শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৪

রাজনৈতিক ঐক্য হলে রাষ্ট্রপতি অপসারণ

♦ নতুন সাংবিধানিক শূন্যতা চায় না বিএনপি ♦ রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে সিদ্ধান্ত হয়নি : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক ঐক্য হলে রাষ্ট্রপতি অপসারণ

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ দাবিতে চাপ বাড়লেও এটি নিয়ে মাঠ গরম হোক তা চাইছে না অন্তর্বর্তী সরকার। এ ইস্যুতে কোনো সাংবিধানিক জটিলতা চাইছেন না নীতিনির্ধারকেরা। সরকারের এ ধরনের অবস্থান নিতে ভূমিকা রাখছে রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিও চাইছে না রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ নিয়ে নতুন কোনো সাংবিধানিক শূন্যতা বা দেশে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হোক।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলছে, কবর জিয়ারত (রাষ্ট্রের লঘু কাজ) ছাড়া রাষ্ট্রপতির আর কোনো কাজ আছে বলে তো মনে করি না। তিনি তা করুন। তার অপসারণ নিয়ে এত চিন্তার কিছু নাই। রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে প্রেসিডেন্টের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুতে মঙ্গলবার দিনভর বঙ্গভবন, শহীদ মিনারসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভের পর গতকাল বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক করেন মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকের সঙ্গেও। তবে এসব বৈঠকের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুটি জড়িত কি না সেটি স্পষ্ট করেননি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এবং বিএনপি।

বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে চলমান সংলাপের ধারাবাহিকতায় এ বৈঠক হয়েছে। রাষ্ট্রপতির অপসারণের ইস্যুতে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমাদের প্রচুর কথা হচ্ছে। এটার অংশ হিসেবে আজ বিএনপির সঙ্গে কথা হয়েছে। কোনো ডেভলপমেন্ট হলে আপনারা জানবেন। রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং সরকারের একমত পোষণের পরবর্তী ধাপে সরকারের কী পদক্ষেপ নিচ্ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে, আকার-ইঙ্গিতে যেসব উত্তর পাওয়া গেছে এবং তা থেকে যেটি জানা যাচ্ছে, তার সারমর্ম হচ্ছে- রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে সরকার পথ হারাতে চায় না। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে- সেটি নষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্র তৈরি হতে পারে; সরকার সেই ফাঁদে পা দেবে না। অন্তর্বর্তী সরকারের যে অগ্রাধিকার রাষ্ট্রের সংস্কার ও একটি অবাধ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সেই লক্ষ্যেই স্থির থাকতে চায় সরকার।

অন্তর্বর্তী সরকারের এ অবস্থান স্পষ্ট করেছেন এক উপদেষ্টা। রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে প্রশ্ন করলে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, এখন দেশের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা জরুরি। কেউ যেন এটাতে ব্যাঘাত না ঘটায় তা দেখছে সরকার। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়টি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। এটা আইনি সিদ্ধান্তের বিষয় নয়। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয় সিদ্ধান্ত হবে।

এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তার স্বার্থে সে সময় (৮ আগস্ট) আমরা সরকার গঠন করেছিলাম। কিন্তু জনগণ যদি মনে করে এই সেটআপের পরিবর্তন প্রয়োজন, সেটা নিশ্চয়ই সরকার দেখবে।

সরকারের এই মনোভাবের সঙ্গে মিল রয়েছে দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির। গতকাল সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে সে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন বিএনপি নেতারা। বৈঠকে অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ। আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। বৈঠক শেষ করে বেরিয়ে এসে যমুনার সামনে নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে নতুন কোনো সাংবিধানিক বা রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি না হয় সেদিকে সবার খেয়াল রাখতে হবে। যদি কেউ সেটা করতে চায় সেটাকে আমরা সবাই মিলে মোকাবিলা করব।

এ প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিবাদ এবং তাদের দোসররা নানা কৌশলে নানাভাবে দেশে রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির চেষ্টা করছে। যদি কোনো সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরির চেষ্টা করে তাহলে গণতন্ত্রকামী ও আন্দোলনরত রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন সংগঠন আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করব। আমরা মনে করি, দীর্ঘদিন লড়াই করে বহু রক্তের বিনিময়ে আমরা যে পরিবর্তন অর্জন করেছি, এই পরিবর্তন সুরক্ষা এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের জাতীয় ঐক্য আরও সুদৃঢ় করা দরকার।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো আরও জানাচ্ছে, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে বঙ্গভবনের সামনে যে বিক্ষোভ ও অরাজকতার সৃষ্টি হয়েছিল মঙ্গলবার রাতে-সেটিও পছন্দ হয়নি নীতিনির্ধারকদের। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নির্দেশপ্রাপ্ত হয়ে একদল পুলিশ বঙ্গভবনের দিকে যাওয়ার প্রাক্কালে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেওয়ার বিষয়টিও অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষুব্ধ করেছে। এ ধরনের পরিস্থিতি রাষ্ট্রে নতুন করে সহিংসতা সৃষ্টি করতে পারে এবং পরাজিতপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে বলেও আশঙ্কা রয়েছে। ফলে পরবর্তীতে যে কোনো ধরনের অরাজক পরিস্থিতি সামাল দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। জানা গেছে, বঙ্গভবনে মারমুখী জনতার পুলিশকে ধাওয়া দেওয়ার পরদিন সকালে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠক করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ময়নুল ইসলাম এনডিসি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারের বার্তা সে সময় স্পষ্ট করা হয়েছে। এমন কি বঙ্গভবনের সামনে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ইস্যুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা যে সাত দিনের আলটিমেটাম দিয়েছে সে বিষয়েও সরকার জবাব দিতে চাইছে না। শুধু তাই নয়, বঙ্গভবনের সামনে কোনো ধরনের বিক্ষোভ হোক সেটিও চাইছে না সরকার।

এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা যা বলেছেন, সে বিষয়ে তাদের প্রশ্ন করা উচিত। রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, আমাদের অবস্থান তো আপনারা দেখছেন। যারা বিক্ষোভ করেছে, তাদের বলেছি তারা যেন বঙ্গভবনের পাশ থেকে সরে যান। গতকাল থেকে বঙ্গভবনের আশপাশের সিকিউরিটি বাড়িয়েছি।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
ভোটে থাকছে না পোস্টার
ভোটে থাকছে না পোস্টার
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

২৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

৩৫ মিনিট আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার
সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ
রাজবাড়ীতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ডাকাতিকালে সিএনজি চালকসহ দুইজন নিহত, আটক চার
শ্রীপুরে ডাকাতিকালে সিএনজি চালকসহ দুইজন নিহত, আটক চার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম