শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১১, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

কারা এই রোহিঙ্গা, কেন তাদের এত দুর্ভোগ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কারা এই রোহিঙ্গা, কেন তাদের এত দুর্ভোগ?

রোহিঙ্গা। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বাস করলেও দেশটিতে তাদের কোনো নাগরিকত্ব নেই। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটির সামরিক বাহিনীর হাতে নির্যাতিত এবং পরবর্তীতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় নেওয়ার ঘটনায় বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম আলোচিত বিষয় রোহিঙ্গা সংকট। মিয়ানমার তাদের স্বীকৃতি না দেওয়ায় এখনও প্রশ্ন থেকে যায় কারা এই রোহিঙ্গা কিংবা তাদের শিকড় কোথায়?

উইকিপিডিয়া বলছে, রোহিঙ্গা আদিবাসী জনগোষ্ঠী পশ্চিম মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি উলেখযোগ্য নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী। যাদের বেশির ভাগেরই ধর্ম ইসলাম। এছাড়া অল্প কিছু সংখ্যাক হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষও রয়েছে। রোহিঙ্গাদের আলাদা ভাষা থাকলেও তা অলিখিত। মায়ানমারের আকিয়াব, রেথেডাং, বুথিডাং, মংডু, কিয়কতাও, মাম্ব্রা, পাত্তরকিল্লা, কাইউকপাইউ, পুন্যাগুন ও পাউকতাউ এলাকায় এদের নিরঙ্কুশ বাস। এছাড়া মিনবিয়া, মাইবন ও আন এলাকায় মিশ্রভাবে বসবাস করে থাকে। 

প্রায় এক মিলিয়ন (১০ লক্ষ) রোহিঙ্গার বসবাস মায়ানমারে। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যাদের অর্ধেক পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে গেছে। যারা বিভিন্ন সময় বার্মা সরকারের নির্যাতনের কারণে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘের তথ্য মতে, রোহিঙ্গারা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নির্যাতিত ও রাষ্ট্রবিহীন জনগোষ্ঠী।

রোহিঙ্গা কারা?
বর্তমান মিয়ানমারের "রোসাং" এর অপভ্রংশ "রোহাং" (আরাকানের মধ্যযুগীয় নাম) এলাকায় এ জনগোষ্ঠীর বসবাস। আরাকানের প্রাচীন নাম রূহ্ম জনপদ। ইতিহাস ও ভূগোল বলছে, রাখাইন প্রদেশে পূর্ব ভারত হতে প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ বছর পূর্বে অষ্ট্রিক জাতির একটি শাখা "কুরুখ" (Kurukh) নৃগোষ্ঠী প্রথম বসতি স্থাপন করে, ক্রমান্বয়ে বাঙালি হিন্দু (পরব্রতীকালে ধর্মান্তরিত মুসলিম), পার্সিয়ান, তুর্কি, মোগল, আরবীয় ও পাঠানরা বঙ্গোপসাগরের উপকূল বরাবর বসতি স্থাপন করেছে। এ সকল নৃগোষ্ঠীর শংকরজাত জনগোষ্ঠী হলো এই রোহিঙ্গা। বস্তুত রোহিঙ্গারা হল আরাকানের বা রাখাইনের একমাত্র ভূমিপুত্র জাতি। তাদের কথ্য ভাষায় চট্টগ্রামের স্থানীয় উচ্চারণের প্রভাব রয়েছে। উর্দু, হিন্দি, আরবি শব্দও রয়েছে। 

পক্ষান্তরে ১০৪৪ খ্রিস্টাব্দে আরাকান রাজ্য দখলদার কট্টর বৌদ্ধ বর্মী রাজা "আনাওহতা" (Anawahta) মগদের বারমা থেকে দক্ষিণাঞ্চলে রোহিংগাদের বিতাড়িত করে বৌদ্ধ বসতি স্থাপন করেন। রাখাইনে দুটি সম্প্রদায়ের বসবাস দক্ষিণে বার্মার বংশোদ্ভুত ‘মগ’ ও উত্তরে ভারতীয় বংশোদ্ভুত ‘রোহিঙ্গা’। মগরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। দস্যুবৃত্তির কারণেই এমন নাম হয়েছে ‘মগ’দের। এক সময় তাদের দৌরাত্ম্য ঢাকা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। মোগলরা তাদের তাড়া করে জঙ্গলে ফেরত পাঠায়।

অষ্টম শতাব্দীতে আরবদের আগমনের মধ্য দিয়ে আরাকানে মুসলমানদের বসবাস শুরু হয়। এই অঞ্চলের বসবাসরত মুসলিম জনগোষ্ঠিই পরবর্তীকালে রোহিঙ্গা নামে পরিচিতি লাভ করে।

নবম-দশম শতাব্দীতে আরাকান রাজ্য ‘রোহান’ কিংবা ‘রোহাঙ’ নামে পরিচিত ছিল, সেই অঞ্চলের অধিবাসী হিসেবেই ‘রোহিঙ্গা’ শব্দের উদ্ভব। ঠিক কবে থেকে এই শব্দ ব্যবহৃত হয়ে আসছে, তার সঠিক কোন সময় জানা যায়নি।

রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে একটি প্রচলিত মতবাদ, সপ্তম শতাব্দীতে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া একটি জাহাজ থেকে বেঁচে যাওয়া লোকজন উপকূলে আশ্রয় নিয়ে বলেন, আল্লাহর রহমতে বেঁচে গেছি। এই রহমত থেকেই এসেছে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি।

তবে, মধ্যযুগে ওখানকার রাজসভার বাংলা সাহিত্যের লেখকরা ওই রাজ্যকে রোসাং বা রোসাঙ্গ রাজ্য হিসাবে উল্লেখ করেছেন। রোসাঙ্গ রাজ্যের রাজভাষা ফার্সী ভাষার সাথে বাংলা ভাষাও রাজসভায় সমাদৃত ছিল।

ইতিহাস এটা জানায় যে, ১৪৩০ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত ২২ হাজার বর্গমাইল আয়তনের রোহাঙ্গা স্বাধীন রাজ্য ছিল। মিয়ানমারের রাজা বোদাওফায়া এ রাজ্য দখল করার পর চরম বৌদ্ধ আধিপত্য শুরু হয়।

এক সময়ে ব্রিটিশদের দখলে আসে এ ভূখণ্ড। তখন বড় ধরনের ভুল করে তারা এবং এটা ইচ্ছাকৃত কিনা, সে প্রশ্ন জ্বলন্ত। তারা মিয়ানমারের ১৩৯টি জাতিগোষ্ঠীর তালিকা প্রস্তুত করে। কিন্তু তার মধ্যে রোহিঙ্গাদের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না। এ ধরনের বহু ভূল করে গেছে ব্রিটিশ শাসকরা।

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি মিয়ানমার স্বাধীনতা অর্জন করে এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু হয়। সে সময়ে পার্লামেন্টে রোহিঙ্গাদের প্রতিনিধিত্ব ছিল। এ জনগোষ্ঠীর কয়েকজন পদস্থ সরকারি দায়িত্বও পালন করেন। কিন্তু ১৯৬২ সালে জেনারেল নে উইন সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করলে মিয়ানমারের যাত্রাপথ ভিন্ন খাতে প্রবাহিত হতে শুরু করে। রোহিঙ্গাদের জন্য শুরু হয় দুর্ভোগের নতুন অধ্যায়। সামরিক জান্তা তাদের বিদেশি হিসেবে চিহ্নিত করে। তাদের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। ধর্মীয়ভাবেও অত্যাচার করা হতে থাকে। নামাজ আদায়ে বাধা দেওয়া হয়। হত্যা-ধর্ষণ হয়ে পড়ে নিয়মিত ঘটনা। সম্পত্তি জোর করে কেড়ে নেওয়া হয়। বাধ্যতামূলক শ্রমে নিয়োজিত করা হতে থাকে। তাদের শিক্ষা-স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ নেই। বিয়ে করার অনুমতি নেই। সন্তান হলে নিবন্ধন নেই। জাতিগত পরিচয় প্রকাশ করতে দেওয়া হয় না। সংখ্যা যাতে না বাড়ে, সে জন্য আরোপিত হয় একের পর এক বিধিনিষেধ।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪
রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প
রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প
‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’
‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
জার্মানিতে ভিড়ের মধ্যে উঠে গেল গাড়ি, আহত ২০
জার্মানিতে ভিড়ের মধ্যে উঠে গেল গাড়ি, আহত ২০
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের আগে ইলন মাস্কের সঙ্গে বৈঠক করছেন মোদি!
ট্রাম্পের আগে ইলন মাস্কের সঙ্গে বৈঠক করছেন মোদি!
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী হামলা, হতাহত ৪
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী হামলা, হতাহত ৪
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশ দলকে শুভকামনা জানালেন লিটন
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশ দলকে শুভকামনা জানালেন লিটন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক মাসুদ, সদস্যসচিব সিফাত
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক মাসুদ, সদস্যসচিব সিফাত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য
আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প
রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই
শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’
‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র শবে বরাত
আজ পবিত্র শবে বরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম
ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম

২ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল
নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়
শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'
‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি
ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার
বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার
রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫
সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার
বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি
প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত
গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'
'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান
ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির
ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের
দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া
সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার
মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন
ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!
ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন
পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর
হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা
হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার
নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা
কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না শাহবাগের উত্তাপ
থামছে না শাহবাগের উত্তাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী
গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে
আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন
ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ
ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চা উৎপাদনে ধস
চা উৎপাদনে ধস

নগর জীবন

আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা
আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র শবেবরাত
আজ পবিত্র শবেবরাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা
ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি
৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত

সম্পাদকীয়

অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!
অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!

মাঠে ময়দানে

‘দাঁত ব্রাশ’ কর
‘দাঁত ব্রাশ’ কর

ডাংগুলি

স্বর্গের ছোঁয়া
স্বর্গের ছোঁয়া

ডাংগুলি

এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল
এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল

মাঠে ময়দানে