শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

এনআরসি’র পেছনে রাজনৈতিক চাল, যাচাই-বাছাই ছাড়াই তালিকা প্রণয়ন: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এনআরসি’র পেছনে রাজনৈতিক চাল, যাচাই-বাছাই ছাড়াই তালিকা প্রণয়ন: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

নাগরিকপঞ্জীর নবায়ন সম্পূর্ণ হলো। সংযোজন-বিয়োজনের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। যারা আবেদন করেছিলেন তাদের মধ্যে ৩১,১২১,০০৪ (৩.১১ কোটি) তালিকাভুক্ত হয়েছে, বাদ পড়েছে ১৯,০৬,৬৫৭ (১৯.০৬ লক্ষ)। সংযাজন আর বিয়োজন তালিকার অঙ্ক যোগ করলে দাঁড়ায় ৩৩,০২৭,৬৬১ (৩.৩ কোটি) অর্থাৎ মোট আবেদনকারী। চূড়ান্ত খসড়া তালিকাচ্যুত নাম আর পরবর্তীতে নাম কর্তন তালিকার অঙ্ক দাঁড়িয়েছিল একচল্লিশ লক্ষের কিছু বেশি। প্রশ্ন হল সেই একচল্লিশ লক্ষের মধ্যে কতজনের নাম তালিকায় উঠেছে আর কতজনের নাম পরবর্তী পর্যায়ে তৃতীয় ব্যক্তির তোলা আপত্তি গ্রাহ্য হওয়ায় বাদ পড়লো, এনআরসি কর্তৃপক্ষ এবং সুপ্রিম কোর্ট ছাড়া কারও কাছে সে তালিকা নেই। বাদ পড়েছে সর্বমোট উনিশ লক্ষ, এটাই জ্ঞাত। এবার ট্রাইব্যুনাল নির্ধারণ করবে তাঁরা বিদেশি কি না।

উনিশ লাখের একটা ব্রেকআপ সর্বত্র চলছে। এবং সেটা প্রায় সবাই মেনেও নিচ্ছে। বারো লক্ষ বাঙালি হিন্দু, পাঁচ লক্ষ মুসলমান, আর দু লক্ষ অসমীয়া ভূমিপুত্র।

প্রথমেই বলে নেওয়া দরকার, এনআরসি-তে ধর্ম বা ভাষার কোনও কলাম ছিল না। তবে সঠিক সংখ্যাটি জানা যাচ্ছে কী করে? একটা উত্তর হতে পারে নাম দেখে হিসেব করা হয়েছে। কিন্তু সে গুড়ে বালি। প্রচুর বাঙালি হিন্দু ও অসমীয়া হিন্দুর পদবী এক। যেমন ভট্টাচার্য, চক্রবর্তী, দত্ত, দাস, বরুয়া, শর্মা, গোস্বামী ইত্যাদি। মুসলিম পদবী এমনিতেই কমন। ফলে, লস্কর, চৌধুরী, আলী, আহমেদ ইত্যাদিরা অসমীয়া না বাঙালি মুসলিম বোঝার উপায় নেই। কিছু ক্ষেত্রে বাঙালি ও অসমীয়া পদবী আলাদা, তাদের না হয় চিহ্নিত করা গেল। কিন্তু ১৯ লক্ষ নাম? কখন ঝাড়াই বাছাই হলো, এবং কোন এজেন্সি করল?

এই পঞ্জীর সবচাইতে বড় ত্রুটি, যাঁরা প্রমাণপত্রের অভাবে আবেদনই করতে পারেন নি, তাঁদের হিসেবের বাইরে রাখা হয়েছে। ১৯৮৫ সাল থেকে ৩১শে মার্চ ২০১৯ এর মধ্যে আসামের ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল ১,১৭,১৬৪ জনকে বিদেশি হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে ৬৩,৯৫৯ জনকে এক্স-পার্টি অর্থাৎ একপাক্ষিক ভাবে বিদেশি ঘোষণা করা হয়েছে, কোনও শুনানিই হয়নি। শোনা যায় এঁদের মধ্যে বিরাট অংশ মুসলমান। এখন, ঘোষিত বিদেশির লিগ্যাসিনির্ভর, ভাইবোন, পুত্র-কন্যা, নাতি-নাতনিদের মতো বহু মানুষকে এনআরসির জন্য আবেদনই করতে দেওয়া হয়নি। সুতরাং, যদি ঘোষিত বিদেশি প্রতি ৫ জনকে বাদ দেওয়া হয়, তবে এটি নিজেই প্রায় ৫,৮৫,৮২০ জন মানুষ।

এ তো গেল ঘোষিত বিদেশির বিষয়। ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল গুলিতে “সন্দেহভাজন বিদেশি” হিসাবে অনির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যক্তি রয়েছেন। এটি ঘোষিত বিদেশি ব্যক্তির সংখ্যার চেয়ে বেশি হতে পারে। এই ধরনের মামলার একটি বিশাল ব্যাকলগ রয়েছে কারণ ১৯৯৮-২০০১ সালে মূলত আইএমডিটি ট্রাইব্যুনালে প্রেরণ করা মামলাগুলি, সম্প্রতি ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলির কাছ থেকে নোটিশ পাওয়া শুরু করেছে। ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী সর্বমোট ২,০১,৯২৮ জনের নাম ট্রাইবুনালে বিচারাধীন। যেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে  ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে, তাঁদের উত্তরাধিকার যারা ব্যবহার করেছিলেন বা যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিচারাধীন ছিল, তাঁদের এনআরসি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই কারণে যদি আরও প্রায় ১,০০৯,৬৪০ মানুষকে বাদ দেওয়া হয়, তবে আবেদন করতেই পারেন নি এমন লোকের সংখ্যাটি প্রায় ১.৬০০,০০০ এর কাছাকাছি চলে যায়। এখানে স্মর্তব্য আসাম বিধানসভার তৎকালীন উপাধ্যক্ষের পরিবারের কয়েকজনের নামেও বিদেশি নোটিশ এসেছিল এবং বেশ কয়েকদিন ট্রাইব্যুনালে ছোটাছুটি করে তাঁদের সন্দেহমুক্ত হতে হয়।

এছাড়া যাঁদের নাম ডি ভোটার হিসাবে চিহ্নিত হলেও (১.২০ লক্ষ ডাউটফুল ভোটার) এখনও ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলিতে রেফার করা হয়নি তাঁদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এই আবেদন করতে অপারগ মানুষগুলির সংখ্যাকেও যুক্ত করতে হবে এনআরসি ছুটের সংখ্যায়। এনআরসি-র তালিকা বেরোনোর অনেক আগেই ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালগুলি বেশিরভাগ কোল্যাটারাল ড্যামেজ হিসেবে মূলত মুসলমান এবং প্রচুর বাঙালি হিন্দু ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশি হিসাবে চিহ্নিত করে বসে আছে।

অনেকে প্রশ্ন তুলছেন ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা শুরু করার পর যাঁরা শরণার্থী হয়ে এসেছিলেন, তাঁরা কোথায়? বলা হয়ে থাকে যে ১০ কোটি শরণার্থী ভারতে ঢুকেছিল, তাঁদের নব্বই শতাংশ হিন্দু এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আসামেই বসতি স্থাপন করেছিল। যেহেতু সুপ্রিম কোর্ট ১৯৫১ সালের এনআরসি থেকে শুরু করে “উত্তরাধিকার” নথি হিসাবে ব্যবহার করার জন্য নির্ধারিত সব প্রমাণপত্রই একাত্তরের ২৫ মার্চ আগের হওয়া আবশ্যিক ঘোষণা করেছে, তাই যুক্তিসঙ্গত কারণেই যে তাঁরা এনআরসির জন্য আবেদন করতে পারেননি। এখন তাদের কী হবে? এখানেই সিএবি বা নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল আসে। বিজেপি কেবলমাত্র মুসলিমদের রাষ্ট্রহীন করে দিতে চায়। সমস্ত বাঙালি হিন্দুকে উদ্ধার করে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রতিশ্রুত। নাগরিকত্ব বিল (ভিত্তিবর্ষ ২০১৪) এবং এনার্সি (ভিত্তিবর্ষ ১৯৭১) পরস্পর বিরোধী। বিশেষত হিন্দুদের ক্ষেত্রে এনআরসি যাঁকে বিদেশি চিহ্নিত করলো, নাগরিকত্ব বিলের সুবাদে তিনি নাগরিক হয়ে যেতে পারেন। ফলে কোন প্রক্রিয়া অগ্রাধিকার পাবে তা আগে স্থির করা হোক। তবে কি এনআরসি এখন থেকে শুধু মুসলিম বিদেশি চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়া হবে?

কিন্তু তাহলে বারো লক্ষ বাঙালি হিন্দু, পাঁচ লক্ষ মুসলমান, আর দু লক্ষ অসমীয়া ভূমি পুত্রের নাম বাদ পড়েছে, এই হিসেবটা এলো কোত্থেকে? আসলে বিজেপি এই অঙ্কটা ছড়িয়েছে। অন্যেরা নিজ নিজ স্বার্থে অঙ্কটা মেনে নিয়েছেন। ফলে ডেটা-স্ট্যাটিসটিক্স নির্মিত হচ্ছে সুবিধা অনুয়ায়ী। বারো লক্ষ হিন্দুর নাম অকারণে বাদ গেলে, সিএবি চালু করা লেজিটিমেট হয়ে গেল। অসমীয়ারাদের মুসলিম বিদ্বেষের ফলে আগের মত বিরোধিতা সেদিক থেকে নাও হতে পারে। বাঙালি হিন্দুদের একাংশ তো দু হাত তুলে আশীর্বাদ করবেন। এমনকি মুসলিম সংগঠনগুলিও মাত্র পাঁচ লক্ষ নাম বাদ যাওয়ায় খুশি চেপে রাখতে না পেরে পটকা ফাটাতে শুরু করে দিয়েছে। এবার আদালতের জন্য আইনি সহায়তার টুকটাক ব্যবস্থা করে খালাস হবে। দু লক্ষ অসমীয়া ভূমিপুত্রের নাম ঢোকাতে পারলে বিজেপি অসমীয়াদেরও নয়নমনি হয়ে উঠবে। বাঙালি সংগঠন গুলিও পায়ের তলায় জমি পাবে। অসমীয়া জাতীয়তাবাদী দলগুলি দু লক্ষ ভূমিপুত্রের জন্য কেঁদে ভাসাচ্ছে। কংগ্রেস আর বামপন্থীরা দাবি করবে, আমরা তো আগেই বলেছিলাম, বিজেপি খুব খারাপ। আমরা ছিলাম বলেই তো মাত্র উনিশ লক্ষে প্রক্রিয়াটাকে সালটানো গেল। নইলে একচল্লিশ লাখই বাদ পড়ে যেতো।

কোনও সর্বভারতীয় বা আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল, যারা আসামেও কাজ করে, তারা এনআরসি-র বিরোধিতা করেনি। আসামের বাঙালি হিন্দুরা, বাংলাদেশের বাঙালি হিন্দুর পাশে দাঁড়াননি। আসামের বাঙালি মুসলমানেরা বাংলাদেশি মুসলমানদের তাড়াতে বদ্ধপরিকর। তার চেয়েও বড় কথা এনাআরসি বিধিতে ভিত্তিবর্ষ ১৯৭১। ১৯৪৬-৪৭ নয়। এমনকি সিএবি তেও ভিত্তিবর্ষ ২০১৪। ১৯৪৬-৪৭ নয়।

অসমীয়ারা খুশি হয়নি বিপুল পরিমাণ হিন্দু বাঙালি এবং মুসলিম বাঙালির নাম বিয়োজিত হয়নি বলে। হিন্দুরা খুশি হয়নি মুসলিম নাম কর্তন যা প্রত্যাশিত ছিল তার ধারে কাছে পৌঁছায়নি বলে। বাঙালিরা খুশি হয়নি তার কারণ এই নামকর্তনের তালিকায় প্রচুর পরিমাণে বাঙালি হিন্দু-মুসলিম এবং অন্যান্য প্রদেশের বেশ কিছু লোকজন ঢুকে পড়ায়। প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলি কিছু পরিমাণে হলেও বেকুব বনে গেছে। আবার অনেক তথাকথিত ভূমিপুত্রের নাম, মহিলাদের নাম, এমনকি বিভিন্ন উপজাতি-জনজাতির নামও উনিশ লক্ষের তালিকায় ঢুকে পড়ায় অসমীয়ারা ক্ষিপ্ত।

অসমীয়া পত্রপত্রিকায় শুরু হয়েছে জাতিরক্ষার জন্য প্রতিটি খিলঞ্জীয়া অসমীয়া কে নিদ্রাজাগরণের আহ্বান জানানো । বলা হচ্ছে কাল পর্যন্ত ভয়ে ভয়ে থাকা বাংলাদেশিরা এখন বুক ফুলিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে জমির অধিকার চাইবে, রাজনৈতিক অধিকার চাইবে। পালে পালে সন্তানের জন্ম দিয়ে, দশ বছরের ভেতর আমাদের দ্বিগুণ জনসংখ্যা নিয়ে অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। অতএব অসমীয়া জাতির উদ্ধারের জন্য প্রচ্ছন্ন হুমকি সহ পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে  প্রতিটি খিলঞ্জীয়া বহিরাগতদের জমি বিক্রি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করুক বা বাধার সৃষ্টি করুক। যে সব খিলঞ্জীয়া আগে থেকেই সন্দেহযুক্ত বাংলাদেশিদের কৃষিকাজ করার জন্য আধি তে নিয়োগ করেছিলেন, তাঁরা সেই জমি নিজের হাতে নিয়ে আসুন। আহ্বান জানানো হচ্ছে বরপেটা সত্রের যেসব জমি মিঁঞারা দখল করে আছে সেগুলো দখলমুক্ত করতে চলুন। জরুরি দাবি হিসাবে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কঠোর আইন বানানোর জন্য প্রত্যেকে সরকারের কাছে দাবি উত্থাপন করুক। কোন সন্দেহভাজন শ্রমিককে (এনআরসি তে নাম থাকলেও) কাজে লাগানো হবে না বা কাউকে লাগাতেও দেওয়া হবে না। সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে যে আসামের চরে যারা মাটির জমি দখল করে আছে সেই গুলি দখলমুক্ত করার জন্য। নিজের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজে উৎপাদন করবো নইলে উপোস করে থাকবো, এই নীতিতে অর্থনৈতিক সংগ্রাম করতে প্রতিটি যুবক ঝাঁপিয়ে পড়তে বলা হয়েছে। চর এলাকায় সন্দেহযুক্ত মানুষের উৎপাদন করা কোন ধরনের শাকসবজি আমরা কিনবো না এই সংকল্প গ্রহণ করারও আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হচ্ছে এই ধরনের সিদ্ধান্ত যদি খিলঞ্জীয়া অসমীয়ারা না নেয়, তাহলে অসমীয়া জাতি বাঁচবে না। বোঝাই যায় একটি বিশেষ কমিউনিটি মানে মুসলিমদের অসমীয়া জাতিধ্বংসের মূল কারণ হিসাবে চিহ্নিত করার প্রয়াস। এই সব পরামর্শ প্রয়োগ হতে শুরু করলে দীর্ঘস্থায়ী, রক্তক্ষয়ী, ভ্রাতৃঘাতী গৃহযুদ্ধ শুরু হবে। সে যুদ্ধে বিচ্ছিন্নতাবাদী রাষ্ট্রবিরোধী আলফা আর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রপূজক বিজেপি একই যুদ্ধাশ্বে সওয়ার।

মনে রাখতে হবে এনআরসি এবং ক্যাব দুটোই জনবিরোধিতার চক্রান্ত। দুটোকেই বাতিল করার দাবিতে আন্দোলন হওয়া উচিত। দেশভাগের সেন্টিমেন্টকে সুকৌশলে এই আলোচনায় এনে ফেলা হচ্ছে। এনআরসি’র সঙ্গে দেশভাগের আদৌ কোনও সম্পর্ক নেই।

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

৩ মিনিট আগে | পরবাস

আজ থেকে মেট্রোরেল চলাচলের সময় বাড়ল
আজ থেকে মেট্রোরেল চলাচলের সময় বাড়ল

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম