শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

প্রিন্ট ভার্সন
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
হার্ট প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয়ে পড়ে ফলশ্রুতিতে হার্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পাম্পের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রেরণ করতে না পারায় ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। যার ফলে সারা শরীরে অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড জমা হতে থাকে

শ্বাসকষ্টের রোগীরা প্রায়ই একটা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকেন, উনি কোন ধরনের চিকিৎসকের চিকিৎসা গ্রহণ করবেন, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ না হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। সাধারণভাবে চিন্তা করলে এটাই সঠিক মনে হয় যে, শ্বাসকষ্ট যেহেতু ফুসফুসের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলেই ভালো হবে। তবে একথাও সত্য, সাধারণভাবে যেসব শ্বাসকষ্ট হয় তার বেশির ভাগই হার্টের অসুস্থতার জন্য হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের বেলায় এবং শেষ বয়সে ফুসফুসের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

আমরা প্রায় সবাই গরু-ছাগলের ফেপরা বা ফুসফুস দেখেছি এক একটি স্পঞ্জের মতো বস্তু, যার মধ্যে অনেক ফাঁপা অংশ থাকে এর একটি কিন্তু চুপসে যায় না যদি সিদ্ধ বা রান্নাও করা হয় তবুও কিন্তু ফেপরা চুপসে যায় না, এর প্রধান কারণ হলো ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুভর্তি ছোট ছোট বেলুনের মতো জায়গা থাকে, এদের চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এলভিওলি বলা হয়। মানুষ শ্বাসকার্যের মাধ্যমে যখন বাতাস গ্রহণ করে তখন এসব বেলুন স্ফীত হয় বা বড় আকার ধারণ করে মানে, এতে বেশি পরিমাণ বাতাস ভর্তি হয়ে যায়। কিন্তু একইভাবে যখন মানুষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে বা বাতাস বের করে দেয় তখন বেলুনগুলো থেকে বাতাস বেরিয়ে যায়। ফলে বেলুনের আকার ছোট হয়ে যায়।

এলভিওলিগুলোতে বাতাস ঢোকা এবং বের হওয়ার জন্য একটি নালি থাকে যার মাধ্যমে প্রতিবার নিঃশ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বাতাস আসা যাওয়া করে এই বায়ু নালিগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে সঙ্গে পর্যায়ক্রমে যুক্ত হতে হতে এক সময় একটি বড় শ্বাসনালিতে পরিণত হয়, যাকে আমরা গলার সামনের অংশে শ্বাসনালি হিসাবে চিনে থাকি। এলভিওলিগুলোর বাইরের দিকে এবং এর দেয়ালে প্রচুর পরিমাণ রক্তনালি বিদ্যমান থাকে এতবেশি রক্তনালি দ্বারা এলভিওলি আরও থেকে থাকে আমরা বলতে পারি যে, এলভিওলি রক্তের সাগরে ডুবে আছে। এসব এলভিওলির মাধ্যমে রক্ত থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য দূষিত গ্যাস বেলুনের (এলভিওলির) বাতাসে প্রবেশ করে শরীর থেকে দূষিত গ্যাস শ্বাসকার্যের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। অপরদিকে বেলুনের বাতাসে থাকা অক্সিজেন রক্তে মিশে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন বাতাস থেকে রক্তের মাধ্যমে শ্বাস শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে মানব দেহে ও অন্যান্য প্রাণীর দেহে রক্ত কিন্তু সদাসর্বদাই চলমান থাকে এবং একটি হার্ট দ্বারা প্রতিনিয়ত রক্ত পাম্পের মাধ্যমে করে থাকে, মজার ব্যাপার হলো যেহেতু ফুসফুস একটি আবদ্ধ জায়গার মধ্যে বাতাস থাকে এবং রক্তের সাগর থাকে তাই প্রায়ই ফুসফুসের জায়গা দখলের জন্য রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। শ্বাসকার্য সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য ফুসফুসে রক্ত এবং বাতাস একটা অনুপাত রক্ষা করে চলে। যদি কোনো কারণে এই অনুপাত নষ্ট হয়ে যায় মানে যদি বাতাস বেশি এবং রক্ত কমে যায় অথবা রক্ত বেশি এবং বাতাস কমে যায় তবে শ্বাসকার্য ব্যাহত হবে এবং ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হবে। ফুসফুসে বাতাস কিন্তু একই নালি দিয়ে আসা-যাওয়া করে থাকে অপরদিকে রক্ত এর পাশ দিয়ে ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং অন্য পাশ দিয়ে ফুসফুস থেকে বের হয়ে যায়।

এখানে হার্টের ডানপাশ সারা শরীর থেকে দূষিত রক্ত সংগ্রহ করে পরিশোধনের জন্য ফুসফুসে প্রেরণ করে এবং ফুসফুসে পরিশোধিত রক্ত হার্টের বাম পাশের মাধ্যমে সারা শরীরে সরবরাহ করে থাকে। ফুসফুসের যেসব সমস্যার জন্য শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফুসফুসে বায়ুনালি চেপে যাওয়া। যার ফলে ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে অ্যাজমা বলে থাকি। যা অনেক সময়ই বংশগত প্রবণতা থেকে হয়ে থাকে। ব্যক্তি প্রায় সময়ই ছোটবেলা থেকেই এ ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগে থাকেন। এলার্জির কারণে বা জীবাণু সংক্রমণের জন্য অ্যাজমার শ্বাসকষ্ট মাঝে মাঝে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

সালবিউটামল বা অনুরূপ অন্যান্য ওষুধ মুখে খেলে বা ইনহেলারের মাধ্যমে গ্রহণ করলে বায়ুনালি প্রসারিত হয়ে শ্বাসকষ্ট কমে যায়। ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস ও সিওপিডিতে আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস ও বায়ুনালিতে প্রদাহ হওয়ার জন্য ফুসফুসে বায়ু চলাচল ব্যাহত হয়ে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে এক্ষেত্রেও জীবাণুর সংক্রমণ অসুস্থতার মাত্রা বৃদ্ধি করে শ্বাসকষ্ট তীব্র আকার ধারণ করতে পারে এ ক্ষেত্রে অ্যান্ট্রিবায়োটিক এবং সালবিউটামল জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকরী। অনেক সময় ফুসফুসে জীবাণু সংক্রমণের জন্য এলভিওলিতে পুঁজ জাতীয় জমা হয়ে এলভিওলি ভর্তি হয়ে যায় এবং বাতাস প্রবেশ করতে না পারায় কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। জীবাণু সংক্রমণের জন্য কাশি ও জ্বর হয়ে থাকে এবং ফুসফুসের গ্যাস অদল বদল হতে না পারায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, এই অসুস্থতাকে নিউমোনিয়া বলা হয়। শিশু ও বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা সবচেয়ে বেশি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে।

উপরে উল্লেখিত অসুস্থতাগুলো যেহেতু জীবাণু সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটে থাকে তাই কাশি এবং জ্বর প্রায় সব ক্ষেত্রেই বিদ্যমান থাকে। হার্টে যেহেতু তার মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত পাম্প করে শরীরের প্রতিটি কোনায় কোনায় রক্ত প্রবাহ (সরবরাহ) নিশ্চিত করে, তাই হার্টের যে কোনো ধরনের অসুস্থতা রক্ত সরবরাহের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টে ভাল্বের সমস্যা হলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ায় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় আর কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসে অধিক রক্ত সরবরাহের ফলে ফুসফুসের বায়ুপ্রবাহ কমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিয়ে থাকে। পূর্বে আলোচনা করেছি, রক্ত এবং বাতাসের মধ্যে সব সময় একটা প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যায়। ছোট বাচ্চাদের বেলায় যাদের হার্টে জন্মগত সমস্যা থাকে তাদেরও ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কখনো প্রয়োজনের চেয়ে কম এবং কখনো প্রয়োজনের চেয়ে বেশি হওয়ায় দুই ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকে। যেসব ব্যক্তির হার্ট দুর্বল হতে হতে এমন এক মারাত্মক পর্যায়ে উপনীত হয় যে, হার্ট প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয়ে পড়ে ফলশ্রুতিতে হার্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত পাম্পের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রেরণ করতে না পারায় ফুসফুসে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। যার ফলে সারা শরীরে অক্সিজেন ঘাটতি দেখা দেয় এবং কার্বন ডাই অক্সাইড জমা হতে থাকে। এ অবস্থায়ও রোগী সারাক্ষণ শ্বাসকষ্টে ভুগতে থাকে।

যারা উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসারে ভুগছেন তাদের হার্ট বাম পাশে ঠিকমতো কাজ না করতে পারায় ফুসফুস থেকে রক্ত অল্প মাত্রায় বেড় হয়ে হার্টে বামপাশে প্রবেশ করায় ফুসফুসে অধিক পরিমাণে রক্ত জমা হতে থাকে ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার ফলে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যায় বিশেষ করে বাম পাশে এবং প্রায় ক্ষেত্রেই হার্টের ডান পাশের পাম্পিং পাওয়ার ঠিক থাকে। এই কারণে ফুসফুসে রক্ত প্রবেশ ঠিক থাকে কিন্তু বাম পাশে কার্যকারিতা কমে যাওয়ায় রক্ত অধিক পরিমাণে জমা হয়ে শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে প্রায়ই তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের রোগীরা যখন বিশ্রামে থাকেন, তখন সাধারণত শ্বাসকষ্ট থাকে না কিন্তু রোগী যখনই কোনো কাজ যেমন হাঁটাহাঁটি সিঁড়িতে উপরে উঠা ও শক্তি প্রয়োগের কোনো কাজ করতে যান তখনই শরীরে অক্সিজেনের প্রয়োজন বেশি হয় এবং রোগী বুকব্যথা, বুকচেপে আসা, শরীরে ঘাম সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এবং রোগী বিশ্রাম গ্রহণ করলে শরীরে অক্সিজেন চাহিদা কমে যায় এবং তার সঙ্গে শারীরিক অন্যান্য উপসর্গের সঙ্গে সঙ্গে সৃষ্ট কষ্ট ও দূরীভূত হয়ে যায়।

পরিশেষে এটা বলা যায়, ফুসফুসজনিত কারণে বাচ্চা এবং বয়ঃবৃদ্ধ ব্যক্তিরা বেশির ভাগ সময় শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন এর সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সময়ই জ্বর-কাশি বিদ্যমান থাকে। হার্টজনিত কারণে সাধারণত মাঝবয়সী ব্যক্তি ও প্রবীণরা শ্বাসকষ্টে বেশি আক্রান্ত হন এবং তাদের জ্বর থাকে না খুব বেশি, কাশিতেও আক্রান্ত হতে দেখা যায় না কারও কারও শুকনা কাশি থাকতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই হার্টজনিত শ্বসকষ্ট পরিশ্রমকালীন দেখা দেয় এবং বিশ্রাম গ্রহণে নিবারণ হয়ে যায়।

-ডা. এম শমশের আলী, চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
হিটস্ট্রোকে করণীয়
হিটস্ট্রোকে করণীয়
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
হিককাপ অব মাইন্ড কী
হিককাপ অব মাইন্ড কী
অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক
অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক
সর্বশেষ খবর
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'
'উত্তম কৃষি চর্চায় বাড়বে উৎপাদন, বাড়বে রপ্তানিও'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা
কোটালীপাড়ায় কবি সুকান্ত মেলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রির দায়ে তিন হোটেল মালিককে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ
মহেশপুর সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের সময় আটক ৪, মাদক জব্দ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান
চাঁদপুরে ৩০ শহীদ পরিবারকে ৫৯ লাখ টাকা প্রদান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা