শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

দুর্নীতির পদ্ম-৪

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

মুস্তফা কামাল ক্রীড়াপ্রেমী। বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতি ছিলেন। বিপিএলে ‘কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস’ নামে একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকানা কিনেছিল কামাল পরিবার। সাকিব আল হাসানের মতো ক্রিকেট অলরাউন্ডারদের পছন্দ করেন লোটাস কামাল। নিজের ব্যক্তিজীবনেও তিনি অলরাউন্ডার। অবশ্য সেটি দুর্নীতিতে। শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি থেকে আদম ব্যবসা, টেন্ডারের কমিশন থেকে কমিটি বাণিজ্য-দুর্নীতির সব শাখায় অবাধ বিচরণ লোটাস কামালের। দুর্নীতিই তাঁর ধ্যানজ্ঞান। যখন যে কাজ করেছেন সেখানেই জড়িয়েছেন দুর্নীতিতে। চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, পাঁচবার এমপি ছিলেন কুমিল্লা-১০ আসনের। সামলেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তাঁর হাতেই দেশের অর্থনীতি বলা চলে পঙ্গুত্ব বরণ করেছে! অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে বলেছিলেন, ‘খেলাপি ঋণ আর একটাও বাড়তে দেওয়া হবে না।’ কিন্তু তাঁর সময়টা বাংলাদেশে খেলাপি ঋণ অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে। ব্যাংকিং সেক্টরে লুটপাটের প্রধান কুশীলব লোটাস কামাল। এস আলমের হাতে নয়টি ব্যাংক তুলে দিয়ে তিনি অর্থনীতিতে লুটতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ গঠন, এমডি নিয়োগেও ঘুষ খেতেন সাবেক এই অর্থমন্ত্রী। নিয়মনীতি লঙ্ঘন করে সরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছেন। পছন্দের প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদানে বাধ্য করেছেন সরকারি ব্যাংকগুলোকে। ঘুষের বিনিময়ে ঋণ প্রদান কার্যক্রমের জনক ছিলেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। অতীতে কোনো অর্থমন্ত্রী এভাবে ব্যাংক ঋণ প্রদানে অবৈধ প্রভাব খাটাননি। দেশের আর্থিক খাতের অভিভাবক যদি এভাবে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন, তাহলে ব্যাংকিং খাতের যা হওয়ার, ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তা-ই হয়েছে। ব্যাংকিং সেক্টরে সৃষ্টি হয়েছিল লুটতন্ত্র।

লোটাস কামাল দুর্নীতি করেননি এমন কোনো সেক্টর নেই। সংগঠন এবং এলাকায়ও তিনি করেছেন দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য।

এস আলম গ্রুপের সঙ্গে গভীর সখ্য রেখে নিজের ও স্বজনের নামে কয়েক হাজার কোটি টাকা লোপাট এবং পাচার করেছেন। সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) কে এম সিংহ রতনকে কামাল ‘ছায়ামন্ত্রী’ বানিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতেন আর্থিক ও ব্যাংক খাত। পেতেন তদবির, নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলি বাণিজ্যের কমিশন। ভাইয়ের মাধ্যমে কবজায় রেখেছেন দলীয় পদপদবি। টেন্ডার, টিআর ও কাবিখা থেকে হাতিয়েছেন অর্থ।

১৯৯৪ সালে তৎকালীন কুমিল্লা-৯ আসনের এমপি অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার মারা গেলে ভাগ্য খোলে মুস্তফা কামালের। রাজনীতিতে এসে ১৯৯৬ সালে নৌকার টিকিটে প্রথমবার এমপি হন। ২০০১ সালে পরাজিত হলেও, ২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তাঁর দল আওয়ামী লীগের মতোই বিনা ভোটে এমপি হয়েছেন তিনি। এর মধ্যে ২০১৪ সালে পরিকল্পনা এবং ২০১৯ সালে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে বিসিবি সভাপতি ও ২০১৪ সালে আইসিসির সভাপতি নির্বাচিত হন।

নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় কামাল নিজের চেয়ে স্ত্রী কাশমেরি কামালের সম্পদ বহুগুণ বেশি দেখিয়েছেন। গত ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া হলফনামায় কামালের অস্থাবর সম্পদ ৪১ কোটি ৯০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। কিন্তু স্ত্রীর দেখিয়েছেন ৬২ কোটি ২৭ লাখ ১৯ হাজার টাকা। নিজের স্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য ২ কোটি ৩০ লাখ হলেও স্ত্রীর রয়েছে ৫ কোটি ৪২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। স্ত্রী, দুই মেয়ে ও পাঁচ নাতিনাতনিকে দান করায় সম্পদ কমেছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। এর মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারের ২ কোটি ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা মেয়ে নাফিসা কামালকে এবং স্ত্রী, মেয়ে ও পাঁচ নাতি-নাতনিকে দিয়েছেন ৩১ কোটি টাকার সম্পত্তি।

কিন্তু হলফনামায় উল্লেখ করা কামালের সম্পদের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। দেশেই লোটাস কামালের সম্পদের পরিমাণ হাজার কোটি টাকা। শুধু শেয়ার কেলেঙ্কারি আর অর্থ পাচার নয়, দুর্নীতিতেও মুস্তফা কামাল ছিলেন চ্যাম্পিয়ন। নিজ এলাকায় প্রকল্প বাগিয়ে নেওয়া এবং তার মাধ্যমে লুটপাট ছিল লোটাস কামালের দুর্নীতির পছন্দের কৌশল।

পরিকল্পনামন্ত্রী থাকাকালে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্পে তিনি শর্ত জুড়ে দেন-কুমিল্লা জেলাকে অন্তর্ভুক্ত করলেই কেবল অনুমোদন দেবেন। এরই অংশ হিসেবে ২০১৮ সালে বাড়ির পাশে সাড়ে ১০ একর জমিতে হয় শেখ কামাল আইটি সেন্টার। কুমিল্লাসহ সাত জেলায় প্রায় ৫৩৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ের এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। স্থানীয় সূত্র জানান, গ্রামীণ এলাকায় লোটাস কামালের ইচ্ছাধীন এ প্রকল্প কোনো কাজেই আসেনি। প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণ থেকে ইট-বালু-রডসহ সব ধরনের সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে তাঁরই গড়া সিন্ডিকেট। অবৈধভাবে নিজের পছন্দের লোকজনকে কাজ দিয়েছেন। বিনিময়ে তিনি পেয়েছেন মোটা অঙ্কের কমিশন। একটি মেগা প্রকল্প থাকার পরও কামাল ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর তৎকালীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে দিয়ে ৭ দশমিক ৮৮ একর জমিতে প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে করিয়ে নেন নলেজ পার্ক। জমি অধিগ্রহণ শেষে সীমানা দেয়াল ছাড়া কিছুই হয়নি পার্কের।

জানা যায়, ২০১৩ থেকে গত জুলাই পর্যন্ত কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, নাঙ্গলকোট ও আদর্শ সদর উপজেলায় মোট ৪২টি খাল খননের জন্য ১৯ কোটি ৬৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। কামালের নির্দেশে তাঁর সিন্ডিকেট কোনো কাজ না করেই পুরো টাকা লোপাট করেছে এমন অভিযোগ এনে গত ১৪ অক্টোবর আদালতে মামলা করেছেন সদর দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায় ঐক্য পরিষদের পক্ষে সংগঠনের সভাপতি মুহম্মদ আখতার হোসাইন।

২০০৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসেন লোটাস কামাল। প্রথমে দীর্ঘ ১০ বছর আহ্বায়ক এবং পরে দুই দফায় সভাপতির পদ দখলে রেখেছেন। কাগজে-কলমে মুস্তফা কামাল এমপি হলেও নির্বাচনি এলাকার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছেন ছোট ভাই, সদর দক্ষিণ উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বাদ দিয়ে তাঁকে ২০০৯, ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রভাব খাটিয়ে চেয়ারম্যান করেন তিনি।

উপজেলা চেয়ারম্যান সারোয়ার তাঁর গাড়িচালক আবদুর রাজ্জাক ও বারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম আহমেদের সহায়তায় লালমাই পাহাড়ে মাটিকাটা সিন্ডিকেট থেকে চাঁদা তুলেছেন। ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে টিআর-কাবিখার টাকা লুটেছেন। জুনের প্রথম সপ্তাহে সারোয়ার কানাডা গিয়ে আর ফেরেননি। অভিযোগ রয়েছে, কামালের সিন্ডিকেট ম্যানেজ না করে কেউ ইউপি সদস্যও হতে পারেননি। জনপ্রতি একজন চেয়ারম্যানকে ৩০-৪০ লাখ এবং ইউপি সদস্যকে ৫ লাখ টাকা দিতে হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে নিয়েছেন ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে নবগঠিত লালমাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি করেন বড় ভাই আবদুল হামিদকে। আর সাধারণ সম্পাদক করেন এপিএস কে এম সিংহ রতনকে। গত বছর হামিদের ছেলে, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল হাসান ওরফে শাহীনকে কেন্দ্র দখলের মাধ্যমে লালমাই উপজেলা চেয়ারম্যান করেছেন। রতনকে নাঙ্গলকোট এলাকার দায়িত্ব দেন কামাল। স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর অসুস্থতার অজুহাতে অর্থমন্ত্রী এলাকায় আসা বন্ধ করে দেন। তখন রতনই ছিলেন ছায়ামন্ত্রী। দলীয় পদপদবি ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি, শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ, সরকারি চাকরি ও বদলির নামে ঘুষ বাণিজ্য করেছেন রতন। তাঁরও দেশে-বিদেশে অঢেল সম্পদ রয়েছে। রতন ছাড়াও একান্ত সচিব (পিএস) মোহাম্মদ ফেরদৌস আলম ঢাকায় লোটাস কামালের নির্দেশে ব্যাংক ও আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণ করতেন বলে জানা গেছে। ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর একনেক সভায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) ক্যাম্পাস সম্প্রসারণসহ অধিকতর উন্নয়নে ১ হাজার ৬৫৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, কামাল পরিকল্পনামন্ত্রী থাকায় ওই প্রকল্প পাস হওয়ার আগেই তাঁর ভাই গোলাম সারোয়ার দলীয় নেতা-কর্মীর মাধ্যমে পাহাড়-টিলা, জঙ্গলঘেরা জমি নামমাত্র দামে কিনে পরে অধিগ্রহণের সময় চড়া দামে বিক্রি করেন। প্রায় ৪৭১ কোটি ১১ লাখ ২২ হাজার টাকায় ১৯৯ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। জানা যায়, মন্ত্রীর ভাইয়ের সিন্ডিকেট এ প্রকল্প থেকে প্রায় ২০০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। এভাবেই সর্বব্যাপী দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত ছিলেন লোটাস কামাল। তাঁর ব্যবসা, রাজনীতি সবকিছুর লক্ষ্য একটাই-অবৈধভাবে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলা। সেদিক থেকে নিশ্চয়ই তিনি সফল ‘অলরাউন্ডার’।

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
সর্বশেষ খবর
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন

১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও

রকমারি

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম