শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৪, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০ আপডেট:

ইরানে কি দ্বিতীয় দফা সংক্রমণের আঘাত?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানে কি দ্বিতীয় দফা সংক্রমণের আঘাত?

ইরানে সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহে করোনাভাইরাস শনাক্তের সংখ্যা দ্রুত ও হঠাৎ করে খুব বেড়ে গেছে। আশংকা করা হচ্ছে দেশটি এখন দ্বিতীয় দফা মহামারির মুখোমুখি।

ইরান লকডাউন শিথিল করতে শুরু করেছিল এপ্রিলের মাঝামাঝি। তখন দেশটিতে সংক্রমণের সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তাহলে কি দেশটি এখন তাড়াতাড়ি লকডাউন তোলার মূল্য দিচ্ছে?

কত দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে?

নতুন দফায় জুনের প্রথম সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। তার আগের সপ্তাহের তুলনায় এই বৃদ্ধি ৫০%।

এই সংখ্যা ৪ঠা জুন তারিখে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা সর্বোচ্চ ছিল- ৩,৫৭৪। এর পর সংখ্যা সামান্য কমেছিল।

প্রথম দফায় দেশটিতে কোভিড শনাক্ত হওয়া রোগীর দৈনিক সর্বোচ্চ সংখ্যা ছিল ৩,১৮৬, ৩০শে মার্চ তারিখে। সেসময় চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি সংক্রমিত দেশগুলোর অন্যতম ছিল ইরান।

তখন ইরানের কর্তৃপক্ষ মসজিদ এবং কুওম শহরের প্রধান ধর্মীয় স্থানগুলো বন্ধ করে দেবার ব্যাপারে যে গড়িমসি করছিলেন তা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। চলাফেরা সীমিত করার ক্ষেত্রেও দেশটির সরকার দ্রুত পদক্ষেপ নেয়নি বলে সমালোচনা করা হয়েছে।

এরপর এপ্রিল মাসে যখন আক্রান্তের সংখ্যা একদিনে এক হাজারের নিচে নেমে যায়, তখন ইরান লকডাউন শিথিল করতে শুরু করে এভাবে:

২০ এপ্রিল: শপিং মল এবং বাজার খুলে দেয়া হয় এবং বিভিন্ন প্রদেশের মধ্যে চলাচল আবার চালু হয়

২২ এপ্রিল: পার্ক এবং বিনোদনের জায়গাগুলো খোলে

১২ মে: সরকার সব মসজিদ আবার খোলার অনুমতি দেয়

২ মে: গুরুত্বপূর্ণ শিয়া মাজারগুলো খুলে দেয়া হয়

২৬ মে: রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে, যাদুঘর এবং ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো খোলা হয়

এবং এরপর ইরানের সর্বত্র পরিবহন ব্যবস্থা, ব্যাংক, এবং অফিসগুলো মানুষে ভর্তি হয়ে ওঠে।

প্রথমদিকে মহামারি কেন্দ্রীভূত ছিল কুওম শহর এবং রাজধানী তেহরানে। কিন্তু এখন দেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে বিশেষ করে তেল সমৃদ্ধ খুজেস্তান প্রদেশে সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে। এই এলাকা ইরান ইরাক সীমান্তে।

সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ার কারণ কী?

বিধিনিষেধ তোলার পর থেকে সামাজিক মেলামেশা অনেক বেড়ে গেছে। তবে কর্মকর্তারা বলছেন নতুন করে শনাক্তের সংখ্যা এত বেড়ে যাওয়ার কারণ এখন অনেক বেশি মানুষকে পরীক্ষা করা হচ্ছে।

প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেছেন পরীক্ষা বেশি হলে বেশি মানুষ অবশ্যই শনাক্ত হবে।

দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রধান এপিডেমিওলজিস্ট, মোহম্মদ মেহেদী গোউইয়া ব্যাখ্যা করেছন: "সংখ্যা বাড়ার কারণ হল উপসর্গ নেই অথবা খুব হালকা উপসর্গ আছে এমন মানুষদের আমরা চিহ্ণিত করতে শুরু করেছি।"

প্রতি ৭৯ জনের মধ্যে একজনকে এখন পরীক্ষা করা হচ্ছে, যেখানে দুমাস আগে প্রতি ৩৮০ জনের মধ্যে একজনের পরীক্ষা হচ্ছিল।

তারপরেও যে পরিমাণ মানুষ পজিটিভ হচ্ছে তার আনুপাতিক হার দেখলে এটা স্পষ্ট যে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে মে-র শেষ পর্যন্ত সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী।

বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের চিত্র কী?

মে মাসের ২৯ তারিখে যাদের পরীক্ষা করা হচ্ছিল তাদের মধ্যে ১১% ছিল পজিটিভ, কিন্তু ৬ই জুনের মধ্যে পজিটিভ শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়ায় ১৪%।

দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি থেকে একদিনে মৃত্যুর সংখ্যাও ১০০-র নিচে ছিল।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন বেশ কয়েক সপ্তাহ না গেলে জানা যাবে না সংক্রমণের হার বাড়ার কী প্রভাব মৃত্যুর হারের ওপর পড়ছে।

ইরানী সংসদের গবেষণা কেন্দ্রের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে যে সরকারি ভাবে মৃতের যে সংখ্যা দেয়া হচ্ছে প্রকৃত মৃতের সংখ্যা তার দ্বিগুণ। ইরান সরকারের দেয়া মৃতের পরিসংখ্যানে শুধু হাসপাতালে মৃত্যুর সংখ্যা অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
সামাজিক দূরত্ব?

স্বাস্থ্য মন্ত্রী সাইদ নামাকি বলেছেন মানুষ সামাজিক দূরত্ব বিষয়ক নিয়মকানুন অগ্রাহ্য করছে।

"আমাদের জনগণ যদি স্বাস্থ্য বিধি না মানে...তাহলে একটা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।"

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গত সপ্তাহের এক জরিপে দেখা গেছে:

জনসংখ্যার ৪০% সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছে। করোনা প্রাদুর্ভাব শুরু হবার সময় ৯০% এটা মানতো। নিজেকে আলাদা করে রাখার (সেলফ আইসোলেশন) বিধান মানছে মাত্র ৩২%, আগে যেটা ছিল ৮৬%

কর্তৃপক্ষের জন্য বিকল্প কী?

প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মহামারি আরও খারাপের দিকে গেলে আবার বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে।

তবে তেহরান কর্তৃপক্ষ সংক্রমণের "দ্বিতীয় ঢেউ"এর কথা বলতে চাইছে না। যদিও ইরোনের অন্যান্য অংশের কিছু কর্মকর্তা এমন আশংকার কথা বলছেন বলে জানিয়েছেন বিবিসি ফারসী বিভাগের রানা রাহিমপুর।

তিনি বলছেন ইরান সরকারের জন্য লকডাউন অব্যাহত রাখা বাস্তবসম্মত নয়, বিশেষ করে অর্থনীতির স্বার্থে। আমেরিকান নিষেধাজ্ঞা, দুর্নীতি এবং অনিয়েমর কারণে দেশটির অর্থনীতি এমনিতেই ভঙ্গুর বলে বলছেন রানা রাহিমপুর।

তিনি বলছেন, এখানে সরকারের জন্য উভয়সঙ্কট, "ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রাখতে একদিকে প্রয়োজন অব্যাহত লকডাউন, আর লকডাউন চালু থাকলে প্রয়োজন মানুষের অর্থের জোগান অব্যাহত রাখা।"

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক