শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

উইঘুর মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের ওপর গণহত্যা কায়েম করতে চাইছে চীন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উইঘুর মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের ওপর গণহত্যা কায়েম করতে চাইছে চীন

উইঘুর সম্প্রদায়ের মুসলিমদের মস্তিষ্কটাই বিকল করে দিতে চাইছে কমিউনিস্ট শাসিত চীন। পাকিস্তানি কায়দায় জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর বুদ্ধিজীবীরা এখন চীনা আক্রমণের মূল লক্ষ্য। তাই জিনজিয়াং থেকে প্রায়শই রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হচ্ছেন বুদ্ধিজীবীরা। বিনা বিচারে ভরা হচ্ছে জেলে। তারপর বিচারের নামে প্রহসনে বাড়ছে বন্দিদশা। 

সাধারণ মানুষের মতোই উইঘুর বুদ্ধিজীবীরাও হারিয়ে যাচ্ছেন মূল স্রোত থেকে। যেমন চলচ্চিত্র পরিচালক হারসান হাসান বা অধ্যাপক তাসপোলাত তাইপ। প্রথম জনের ২০ মাসেরও বেশি জেল খাটার পর ৫ সেপ্টেম্বর ১৫ বছর কারাদণ্ড ঘোষিত হলো। আর দ্বিতীয় জন ২০১৭ সাল থেকেই রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ। বিচ্ছিন্নতাবাদী তকমা সেঁটে দিয়ে বিচারের নামে প্রহসন চালাচ্ছে চীন। বেঘোরে মরছেন উইঘুররা। মানবাধিকার লুণ্ঠিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

প্রথমে আসা যাক হারসান হাসানের প্রসঙ্গে। উইঘুরদের দুর্দশার বড় উদাহরণ এই বছর পঞ্চাশের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের ওপর রাষ্ট্রীয় অত্যাচার। মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসানো হয়েছে। ভাষাতত্ত্ব বিষয় নিয়ে পড়াশুনো করলেও হাসানের জগত ছিল অভিনয়। বাচিক শিল্পী হিসাবে যেমন তার খ্যাতি ছিল, তেমনি ছোট ছোট চলচ্চিত্র পরিচালনাতেও ছিলেন সমান পারদর্শী। তার নিজেরই ছিল চলচ্চিত্র নির্মাণ সংস্থা। ২০১৮ সালের অক্টোবরে চীনের একাধিক সেমিনারেও তিনি অংশ নিয়েছিলেন।

চীনা ফিল্ম অ্যাসোসিয়েশন এবং চীনা ফেডারেশন অফ লিটারারি অ্যান্ড আর্ট সার্কেলসের আয়োজিত প্রশিক্ষণ শিবিরে অংশও নিয়েছেন তিনি। উইঘুর বুদ্ধিজীবী হিসাবে সমাজে তার জনপ্রিয়তা ছিল ঈর্ষন্বীয়। কিন্তু এহেন হাসানকেই ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে চীন সরকার আটক করে। কৌতুক অভিনেতা হিসাবে জনপ্রিয় শিল্পীর গায়ে চাপানো হয় বিচ্ছিন্নতাবাদী তকমা। তার পরিবারকেও আতঙ্কিত করে তোলা হয়। হাসানকে রাখা হয় জরুরি কক্ষে। বন্দিদশার আগে বেশ শক্তপোক্ত ছিলেন হাসান। কিন্তু জেলে ঢুকতেই ভেঙে পড়ে তার চেহারা। 

২০ মাস একরকম বিনা বিচারেই জেলে কাটানোর পর ৪ সেপ্টেম্বর ঘোষিত হাসানের সাজা বিচ্ছিন্নতাবাদী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাকে খাটতে হবে ১৫ বছরের জেল। একই সঙ্গে তাকে ফাঁসানো হয়েছে দুর্নীতির অভিযোগেও। তিনি নাকি প্রশিক্ষণ দেবার নামে চীনাদের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন! আসলে সবই মিথ্যা ও সাজানো মামলা। জিনজিয়াং প্রশাসন এভাবেই তো উইঘুরদের ওপর নির্যাতন চালায়! বিনা বিচারে হাজারো বন্দিদের মধ্যে হাসান একটি উদাহরণ মাত্র।

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি উইঘুরদের স্বাভাবিক জীবনধারায় বাঁচতে দিতে নারাজ। তাই তাদের হাজার হাজার মানুষকে মগজ ধোলাইয়ের নামে ভরা হয়েছে তথাকথিত প্রশিক্ষণ শিবিরে। সেখানে নারীদের গায়ের জোরে বন্ধ্যাত্বকরণ চলছে। পুরুষদের খাটানো হচ্ছে বেগার। কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ইসলাম ধর্ম পালনের সমস্ত অধিকার। উইঘুরদের নীচুতলার মানুষদের থেকে শুরু করে হাসানের মতো শিল্পী-বুদ্ধিজীবীরাও নিস্তার পাচ্ছে না চীনের অমানবিক অত্যাচার থেকে।

অথচ জাতিসংঘের সাধারণ সভায় চীনা কমিউনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যান শি জিনপিং নিজেই মতাদর্শগত বিরোধে সহমতের কথা বলে এলেন। বিশ্বনেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'আদর্শগত বিরোধের ঊর্ধ্বে উঠতে হবে সকলকে।' তার নিজের দেশেই চলছে উইঘুরদের মুসলিম ধর্ম থেকে বলপূর্বক কমিউনিস্ট মন্ত্রে দীক্ষিত করার সামরিক প্রচেষ্টা। গায়ের জোরে উইঘুরদের ইসলাম ধর্ম বা নিজেদের সংস্কৃতি ত্যাগ করে কমিউনিস্টদের শিক্ষায় এবং শি-র আদর্শে দীক্ষিত করে তোলার মরিয়া চেষ্টা চলছে চীনে। 

শি নিজেই বলেন, 'আমাদের উচিত রাষ্ট্রের স্বাধীন উন্নয়নের আদর্শ ও পথকে শ্রদ্ধা করা। প্রাকৃতিক ভাবেও গোটা দুনিয়া বহুত্ববাদে বিশ্বাসী। মানবসভ্যতার উন্নয়নে বিভিন্ন ধারার পথকে আমাদের মান্যতা দিতে হবে। আর তাহলেই মানবসভ্যতা আরও রঙিন, আরও সুন্দর হয়ে উঠবে।' শি নিজেই আদর্শগত মতভেদের কথা বললেও তাঁর নিজের দেশেই উইঘুররা নিজেদের ব্যক্তি জীবনেও বন্দি হয়ে রয়েছেন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের হাতে।

উইঘুরদের ঘোরতর আপত্তি শি-র বক্তব্যে। তাদের মতে, চীনে মোটেই বহুত্ববোধকে সম্মান জানানো হয়না। নিজেদের ধর্মই পালন করতে পারছেন না উইঘুররা। মানুষকে বন্দুকের নলের সামনে বাধ্য করা হচ্ছে চীনা জয়গানে। ন্যূনতম মৌলিক অধিকারটুকুও পাচ্ছেন না উইঘুররা। 

তাদের ওপর সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মতো আচরণ করছে চীন। বিনা বিচারে ভরা হচ্ছে জেলে। তাদের সাফ কথা, চীন মোটেই সভ্য দেশ নয়। চীন সভ্য দেশ হলে হাজার হাজার উইঘুরের মগজ ধোলাইয়ের নামে বন্দি করে রাখা হতো না। হাসানের মতো শিল্পীদের বিনা বিচারে বা বিচারের নামে প্রহসনের মাধ্যমে ভরা হতো না জেলে।  চীনের এই বর্বর আচরণে গোটা দুনিয়া নীরব দর্শকের মতো ভূমিকা নিতে পারেনা বলেও উইঘুর দুর্দশার প্রচারকরা মনে করেন। তাদের দাবি, অবিলম্বে চীনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি নিয়ে সরব হোক বিশ্ব জনমত। 

হাসানের তবু খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু তিন বছর ধরে নিখোঁজ তাসপোলাত তাইপ। জিনজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তাইপ ২০১৭ সাল থেকে নিখোঁজ। একজন বিশিষ্ট অধ্যাপক বেমালুম হারিয়ে গেলেন, অথচ চীন সরকার নীরব। উইঘুরদের বিশ্বাস, বিচারের নামে প্রহসনের শেষে তাইপকেও হত্যা করেছে চীন। লাশ গুম করেও দেওয়া হয়েছে। 

জিনজিয়াংয়ে এধরনের ঘটনা অবশ্য নতুন কিছু নয়। গেলেই রয়েছে গুপ্ত হত্যা আর লাশ গুম। উইঘুর সম্প্রদায়ের মুসলিম তাইপের নিখোঁজ হওয়া নিয়ে চীন সরকার কিছু বলছেনা। কিন্তু তাইপের বন্ধুরা বুঝে গিয়েছেন, আর পাঁচজন উইঘুরের মতোই চরম নির্যাতনের শিকার হয়েও তাকে চলে যেতে হয়েছে না ফেরার দেশে।  কারণ উইঘুর বুদ্ধিজীবীদের ওপর চীনের রাগ সবচেয়ে বেশি।  

ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা বিবিসিকে চীন বিষয়ক গবেষক মাইকেল কাস্টার বলেছেন, 'সাংস্কৃতিক গণহত্যার শিকার অধ্যাপক তাইপ। তবে তিনি একা নন, চীনে উইঘুর মুসলিমদের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা কমিউনিস্টদের প্রধান লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযানে লিপ্ত চীনা প্রশাসন।'

উল্লেখ্য, মাইকেল কাস্টার তার ‘দ্য পিপলস রিপাবলিক অব দ্য ডিসঅ্যাপিয়ার্ড’ বইটির জন্য বিশেষ খ্যাতি লাভ করেন।  তাইপের সমসাময়িক অধ্যাপকদের বিশ্বাস, বেঁচে থাকলেও তার আর বেশি দিন আয়ু নেই। শিগগিরই হত্যা করা হবে ভূগোলের প্রথিতযশা অধ্যাপককে। 

অথচ তাইপ ছিলেন চীনেরই রাষ্ট্রায়ত্ত জিন জিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কৃতী অধ্যাপক। নিখোঁজ হওয়ার আগেও তিনি ব্যস্ত ছিলেন নিজের অধ্যাপনায়। জাপানে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করেন তিনি। আন্তর্জাতিক স্তরেও ভূগোলের ওপর তার পাণ্ডিত্য খ্যাতি এনে দেয়। ফ্রান্স তাকে সম্মান জানায়। তিনি নিজে ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ২০১০ সালে জিনজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতিও হয়েছিলেন তাইপ। 

তাইপের বন্ধুরা জানিয়েছেন, ২০১৭ সালে ইউরোপ যাওয়ার সময় বেইজিং বিমানবন্দরে তার বিদেশ যাত্রার অনুমতি বাতিল করা হয়। তিনি ফিরে যেতে চান জিনজিয়াং প্রদেশের রাজধানী উরুমকিতে। কিন্তু তাকে যেতে দেওয়া হয়নি সেখানেও। তারপর থেকে কোনও খোঁজ নেই তাইপের। তার বিরুদ্ধে আগে কোনও মামলা ছিলোনা বলে পারিবারিক সূত্রে জানা যায়। এমনকি, বেইজিং বিমানবন্দর থেকে অধ্যাপক তাইপ কোথায় গেলেন সেই রহস্যও আজও অজানা। তবে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও বিচ্ছিন্নতাবাদের অভিযোগ এনে আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধবদের জেরা করা চলছে এখনও। 

অধ্যাপক তাইপ একা নন, আন্তর্জাতিক ওয়াচডগদের হিসাবে লক্ষাধিক উইঘুর এখন চীনে বন্দিদশায় রয়েছেন। গণহত্যা চলছে সেখানে। কেড়ে নেওয়া হচ্ছে যাবতীয় মানবিক অধিকার। মুসলিমদের ধর্মচর্চা সবচেয়ে বড় অপরাধ কমিউনিস্ট চীনে। 'পুনঃশিক্ষা'র নামে বন্দি করে উইঘুরদের কমিউনিজম শেখানো হচ্ছে। প্রতিবাদ করলেই কার্যকর হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড। 

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল চীনকে অবিলম্বে উইঘুরদের ওপর অত্যাচার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু নয়া সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হিসাবে পরিচিত চীন আন্তর্জাতিক জনমতকেও সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে উইঘুরদের ওপর অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাঁদের বাধ্য করা হচ্ছে ক্রীতদাসের মতো আচরণ করতে। 

অর্থাৎ নামমাত্র পারিশ্রমিকে উইঘুরদের বাধ্য করা হচ্ছে কারখানায় কাজ করতে। বুদ্ধিজীবীরা কোনও কথা বললেই তাদের লাশ পর্যন্ত গুম হয়ে যাচ্ছে। জেলে পচছেন হাজার হাজার উইঘুর। আর জেলে না গিয়েও বন্দিশালায় নিজেদের সংস্কৃতি ভোলার পাঠ নিচ্ছেন বাকিরা। সন্তানধারণের স্বাধীনতা টুকুও হারিয়েছেন উইঘুর মানুষরা। তাদের পোশাক নির্বাচনের স্বাধীনতা টুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। 

পাকিস্তান যেমন বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে দেশের মস্তিষ্কটাকেই ভোঁতা করে দিতে চেয়েছিল, চীনও তেমনি রাজত্ব কায়েম করেছে জিনজিয়াঙে। তাইপ বা হাসানদের ঘটনা উদাহরণ মাত্র। বাস্তব পরিস্থিতি আরও নির্মম। কঠোর। এবং নিষ্ঠুরও।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
এক বছরে জাপানে চালের দাম বেড়েছে ৯১ শতাংশ
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩ ডেঙ্গু রোগী
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা
অব্যাহতি পেলেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা