শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। নানান সংশয়-সন্দিহানের পরও অন্তর্বর্তী সরকারের সব পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষিত সময়সূচির মধ্যে নির্বাচন হবেই। এ নির্বাচনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও ইতিবাচক আগ্রহ লক্ষণীয়। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন এবং একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে বেশ তৎপর। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপি ছাড়াও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়মিত বৈঠক হচ্ছে। এসব বৈঠক যে নির্বাচনকেন্দ্রিক তা সহজেই বোঝা যায়। আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের পর এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে একটি গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা চালু হবে এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। দুর্নীতিমুক্ত একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ শুরু হবে এটি সবাই প্রত্যাশা করে। তবে মনে রাখতে হবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আগামী নির্বাচন হবে সূচনা মাত্র। নির্বাচনের পরই শুরু হবে রাষ্ট্র মেরামতের আসল কাজ। সে ক্ষেত্রে ২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের মতোই রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। যেমন বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির সঙ্গে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য জরুরি। না হলে আবার আমরা সেই তিমিরেই চলে যাব।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত এক বছরে বাংলাদেশের যে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচিত হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং আমরা নতুন শঙ্কার মধ্যে প্রবেশ করেছি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে সামনে এসেছে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি। এ চাঁদাবাজির কারণে মবসন্ত্রাস হচ্ছে। সারা দেশে আমরা দখলবাণিজ্য দেখছি। লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ঘটছে। চাঁদাবাজি যেন মহামারির মতো সারা দেশ গ্রাস করে ফেলছে। আমরা যদি এ চাঁদাবাজি প্রতিরোধ করতে না পারি, তাহলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজির অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে। এনসিপি এবং জামায়াতও চাঁদাবাজির অভিযোগে কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এসব ব্যবস্থা গ্রহণের পরও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, বন্ধ হয়নি মবসন্ত্রাস, দখলবাণিজ্য। চাঁদাবাজির ব্যাপকতা এমন হয়েছে যে রাস্তার ফুটপাত থেকে শুরু করে করপোরেট হাউস পর্যন্ত এর দৌরাত্ম্য এখন বিস্তৃত। বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে লোকজন অফিস-আদালতে গিয়ে এখন প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছে। চাঁদা না দিলেই সেখানে শুরু হচ্ছে মবসন্ত্রাস। মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে। নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাঁদা না দিয়ে এ দেশে যেন এখন বাঁচাই কঠিন।

শুধু যে রাজনৈতিক দলগুলোই চাঁদাবাজি করছে এমনটি নয়, পাশাপাশি চাঁদাবাজি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে প্রশাসনের লোকজন। সম্প্রতি একজন উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই ছাত্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছেন অন্য আরেকজন গ্রেপ্তার চাঁদাবাজ। কিন্তু এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এক ধরনের নীরবতা সবাইকে হতবাক করে দিয়েছে। ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম একজন বীর যোদ্ধা, সেনাপতি। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। যে বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি নেই। তার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার তাঁর প্রেস সচিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। মনে রাখতে হবে, উপদেষ্টাদের প্রেস সচিব থাকে না, তাঁদের থাকে জনসংযোগ কর্মকর্তা। তাহলে একজন উপদেষ্টা প্রেস সচিব রাখলেন কীভাবে, কোন কর্তৃত্ববলে? সেটাও যেমন প্রশ্ন, তেমন এ ধরনের প্রেস সচিবরা প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছেন কীভাবে? এসব প্রশ্নের কোনো আনুষ্ঠানিক উত্তর নেই সরকারের পক্ষ থেকে, উপদেষ্টার পক্ষ থেকেও।

কিছুদিন আগে গুলশানে একজন সাবেক এমপির বাসায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়েন জুলাই ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন নেতা। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে আবার অভিযোগ করা হয়েছে যে আসিফ মাহমুদকে চাঁদার ভাগ দিতে হয়। আসিফ মাহমুদ যদিও প্রতিবাদ করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি তাদের ঠিকমতো চেনেন না। কিন্তু বাস্তবতা হলো তিনি চিনুন, না চিনুন এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। আমরা দেখছি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এখন যেন ওপেন সিক্রেটে পরিণত হয়েছে। থানায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। কয়েক লাখ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এসব হত্যা মামলার যারা আসামি, তাদের কাছ থেকে পুলিশ চাঁদাবাজি করছে। বলা হচ্ছে পুলিশ অকার্যকর, পুলিশ নিষ্ক্রিয়, পুলিশ আইনশৃঙ্খলা দমন করতে পারছে না, পুলিশের মনোবল ভেঙে গেছে; কিন্তু চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে পুলিশের মনোবল ঠিকই চাঙা। এ রকম অভিযোগও আছে-মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন।

পুলিশ ছাড়াও সরকারি অফিস-আদালতে ঘুষের রেট বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভুক্তভোগী একজন ব্যবসায়ী বলছিলেন, আগে যেখানে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা। যে কোনো সরকারি দপ্তরে এখন ঘুষ এবং চাঁদাবাজি ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না। এগুলো প্রতিরোধের জন্য যেন কেউ নেই।

রাজনৈতিক দলের কিছু বিপথগামী লোকজন উৎসব করে সিলেটের সাদাপাথর লুট করছেন। এও এক ধরনের চাঁদাবাজি। তাদের প্রতিরোধ করার মতো কেউ ছিল না। বরং এ চাঁদাবাজি ও লুটের উৎসবে প্রশাসনও যুক্ত হয়েছিল। প্রশাসন, রাজনৈতিক দলগুলো মিলেমিশে যেন চাঁদাবাজি করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলছেন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিএনপি দলের ভিতর শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করছে। ৪ হাজারের বেশি বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তার পরও চাঁদাবাজদের থামানো যায়নি।

সামনে নির্বাচন। ব্যবসায়ীসহ সাধারণ নাগরিকরা উদ্বিগ্ন, আতঙ্কিত। নির্বাচনে যে রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তারা হয়তো আবার নতুন মাত্রায় চাঁদাবাজি শুরু করবে। ব্যবসায়ীদের কাছে গিয়ে তাদের জিম্মি করে, ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করবে, অনেকে হয়তো নির্বাচনের খরচের নামে চাঁদাবাজি করবে। এ ‘খরচ’ না দিতে পারলে তাদের ওপর নেমে আসবে নতুন অত্যাচার, নির্যাতন। তাদের হয়তো আবার নতুন করে হয়রানি করা হবে। ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে নাজেহাল করা হবে।

সব রাজনৈতিক দল মুখে বলছে তারা চাঁদাবাজদের আশ্রয়প্রশ্রয় দেয় না। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে তারা কঠোর অবস্থানে থাকবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো চাঁদাবাজরা দলীয় ছত্রছায়াতেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে নির্বিঘ্নে অবাধে চাঁদাবাজি করছে। এবারে নির্বাচনে তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা অঙ্গীকার করতে হবে। চাঁদাবাজ যে-ই হোক না কেন, তাকে বর্জন করতে হবে। নির্বাচনে তারা কী পরিমাণ খরচ করবে তা স্বচ্ছতার সঙ্গে বলতে হবে। কোনো ব্যবসায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করে নির্বাচন করা যাবে না। যদি কোনো রাজনৈতিক দল কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা শিল্পপতি বা কারও কাছ থেকে অনুদান নেয়, সেটি প্রকাশ্যে নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশে এ রকম নিয়ম আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফান্ডে চাঁদা দেওয়া বৈধ। সে অনুদানের তথ্য প্রকাশ করা হয়। আমরা দেখেছি বিগত নির্বাচনে ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে বিপুল পরিমাণ অনুদান দিয়েছিলেন। সেটি তিনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমে দিয়েছিলেন। অন্য ব্যবসায়ীরাও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে চাঁদা দেন। স্বেচ্ছায় যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনের জন্য কোনো সহায়তা করেন, সেটি দোষের নয়। কিন্তু গোপনে জোর করে যদি কারও কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়, সেটি অপরাধ। ইউরোপে, এমনকি পাশের দেশ ভারতেও এখন ঘোষণা দিয়ে অনুদান দেওয়ার চল রয়েছে। অনুদান এবং চাঁদাবাজি এক নয়, এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান গ্রহণকে স্বীকৃতি দেয়, এবং তারা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে গ্রহণ তাহলে চাঁদাবাজির পথ বন্ধ হবে। কিন্তু যখনই এটি গোপনীয়ভাবে হবে, তখনই তার মধ্যে থাকে অস্বচ্ছতা। এমনিতেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন বেশ খারাপ। ব্যবসায়ীরা নানান চাপে এবং আতঙ্কে। তাঁরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। তাঁরা কোনো বিনিয়োগ করছেন না। এর মধ্যে এক বছর ধরে বেশুমার চাঁদাবাজি হয়েছে। এখন যদি নতুন করে নির্বাচনকেন্দ্রিক চাঁদাবাজির উৎসব শুরু হয়, তাহলে অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। নতুন সরকার সেই অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। কাজেই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল তার ইশতেহারে এটি অন্তত অঙ্গীকার করুক, তারা কেউ চাঁদাবাজি করবে না, দখলবাণিজ্য করবে না, লুটেরাদের প্রশ্রয় দেবে না। পাশাপাশি যে যার কাছ থেকে রাজনৈতিক দল পরিচালনার জন্য অনুদান নেবে, সে অনুদানের ঘোষণা প্রকাশ্যে দেবে। আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এ রকম একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি। তাহলেই বাংলাদেশে দুর্নীতি এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি, লুটতন্ত্র বন্ধের সূচনা হবে। আমরা কি সেই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারব?

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা
মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা
কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স
চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক
ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ
সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক
অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন