শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

উধাও ঠিকাদার থমকে উন্নয়ন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উধাও ঠিকাদার থমকে উন্নয়ন

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের অপসারিত মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন প্রায় সব উন্নয়নকাজ ঘনিষ্ঠজনদের দিয়েছিলেন। কাজ পাওয়া অনেক ঠিকাদার ৫ আগস্টের পর পালিয়েছেন। ফলে উন্নয়নকাজ থমকে গেছে। একই কারণে শুধু রাজশাহী নয় বগুড়া, রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় চলমান উন্নয়নকাজ শেষ হওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। এতে ভোগান্তি বেড়েছে সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের।

জানা যায়, ৫ আগস্টের আগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের উন্নয়নকাজের ৪৬টি প্যাকেজের দরপত্র হয়েছিল। এর মধ্যে মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির মালিকানাধীন রিথিন এন্টারপ্রাইজ ও এআর কনস্ট্রাকশন সাতটি প্যাকেজের কাজ পেয়েছিল। এ ছাড়া কাশিয়াডাঙ্গার মোখলেসুর রহমান মুকুলের মুন এন্টারপ্রাইজ করছিল ছয়টি প্যাকেজের কাজ। যুবলীগ নেতা রনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে সামনে থাকতেন এবং টাকার জোগান দিতেন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলার নেতৃত্বে ছিলেন রনি। ইতোমধ্যে তার নামে নগরীর বিভিন্ন থানায় দুটি হত্যাসহ একাধিক মামলা হয়েছে। যুবলীগ নেতা রনি ও মুকুলের পাওয়া ১১টি প্যাকেজের কাজ এখন চলছে হাতবদল করে। বিএনপিপন্থি মিলু নামের এক ঠিকাদার এসব কাজ করছেন।

রাজশাহী নগরীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের পুকুরের সৌন্দর্যবর্ধন ও প্রতিরক্ষা দেয়াল নির্মাণে ১৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার কাজটি পেয়েছিল যুবলীগ নেতা রনির রিথিন এন্টারপ্রাইজ। এ প্যাকেজের ৭০ ভাগ কাজ সম্পন্ন দেখিয়ে রিথিনকে ইতোমধ্যে ৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার বিল পরিশোধ করা হয়েছে। নগরীর ধর্মসভা মন্দির ও ভবনের সৌন্দর্যবর্ধনের ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার কাজটিও রনি করছিলেন। ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্নের কথা বলে তাকে ৮৭ লাখ টাকা বিল দেওয়া হয়েছে। রনির এই দুটি বড় কাজ সম্প্রতি আবার শুরু হয়েছে, ঠিকাদার সেই মিলু।

নগরীর রামচন্দ্রপুর এলাকার বিহারি পুকুর, টিকারপাড়া গোরস্তানের অভ্যন্তরে থাকা দুটি পুকুরের সৌন্দর্যবর্ধনের ৫ কোটি ৪২ লাখ টাকার কাজটিও রনিকে দেওয়া হয়েছিল। ৮৩ ভাগ কাজ হওয়ার কথা বলে জুনে তাকে ৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বিল দেওয়া হয়েছে। এ কাজটিও করছেন মিলু ও তার লোকজন। নগরীর আরও তিনটি ওয়ার্ড এলাকার সিসি সড়ক ও নর্দমা নির্মাণ প্যাকেজের ৫ কোটি ৬ লাখ টাকার কাজ রনির রিথিন এন্টারপ্রাইজ করছিল। এ কাজের বিপরীতে ২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার বিল দেওয়া হয়েছে। রনি আত্মগোপনে যাওয়ার পর সেই কাজগুলো হাত বদল হয়েছে। এদিকে রনির আরেকটি প্রতিষ্ঠান এআর কনস্ট্রাকশন নগরীর ২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ এবং নগরীর আরও ৬টি ওয়ার্ড এলাকার সড়ক, ফুটপাত, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণে ১৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকার কাজ করছিল। এসব কাজের বিপরীতে জুনে রনিকে ৬ কোটি ৫ লাখ টাকার চলতি বিল পরিশোধ করা হয়েছে।

জানা যায়, রনির এআর কনস্ট্রাকশন ও এমএস আলাউদ্দিন ট্রেডার্স নামের প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে নগরীর ছয়টি ঈদগাহ মাঠের সীমানাপ্রাচীর নির্মাণে ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা কাজ করছিল। এ কাজের বিপরীতে ঠিকাদারদের ৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বিল দেওয়া হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, নগরীর মতিহার থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম আলাউদ্দিন রনি এআর কনস্ট্রাকশনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজটি নিয়ে নিজেই করছিলেন। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ নেতা আলাউদ্দিন পলাতক।

নগরীর পদ্মা বাঁধের ওপর ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকায় একটি ঝুলন্ত সেতু, সিঅ্যান্ডবি মোড়ে ৫ কোটি ২ লাখ টাকার বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের কাজ করছিল মুকুলের মুন এন্টারপ্রাইজ। এ দুটি কাজের জন্য মুকুলকে ৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা অগ্রিম বিল পরিশোধ করা হয়েছে। রাজশাহী জজ কোর্টের সীমানাপ্রাচীর, নর্দমা, কার্পেটিং সড়ক নির্মাণের ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার কাজটিও করছিলেন মুকুল। এ কাজের বিপরীতে মুকুলকে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার বিল পরিশোধ করা হয়েছে। নগরীর কেশবপুর দক্ষিণপাড়া, কোর্ট স্টেশন পূর্ব ও পশ্চিমের তিনটি জলাশয় সৌন্দর্যবর্ধনের ৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকার কাজও মুকুল করছিলেন। জায়গা নিয়ে জটিলতা থাকায় কাজগুলো শুরু হলেও অগ্রগতি হয়নি। এর পরিবর্তে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়ন ও বুলনপুরের পুকুর সংস্কারের কাজ করে মুকুল ৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা বিল তুলেছেন। নগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে সিসি সড়ক ও নর্দমা নির্মাণে ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকার কাজের বিপরীতে মুকুল বিল তুলেছেন ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। তবে কাজটির অর্ধেক এখনো বাকি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের ১১ কোটি ১৮ লাখ টাকার একটি বড় কাজ মুকুল করছিলেন। এ কাজের বিপরীতে তিনি ১ কোটি ২ লাখ টাকার বিল পেয়েছেন। আরেক আওয়ামী লীগ নেতার প্রতিষ্ঠান ডন এন্টারপ্রাইজ সড়ক ও ড্রেন নির্মাণে ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার কাজ করছিল। কাজটি এখন পর্যন্ত ৩৫ ভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে এর বিপরীতে ডন এন্টারপ্রাইজকে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা বিল পরিশোধ করা হয়েছে।

জানা যায়, নগরীর ১৬, ১৭ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডেও নর্দমা নির্মাণ করছিল আওয়ামী লীগ নেতা ফিরোজ কবীর মুক্তার প্রতিষ্ঠান সাবিনা এন্টারপ্রাইজ। ৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকার কাজটি শুরু হলেও মাঝপথে বন্ধ হয়েছে। এ ছাড়া রূপপুরের কেলেঙ্কারির হোতা মজিদ সন্স রাজশাহী সিটি করপোরেশনে করছে ২১৫ কোটি টাকা কাজ। নগরীর বিলসিমলা ফ্লাইওভার নির্মাণে ৮৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার কাজের বিপরীতে ৮ কোটি ৩১ লাখ ৬৬ হাজার বিল তুলে নেওয়া হয়েছে। বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি কাজটি শুরু হয়েছে। নগরীর শালবাগান বাজার নির্মাণের ৪১ কোটি টাকার কাজটিও করেছে মজিদ সন্স। তবে কাজটি শুরুর পরপরই ৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা বিল পরিশোধ করা হয়েছে। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রকল্প পরিচালক মাহমুদুর রহমান বলেন, ৫ আগস্টের পর ঠিকাদার পলাতক থাকায় কিছু কাজ বন্ধ ছিল। তবে তাদের পক্ষে এখন অন্যরা এসে পড়ে থাকা কাজ শেষ করতে চেয়েছেন। যেই করুক তাতে রাসিকের আপত্তি নেই।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থমকে গেছে করতোয়া নদীর ওপর নির্মিত বগুড়ার ফতেহ আলী সেতু নির্মাণকাজ। এতে দুর্ভোগে পড়েছে পূর্ব বগুড়ার তিন উপজেলার প্রায় ১০ লাখের বেশি মানুষ। বগুড়া সড়ক বিভাগ বলছে, গত বছরের মে মাসে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও নানা জটিলতায় এখনো তা শেষ হয়নি। ২০২৩ সালের মে মাসে শুরু হয় বগুড়া ফতেহ আলী সেতুর নির্মাণকাজ। কিন্তু এখন পর্যন্ত বাস্তবে কাজ হয়েছে অর্ধেকের বেশি। সেতুর নির্মাণকাজ বর্ধিত সময়েও শেষ হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের চলাফেরার জন্য পাশ দিয়ে অস্থায়ীভাবে বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হয়েছে। এতে পারাপারে দেখা দিয়েছে ঝুঁকি। ৬৯ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১২ দশমিক ৩ মিটার প্রস্থ দৃষ্টিনন্দন সেতুটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার পর ঠিকাদার নিয়োগ করে ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। বগুড়া সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জানান, চলতি জানুয়ারি মাসের মধ্যে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। এজন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় নির্মাণকাজ জানুয়ারি মাসেও শেষ করা যায়নি।

রংপুরের পীরগাছা উপজেলার কল্যাণী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুর আলম সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ঘনিষ্ঠজন ছিলেন। তিনি টিপু মুনশির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নিয়েছিলেন। কল্যাণী ইউনিয়নের বড় দরগা বাজার থেকে নব্দীগঞ্জ বাজার পর্যন্ত সড়ক মেরামতে প্রায় ১০ কোটি টাকার একটি কাজ পেয়েছিলেন তিনি। ৫ আগস্টের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। ফলে রাস্তার কাজ বন্ধ রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।

পীরগাছা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুল হক লিটন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ভাগ্নে, তার অধীনে কয়েকটি রাস্তার কাজ এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন স্কুলের ওয়াশ ব্লকের কাজ ছিল। তিনি আত্মপোপনে থাকায় ওই সব কাজ বন্ধ রয়েছে।

[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক-রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুর]

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে