শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৪, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

খবর বিবিসি বাংলার

আটক ভারতীয় পাইলটকে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায় কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আটক ভারতীয় পাইলটকে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায় কী?

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হাতে ভারতের একজন পাইলট আটক হওয়ার বিষয়কে ঘিরে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ভারতের দুটো সামরিক বিমান ভূপাতিত করার দাবি করা হয়। যুদ্ধবিমানের পাইলট অভি নন্দন ভার্থামানের আটক হওয়াকে ভারতের জন্য বড় ধরনের বিপত্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বুধবার পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে ডেকে আটক হওয়া পাইলট অভি নন্দন ভার্থামানকে ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ভারতের সামাজিক মাধ্যমে বহু মানুষ তাদের প্রার্থনার কথা লিখে জানাচ্ছেন যাতে ওই পাইলট সুস্থ অবস্থায় দেশে ফিরে আসতে পারেন।

পার্সন অব ওয়ার বা যুদ্ধবন্দীকে ফিরিয়ে আনার নিয়ম কী?

জেনেভা কনভেনশন অনুসারে, যখন কোনো দেশের যোদ্ধারা বা সৈনিকেরা শত্রু পক্ষের সীমানার ভেতরে বন্দী হন তখন তাদের বলা হয় যুদ্ধবন্দী।

১৯২৯ সালের জেনেভা কনভেনশন ১৯৪৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পরিমার্জিত করা হয় এবং সেখানে যুদ্ধবন্দীদের অধিকার, মর্যাদা, তাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনসহ, বিভিন্ন বিষয়ে গাইডলাইন সংযুক্ত করা হয় যা জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে মানবাধিকার রক্ষার্থে অবশ্যই পালন করতে হবে।

তৃতীয় জেনেভা কনভেনশনে যুদ্ধবন্দীদের সাথে আচরণ এবং তাদের রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত বিধান রয়েছে।

সংঘর্ষের পরিস্থিতিতে কোনো পক্ষের কোনো বাহিনীর সদস্য যদি অন্য পক্ষের এলাকায় সেখানকার বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে, তবে তাকে যুদ্ধবন্দীর মর্যাদা দিতে হবে।

জেনেভা কনভেনশন অনুসারে, একজন যুদ্ধবন্দী মানবিক অধিকার পাওয়ার অধিকারী।

তৃতীয় জেনেভা কনভেনশনের ১৩ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে, যুদ্ধবন্দীদের কোনো অবস্থাতেই স্বেচ্ছাচারীভাবে হত্যা করা যাবে না, তাহলে সেটা হবে এই কনভেনশনের গুরুতর লঙ্ঘন।৷ যুদ্ধবন্দীরা দুষ্কর্ম, ভীতি প্রদর্শন এবং জন-কৌতূহলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকারী।

১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে তাদের প্রতি সম্মানজনক আচরণের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, যুদ্ধবন্দীদের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসামূলক যে কোনও কাজ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, তারা তাদের ব্যক্তিত্ব ও মর্যাদা অনুযায়ী যথাযথ সম্মান লাভের অধিকারী। তাদের সঙ্গে এমন কোনও আচরণ করা যাবে না যা মানবতার পরিপন্থী।

তবে তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন এর আর্টিকেল ৪৯-এ বলা আছে- যুদ্ধবন্দীর শারীরিক সক্ষমতা, বয়স লিঙ্গ ইত্যাদি বিবেচনায় তার শ্রমকে আটককারী কর্তৃপক্ষ কাজে লাগাতে পারবে।

নন-কমিশন অফিসাররা যুদ্ধবন্দী হলে সুপারভাইসরি কাজ করতে পারবে।

তাদের মর্যাদা সম্পর্কে আর্টিকেল ৪৫ এ বলা হয়েছে- যুদ্ধবন্দীরা অন্যান্য কর্মকর্তা কিংবা বন্দীদের তুলনায় তাদের র‍্যাংক এবং বয়স বিবেচনায় সম্মান পাবেন।

যুদ্ধবন্দীকে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে কী বলা আছে?

জেনেভা কনভেনশনের আর্টিকেল ১১৮ তে বলা আছে - যুদ্ধবিরতি হওয়ার পর কোনো রকম দেরি না করেই যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি এবং স্বদেশে প্রত্যাবাসন বা ফেরত পাঠাতে হবে।

কিন্তু এভাবে ফেরত পাঠানোর মতো পরিবেশ যদি না থাকে বা দুই পক্ষ কোন যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে না পারে, তাহলে যুদ্ধরত প্রতিটি পক্ষ কোনরকম দেরি না করে ওপরের নীতির আলোকে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে নিজস্ব একটি পরিকল্পনা তৈরি করে তা বাস্তবায়ন করবে।

যে পদ্ধতি গ্রহণ করা হবে, তা যুদ্ধবন্দীকে জানাতে হবে।

যে দেশ যুদ্ধবন্দীকে ফেরত পাঠাচ্ছে এবং তিনি যে দেশের নাগরিক, উভয় দেশ সমান হারে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর সব খরচ বহন করবে।

সেসব ক্ষেত্রে দুইটি নীতি অনুসরণ করা হবে:

১. যুদ্ধরত দুইটি দেশ যদি একই সীমান্ত ব্যবহার করে, তাহলে তাকে আটক করার পর থেকেই যাবতীয় খরচের সমান অংশ দেবে ওই বন্দীর দেশ।

২. যদি উভয় পক্ষের মধ্যে এক সীমান্ত না হয়, তাহলে আটককারী দেশটি ওই বন্দীকে নিজের খরচে তাদের নিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডে নিয়ে আসবে, যেখান থেকে থেকে ওই বন্দীর দেশ যতটা সম্ভব কাছাকাছি হবে। যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর বাকি খরচ দুই পক্ষ সমানভাবে বহন করতে সম্মত হবে। তবে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা তৈরির কোন কারণই গ্রহণযোগ্য হবে না।

আর্টিকেল ১১৯ - এ বলা আছে- প্রত্যাবাসন বিষয়ে আর্টিকেল ৪৬ থেকে ৪৮ পর্যন্ত যেসব শর্ত রয়েছে তার অনুরূপ হবে।

যুদ্ধবন্দীদের কারো বিরুদ্ধে ফৌজদারি কোন অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ থাকলে তার প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাকে বন্দী অবস্থায় থাকতে হবে। কেউ দোষী বলে প্রমাণিত হয়ে থাকলে তার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রযোজ্য হবে।

বিচারকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা শাস্তির মেয়াদ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দুই পক্ষ বন্দীর পক্ষে একে অপরের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে। দুই পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হবে বিচ্ছিন্ন বন্দীদের খুঁজতে এবং তাদের অবিলম্বে প্রত্যাবাসনের উদ্দেশ্যে।

আর্টিকেল ৪৯ এ বলা হয়, আহত কিংবা অসুস্থ বন্দীদের ক্ষেত্রে যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা ভ্রমণের জন্য সুস্থতা অর্জন না করছেন ততক্ষণ তাদের ট্রান্সফার করা যাবে না ।

প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ট্রান্সফারের শর্তাবলী প্রযোজ্য হবে এবং এ সম্পর্কে বলা হয়েছে আর্টিকেল ৪৬-এ। যখন আটককারী শক্তি যুদ্ধবন্দীকে ট্রান্সফারের বিষয়ক সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন বন্দীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবেন যাতে করে তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া আরও জটিল না হয়।

ট্রান্সফার প্রক্রিয়া সবসময় মানবিকভাবে সম্পন্ন করতে হবে এবং যে শর্তের অধীনে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে তা যেন আটককারী কর্তৃপক্ষের দেয়া শর্তের চেয়ে কম অনুকূল না হয়।

ট্রান্সফারের সময় বন্দীর জন্য পর্যাপ্ত খাবার এবং জলসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করতে হবে যাতে সুস্থতা বজায় থাকে। এছাড়া সমুদ্র কিংবা আকাশপথে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আটককারী শক্তিকে সকর্তামূলক পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ।

অতীতে কী ঘটেছিল?

উইং কমান্ডার অভি নন্দনের গ্রেফতারের কারণে কার্গিল যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানের হাতে বন্দী দুই ভারতীয় পাইলটের প্রসঙ্গও উঠে আসছে।

একজন পাইলটকে আটক করার পরেই হত্যা করা হয়, কিন্তু অন্যজন ফ্লাইট লেফটেনান্ট নচিকেতাকে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনতে সমর্থ হয় ভারত। তিনিও উইং কমান্ডার অভিনন্দনের মতোই একটি মিগ বিমান নিয়ে অভিযানে গিয়েছিলেন।

সেই সময়ে পাকিস্তানে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন জি পার্থসারথি।

তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, "গ্রেফতারের কিছুদিন পরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দপ্তর থেকে আমাকে জানানো হয় যে নচিকেতাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।"

"আমাকে বলা হল জিন্না হলে যেতে, সেখানেই হস্তান্তর করা হবে নচিকেতাকে। ওই জিন্না হলে সাধারণত সংবাদ সম্মেলন হয়ে থাকে। তাই জানতে চেয়েছিলাম যে নচিকেতাকে হস্তান্তর করার সময়ে সংবাদ মাধ্যম উপস্থিত থাকবে কী না। আমাকে বলা হয়েছিল, হ্যা, মিডিয়া থাকবে।"

মি. পার্থসারথি সঙ্গে সঙ্গেই সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, একজন যুদ্ধবন্দীকে এভাবে মিডিয়াকে সাক্ষী রেখে হস্তান্তর করা যায় না। দিল্লিতে জানিয়ে দিয়েছিলেন বিষয়টা তিনি।

কোনও যুদ্ধবন্দীর ছবি প্রকাশ করা বা তার হাত বাঁধা অবস্থায় জনসমক্ষে হাজির করা সমরনীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু উইং কমান্ডার অভি নন্দনের ক্ষেত্রে সেটাই করা হয়েছে বলে দাবি মি. পার্থসারথির।

সংবাদমাধ্যমের সামনে নচিকেতার হস্তান্তরের প্রস্তাবে না বলে দেওয়ার পরে পাকিস্তান সরকার শেষমেশ দূতাবাসে পৌঁছিয়ে দিয়ে গিয়েছিল ওই ফ্লাইট লেফটেনান্টকে।

পরে একটি গাড়িতে করে দুই কর্মকর্তার সঙ্গে ওয়াঘা সীমান্তে পৌঁছিয়ে দেয় ভারতীয় দূতাবাস।

এখন উইং কমান্ডার অভি নন্দনকে কবে কীভাবে মুক্তি দেয় পাকিস্তান - সেদিকেই তাকিয়ে আছেন ভারতীয়রা।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা