শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, শুক্রবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

তড়িঘড়ি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করবে: এইচআরডব্লিউ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তড়িঘড়ি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করবে: এইচআরডব্লিউ

নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের যে পরিকল্পনা বাংলাদেশ ও মিয়ানমার গ্রহণ করেছে তা অবিলম্বে প্রত্যাহার চায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

জাতিসংঘের পরামর্শ ছাড়াই দুই দেশের তড়িঘড়ি এই সিদ্ধান্ত মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জীবন ও স্বাধীনতা আবারও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলবে বলে মনে করে সংস্থাটি।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় এইচআরডব্লিউ।

বিবৃতিতে এইচআরডব্লিউ‘র শরণার্থী অধিকার বিষয়ক পরিচালক বিল ফ্রেলিক বলেন, “মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু রোহিঙ্গারা যে সহিংসতা ও নির্যাতনের কারণে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, সে বিষয়টির সুরাহা নিয়ে কিছুই বলছে না দেশটি।”

“যদি বাংলাদেশ জাতিসংঘের পরামর্শ ছাড়াই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে বিগত বছরে তাদেরকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক সুনাম অর্জন করেছিল তা ক্ষুণ্ন হবে,” যোগ করেন তিনি।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে ২০১৭ সালের নভেম্বরে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে সই করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ৩০ অক্টোবর ঢাকায় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের (জেডব্লিউজি) এক বৈঠক বসেন দুই দেশের কর্মকর্তারা। এটি ছিল জেডব্লিউজি’র তৃতীয় বৈঠক।

বৈঠক শেষে কর্মকর্তারা জানান, নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে রোহিঙ্গাদের প্রথম দলকে পাঠানোর একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। প্রথম ধাপে ৪৮৫ পরিবারের ২ হাজার ২শ’ ৬০ জন রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো হবে।

মিয়ানমার কর্মকর্তারা জানানা, ১৫ নভম্বের থেকে এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু  হবে। প্রতি সপ্তাহে ১৫০ রোহিঙ্গা শরণার্থী গ্রহণ করা হবে।  বাংলাদেশ সরকারকে আসছে জাতীয় নির্বাচনের আগে এই প্রত্যাবাসন শুরু নিয়ে উদ্বিগ্ন মনে হচ্ছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারকে ৮ হাজার ৩২ রোহিঙ্গার তালিকা দেয় বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৪ হাজার ৬শ’ জনকে সনাক্ত করেছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। এই সনাক্তদের মধ্য থেকে প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নিতে চায় মিয়ানমার।

বাংলাদেশ তাদের করা নিবন্ধনকৃত তালিকা থেকে যথেচ্ছভাবে এই রোহিঙ্গাদের নাম বাছাই করেছে। তাদের নাম বাছাই, ফেরত পাঠানো ও অন্যান্য বিষয়াদি যা মিয়ানমার কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে, এসব নিয়ে প্রতাবাসনের তালিকাভুক্ত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কোনো আলোচনাও করেনি বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ শরণার্থী ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিশনার আবুল কালাম এইচআরডব্লিউ’কে বলেন, “আমরা যে তালিকা তৈরি করেছি সেটি বাছাই করে করা হয়নি। কেননা, তারা সবাই ফিরে যেতে চান।”

বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আরও জানান, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে যাচাই-বাছইয়ের জন্য দ্বিতীয় তালিকাটি ইতোমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। নতুন এই তালিকায় ২২ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গার নাম ও ঠিকানা রয়েছে।

জুনে জাতিসংঘের উদ্বাস্তু সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে সহজ করতে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি সমঝোতাস্মারক সই করে। এরপর থেকে রাখাইন রাজ্যে তাদের সীমিত মূল্যায়নও শুরু হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ও মিয়ানমার তাদের নেয়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইউএনএইচসিআর’র সঙ্গে কোনো পরামর্শ করেনি। জাতিসংঘ দুই দেশের এই সিদ্ধান্তকে ‘তড়িঘড়িমূলক ও অপরিপক্ক’ বলে আখ্যা দিয়ে এর বিরোধিতা করেছে।

ইউএনএইচসিআর’র মুখপাত্র আন্দ্রেজ মাহেসিজ ‘ভয়েস অব আমেরিকা’কে বলেন, “রাখাইন রাজ্যে বর্তমানে যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তা রোহিঙ্গাদের সেখানে ফিরিয়ে যাওয়ার জন্য নিরাপদ, মর্যাদাকর ও টেকসই নয় বলে আমরা মনে করি। এই কারণে ইউএনএইচসিআর এই মুহূর্তে কোনো রোহিঙ্গাকে সেখানে ফেরত পাঠাতে সহায়তা করতে আগ্রহী নয়।” 

চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক এই সংস্থা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গাদের যে তালিকা আদান-প্রদান হয়েছে সেটির প্রস্তুত, হস্তান্তর, মিয়ানমার সরকার কর্তৃক গ্রহণ এবং যাচাই-বাছাই কোনোটির সঙ্গেই ইউএনএইচসিআর’র সম্পৃক্ততা নেই।

বাংলাদেশের উচিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বৈধ শরণার্থী মর্যাদা ও কাগজপত্র প্রদানসহ এই মানবিক প্রক্রিয়ায় ও যে কোনো স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন পরিচালনায় সমন্বয় সাধনে ইউএনএইচসিআর’কে প্রধান ভূমিকা পালন করতে দেয়া।

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধন ও মানবতাবিরোধী নির্যাতনের শিকার ৭ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা গত বছর বাংলাদেশে পাড়ি জমিয়েছে। তারা আগে পাড়ি জমানো বিভিন্ন সময়ে নির্যাতনের শিকার ২ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে বাংলাদেশের ক্যাম্পে এসে আশ্রয় নেয়।
জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন এরই মধ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কতিপয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি ও গণহত্যার অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চালানোর জন্য যথেষ্ঠ তথ্য পেয়েছে।

যদিও বাংলাদেশ জাতিসংঘের শরণার্থী কনভেনশনের অংশীদার নয়, তথাপি প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনানুযায়ী, যেখানে নির্যাতন-নিপীড়ন ও হত্যার আশঙ্কা রয়েছে, সেখানে জোরপূর্বক শরণার্থীদের ফেরত না পাঠাতে বাধ্য।

অক্টোবরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি তার বক্তব্যে বলেছিলেন, “রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আগে মিয়ানমার সরকারকে বৈষম্যমূলক আইন, নীতি ও এর চর্চা বিলুপ্ত করতে হবে। তিনি এখানে রোহিঙ্গাদের দেশ ছাড়ার প্রধান কারণগুলো তুলে ধরেন এবং তাদের অধিকারের ও নাগরিকত্ব নিশ্চিতের দাবি জানান। সেই সঙ্গে তিনি দায়বদ্ধতা ও নির্যাতন বন্ধে বিচারের নিশ্চয়তার প্রুতিশ্রুতি চান, যা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে ন্যূনতম দাবি।

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পরিকল্পনা করা হয়েছে তাদের সঙ্গে আলোচনা ও সম্মতি ছাড়াই, যা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের পরিপন্থি। একটি অবাধ, পরিপূর্ণ পছন্দসই প্রত্যাবাসনের জন্য শরণার্থীদের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। সেই সঙ্গে ফেরত পাঠানোর উদ্দেশ্য, যেখানে ফেরত পাঠানো হবে সেখানকার সর্বশেষ পরিস্থিতি, নিরাপত্তা, সহায়তা ও জানমাল রক্ষার বিষয়ে সঠিক তথ্য তাদেরকে অবহিত করতে হবে। 

এইচআরডব্লিউ’র সঙ্গে আলাপকালে অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীই নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আশা ব্যক্ত করেছেন। তবে তার আগে নিজেদের নিরাপত্তা, জমিতে যাওয়া ও জীবিকা অর্জনের অধিকার, চলাফেরার স্বাধীনতা, নাগরিকত্বের অধিকার ও নিজস্ব পরিচিতি লাভের নিশ্চিয়তা দাবি করেছেন তারা।

৩১ অক্টোবর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যায় বাংলাদেশ-মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল। এই প্রতিনিধি দলের কাছে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আগে নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা ও বিচারের নিশ্চয়তা চেয়ে একটি চিঠি হস্তান্তর করে। চিঠিতে বলা হয়, “আমাদেরকে সমান নাগরিকত্ব ও মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার ক্ষেত্রে আপনার রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির প্রমাণ দাবি করছি আমরা।  আমরা আপনাকে জানাচ্ছি যে, দাবিগুলো পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে যাচ্ছি না।”

এইচআরডব্লিউ‘র শরণার্থী অধিকার বিষয়ক পরিচালক বিল ফ্রেলিক বলেন, “মিয়ানমারের রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সর্বশেষ এই উদ্যোগ তাদের জাতিগত নিধন নিয়ে আন্তর্জাতিক সমালোচনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা মাত্র, যাতে করে কাউকে এই ঘটনায় বিচারের আওতায় না আনা হয়।”

এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় অনুদান দেয়া থেকে দাতাদের বিরত থাকারও আহ্বান জানান ফ্রেলিক। তিনি বলেন, “দাতাদের উচিত এই বিপজ্জনক পরিকল্পনায় অংশ না নেয়া। কেননা, এটি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার জন্য হুমকি।”

বিডি-প্রতিদিন/২ নভেম্বর ২০১৮/আবুল কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
সর্বশেষ খবর
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়