শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৬, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২০

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে ট্রাম্প কেন সুদানের ওপর চাপ দিচ্ছেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে ট্রাম্প কেন সুদানের ওপর চাপ দিচ্ছেন

সুদানের অবস্থা তখন বেশ শোচনীয়। অর্থনীতি ধসে পড়ছে। মূদ্রাস্ফীতি লাগামহীন। দেশজুড়ে খাদ্য সংকটের আশংকা। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েল সরকার যেন এখানে তাদের জন্য একটা সুযোগ দেখতে পেলেন।

আঠারো মাস ধরে এক অহিংস আন্দোলন করে সুদানের দীর্ঘদিনের শাসক ওমর আল-বশিরকে ক্ষমতা থেকে সরানোর পর দেশটির গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা তখন সুতার ওপর ঝুলছে।

যুক্তরাষ্ট্রের খাতায় সুদানের নাম তখনো সন্ত্রাসবাদে রাষ্ট্রীয় মদত দেয় এমন দেশগুলোর তালিকায়। কিন্তু যদি সুদান ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে এই তালিকা থেকে সুদানের নাম বাদ দেয়া হবে। এর ফলে সুদানের জন্য অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার অনেক পথ খুলে যাবে।

সুদানের এই কাহিনী অনেক জটিল, এর পেছনে আছে ৩০ বছরের দীর্ঘ ইতিহাস। সুদানে যখন ইসলামপন্থী সরকার ক্ষমতায় এলো, তখন থেকে।

১৯৮৯ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশির। ক্ষমতায় এসেই তিনি খার্তুমকে পরিণত হরেন বিশ্বের চরমপন্থী মতাদর্শের একটি কেন্দ্রে।

আল-কায়েদা এবং অন্যান্য চরমপন্থী গোষ্ঠী সুদানে গিয়ে ঘাঁটি গাড়ে। তারা যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, মিশর, ইথিওপিয়া, উগান্ডা, কেনিয়া এবং অন্যান্য জায়গায় হামলা চালায়।

তারপর ১৯৯৩ সালে যখন নিউ ইয়র্কে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে প্রথম সন্ত্রাসবাদী হামলা চলে, তারপর যুক্তরাষ্ট্র সুদানকে সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় মদতদাতা বলে চিহ্ণিত করে।

সিআইএ-র সহযোগিতা
সুদানের বিরুদ্ধে জারি হয় আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা। প্রতিবেশী দেশগুলো সুদানের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর প্রতি সমর্থন জানায়। এর ফলে চাপ তৈরি হয় সুদানের ওপর। তখন তারা বাধ্য হয়ে তিন বছর পর ওসামা বিন লাদেন এবং অন্যান্য জিহাদিদের বহিস্কার করে।

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার পর সুদানের নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সিআইএ-র কাছে খুবই মূল্যবান হয়ে উঠে, তাদের মধ্যে সহযোগিতা শুরু হয়। এই সহযোগিতার বিনিময়ে সুদানের নাম সন্ত্রাসবাদে মদত যোগানো দেশের তালিকা থেকে বাদ পড়ার কথা।

কিন্তু মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা তখনো নানা কারণে খার্তুমের ওপর ক্ষিপ্ত। এর একটা কারণ তখনো সুদান সরকার দার্ফুরে যে যুদ্ধ চালাচ্ছে সেটি। সেখানে ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আসছিল। কাজেই সুদানের নাম এই তালিকায় থেকেই গেলো।

ওমর আল-বশিরের সরকার তখনো তলে তলে অনেক কিছু করছে। তারা ইরান এবং হামাসের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। ইসরাইলের যুদ্ধ বিমান অন্তত দু'বার সুদানের লোহিত সাগর উপকূলে গাড়ি বহরের ওপর হামলা করেছিল। এসব গাড়ি বহরে করে নাকি হামাসের জন্য অস্ত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। ২০১৬ সালে সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের চাপে ওমর আল-বশির বাধ্য হলেন ইরানের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ ঘটাতে।

কিন্তু সুদানে গত বছরের গণতান্ত্রিক বিপ্লবের পরও যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান বদলাতে দেরি করছিল। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের কর্মকর্তারা চাপ প্রয়োগের জন্য তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়গুলো বহাল রাখতে চাইছিলেন। তারা একই সঙ্গে মনে করছিলেন, নতুন গণতান্ত্রিক শাসন বেশিদিন টিকবে না।

সিনেটররা আটকে দিলেন
কিন্তু সুদানের ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখলে সেটাতে বরং উল্টো ফল হতে পারে। কারণ এই নিষেধাজ্ঞার কারণেই বরং দেশটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে। যতদিন সুদানের নাম কালো তালিকায় থাকবে, ততদিন দেশটির বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে। এর ফলে সুদান অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে থাকবে।

সুদানের বৈধ ব্যবসা-বাণিজ্যের হাত-পাও যেন এই নিষেধাজ্ঞার কারণে বাঁধা পড়ে আছে। বিদেশি বিনিয়োগ আটকে আছে। সুদানের ৭,০২০ কোটি ডলারের যে বিপুল ঋণের বোঝা, যেটি দিনে দিনে আরো বাড়ছে, সেটা থেকে উদ্ধার করতে আইএমএফ এবং বিশ্ব ব্যাংকেরও কিছু করার নেই।

সুদানে ক্ষুধার সমস্যাও আঁতকে উঠার মতো। জাতিসংঘের হিসেবে দেশটির ৯৬ লাখ মানুষ মারাত্মক খাদ্য নিরাপত্তা সংকটে আছে। এরপর কোভিড-১৯ মহামারির কারণে সবকিছু বন্ধ হয়ে গেল। সুদানে বন্যা হলো। পরিস্থিতি যেন আরো খারাপের দিকে মোড় নিল।

এরকম একটি সংকট কেবল খাদ্য বিতরণ করে মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দরকার ব্যাপক আকারে অর্থনৈতিক সহায়তা।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সুদানের নাম সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রের তালিকা থেকে বাদ দেয়ার জন্য একটা সমঝোতার চেষ্টা চলছিল মার্কিন কংগ্রেসে। এই প্রচেষ্টাটি আটকে ছিল পূর্ব আফ্রিকা এবং ইয়েমেনে আল-কায়েদার হামলার শিকার হওয়া মানুষদের পরিবারের আপত্তির কারণে। তারা ক্ষতিপূরণের দাবি জানাচ্ছিলেন।

সুদান ৩৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে রাজী হলো। কিন্তু সেপ্টেম্বরে দুজন ডেমোক্রেটিক সিনেটর, চাক শুমার এবং বব মেনেনডেজ এই উদ্যোগ আটকে দিলেন। কারণ তারা চাইছিলেন, নাইন-ইলেভেনের ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলো যাতে মামলা করতে পারে, সেরকম একটা সুযোগ খোলা রাখা।

তখন ট্রাম্প প্রশাসন সুদানকে এখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একটি প্রস্তাব দিল। অগাস্টের শেষে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও খার্তুম সফর করলেন। তিনি সুদানের বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী আবদাল্লা হামদককে একটি প্রস্তাব দিলেন, সুদান যদি ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়, তখন কংগ্রেসে এই সমঝোতার পথে যেসব বাধা, সেগুলো অপসারণের চেষ্টা করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

গত মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সুদান আরব লীগের সদস্য। যদি তারাও একই সিদ্ধান্ত নেয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর তারা হবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়া ৪র্থ আরব রাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের আগে যদি এটা ঘটে, তা হবে ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য এক বিরাট অর্জন। ট্রাম্প প্রশাসন আরবদের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। অন্যদিকে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়া হলে সেটি হবে সুদানের জন্য এক বিরাট এবং গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

জেনারেলদের জন্য ভালো চুক্তি
ইসরায়েলের সঙ্গে এরকম সমঝোতার ঘোরতর বিরোধী হচ্ছে ইসলামপন্থীরা। কিন্তু তারা এখন ক্ষমতার বাইরে। কিন্তু শুধু ইসলামপন্থীদের কাছে নয়, সুদানের রাজনীতিতে সবপক্ষের কাছেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের বিষয়টি বেশ বিতর্কিত। বেসামরিক রাজনৈতিক জোটে অন্তর্ভুক্ত অনেক দলই মনে করে, যেকোন কিছুর আগে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে শান্তি চুক্তি হতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী হামদক জানেন যে, যদি তিনি ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত নেন, তার বেসামরিক জোটে ফাটল ধরবে।

সফররত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তিনি বললেন, নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নতুন গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। এই নির্বাচন হওয়ার কথা তিন বছরের মধ্যে।

যদিও হামদক এবং তার বেসামরিক সরকারই দেশ চালাচ্ছেন, সুদানের প্রকৃত ক্ষমতা এখনো আসলে জেনারেলদের হাতেই।

সুদানে যে 'ট্রানজিশনাল কাউন্সিল' বা অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদ আছে, তার প্রধান হচ্ছেন লে. জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান। তার ডেপুটি হচ্ছেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ হামদান ডাগুলো, যিনি মানুষের কাছে হেমেটি নামে পরিচিত। তাদের দুজনের অধীনেই সুদানের সেনাবাহিনী। সরকারের আর্থিক নিয়ন্ত্রণও আসলে তাদের হাতে। এই অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের পেছনে আছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মিসরের সমর্থন।

ইসরায়েলের সঙ্গে যেসব কথাবার্তা চলছে, সেগুলো কিন্তু মূলত এই জেনারেলদের সঙ্গেই হচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে জেনারেল বুরহান ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি এই কাজটা করেছেন সুদানের প্রধানমন্ত্রী হামদককে না জানিয়েই। এই দুজনের মধ্যে আবার শীগগীরই দেখা হওয়ার কথা।

জেনারেল বুরহান এবং জেনারেল হেমেটি যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরাইলের সঙ্গে সমঝোতার উদ্যোগকে তাদের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখছেন। এই জেনারেলরা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আকাঙ্খা পোষণ করেন, কিন্তু তারা সেটা চান গণতন্ত্রের ঝামেলায় না গিয়ে। যদি ইসরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারেন, তারা মনে করছেন, এটি সম্ভব।

আর এজন্যেই সুদানের গণতন্ত্রের দাবিতে আন্দোলনকারীরা দাবি তুলেছেন, এরকম যে কোন সমঝোতা সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

গত বছর যখন প্রবল গণঅভ্যুত্থানের মুখে ওমর আল-বশির ক্ষমতাচ্যূত হন, তখন সামনে এসে দায়িত্ব নেন জেনারেল বুরহান এবং জেনারেল হেমেটি। দু'মাস পর তাদের বাহিনী প্রায় একশো বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করে।

এটি তখন ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি করেছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় এই দুই জেনারেল একটি বেসামরিক মন্ত্রিপরিষদের সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগিতে রাজী হন।

'পৃথক ইস্যু'
মোদ্দা কথা হচ্ছে, সুদানের জেনারেলরা এই বেসামরিক প্রশাসনকে সহ্য করছে কেবল এই কারণে যে, তাদের একটা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দরকার। অপরদিকে এই জেনারেলরা যে নৃশংসতা এবং নীতিহীন আচরণ দেখিয়েছেন, সেজন্য সুদানের সাধারণ মানুষ তাদের ক্ষমা করেনি।

তবে সুদানের আগের প্রজন্মের মানুষের মনে আছে 'অপারেশেন মোজেস' নামের এক অভিযানের কথা। ১৯৮৪ সালে সুদানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জাফর নিমেরি এবং ইসরায়েলের মধ্যে এক গোপন চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির অধীনে সুদানে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেয়া ইথিওপিয়ান ইহুদীদের বিমানে করে তুলে নিয়ে যেতে পেরেছিল ইসরায়েল। এরপর অভিযোগ উঠেছিল, জাফর নিমেরি আসলে ইসরায়েলি গুপ্ত সংস্থা মোসাদের কাছ থেকে লাখ লাখ ডলার ঘুষ নিয়ে নিজের পকেটে ভরেছেন।

সুদানে ওমর আল-বশিরের আমলে আমলা এবং ব্যবসায়ীদের যে আঁতাত গড়ে উঠেছিল, তারাই বিরাট বিরাট ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করে। এসব ব্যবসায়িক আঁতাত দিনে দিনে আরো জোরালো হচ্ছে।

সুদানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখন অর্থ ফুরিয়ে যাওয়ায় কর্মীদের বেতন দিতে পারে না, তখন তারা এই জেনারেলদের কাছেই হাত পাতে। যদি এখন এই আমলা-ব্যবসায়ী আঁতাতকে আরো আশকারা দেয়া হয়, সুদানে এই জনগণের সম্পদ লুঠ করা দুর্নীতিতন্ত্রই বহাল থাকবে।

তবে আরেকটি আরব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ইসরায়েলিদের জন্য নিঃসন্দেহে এক বড় পুরস্কার। কিন্তু যে তরুণ ইসরাইলি এবং মার্কিনীরা ১৫ বছর আগে দার্ফুরে সুদানের নৃশংসতার প্রতিবাদ করেছিল, তাদের কাছে নয়। যে জেনারেলরা এসব মিলিশিয়া বাহিনীর নেতৃত্বে ছিল, সেই নৃশংসতার জন্য দায়ী, তাদেরকে বৈধতা দেয়াকে এরা একটি ভুল নৈতিক পদক্ষেপ বলেই মনে করে।

তবে হামদকের অবস্থান বেশ যৌক্তিক। সুদানের নাম সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রের তালিকা থেকে বাদ দেয়া এবং ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়া - এই দুটি ইস্যু একেবারেই আলাদা।

তিনি বলছেন, সুদানকে এখনই সন্ত্রাসবাদী দেশের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। কারণ সুদান তার দেশের মাটি থেকে সন্ত্রাসবাদীদের অপসারণ করেছে। কারণ সুদানের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হবে।

আর ইসরায়েল যদি একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক আরব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পায়, সেটাই হবে ইসরায়েলের জন্য সত্যিকারের পুরস্কার।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার
শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
সর্বশেষ খবর
অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ
অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়
বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত
আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা
গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ
পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা
বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ
মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান
বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে