শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। নানান সংশয়-সন্দিহানের পরও অন্তর্বর্তী সরকারের সব পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষিত সময়সূচির মধ্যে নির্বাচন হবেই। এ নির্বাচনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও ইতিবাচক আগ্রহ লক্ষণীয়। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে বেশ তৎপর। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি ছাড়াও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। এসব বৈঠক যে নির্বাচনকেন্দ্রিক তা সহজেই বোঝা যায়। আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের পর এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা চালু হবে এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। দুর্নীতিমুক্ত একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ শুরু হবে এটি সবাই প্রত্যাশা করে। তবে মনে রাখতে হবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আগামী নির্বাচন হবে সূচনা মাত্র। নির্বাচনের পরই শুরু হবে রাষ্ট্র মেরামতের আসল কাজ। সে ক্ষেত্রে ২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের মতোই রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। যেমন বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য জরুরি। না হলে আবার আমরা সেই তিমিরেই চলে যাব।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত এক বছরে বাংলাদেশের যে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং আমরা নতুন শঙ্কার মধ্যে প্রবেশ করেছি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে সামনে এসেছে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি। এ চাঁদাবাজির কারণে মবসন্ত্রাস হচ্ছে। সারা দেশে আমরা দখলবাণিজ্য দেখছি। লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ঘটছে। চাঁদাবাজি যেন মহামারির মতো সারা দেশ গ্রাস করে ফেলছে। আমরা যদি এ চাঁদাবাজি প্রতিরোধ করতে না পারি, তাহলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজির অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে। এনসিপি এবং জামায়াতও চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, বন্ধ হয়নি মবসন্ত্রাস, দখলবাণিজ্য। চাঁদাবাজির ব্যাপকতা এমন হয়েছে যে রাস্তার ফুটপাত থেকে শুরু করে করপোরেট হাউস পর্যন্ত এর দৌরাত্ম্য এখন বিস্তৃত। বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে লোকজন অফিস-আদালতে গিয়ে এখন প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছে। চাঁদা না দিলেই সেখানে শুরু হচ্ছে মবসন্ত্রাস। মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে। নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাঁদা না দিয়ে এ দেশে যেন এখন বাঁচাই কঠিন।

শুধু যে রাজনৈতিক দলগুলোই চাঁদাবাজি করছে এমনটি নয়, পাশাপাশি চাঁদাবাজি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে প্রশাসনের লোকজন। সম্প্রতি একজন উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই ছাত্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন অন্য আরেকজন গ্রেপ্তার চাঁদাবাজ। কিন্তু এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক ধরনের নীরবতা সবাইকে হতবাক করে দিয়েছে। ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম একজন বীর যোদ্ধা, সেনাপতি। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যে বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি নেই। তার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার তাঁর প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। মনে রাখতে হবে, উপদেষ্টাদের প্রেস সচিব থাকে না, তাঁদের থাকে জনসংযোগ কর্মকর্তা। তাহলে একজন উপদেষ্টা প্রেস সচিব রাখলেন কীভাবে, কোন কর্তৃত্ববলে? সেটাও যেমন প্রশ্ন, তেমন এ ধরনের প্রেস সচিবরা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছেন কীভাবে? এসব প্রশ্নের কোনো আনুষ্ঠানিক উত্তর নেই সরকারের পক্ষ থেকে, উপদেষ্টার পক্ষ থেকেও।

কিছুদিন আগে গুলশানে একজন সাবেক এমপির বাসায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েন জুলাই ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে আবার অভিযোগ করা হয়েছে যে আসিফ মাহমুদকে চাঁদার ভাগ দিতে হয়। আসিফ মাহমুদ যদিও প্রতিবাদ করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি তাদের ঠিকমতো চেনেন না। কিন্তু বাস্তবতা হলো তিনি চিনুন, না চিনুন এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। আমরা দেখছি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এখন যেন ওপেন সিক্রেটে পরিণত হয়েছে। থানায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। কয়েক লাখ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব হত্যা মামলার যারা আসামি, তাদের কাছ থেকে পুলিশ চাঁদাবাজি করছে। বলা হচ্ছে পুলিশ অকার্যকর, পুলিশ নিষ্ক্রিয়, পুলিশ আইনশৃঙ্খলা দমন করতে পারছে না, পুলিশের মনোবল ভেঙে গেছে; কিন্তু চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে পুলিশের মনোবল ঠিকই চাঙা। এ রকম অভিযোগও আছে-মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন।

পুলিশ ছাড়াও সরকারি অফিস-আদালতে ঘুষের রেট বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভুক্তভোগী একজন ব্যবসায়ী বলছিলেন, আগে যেখানে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা। যে কোনো সরকারি দপ্তরে এখন ঘুষ এবং চাঁদাবাজি ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না। এগুলো প্রতিরোধের জন্য যেন কেউ নেই।

রাজনৈতিক দলের কিছু বিপথগামী লোকজন উৎসব করে সিলেটের সাদাপাথর লুট করছেন। এও এক ধরনের চাঁদাবাজি। তাদের প্রতিরোধ করার মতো কেউ ছিল না। বরং এ চাঁদাবাজি ও লুটের উৎসবে প্রশাসনও যুক্ত হয়েছিল। প্রশাসন, রাজনৈতিক দলগুলো মিলেমিশে যেন চাঁদাবাজি করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিএনপি দলের ভিতর শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করছে। ৪ হাজারের বেশি বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তার পরও চাঁদাবাজদের থামানো যায়নি।

সামনে নির্বাচন। ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকরা উদ্বিগ্ন, আতঙ্কিত। নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তারা হয়তো আবার নতুন মাত্রায় চাঁদাবাজি শুরু করবে। ব্যবসায়ীদের কাছে গিয়ে তাদের জিম্মি করে, ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করবে, অনেকে হয়তো নির্বাচনের খরচের নামে চাঁদাবাজি করবে। এ ‘খরচ’ না দিতে পারলে তাদের ওপর নেমে আসবে নতুন অত্যাচার, নির্যাতন। তাদের হয়তো আবার নতুন করে হয়রানি করা হবে। ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে নাজেহাল করা হবে।

সব রাজনৈতিক দল মুখে বলছে তারা চাঁদাবাজদের আশ্রয়প্রশ্রয় দেয় না। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তারা কঠোর অবস্থানে থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো চাঁদাবাজরা দলীয় ছত্রছায়াতেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে নির্বিঘ্নে অবাধে চাঁদাবাজি করছে। এবারে নির্বাচনে তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা অঙ্গীকার করতে হবে। চাঁদাবাজ যে-ই হোক না কেন, তাকে বর্জন করতে হবে। নির্বাচনে তারা কী পরিমাণ খরচ করবে তা স্বচ্ছতার সঙ্গে বলতে হবে। কোনো ব্যবসায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করে নির্বাচন করা যাবে না। যদি কোনো রাজনৈতিক দল কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা শিল্পপতি বা কারও কাছ থেকে অনুদান নেয়, সেটি প্রকাশ্যে নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশে এ রকম নিয়ম আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফান্ডে চাঁদা দেওয়া বৈধ। সে অনুদানের তথ্য প্রকাশ করা হয়। আমরা দেখেছি বিগত নির্বাচনে ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে বিপুল পরিমাণ অনুদান দিয়েছিলেন। সেটি তিনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে দিয়েছিলেন। অন্য ব্যবসায়ীরাও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে চাঁদা দেন। স্বেচ্ছায় যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনের জন্য কোনো সহায়তা করেন, সেটি দোষের নয়। কিন্তু গোপনে জোর করে যদি কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়, সেটি অপরাধ। ইউরোপে, এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এখন ঘোষণা দিয়ে অনুদান দেওয়ার চল রয়েছে। অনুদান এবং চাঁদাবাজি এক নয়, এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান গ্রহণকে স্বীকৃতি দেয়, এবং তারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে গ্রহণ তাহলে চাঁদাবাজির পথ বন্ধ হবে। কিন্তু যখনই এটি গোপনীয়ভাবে হবে, তখনই তার মধ্যে থাকে অস্বচ্ছতা। এমনিতেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন বেশ খারাপ। ব্যবসায়ীরা নানান চাপে এবং আতঙ্কে। তাঁরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাঁরা কোনো বিনিয়োগ করছেন না। এর মধ্যে এক বছর ধরে বেশুমার চাঁদাবাজি হয়েছে। এখন যদি নতুন করে নির্বাচনকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির উৎসব শুরু হয়, তাহলে অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। নতুন সরকার সেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। কাজেই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল তার ইশতেহারে এটি অন্তত অঙ্গীকার করুক, তারা কেউ চাঁদাবাজি করবে না, দখলবাণিজ্য করবে না, লুটেরাদের প্রশ্রয় দেবে না। পাশাপাশি যে যার কাছ থেকে রাজনৈতিক দল পরিচালনার জন্য অনুদান নেবে, সে অনুদানের ঘোষণা প্রকাশ্যে দেবে। আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এ রকম একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি। তাহলেই বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, লুটতন্ত্র বন্ধের সূচনা হবে। আমরা কি সেই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারব?

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন