শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার : ইশরাক হোসেন

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন বলেছেন, মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে কোনো লাভ হবে না। বাংলাদেশের সচেতন জনতা এমন অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আর কাউকেই যেতে দেবে না। তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের গণহত্যার প্রধান নির্দেশদাতা শেখ হাসিনা কীভাবে, কার সহায়তায় দেশ থেকে পালিয়ে গেলেন, সেই প্রশ্ন আমাদের তুলতে হবে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব দুটি। গণহত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করা ও নির্বাচিত সংসদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে আপনার প্রত্যাশা কী?

ইশরাক হোসেন : অন্তর্বর্তী সরকার দেশকে ধ্বংসস্তূপরূপে পেয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে আমাদের প্রত্যাশাও ছিল অনেক। এসব প্রত্যাশার আংশিক পূরণ হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় তারা আরও ভালো করতে পারত। যেমন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ এবং যেসব ষড়যন্ত্র চলছে সেগুলো আরও ভালোভাবে প্রতিহত করা উচিত ছিল। যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা এবং তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে পারলে ভালো হতো। দেশের মধ্যে যারা এখনো আত্মগোপনে রয়েছে, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার ক্ষেত্রে সরকার আরও কঠোর হতে পারত। বর্তমান সরকারের মূল দায়িত্ব এখন দুটি। গণহত্যাকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সংসদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। এতে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে চলে আসবে। এজন্য নির্বাচনি রোডম্যাপ জনগণের সামনে খোলাসা করতে হবে। এতে দেশ নির্বাচনি আমেজের মধ্যে ঢুকে পড়বে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার বিষয়ে আপনার অভিমত কী?

ইশরাক হোসেন : সরকার কিন্তু একপ্রকার নির্বাচনি রোডম্যাপ দিয়েই দিয়েছে। সরকার বলেছে, তিন মাসের মধ্যে ১০টি সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট জমা হবে। সেই হিসেবে ডিসেম্বরে তিন মাস শেষ হবে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ড. ইউনূস রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবেন। এটাও তো একটা টাইমফ্রেম। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি উঠছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ইশরাক হোসেন : শেখ হাসিনা তো একজন অপরাধী। পালিয়ে যখন গিয়েছেন এখন তাঁকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার প্রচেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে। অথবা আগামীতে যে নির্বাচিত সরকার আসবে তাদের সেই চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। এতগুলো খুন করে কেউ পালিয়ে যাবে, এটা হতে পরে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সাম্প্রতিক রাজনীতিতে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানকে নিয়ে ‘মাইনাস টু’ প্রসঙ্গ বেশ আলোচিত। এ প্রসঙ্গে আপনি কী বলবেন?

ইশরাক হোসেন : ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশে বলতে চাই, বাংলাদেশ যদি হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে তাড়িয়ে দিতে পারে তাহলে বিরাজনীতিকীকরণের মধ্য দিয়ে দেশকে অগণতান্ত্রিক পন্থায় নিয়ে যাবে এমন দুরভিসন্ধি করে লাভ নাই। বাংলাদেশের মানুষ এখন অত্যন্ত ঐক্যবদ্ধ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্যই আমরা এই লড়াই করেছি- যার চূড়ান্ত ফলাফল আমরা জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের মধ্যে পেয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য আপনি কতটা প্রস্তুত?

ইশরাক হোসেন : আমি সব সময়ই প্রস্তুত। বিএনপি একটি নির্বাচনকেন্দ্রিক, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। আমরা নির্বাচনের জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকি। এক সপ্তাহের নোটিসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা আমাদের জন্য কঠিন বিষয় নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না, এমন দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কী?

ইশরাক হোসেন : এ বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে, জুলাই-আগস্টের গণহত্যার সঙ্গে আওয়ামী লীগের যেসব নেতা জড়িত ছিলেন তাঁদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দল হিসেবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নই ওঠে না। প্রথমে তাঁদের বিচার হতে হবে, শাস্তি কার্যকর করতে হবে এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অভিযুক্ত কি না, এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক আইন কী বলে যেমন হিটলার ও মুসোলিনির পার্টির সঙ্গে কী হয়েছে, সেই প্রক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অন্তত শুনানি হতে হবে। তারপর আদালতই রায় দেবেন আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার যোগ্য কিনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, আগামী সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হতে চলেছে। আপনার মতে এই চ্যালেঞ্জটা কী?

ইশরাক হোসেন : চ্যালেঞ্জিং এই কারণে যে জনগণ এই নির্বাচনে ভোট দিতে পারবে। বিএনপির প্রতি জনগণের যে আস্থা আছে, সেটা ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ আছে। কারণ বাংলাদেশের এমন কোনো গ্রাম নাই যেখানে বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেক সময় দেখা যায়, কেন্দ্রীয়ভাবে অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। দলের বাইরে থেকেও বিভিন্ন অপশক্তি দলের ভিতর ঢুকে দলের দুর্নাম করার চেষ্টা করে থাকে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বারবার চ্যালেঞ্জের বিষয়টি তুলে ধরছেন এবং আমাদের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা এবং বার্তা দিচ্ছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫ আগস্টের পর বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে দখল-বাণিজ্যসহ অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

ইশরাক হোসেন : বিভিন্নভাবে কিছু চাঁদাবাজি কম অথবা বেশি বাংলাদেশে সব আমলেই ছিল। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজির বিষয়টিকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। পেশিশক্তির ব্যবহার করে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য কায়েম করেছে। পুরো সিস্টেমটাকে নষ্ট করে ফেলেছে। ৫ আগস্ট যখন আওয়ামী লীগ হঠাৎ করে হারিয়ে গেল, তখন সেখানে একটা শূন্যতা তৈরি হয়। এই সুযোগে অনেকেই ঢুকে পড়ে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের চেয়ে এখানে সিস্টেমটাই বেশি দায়ী। আগামী সরকারগুলোকে বাজার, পরিবহন এমন আরও যেসব চাঁদাবাজির ক্ষেত্র রয়েছে সেগুলো বন্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ইশরাক হোসেন : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ব্যাংকে টাকা জমা দিতে এসে সর্বস্ব খোয়ালেন ভিক্ষুক
ব্যাংকে টাকা জমা দিতে এসে সর্বস্ব খোয়ালেন ভিক্ষুক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া ওপেনের শিরোপা ধরে রাখলেন সিনার
অস্ট্রেলিয়া ওপেনের শিরোপা ধরে রাখলেন সিনার

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর
রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি
তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং
রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই
ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!
শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক
মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন
ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু
পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল
নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়
‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ হামাসের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান
নির্ঝরের কথা-সুরে বাপ্পার গান

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’
‘বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ছিল গুরুত্বপূর্ণ’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি নিয়ে রেলওয়ের সতর্ক বার্তা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
বাগেরহাটে পুনাকের পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’
‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প
আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১৮ ঘন্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?
সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য
করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’
‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে

শোবিজ

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসকবিহীন ২১ দিন
প্রশাসকবিহীন ২১ দিন

নগর জীবন

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী

শোবিজ

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম