শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

এনআরসি’র পেছনে রাজনৈতিক চাল, যাচাই-বাছাই ছাড়াই তালিকা প্রণয়ন: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এনআরসি’র পেছনে রাজনৈতিক চাল, যাচাই-বাছাই ছাড়াই তালিকা প্রণয়ন: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

নাগরিকপঞ্জীর নবায়ন সম্পূর্ণ হলো। সংযোজন-বিয়োজনের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা আবেদন করেছিলেন তাদের মধ্যে ৩১,১২১,০০৪ (৩.১১ কোটি) তালিকাভুক্ত হয়েছে, বাদ পড়েছে ১৯,০৬,৬৫৭ (১৯.০৬ লক্ষ)। সংযাজন আর বিয়োজন তালিকার অঙ্ক যোগ করলে দাঁড়ায় ৩৩,০২৭,৬৬১ (৩.৩ কোটি) অর্থাৎ মোট আবেদনকারী। চূড়ান্ত খসড়া তালিকাচ্যুত নাম আর পরবর্তীতে নাম কর্তন তালিকার অঙ্ক দাঁড়িয়েছিল একচল্লিশ লক্ষের কিছু বেশি। প্রশ্ন হল সেই একচল্লিশ লক্ষের মধ্যে কতজনের নাম তালিকায় উঠেছে আর কতজনের নাম পরবর্তী পর্যায়ে তৃতীয় ব্যক্তির তোলা আপত্তি গ্রাহ্য হওয়ায় বাদ পড়লো, এনআরসি কর্তৃপক্ষ এবং সুপ্রিম কোর্ট ছাড়া কারও কাছে সে তালিকা নেই। বাদ পড়েছে সর্বমোট উনিশ লক্ষ, এটাই জ্ঞাত। এবার ট্রাইব্যুনাল নির্ধারণ করবে তাঁরা বিদেশি কি না।

উনিশ লাখের একটা ব্রেকআপ সর্বত্র চলছে। এবং সেটা প্রায় সবাই মেনেও নিচ্ছে। বারো লক্ষ বাঙালি হিন্দু, পাঁচ লক্ষ মুসলমান, আর দু লক্ষ অসমীয়া ভূমিপুত্র।

প্রথমেই বলে নেওয়া দরকার, এনআরসি-তে ধর্ম বা ভাষার কোনও কলাম ছিল না। তবে সঠিক সংখ্যাটি জানা যাচ্ছে কী করে? একটা উত্তর হতে পারে নাম দেখে হিসেব করা হয়েছে। কিন্তু সে গুড়ে বালি। প্রচুর বাঙালি হিন্দু ও অসমীয়া হিন্দুর পদবী এক। যেমন ভট্টাচার্য, চক্রবর্তী, দত্ত, দাস, বরুয়া, শর্মা, গোস্বামী ইত্যাদি। মুসলিম পদবী এমনিতেই কমন। ফলে, লস্কর, চৌধুরী, আলী, আহমেদ ইত্যাদিরা অসমীয়া না বাঙালি মুসলিম বোঝার উপায় নেই। কিছু ক্ষেত্রে বাঙালি ও অসমীয়া পদবী আলাদা, তাদের না হয় চিহ্নিত করা গেল। কিন্তু ১৯ লক্ষ নাম? কখন ঝাড়াই বাছাই হলো, এবং কোন এজেন্সি করল?

এই পঞ্জীর সবচাইতে বড় ত্রুটি, যাঁরা প্রমাণপত্রের অভাবে আবেদনই করতে পারেন নি, তাঁদের হিসেবের বাইরে রাখা হয়েছে। ১৯৮৫ সাল থেকে ৩১শে মার্চ ২০১৯ এর মধ্যে আসামের ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল ১,১৭,১৬৪ জনকে বিদেশি হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে ৬৩,৯৫৯ জনকে এক্স-পার্টি অর্থাৎ একপাক্ষিক ভাবে বিদেশি ঘোষণা করা হয়েছে, কোনও শুনানিই হয়নি। শোনা যায় এঁদের মধ্যে বিরাট অংশ মুসলমান। এখন, ঘোষিত বিদেশির লিগ্যাসিনির্ভর, ভাইবোন, পুত্র-কন্যা, নাতি-নাতনিদের মতো বহু মানুষকে এনআরসির জন্য আবেদনই করতে দেওয়া হয়নি। সুতরাং, যদি ঘোষিত বিদেশি প্রতি ৫ জনকে বাদ দেওয়া হয়, তবে এটি নিজেই প্রায় ৫,৮৫,৮২০ জন মানুষ।

এ তো গেল ঘোষিত বিদেশির বিষয়। ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল গুলিতে “সন্দেহভাজন বিদেশি” হিসাবে অনির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যক্তি রয়েছেন। এটি ঘোষিত বিদেশি ব্যক্তির সংখ্যার চেয়ে বেশি হতে পারে। এই ধরনের মামলার একটি বিশাল ব্যাকলগ রয়েছে কারণ ১৯৯৮-২০০১ সালে মূলত আইএমডিটি ট্রাইব্যুনালে প্রেরণ করা মামলাগুলি, সম্প্রতি ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলির কাছ থেকে নোটিশ পাওয়া শুরু করেছে। ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী সর্বমোট ২,০১,৯২৮ জনের নাম ট্রাইবুনালে বিচারাধীন। যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে  ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে, তাঁদের উত্তরাধিকার যারা ব্যবহার করেছিলেন বা যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিচারাধীন ছিল, তাঁদের এনআরসি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই কারণে যদি আরও প্রায় ১,০০৯,৬৪০ মানুষকে বাদ দেওয়া হয়, তবে আবেদন করতেই পারেন নি এমন লোকের সংখ্যাটি প্রায় ১.৬০০,০০০ এর কাছাকাছি চলে যায়। এখানে স্মর্তব্য আসাম বিধানসভার তৎকালীন উপাধ্যক্ষের পরিবারের কয়েকজনের নামেও বিদেশি নোটিশ এসেছিল এবং বেশ কয়েকদিন ট্রাইব্যুনালে ছোটাছুটি করে তাঁদের সন্দেহমুক্ত হতে হয়।

এছাড়া যাঁদের নাম ডি ভোটার হিসাবে চিহ্নিত হলেও (১.২০ লক্ষ ডাউটফুল ভোটার) এখনও ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলিতে রেফার করা হয়নি তাঁদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এই আবেদন করতে অপারগ মানুষগুলির সংখ্যাকেও যুক্ত করতে হবে এনআরসি ছুটের সংখ্যায়। এনআরসি-র তালিকা বেরোনোর অনেক আগেই ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলি বেশিরভাগ কোল্যাটারাল ড্যামেজ হিসেবে মূলত মুসলমান এবং প্রচুর বাঙালি হিন্দু ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশি হিসাবে চিহ্নিত করে বসে আছে।

অনেকে প্রশ্ন তুলছেন ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা শুরু করার পর যাঁরা শরণার্থী হয়ে এসেছিলেন, তাঁরা কোথায়? বলা হয়ে থাকে যে ১০ কোটি শরণার্থী ভারতে ঢুকেছিল, তাঁদের নব্বই শতাংশ হিন্দু এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আসামেই বসতি স্থাপন করেছিল। যেহেতু সুপ্রিম কোর্ট ১৯৫১ সালের এনআরসি থেকে শুরু করে “উত্তরাধিকার” নথি হিসাবে ব্যবহার করার জন্য নির্ধারিত সব প্রমাণপত্রই একাত্তরের ২৫ মার্চ আগের হওয়া আবশ্যিক ঘোষণা করেছে, তাই যুক্তিসঙ্গত কারণেই যে তাঁরা এনআরসির জন্য আবেদন করতে পারেননি। এখন তাদের কী হবে? এখানেই সিএবি বা নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল আসে। বিজেপি কেবলমাত্র মুসলিমদের রাষ্ট্রহীন করে দিতে চায়। সমস্ত বাঙালি হিন্দুকে উদ্ধার করে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রতিশ্রুত। নাগরিকত্ব বিল (ভিত্তিবর্ষ ২০১৪) এবং এনার্সি (ভিত্তিবর্ষ ১৯৭১) পরস্পর বিরোধী। বিশেষত হিন্দুদের ক্ষেত্রে এনআরসি যাঁকে বিদেশি চিহ্নিত করলো, নাগরিকত্ব বিলের সুবাদে তিনি নাগরিক হয়ে যেতে পারেন। ফলে কোন প্রক্রিয়া অগ্রাধিকার পাবে তা আগে স্থির করা হোক। তবে কি এনআরসি এখন থেকে শুধু মুসলিম বিদেশি চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়া হবে?

কিন্তু তাহলে বারো লক্ষ বাঙালি হিন্দু, পাঁচ লক্ষ মুসলমান, আর দু লক্ষ অসমীয়া ভূমি পুত্রের নাম বাদ পড়েছে, এই হিসেবটা এলো কোত্থেকে? আসলে বিজেপি এই অঙ্কটা ছড়িয়েছে। অন্যেরা নিজ নিজ স্বার্থে অঙ্কটা মেনে নিয়েছেন। ফলে ডেটা-স্ট্যাটিসটিক্স নির্মিত হচ্ছে সুবিধা অনুয়ায়ী। বারো লক্ষ হিন্দুর নাম অকারণে বাদ গেলে, সিএবি চালু করা লেজিটিমেট হয়ে গেল। অসমীয়ারাদের মুসলিম বিদ্বেষের ফলে আগের মত বিরোধিতা সেদিক থেকে নাও হতে পারে। বাঙালি হিন্দুদের একাংশ তো দু হাত তুলে আশীর্বাদ করবেন। এমনকি মুসলিম সংগঠনগুলিও মাত্র পাঁচ লক্ষ নাম বাদ যাওয়ায় খুশি চেপে রাখতে না পেরে পটকা ফাটাতে শুরু করে দিয়েছে। এবার আদালতের জন্য আইনি সহায়তার টুকটাক ব্যবস্থা করে খালাস হবে। দু লক্ষ অসমীয়া ভূমিপুত্রের নাম ঢোকাতে পারলে বিজেপি অসমীয়াদেরও নয়নমনি হয়ে উঠবে। বাঙালি সংগঠন গুলিও পায়ের তলায় জমি পাবে। অসমীয়া জাতীয়তাবাদী দলগুলি দু লক্ষ ভূমিপুত্রের জন্য কেঁদে ভাসাচ্ছে। কংগ্রেস আর বামপন্থীরা দাবি করবে, আমরা তো আগেই বলেছিলাম, বিজেপি খুব খারাপ। আমরা ছিলাম বলেই তো মাত্র উনিশ লক্ষে প্রক্রিয়াটাকে সালটানো গেল। নইলে একচল্লিশ লাখই বাদ পড়ে যেতো।

কোনও সর্বভারতীয় বা আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল, যারা আসামেও কাজ করে, তারা এনআরসি-র বিরোধিতা করেনি। আসামের বাঙালি হিন্দুরা, বাংলাদেশের বাঙালি হিন্দুর পাশে দাঁড়াননি। আসামের বাঙালি মুসলমানেরা বাংলাদেশি মুসলমানদের তাড়াতে বদ্ধপরিকর। তার চেয়েও বড় কথা এনাআরসি বিধিতে ভিত্তিবর্ষ ১৯৭১। ১৯৪৬-৪৭ নয়। এমনকি সিএবি তেও ভিত্তিবর্ষ ২০১৪। ১৯৪৬-৪৭ নয়।

অসমীয়ারা খুশি হয়নি বিপুল পরিমাণ হিন্দু বাঙালি এবং মুসলিম বাঙালির নাম বিয়োজিত হয়নি বলে। হিন্দুরা খুশি হয়নি মুসলিম নাম কর্তন যা প্রত্যাশিত ছিল তার ধারে কাছে পৌঁছায়নি বলে। বাঙালিরা খুশি হয়নি তার কারণ এই নামকর্তনের তালিকায় প্রচুর পরিমাণে বাঙালি হিন্দু-মুসলিম এবং অন্যান্য প্রদেশের বেশ কিছু লোকজন ঢুকে পড়ায়। প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলি কিছু পরিমাণে হলেও বেকুব বনে গেছে। আবার অনেক তথাকথিত ভূমিপুত্রের নাম, মহিলাদের নাম, এমনকি বিভিন্ন উপজাতি-জনজাতির নামও উনিশ লক্ষের তালিকায় ঢুকে পড়ায় অসমীয়ারা ক্ষিপ্ত।

অসমীয়া পত্রপত্রিকায় শুরু হয়েছে জাতিরক্ষার জন্য প্রতিটি খিলঞ্জীয়া অসমীয়া কে নিদ্রাজাগরণের আহ্বান জানানো । বলা হচ্ছে কাল পর্যন্ত ভয়ে ভয়ে থাকা বাংলাদেশিরা এখন বুক ফুলিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে জমির অধিকার চাইবে, রাজনৈতিক অধিকার চাইবে। পালে পালে সন্তানের জন্ম দিয়ে, দশ বছরের ভেতর আমাদের দ্বিগুণ জনসংখ্যা নিয়ে অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। অতএব অসমীয়া জাতির উদ্ধারের জন্য প্রচ্ছন্ন হুমকি সহ পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে  প্রতিটি খিলঞ্জীয়া বহিরাগতদের জমি বিক্রি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করুক বা বাধার সৃষ্টি করুক। যে সব খিলঞ্জীয়া আগে থেকেই সন্দেহযুক্ত বাংলাদেশিদের কৃষিকাজ করার জন্য আধি তে নিয়োগ করেছিলেন, তাঁরা সেই জমি নিজের হাতে নিয়ে আসুন। আহ্বান জানানো হচ্ছে বরপেটা সত্রের যেসব জমি মিঁঞারা দখল করে আছে সেগুলো দখলমুক্ত করতে চলুন। জরুরি দাবি হিসাবে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কঠোর আইন বানানোর জন্য প্রত্যেকে সরকারের কাছে দাবি উত্থাপন করুক। কোন সন্দেহভাজন শ্রমিককে (এনআরসি তে নাম থাকলেও) কাজে লাগানো হবে না বা কাউকে লাগাতেও দেওয়া হবে না। সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে যে আসামের চরে যারা মাটির জমি দখল করে আছে সেই গুলি দখলমুক্ত করার জন্য। নিজের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজে উৎপাদন করবো নইলে উপোস করে থাকবো, এই নীতিতে অর্থনৈতিক সংগ্রাম করতে প্রতিটি যুবক ঝাঁপিয়ে পড়তে বলা হয়েছে। চর এলাকায় সন্দেহযুক্ত মানুষের উৎপাদন করা কোন ধরনের শাকসবজি আমরা কিনবো না এই সংকল্প গ্রহণ করারও আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হচ্ছে এই ধরনের সিদ্ধান্ত যদি খিলঞ্জীয়া অসমীয়ারা না নেয়, তাহলে অসমীয়া জাতি বাঁচবে না। বোঝাই যায় একটি বিশেষ কমিউনিটি মানে মুসলিমদের অসমীয়া জাতিধ্বংসের মূল কারণ হিসাবে চিহ্নিত করার প্রয়াস। এই সব পরামর্শ প্রয়োগ হতে শুরু করলে দীর্ঘস্থায়ী, রক্তক্ষয়ী, ভ্রাতৃঘাতী গৃহযুদ্ধ শুরু হবে। সে যুদ্ধে বিচ্ছিন্নতাবাদী রাষ্ট্রবিরোধী আলফা আর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রপূজক বিজেপি একই যুদ্ধাশ্বে সওয়ার।

মনে রাখতে হবে এনআরসি এবং ক্যাব দুটোই জনবিরোধিতার চক্রান্ত। দুটোকেই বাতিল করার দাবিতে আন্দোলন হওয়া উচিত। দেশভাগের সেন্টিমেন্টকে সুকৌশলে এই আলোচনায় এনে ফেলা হচ্ছে। এনআরসি’র সঙ্গে দেশভাগের আদৌ কোনও সম্পর্ক নেই।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
আরও তীব্র ইসরায়েলি বর্বরতা, গাজায় একদিনে নিহত ১১৫
আরও তীব্র ইসরায়েলি বর্বরতা, গাজায় একদিনে নিহত ১১৫
আবুধাবিতে শেষ হলো ট্রাম্পের গালফ সফর
আবুধাবিতে শেষ হলো ট্রাম্পের গালফ সফর
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
মেয়ের চোখের সামনে সড়কে প্রাণ গেল ব্রিটিশ কোটিপতির
মেয়ের চোখের সামনে সড়কে প্রাণ গেল ব্রিটিশ কোটিপতির
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ফটোগ্রাফার, হাজারীবাগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে খুন
মোহাম্মদপুরে ফটোগ্রাফার, হাজারীবাগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতে খুন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দলের প্রতি লিটনের বার্তা ‘ফিল ফ্রি’
দলের প্রতি লিটনের বার্তা ‘ফিল ফ্রি’

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকায় ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত
ঢাকায় ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও তীব্র ইসরায়েলি বর্বরতা, গাজায় একদিনে নিহত ১১৫
আরও তীব্র ইসরায়েলি বর্বরতা, গাজায় একদিনে নিহত ১১৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের নতুন অধিনায়ক গিল?
ভারতের নতুন অধিনায়ক গিল?

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে দিনমজুরকে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪
রাজবাড়ীতে দিনমজুরকে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে এমফিল ও পিএইচডি গবেষকদের জন্য কর্মশালা
বাউবিতে এমফিল ও পিএইচডি গবেষকদের জন্য কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে শেষ হলো ট্রাম্পের গালফ সফর
আবুধাবিতে শেষ হলো ট্রাম্পের গালফ সফর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতাসহ নিহত ২
চাকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতাসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধান শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে স্বামীর মৃত্যু, আহত স্ত্রী
ধান শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে স্বামীর মৃত্যু, আহত স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস
ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে