসংখ্যার প্রকৃত তথ্য কখনই উঠে আসেনি।

এদিকে জিডিপির তথ্য বাড়িয়ে দেখানো হলেও মূল্যস্ফীতির প্রকৃত তথ্য কখনই প্রকাশ করা হয়নি। যার ফলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কৌশলও কাজে আসেনি গত দেড় দশকে। এদিকে স্বল্প উন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে যেতে তাড়াহুড়ো করেছে সরকার। যার জন্য সামাজিক সূচক ও অর্থনৈতিক সূচকগুলোকে বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মাথাপিছু আয় বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে বারবার। সর্বশেষ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে মাথাপিছু আয় দেখানো হয়েছে ২৭৮৪ ডলার। যা নিয়ে জনমনে রয়েছে অবিশ্বাস। বিশ্লেষকরাও বলছেন, এটা প্রকৃত তথ্য নয়। প্রকৃতপক্ষে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় হবে আরও কম। অন্যদিকে বেকারের সংখ্যা কমিয়ে দেখানো হয়েছে। দেশে গত দেড় দশকে তেমন কোনো কর্মসংস্থান হয়নি। এর পর বেকারের সংখ্যা দেখানো হয়েছে মাত্র ২৭ লাখ, যা অবিশ্বাস্য বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

সর্বশেষ প্রতিবেদনে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ দেখানো হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা। অথচ প্রকৃতপক্ষে এর পরিমাণ হবে প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। এজন্য ব্যাংক খাতের চলমান নগদ টাকার সংকট সমাধান করা সম্ভব হয়নি দেড় দশকেও।

গোঁজামিলের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান ও গড় আয়ুর ক্ষেত্রেও। মানুষের গড় আয়ু এক সময় দেখানো হয়েছিল ৭২ বছরের বেশি। এসব তথ্য নিয়েও রয়েছে বিভ্রান্তি এবং অবিশ্বাস।

অর্থ বিভাগ মনে করে, প্রকৃত তথ্যে বড় গরমিল থাকায় দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে ভুল হিসাব তৈরি হচ্ছে। জিডিপির হার বাড়িয়ে দেখাতে গিয়ে খাদ্যের প্রকৃত উৎপাদন কম হলেও দেখানো হচ্ছে বেশি। এতে ঘাটতি মেটাতে খাদ্য আমদানি বাড়ানোর প্রয়োজন থাকলেও সেটি সামনে আসছে না। যে কারণে বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। যার প্রভাবে বেড়ে যাচ্ছে মূল্যস্ফীতিও। এ ছাড়া রপ্তানি আয় বেশি হচ্ছে খাতাপত্রে দেখানো হলেও, এর ইতিবাচক প্রভাব রিজার্ভে পড়ছে না। অপরদিকে রাজস্ব আয়ের প্রকৃত তথ্য না থাকায় সরকারি ব্যয়ে অব্যবস্থাপনা হচ্ছে। এটি মোকাবিলায় সরকারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি অঙ্কের ঋণ করতে গিয়ে চাপের মুখে ফেলছে অর্থনীতিকে। ফলে তথ্যের গরমিল থাকায় এসব খাতে বিদ্যমান নীতিগুলো প্রকৃতপক্ষে সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা থাকলেও সেটি আড়ালে থেকে যাচ্ছে।

চাল, ডাল, মাছসহ খাদ্য এবং খাদ্যবহির্ভূত ১২০-১৩০টি পণ্যের দামের ওঠা-নামার পরিবর্তন নিয়ে মূল্যস্ফীতি নির্ণয় করা হয়। এ ক্ষেত্রে বিবিএসের দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন বাজারে পণ্যের দাম সঠিকভাবে সংগ্রহ না করলে গরমিল হবে মূল্যস্ফীতির হার নির্ণয়ে। তবে বিবিএসের পণ্যের মূল্য কম দেখানোর প্রবণতা থাকে বলে রিপোর্টে প্রকৃত মূল্যস্ফীতির চিত্র আসে না।

এদিকে সরকারের প্রকাশিত জিডিপির হারের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের পূর্বাভাসের মধ্যে প্রায় প্রতি বছরই অমিল থাকে। সাধারণত সরকারের লক্ষ্যমাত্রা সব সময় বেশি দেখা গেছে। চলতি অর্থবছরের জিডিপির হার নির্ধারণ করে গেছে আওয়ামী লীগ সরকার। প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭ শতাংশ ধরা হলেও বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে ৪ শতাংশ হবে বলে প্রকাশ পেয়েছে। আগের অর্থবছরে (২০২৩-২৪) প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ধরা হলেও শেষ পর্যন্ত অর্জন হয় ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ। কিন্তু উন্নয়ন সহযোগীরা জিডিপি প্রবৃদ্ধির এ হারকে স্বীকার করছে না। তারা প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কম দেখাচ্ছে। সেখানে বিশ্বব্যাংক বলছে অর্জন হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।

বিশ্বব্যাংক ঢাকার সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিসংখ্যান নিয়ে গরমিলের বিষয়টা অনেকদিন ধরেই আলোচনায় ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের সময় এটার প্রতিবাদ তেমন কেউ করেনি। আবার ব্যক্তিগতভাবে যারা প্রশ্ন তুলেছিলেন তাদের কথা শোনেনি তৎকালীন সরকার। সরকার বাহবা নিতে এসব করেছে। এতে করে যে সমস্যাটা হয়েছে তা হলো, জিডিপি বেশি দেখানো হলেও প্রকৃতক্ষে মানুষের জীবনমানের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। আবার উৎপাদন ও চাহিদার সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ না করায় বাজারে এর একটা বড় রকমের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে তিনি মনে করেন।

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
সর্বশেষ খবর
কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

এই মাত্র | চায়ের দেশ

বগুড়ায় ট্যাপেন্টাডল ও গাঁজাসহ ৬ জন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ট্যাপেন্টাডল ও গাঁজাসহ ৬ জন গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য কাজ করছে ফ্রান্স, বললেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য কাজ করছে ফ্রান্স, বললেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের নিউয়ার্ক বিমানবন্দরে বিভ্রাট, বহু ফ্লাইট বাতিল-বিলম্ব
যুক্তরাষ্ট্রের নিউয়ার্ক বিমানবন্দরে বিভ্রাট, বহু ফ্লাইট বাতিল-বিলম্ব

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল দলে ডাক পেলেন ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র
পর্তুগাল দলে ডাক পেলেন ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ২
মেহেরপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে আ. লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩
হবিগঞ্জে আ. লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী
‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনকে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিল এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনকে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিল এনসিপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নার্সিং কলেজে শাটডাউন, হাতাহাতিতে আহত ৪
নার্সিং কলেজে শাটডাউন, হাতাহাতিতে আহত ৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘ভালো মানের চা উৎপাদন হলে দিনাজপুরে অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন হবে’
‌‘ভালো মানের চা উৎপাদন হলে দিনাজপুরে অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন হবে’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ঢাকায় গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ঢাকায় গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিল্লাল গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিল্লাল গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সাবেক তিন এমপি-ডিসি-এসপির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
পঞ্চগড়ে সাবেক তিন এমপি-ডিসি-এসপির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইভাঙ্কার দিকে আসতেই এক ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেহরক্ষীর
ইভাঙ্কার দিকে আসতেই এক ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেহরক্ষীর

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের দাবি, বেলুচিস্তানে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে ‘র’
পাকিস্তানের দাবি, বেলুচিস্তানে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে ‘র’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে আনসার সদস্যদের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করতে হবে’
‘নির্বাচনে আনসার সদস্যদের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করতে হবে’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
নোয়াখালী জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষে ওঠার লড়াইয়ে আজ মুখোমুখি মুম্বাই-গুজরাট
শীর্ষে ওঠার লড়াইয়ে আজ মুখোমুখি মুম্বাই-গুজরাট

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানির চ্যান্সেলর দৌঁড়ে শোচনীয় পরাজয় মেৎসের
জার্মানির চ্যান্সেলর দৌঁড়ে শোচনীয় পরাজয় মেৎসের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিঠামইনে বজ্রপাতে কৃষক নিহত
মিঠামইনে বজ্রপাতে কৃষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের এআইসহ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেবে সরকার : আসিফ মাহমুদ
তরুণদের এআইসহ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেবে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইর লেনদেন
সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইর লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কলাপাড়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে শিক্ষার্থীদের র‌্যালি
কলাপাড়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে শিক্ষার্থীদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী?

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে