শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, শুক্রবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

তড়িঘড়ি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করবে: এইচআরডব্লিউ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তড়িঘড়ি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাংলাদেশের সুনাম ক্ষুণ্ন করবে: এইচআরডব্লিউ

নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের যে পরিকল্পনা বাংলাদেশ ও মিয়ানমার গ্রহণ করেছে তা অবিলম্বে প্রত্যাহার চায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

জাতিসংঘের পরামর্শ ছাড়াই দুই দেশের তড়িঘড়ি এই সিদ্ধান্ত মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জীবন ও স্বাধীনতা আবারও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলবে বলে মনে করে সংস্থাটি।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় এইচআরডব্লিউ।

বিবৃতিতে এইচআরডব্লিউ‘র শরণার্থী অধিকার বিষয়ক পরিচালক বিল ফ্রেলিক বলেন, “মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু রোহিঙ্গারা যে সহিংসতা ও নির্যাতনের কারণে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, সে বিষয়টির সুরাহা নিয়ে কিছুই বলছে না দেশটি।”

“যদি বাংলাদেশ জাতিসংঘের পরামর্শ ছাড়াই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে বিগত বছরে তাদেরকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক সুনাম অর্জন করেছিল তা ক্ষুণ্ন হবে,” যোগ করেন তিনি।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে ২০১৭ সালের নভেম্বরে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে সই করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ৩০ অক্টোবর ঢাকায় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের (জেডব্লিউজি) এক বৈঠক বসেন দুই দেশের কর্মকর্তারা। এটি ছিল জেডব্লিউজি’র তৃতীয় বৈঠক।

বৈঠক শেষে কর্মকর্তারা জানান, নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে রোহিঙ্গাদের প্রথম দলকে পাঠানোর একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। প্রথম ধাপে ৪৮৫ পরিবারের ২ হাজার ২শ’ ৬০ জন রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো হবে।

মিয়ানমার কর্মকর্তারা জানানা, ১৫ নভম্বের থেকে এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু  হবে। প্রতি সপ্তাহে ১৫০ রোহিঙ্গা শরণার্থী গ্রহণ করা হবে।  বাংলাদেশ সরকারকে আসছে জাতীয় নির্বাচনের আগে এই প্রত্যাবাসন শুরু নিয়ে উদ্বিগ্ন মনে হচ্ছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারকে ৮ হাজার ৩২ রোহিঙ্গার তালিকা দেয় বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৪ হাজার ৬শ’ জনকে সনাক্ত করেছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। এই সনাক্তদের মধ্য থেকে প্রথম পর্যায়ে ২ হাজার রোহিঙ্গা ফিরিয়ে নিতে চায় মিয়ানমার।

বাংলাদেশ তাদের করা নিবন্ধনকৃত তালিকা থেকে যথেচ্ছভাবে এই রোহিঙ্গাদের নাম বাছাই করেছে। তাদের নাম বাছাই, ফেরত পাঠানো ও অন্যান্য বিষয়াদি যা মিয়ানমার কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে, এসব নিয়ে প্রতাবাসনের তালিকাভুক্ত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কোনো আলোচনাও করেনি বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ শরণার্থী ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিশনার আবুল কালাম এইচআরডব্লিউ’কে বলেন, “আমরা যে তালিকা তৈরি করেছি সেটি বাছাই করে করা হয়নি। কেননা, তারা সবাই ফিরে যেতে চান।”

বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আরও জানান, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে যাচাই-বাছইয়ের জন্য দ্বিতীয় তালিকাটি ইতোমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। নতুন এই তালিকায় ২২ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গার নাম ও ঠিকানা রয়েছে।

জুনে জাতিসংঘের উদ্বাস্তু সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে সহজ করতে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি সমঝোতাস্মারক সই করে। এরপর থেকে রাখাইন রাজ্যে তাদের সীমিত মূল্যায়নও শুরু হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ও মিয়ানমার তাদের নেয়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইউএনএইচসিআর’র সঙ্গে কোনো পরামর্শ করেনি। জাতিসংঘ দুই দেশের এই সিদ্ধান্তকে ‘তড়িঘড়িমূলক ও অপরিপক্ক’ বলে আখ্যা দিয়ে এর বিরোধিতা করেছে।

ইউএনএইচসিআর’র মুখপাত্র আন্দ্রেজ মাহেসিজ ‘ভয়েস অব আমেরিকা’কে বলেন, “রাখাইন রাজ্যে বর্তমানে যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তা রোহিঙ্গাদের সেখানে ফিরিয়ে যাওয়ার জন্য নিরাপদ, মর্যাদাকর ও টেকসই নয় বলে আমরা মনে করি। এই কারণে ইউএনএইচসিআর এই মুহূর্তে কোনো রোহিঙ্গাকে সেখানে ফেরত পাঠাতে সহায়তা করতে আগ্রহী নয়।” 

চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক এই সংস্থা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গাদের যে তালিকা আদান-প্রদান হয়েছে সেটির প্রস্তুত, হস্তান্তর, মিয়ানমার সরকার কর্তৃক গ্রহণ এবং যাচাই-বাছাই কোনোটির সঙ্গেই ইউএনএইচসিআর’র সম্পৃক্ততা নেই।

বাংলাদেশের উচিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বৈধ শরণার্থী মর্যাদা ও কাগজপত্র প্রদানসহ এই মানবিক প্রক্রিয়ায় ও যে কোনো স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন পরিচালনায় সমন্বয় সাধনে ইউএনএইচসিআর’কে প্রধান ভূমিকা পালন করতে দেয়া।

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধন ও মানবতাবিরোধী নির্যাতনের শিকার ৭ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা গত বছর বাংলাদেশে পাড়ি জমিয়েছে। তারা আগে পাড়ি জমানো বিভিন্ন সময়ে নির্যাতনের শিকার ২ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে বাংলাদেশের ক্যাম্পে এসে আশ্রয় নেয়।
জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন এরই মধ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কতিপয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি ও গণহত্যার অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চালানোর জন্য যথেষ্ঠ তথ্য পেয়েছে।

যদিও বাংলাদেশ জাতিসংঘের শরণার্থী কনভেনশনের অংশীদার নয়, তথাপি প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইনানুযায়ী, যেখানে নির্যাতন-নিপীড়ন ও হত্যার আশঙ্কা রয়েছে, সেখানে জোরপূর্বক শরণার্থীদের ফেরত না পাঠাতে বাধ্য।

অক্টোবরে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি তার বক্তব্যে বলেছিলেন, “রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আগে মিয়ানমার সরকারকে বৈষম্যমূলক আইন, নীতি ও এর চর্চা বিলুপ্ত করতে হবে। তিনি এখানে রোহিঙ্গাদের দেশ ছাড়ার প্রধান কারণগুলো তুলে ধরেন এবং তাদের অধিকারের ও নাগরিকত্ব নিশ্চিতের দাবি জানান। সেই সঙ্গে তিনি দায়বদ্ধতা ও নির্যাতন বন্ধে বিচারের নিশ্চয়তার প্রুতিশ্রুতি চান, যা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে ন্যূনতম দাবি।

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পরিকল্পনা করা হয়েছে তাদের সঙ্গে আলোচনা ও সম্মতি ছাড়াই, যা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের পরিপন্থি। একটি অবাধ, পরিপূর্ণ পছন্দসই প্রত্যাবাসনের জন্য শরণার্থীদের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। সেই সঙ্গে ফেরত পাঠানোর উদ্দেশ্য, যেখানে ফেরত পাঠানো হবে সেখানকার সর্বশেষ পরিস্থিতি, নিরাপত্তা, সহায়তা ও জানমাল রক্ষার বিষয়ে সঠিক তথ্য তাদেরকে অবহিত করতে হবে। 

এইচআরডব্লিউ’র সঙ্গে আলাপকালে অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীই নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আশা ব্যক্ত করেছেন। তবে তার আগে নিজেদের নিরাপত্তা, জমিতে যাওয়া ও জীবিকা অর্জনের অধিকার, চলাফেরার স্বাধীনতা, নাগরিকত্বের অধিকার ও নিজস্ব পরিচিতি লাভের নিশ্চিয়তা দাবি করেছেন তারা।

৩১ অক্টোবর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যায় বাংলাদেশ-মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল। এই প্রতিনিধি দলের কাছে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আগে নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা ও বিচারের নিশ্চয়তা চেয়ে একটি চিঠি হস্তান্তর করে। চিঠিতে বলা হয়, “আমাদেরকে সমান নাগরিকত্ব ও মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার ক্ষেত্রে আপনার রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির প্রমাণ দাবি করছি আমরা।  আমরা আপনাকে জানাচ্ছি যে, দাবিগুলো পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে যাচ্ছি না।”

এইচআরডব্লিউ‘র শরণার্থী অধিকার বিষয়ক পরিচালক বিল ফ্রেলিক বলেন, “মিয়ানমারের রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সর্বশেষ এই উদ্যোগ তাদের জাতিগত নিধন নিয়ে আন্তর্জাতিক সমালোচনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা মাত্র, যাতে করে কাউকে এই ঘটনায় বিচারের আওতায় না আনা হয়।”

এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় অনুদান দেয়া থেকে দাতাদের বিরত থাকারও আহ্বান জানান ফ্রেলিক। তিনি বলেন, “দাতাদের উচিত এই বিপজ্জনক পরিকল্পনায় অংশ না নেয়া। কেননা, এটি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার জন্য হুমকি।”

বিডি-প্রতিদিন/২ নভেম্বর ২০১৮/আবুল কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
পর্বতারোহীদের আকৃষ্ট করতে নেপালের ৯৭টি চূড়ায় বিনামূল্যে আরোহণের সুযোগ
পর্বতারোহীদের আকৃষ্ট করতে নেপালের ৯৭টি চূড়ায় বিনামূল্যে আরোহণের সুযোগ
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু
কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি
টেক্সাসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
টেক্সাসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ
দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ
বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে কিন্ডারগার্টেনকে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তি করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
চাঁদপুরে কিন্ডারগার্টেনকে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তি করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় বন্যার শঙ্কা
চার জেলায় বন্যার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু ১৮ আগস্ট
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ শুরু ১৮ আগস্ট

৪৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান
ফ্যাসিস্ট হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ
কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন
চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি
কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন
তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার
সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির
চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন
সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বান্দরবান সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি আহত
বান্দরবান সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন
ফরিদপুরে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ
আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা