শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধের সম্ভাবনা কতটা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধের সম্ভাবনা কতটা?

ওমান উপসাগরে দুটি তেলের ট্যাংকারে হামলার ঘটনায়, যুক্তরাষ্ট্র ইরান জড়িত থাকার প্রাথমিক গোয়েন্দা তথ্য দেয়ার পর উপসাগরীয় অঞ্চলে সংকট জোরদার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, ওই তথ্য প্রমাণ করে, বৃহস্পতিবারের হামলায় জড়িত ছিল ইরান।

এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, কেমন হতে যাচ্ছে পরবর্তী পরিস্থিতি? যুক্তরাষ্ট্র কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে? কিংবা কতটা মারাত্মক হতে পারে ওয়াশিংটন এবং তেহরানের পূর্ণ-মাত্রার বিমান ও নৌ সংঘর্ষ?

এ বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করেছেন কূটনৈতিক সাংবাদিক জনাথন মার্কাস।
পেন্টাগনের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার হামলার শিকার তেল ট্যাংকার দুটির একটি থেকে অবিস্ফোরিত একটি লিমপেট মাইন সরিয়ে নিচ্ছে ইরানি একটি ছোট তরীর ক্রুরা।

যাকে এই যুদ্ধে প্রকৃত ঘটনা প্রতিষ্ঠার প্রথম শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে দেখা হচ্ছে।
 
তবে ইরান এবং ট্রাম্প প্রশাসন- উভয়পক্ষের সমালোচনাই বিষাক্ত।

গত মে মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে জাহাজে চারটি লিমপেট মাইন হামলার মতোই শুরু থেকেই এ ঘটনার সাথেও সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছে ইরান। তবে দুটো ঘটনার জন্যই তেহরানকে দোষারোপ করছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে শঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, এই বাকযুদ্ধ শেষ মেষ সংঘাতে রূপ নিতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও দ্রুত ও স্পষ্টভাবেই ইরানের দিকে আঙুল তুলেছেন।

তিনি বলেন, "এই মূল্যায়ন" গোয়েন্দা তথ্য, ব্যবহৃত অস্ত্র, অভিযান পরিচালনায় প্রয়োজনীয় সক্ষমতা, সাম্প্রতিক সময়ে জাহাজে ইরানের হামলা এবং যেহেতু ওই এলাকায় থাকা কোন প্রক্সি গ্রুপের এ ধরণের সূক্ষ্ম অভিযান পরিচালনার মতো সক্ষমতা না থাকার ভিত্তিতে করা হয়েছে।

এ অভিযোগ দ্রুতই নাকচ করেছে ইরান। উল্টো এই ঘটনা সাজানো উল্লেখ করে পাল্টা দোষারোপ করেছে দেশটি।

ইরানের এক কর্মকর্তা বলেন, "কেউ" ইরানের সাথে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সম্পর্ক খারাপ করতে চাইছে।

অস্বাভাবিক কালক্রম?

সাধারণভাবে মার্কিন নৌবাহিনীর ভিডিওটি বিশ্বাসযোগ্যই বটে। কিন্তু এর পরও আসলে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়।

মার্কিনীদের বর্ণনা অনুযায়ী, প্রাথমিক বিস্ফোরণের কিছু সময় পর এটি রেকর্ড করা হয়েছিলো, যখন কিনা ইরানিরা প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করছিলো।

তবে এই হামলার কালক্রম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ হওয়া দরকার। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কখন এই মাইনগুলো জাহাজে স্থাপন করা হয়েছিলো?

ওই এলাকায় শক্তিশালী মার্কিন নৌ উপস্থিতি থাকায় গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের বেশ সক্ষমতা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। তাই আরও তথ্য সামনে আসা উচিত। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজগুলোর ময়না তদন্তও আরও তথ্য উদঘাটন করবে।

যাইহোক, মার্কিন এই দাবির প্রভাব আরও অনেক সুদূরপ্রসারী। ট্রাম্প প্রশাসনের মতে, ইরান ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

মিস্টার পম্পেও এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, "পুরো ঘটনা আমলে নিলে বোঝা যায়, এ ধরণের উস্কানিহীন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও সুরক্ষার প্রতি হুমকি, নৌ চলাচলের স্বাধীনতার উপর আক্রমণ এবং উত্তেজনা বাড়ানোর অগ্রহণযোগ্য প্রচারণা।"

এসব স্থূল অভিযোগের পর প্রশ্ন আসে, এগুলো ঠেকাতে কি ধরণের প্রস্তুতি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের?

সমন্বিত কুটনৈতিক তৎপরতা হতে পারে এক ধরণের উদ্যোগ, যাতে আন্তর্জাতিক মিলিত নিন্দা জানানোর পাশাপাশি অতিরিক্ত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানকে আরো কোণঠাসা করা যায়।
তবে এ বিষয়ে খুব একটা সন্দেহ নেই যে, ভুল কিংবা সঠিক, অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা তেহরানের উপর চাপ প্রয়োগ করে বর্তমান পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। রেভ্যূলিউশনারি গার্ড কর্পসের মতো স্বাধীন নৌ-শক্তি পরিচালনাকারী গ্রুপগুলো হয়তো পাল্টা আঘাতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তাহলে এখন কি হবে? যুক্তরাষ্ট্র কি শাস্তিস্বরূপ সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার চিন্তা করছে?

উপসাগরীয় অঞ্চল এবং তার বাইরে মিত্রদেশগুলো কি চিন্তা করবে? আর সামরিক পদক্ষেপের পরিণতিই বা কি হবে?

ভয়ংকর সময়

বাস্তবিকপক্ষেই বিপদের আশঙ্কা রয়েছে যে, হামলার শিকার হলে ইরান সরাসরি বা তার মিত্র দেশগুলোর সহায়তায় হাইব্রিড যুদ্ধের সূচনা করতে পারে। জাহাজ পরিচালনা ও অন্যান্য টার্গেটে ব্যাপকহারে হামলা শুরু করতে পারে, বাড়তে পারে তেল ও বীমার দাম। যা আসলে আরও শাস্তিমূলক প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেবে।

তবে কোনো পক্ষই এ ধরণের বিপজ্জনক সংঘাতের শঙ্কার বিষয়ে আগ্রহী হবে না। অবশ্য কেউ ভাবে না যে, ইরান বা যুক্তরাষ্ট্র, দুপক্ষই পূর্ণমাত্রার সংঘাত শুরু করতে চায়।

আমেরিকানদের জন্য, পর্যাপ্ত সামরিক শক্তি থাকা সত্বেও ইরানের বিরুদ্ধে বিমান ও নৌ হামলা সব ধরনের বিপদ ডেকে আনবে।

এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, অনেক সময় অনেক অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নিলেও বিদেশে সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে ধৈর্যশীল ছিলেন। তার শাসনামলে সিরিয়ায় বিমান হামলা ছিলো মূলত প্রতীকী।

এখন শঙ্কা হচ্ছে, পরিস্থিতি না বুঝে হলেও, মার্কিন প্রশাসনে একটা শোরগোল তুলেছে ইরান যা শাস্তিমূলক ব্যবস্থাকে উস্কে দিতে পারে।

আসল বিপদ হচ্ছে, পরিকল্পিত নয় বরং দুর্ঘটনা বশত যুদ্ধের সূচনা।

তেহরান ও ওয়াশিংটন দুপক্ষই সংকট সমাধানের ইঙ্গিত দিলেও কেউই তা সঠিকভাবে গ্রহণ করছে না।

উদাহরণস্বরূপ, উপসাগরীয় এলাকায় মার্কিন অবকাঠামোকে হুমকি হিসেবে দেখতে পারে ইরান। আর নিজেদের দোরগোড়ায় এ ধরণের হুমকি কখনোই সহ্য করবে না তারা।

ধরা যাক, এই বার্তাকে ভুলভাবে নিতে পারে ইরানের রেভ্যুলিউশনারি গার্ড কর্পস।

তারা ভাবতে পারে যে, উপসাগরের পানিসীমায় মার্কিনীদের তুলনায় বেশি স্বাধীনতা ভোগের অধিকার রয়েছে তাদের। যা মানে না আমেরিকানরা।

অন্য কথায় বলতে গেলে, তারা ভাবতে পারে যে, তাদেরকে "জোর করে খামে ঢুকানোর" চেষ্টা চলছে। যার জন্য ওয়াশিংটন ও তার মিত্রদের শাস্তি পেতেই হবে। এটা উদ্দেশ্যমূলক ও উদ্দেশ্যহীন যেকোনো ধরণের সংঘাত উস্কে দেয়ার রেসিপি। এগুলো খুবই খারাপ সময়।

জার্মানি আর ফ্রান্সের মতো ওয়াশিংটনের মিত্ররা এরইমধ্যে সাবধানতার আহ্বান জানিয়েছে।

ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বাস করে। তবে এক্ষেত্রে নিজের উপসংহার নিজে টানতে চায় তারা।

"আমরা আমাদের আলাদা মূল্যায়ন করবো, এ বিষয়ে আমাদের নিজেদের প্রক্রিয়া রয়েছে", বিবিসির টুডে অনুষ্ঠানকে বলেন জেরেমি হান্ট।

তিনি বলেন, "আমেরিকার মূল্যায়ন বিশ্বাস না করার কোন কারণ নেই। কারণ তারা আমাদের নিকটতম মিত্র।"

তবে যেকোনো পদক্ষেপ মিস্টার ট্রাম্পের হিসাব করেই নেয়া উচিত।

তিনি যখন প্রথমে ক্ষমতায় আসেন তখন হোয়াইট হাউসে অনেক এমনকি রিপাবলিকান বিদেশ নীতি বিশেষজ্ঞ ছিলেন যারা তার প্রশাসনের সাথে কাজ করতে চাননি। তাদের অভিযোগ, বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ে ট্রাম্পের মারাত্মক ও অনিশ্চিত পদ্ধতি সংকট ডেকে আনবে।

আর অনেক সময় মনে হয়েছে উত্তর কোরিয়া ও সিরিয়ার সাথে সংকট তৈরি হবে। তবে শেষমেশ তা আর হয়নি।

এখন হোয়াইট হাউসের উপর নতুন করে সংকট আগত।

এর প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী মারাত্মক প্রভাব শুধু মধ্যপ্রাচ্যে পরবে না বরং গালফ ও অন্যান্য এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যবাহী অংশীদার ও মিত্রদের উপর পরবে। যাদের অনেকেই জানেন না যে এই প্রেসিডেন্ট ও তার অনান্য কূটনৈতিক ধারার সাথে কিভাবে মানিয়ে নিতে হবে।

সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
এপস্টেইন ফাইল নিয়ে ট্রাম্পকে নিয়ে করা পোস্ট মুছে দিলেন ইলন মাস্ক
এপস্টেইন ফাইল নিয়ে ট্রাম্পকে নিয়ে করা পোস্ট মুছে দিলেন ইলন মাস্ক
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪
কিয়েভে রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৪
রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত
রাশিয়ায় সামরিক স্থাপনায় ড্রোন হামলার চেষ্টা, হামলাকারী নিহত
গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার
গাজাগামী মানবিক সহায়তা নৌযান : ভূমধ্যসাগরে অভিবাসী উদ্ধার
বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী
বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছেন চীনের কোটি শিক্ষার্থী
মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!
মিয়ানমারে সেনা কর্মকর্তা হত্যার জেরে ৬ বছরের শিশুকে গ্রেফতার!
সর্বশেষ খবর
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপস্টেইন ফাইল নিয়ে ট্রাম্পকে নিয়ে করা পোস্ট মুছে দিলেন ইলন মাস্ক
এপস্টেইন ফাইল নিয়ে ট্রাম্পকে নিয়ে করা পোস্ট মুছে দিলেন ইলন মাস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত
চাঁদপুরে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক