শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৪, বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

খবর বিবিসি বাংলার

আটক ভারতীয় পাইলটকে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায় কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আটক ভারতীয় পাইলটকে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায় কী?

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হাতে ভারতের একজন পাইলট আটক হওয়ার বিষয়কে ঘিরে পারমাণবিক শক্তির অধিকারী দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ভারতের দুটো সামরিক বিমান ভূপাতিত করার দাবি করা হয়। যুদ্ধবিমানের পাইলট অভি নন্দন ভার্থামানের আটক হওয়াকে ভারতের জন্য বড় ধরনের বিপত্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বুধবার পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে ডেকে আটক হওয়া পাইলট অভি নন্দন ভার্থামানকে ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ভারতের সামাজিক মাধ্যমে বহু মানুষ তাদের প্রার্থনার কথা লিখে জানাচ্ছেন যাতে ওই পাইলট সুস্থ অবস্থায় দেশে ফিরে আসতে পারেন।

পার্সন অব ওয়ার বা যুদ্ধবন্দীকে ফিরিয়ে আনার নিয়ম কী?

জেনেভা কনভেনশন অনুসারে, যখন কোনো দেশের যোদ্ধারা বা সৈনিকেরা শত্রু পক্ষের সীমানার ভেতরে বন্দী হন তখন তাদের বলা হয় যুদ্ধবন্দী।

১৯২৯ সালের জেনেভা কনভেনশন ১৯৪৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পরিমার্জিত করা হয় এবং সেখানে যুদ্ধবন্দীদের অধিকার, মর্যাদা, তাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনসহ, বিভিন্ন বিষয়ে গাইডলাইন সংযুক্ত করা হয় যা জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে মানবাধিকার রক্ষার্থে অবশ্যই পালন করতে হবে।

তৃতীয় জেনেভা কনভেনশনে যুদ্ধবন্দীদের সাথে আচরণ এবং তাদের রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত বিধান রয়েছে।

সংঘর্ষের পরিস্থিতিতে কোনো পক্ষের কোনো বাহিনীর সদস্য যদি অন্য পক্ষের এলাকায় সেখানকার বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে, তবে তাকে যুদ্ধবন্দীর মর্যাদা দিতে হবে।

জেনেভা কনভেনশন অনুসারে, একজন যুদ্ধবন্দী মানবিক অধিকার পাওয়ার অধিকারী।

তৃতীয় জেনেভা কনভেনশনের ১৩ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে, যুদ্ধবন্দীদের কোনো অবস্থাতেই স্বেচ্ছাচারীভাবে হত্যা করা যাবে না, তাহলে সেটা হবে এই কনভেনশনের গুরুতর লঙ্ঘন।৷ যুদ্ধবন্দীরা দুষ্কর্ম, ভীতি প্রদর্শন এবং জন-কৌতূহলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকারী।

১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে তাদের প্রতি সম্মানজনক আচরণের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, যুদ্ধবন্দীদের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসামূলক যে কোনও কাজ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, তারা তাদের ব্যক্তিত্ব ও মর্যাদা অনুযায়ী যথাযথ সম্মান লাভের অধিকারী। তাদের সঙ্গে এমন কোনও আচরণ করা যাবে না যা মানবতার পরিপন্থী।

তবে তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন এর আর্টিকেল ৪৯-এ বলা আছে- যুদ্ধবন্দীর শারীরিক সক্ষমতা, বয়স লিঙ্গ ইত্যাদি বিবেচনায় তার শ্রমকে আটককারী কর্তৃপক্ষ কাজে লাগাতে পারবে।

নন-কমিশন অফিসাররা যুদ্ধবন্দী হলে সুপারভাইসরি কাজ করতে পারবে।

তাদের মর্যাদা সম্পর্কে আর্টিকেল ৪৫ এ বলা হয়েছে- যুদ্ধবন্দীরা অন্যান্য কর্মকর্তা কিংবা বন্দীদের তুলনায় তাদের র‍্যাংক এবং বয়স বিবেচনায় সম্মান পাবেন।

যুদ্ধবন্দীকে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে কী বলা আছে?

জেনেভা কনভেনশনের আর্টিকেল ১১৮ তে বলা আছে - যুদ্ধবিরতি হওয়ার পর কোনো রকম দেরি না করেই যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি এবং স্বদেশে প্রত্যাবাসন বা ফেরত পাঠাতে হবে।

কিন্তু এভাবে ফেরত পাঠানোর মতো পরিবেশ যদি না থাকে বা দুই পক্ষ কোন যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে না পারে, তাহলে যুদ্ধরত প্রতিটি পক্ষ কোনরকম দেরি না করে ওপরের নীতির আলোকে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে নিজস্ব একটি পরিকল্পনা তৈরি করে তা বাস্তবায়ন করবে।

যে পদ্ধতি গ্রহণ করা হবে, তা যুদ্ধবন্দীকে জানাতে হবে।

যে দেশ যুদ্ধবন্দীকে ফেরত পাঠাচ্ছে এবং তিনি যে দেশের নাগরিক, উভয় দেশ সমান হারে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর সব খরচ বহন করবে।

সেসব ক্ষেত্রে দুইটি নীতি অনুসরণ করা হবে:

১. যুদ্ধরত দুইটি দেশ যদি একই সীমান্ত ব্যবহার করে, তাহলে তাকে আটক করার পর থেকেই যাবতীয় খরচের সমান অংশ দেবে ওই বন্দীর দেশ।

২. যদি উভয় পক্ষের মধ্যে এক সীমান্ত না হয়, তাহলে আটককারী দেশটি ওই বন্দীকে নিজের খরচে তাদের নিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডে নিয়ে আসবে, যেখান থেকে থেকে ওই বন্দীর দেশ যতটা সম্ভব কাছাকাছি হবে। যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর বাকি খরচ দুই পক্ষ সমানভাবে বহন করতে সম্মত হবে। তবে যুদ্ধবন্দীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা তৈরির কোন কারণই গ্রহণযোগ্য হবে না।

আর্টিকেল ১১৯ - এ বলা আছে- প্রত্যাবাসন বিষয়ে আর্টিকেল ৪৬ থেকে ৪৮ পর্যন্ত যেসব শর্ত রয়েছে তার অনুরূপ হবে।

যুদ্ধবন্দীদের কারো বিরুদ্ধে ফৌজদারি কোন অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ থাকলে তার প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাকে বন্দী অবস্থায় থাকতে হবে। কেউ দোষী বলে প্রমাণিত হয়ে থাকলে তার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রযোজ্য হবে।

বিচারকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিংবা শাস্তির মেয়াদ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দুই পক্ষ বন্দীর পক্ষে একে অপরের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে। দুই পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হবে বিচ্ছিন্ন বন্দীদের খুঁজতে এবং তাদের অবিলম্বে প্রত্যাবাসনের উদ্দেশ্যে।

আর্টিকেল ৪৯ এ বলা হয়, আহত কিংবা অসুস্থ বন্দীদের ক্ষেত্রে যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা ভ্রমণের জন্য সুস্থতা অর্জন না করছেন ততক্ষণ তাদের ট্রান্সফার করা যাবে না ।

প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ট্রান্সফারের শর্তাবলী প্রযোজ্য হবে এবং এ সম্পর্কে বলা হয়েছে আর্টিকেল ৪৬-এ। যখন আটককারী শক্তি যুদ্ধবন্দীকে ট্রান্সফারের বিষয়ক সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন বন্দীদের বক্তব্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবেন যাতে করে তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া আরও জটিল না হয়।

ট্রান্সফার প্রক্রিয়া সবসময় মানবিকভাবে সম্পন্ন করতে হবে এবং যে শর্তের অধীনে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে তা যেন আটককারী কর্তৃপক্ষের দেয়া শর্তের চেয়ে কম অনুকূল না হয়।

ট্রান্সফারের সময় বন্দীর জন্য পর্যাপ্ত খাবার এবং জলসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করতে হবে যাতে সুস্থতা বজায় থাকে। এছাড়া সমুদ্র কিংবা আকাশপথে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আটককারী শক্তিকে সকর্তামূলক পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ।

অতীতে কী ঘটেছিল?

উইং কমান্ডার অভি নন্দনের গ্রেফতারের কারণে কার্গিল যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানের হাতে বন্দী দুই ভারতীয় পাইলটের প্রসঙ্গও উঠে আসছে।

একজন পাইলটকে আটক করার পরেই হত্যা করা হয়, কিন্তু অন্যজন ফ্লাইট লেফটেনান্ট নচিকেতাকে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনতে সমর্থ হয় ভারত। তিনিও উইং কমান্ডার অভিনন্দনের মতোই একটি মিগ বিমান নিয়ে অভিযানে গিয়েছিলেন।

সেই সময়ে পাকিস্তানে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন জি পার্থসারথি।

তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, "গ্রেফতারের কিছুদিন পরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দপ্তর থেকে আমাকে জানানো হয় যে নচিকেতাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।"

"আমাকে বলা হল জিন্না হলে যেতে, সেখানেই হস্তান্তর করা হবে নচিকেতাকে। ওই জিন্না হলে সাধারণত সংবাদ সম্মেলন হয়ে থাকে। তাই জানতে চেয়েছিলাম যে নচিকেতাকে হস্তান্তর করার সময়ে সংবাদ মাধ্যম উপস্থিত থাকবে কী না। আমাকে বলা হয়েছিল, হ্যা, মিডিয়া থাকবে।"

মি. পার্থসারথি সঙ্গে সঙ্গেই সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, একজন যুদ্ধবন্দীকে এভাবে মিডিয়াকে সাক্ষী রেখে হস্তান্তর করা যায় না। দিল্লিতে জানিয়ে দিয়েছিলেন বিষয়টা তিনি।

কোনও যুদ্ধবন্দীর ছবি প্রকাশ করা বা তার হাত বাঁধা অবস্থায় জনসমক্ষে হাজির করা সমরনীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু উইং কমান্ডার অভি নন্দনের ক্ষেত্রে সেটাই করা হয়েছে বলে দাবি মি. পার্থসারথির।

সংবাদমাধ্যমের সামনে নচিকেতার হস্তান্তরের প্রস্তাবে না বলে দেওয়ার পরে পাকিস্তান সরকার শেষমেশ দূতাবাসে পৌঁছিয়ে দিয়ে গিয়েছিল ওই ফ্লাইট লেফটেনান্টকে।

পরে একটি গাড়িতে করে দুই কর্মকর্তার সঙ্গে ওয়াঘা সীমান্তে পৌঁছিয়ে দেয় ভারতীয় দূতাবাস।

এখন উইং কমান্ডার অভি নন্দনকে কবে কীভাবে মুক্তি দেয় পাকিস্তান - সেদিকেই তাকিয়ে আছেন ভারতীয়রা।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার
তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০
দাবানলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়ে তুরস্কে গ্রেফতার ১০
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
সর্বশেষ খবর
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ মিনিটেই তুর্কমেনিস্তানের জালে বাংলাদেশের তিন গোল
১৩ মিনিটেই তুর্কমেনিস্তানের জালে বাংলাদেশের তিন গোল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে