শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৬, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

চিত্রাল, গিলগিট ও কাশ্মীরের বিকৃত ইতিহাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চিত্রাল, গিলগিট ও কাশ্মীরের বিকৃত ইতিহাস

কাশ্মীর নিয়ে আজও রয়েছে অনেক ভ্রান্ত ধারণা। সেই ভুল ধারণার মূল কারণ ইতিহাসের বিকৃতি। ভারতভাগের আগে থেকেই তৈরি হয়েছিল অবিশ্বাসের বাতাবরণ। ব্রিটিশরা যাওয়ার আগে থেকেই শুরু হয় বিভ্রান্তি। সেই বিভ্রান্তির মূল্য দিতে হচ্ছে ভারতকে। দ্বিজাতিতত্ত্বে ভর করে কাশ্মীর সমস্যার সূত্রপাত ব্রিটিশ যুগেই। সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিতে কাশ্মীরকে দেখতে গিয়ে সমস্যা তৈরি হয়।

উপত্যকার আজকের পরিণতির সূত্রপাতও সেই সময়ই তৈরি হয়। দেশভাগ নিয়ে ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামীরা কেন এত হুটোপুটি করেছিলেন, সেটা নিয়েও অনেকের মনে সংশয় রয়েছে। দেশভাগ নিয়ে আরো চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। অনেক প্রশ্নের জবাব আজও রহস্যজনক রয়ে গেছে।

ভারত কেন নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স পেল না? ১৯৪৬ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে তো কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল? বেলুচিস্তানের ৮০ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত কালাত। পাকিস্তানের বর্তমান মানচিত্রের ৪০ শতাংশ এলাকাই কালাতের মধ্যে পড়ে। কী করে পাকিস্তান ১৯৪৮-এর এপ্রিলে দখল করল? গিলগিটকাণ্ডও ভারতের বিরুদ্ধে একটা বড় ষড়যন্ত্র। বালতিস্তান, হুঞ্জা, নগর, পুনিয়াল, ইয়াশিন, ইস্কোমান ও চিত্রাল ভারতেরই দখলে থাকা উচিত ছিল। ভারতীয়রাও অনেকেই এ জায়গাগুলো সম্পর্কে অপরিচিত। কিন্তু এই জায়গাগুলোর গুরুত্ব অনেক।

বালতিস্তান, সাকহাম উপত্যকা, আকসাই চীন ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (পিওকে) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে দেখানো হলেও জম্মু ও কাশ্মীরের মানচিত্রে চিত্রালের কোনো উল্লেখ নেই। কিন্তু চিত্রাল কাশ্মীরের অধীনেই ছিল। অথচ চিত্রালকে পাকিস্তানের অঙ্গ হিসেবে দেখানো হলেও কেউ আপত্তি করেনি। কেন প্রতিবাদ করা হয়নি চিত্রাল নিয়ে? ১৮৭০ সালে অ্যাংলো-আফগান যুদ্ধকালে ব্রিটিশরা আফগানিস্তানকে পরাস্ত করার বিষয়ে যথেষ্ট চিন্তায় ছিল। আফগানিস্তান চিত্রালের মেহতারকে হুমকিবার্তা পাঠায়।

বলা হয়, ব্রিটিশবিরোধী যুদ্ধে আফগান পক্ষ না নিলে চিত্রাল আক্রমণ করা হবে। তখন ব্রিটিশদের পরামর্শে মহারাজা চিত্রালের সঙ্গে সন্ধি করেন। কাশ্মীরের মহারাজার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতেই ১৮৭৮ থেকে চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ। এই চুক্তি মতেই চিত্রালের মেহতার কাশ্মীরের মহারাজার নির্দেশ মানতে বাধ্য। মহারাজার শত্রুকে নিজের শত্রু বলে মানতেও বাধ্য ছিলেন তিনি। তাকে বার্ষিক নজরানাও দিতে হতো কাশ্মীরের মহারাজাকে। আবার বিনিময়ে কাশ্মীর থেকে ভর্তুকিও পেত চিত্রাল।

১৯৩৯-এ চিত্রালের মেহতার কাশ্মীর দরবারে ১৮৭৮-এর চুক্তি মতে সরাসরি আলোচনার বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। সেই চুক্তিতে ব্রিটিশদের কোনো উল্লেখই ছিল না। অর্থাৎ কাশ্মীর নিয়ে ব্রিটিশদের কোনো ভূমিকাই ছিল না। ১৯৩৫ সালে গিলগিট ওয়াজারাত অবশ্য ইংরেজশাসিত ভারত সরকারের হস্তগত হয়। এই সময়ই কাশ্মীরের সঙ্গে চিত্রালের চুক্তির বিষয়টি নতুন করে সামনে আসে। কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের কারণে ফের ধামাচাপা পড়ে যায় চিত্রালের বিষয়টি। দু-দুটি বিশ্বযুদ্ধ চিত্রালের সঙ্গে কাশ্মীরের সম্পর্ক নিয়ে কাউকে ভাবার অবসরই দেয়নি। ফলে অমীমাংসিতই থেকে যায় বিষয়টি। এরই মধ্যে ১৯৪৭-এ ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতা এবং দেশভাগ। ব্রিটিশরা কিন্তু কখনোই কাশ্মীর বা চিত্রাল শাসন করতে পারেনি।

তাই সাতচল্লিশের অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহেই কাশ্মীর আক্রমণের পেছনে ব্রিটিশ পৃষ্ঠপোষকতার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মহারাজার বাহিনী ব্রিটিশ সামরিক অফিসার মেজর উইলিয়াম আলেকজেন্ডার সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গিলগিট দখল করে সেখানে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করেন। একইভাবে বালতিস্তানও পাকিস্তানের অঙ্গ হয়ে ওঠে। চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ হলেও তা নিয়ে ভারত কখনো মাথাব্যথা দেখায়নি। উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ বালুচিস্তান ছাড়াও পাকিস্তানের বহু এলাকাই ভারতের হাতছাড়া হোক এটা ব্রিটিশরা চেয়েছিল। রহস্যজনক ভারতের ভূমিকা।

দেশভাগের ৭০ বছর পার হয়ে গেলেও পাকিস্তানের দখলদারি নিয়ে এতকাল কোনো উচ্চবাচ্য করতে শোানা যায়নি। ভারতীয় রাজনীতিবিদরা কি মনে করেন, দেশভাগ সত্যি জরুরি ছিল? সাম্প্রদায়িকতাই দেশভাগকে বাধ্য করেছিল অনেকেরই এটাই বিশ্বাস। কিন্তু সেই ধারণা বদলের সময় এসেছে। গিলগিটের ঘটনা উদাহরণ মাত্র। পেছনে আরো রহস্য রয়েছে।

১৯৩৫ সালের ব্রিটিশ-ভারত গভর্নমেন্ট গিলগিট দখল করতে চেয়েছিল। কিন্তু করেনি। বলা ভালো করতে পারেনি। কারণ গিলগিট ছিল কাশ্মীরের মহারাজার অধীনে। তাই আইনবলেই ব্রিটিশরা সেটা করতে পারেনি। ১৯৩৫ সালের এই আইনবলেই প্রমাণিত হয়, গিলগিট কাশ্মীরের মহারাজার অধীনেই ছিল। তাই ব্রিটিশরা সেখানে নাক গলাতে পারেনি। নইলে এই আইন দিয়েই ব্রিটিশরা গিলগিট দখল করতে পারত। পারত হুঞ্জা, নগর, কো-গিজার, ইয়াশিন ও ইস্কোমানকে অবিভক্ত ভারতের মানচিত্রে যুক্ত করতে। পুনিয়ালও কাশ্মীরের দরবারে অংশ নিয়ে মহারাজার জায়গির গ্রহণ করে। কিন্তু অন্যায়ভাবে ব্রিটিশরা কাশ্মীরের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে আঘাত করে। অথচ কাশ্মীরের জনগণনার রিপোর্টে আটটি প্রাদেশিক রাজ্যের কথাই উল্লেখ রয়েছে।

ব্রিটিশ ভারতের ১৯৩৫-এর আইন মতে কি চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত নয়? চিত্রাল কাশ্মীরের অধীনেই ছিল। ১৯১৪ সালের চুক্তিতেই তার উল্লেখ রয়েছে। আইচিসন চুক্তির ১১ খণ্ডের ৪২৮ পৃষ্ঠায় এ বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। চুক্তিপত্রটি প্রত্যয়ন করেছিলেন চিত্রালের সহকারী পলিটিক্যাল এজেন্ট। ভারতীয় অঙ্গরাজ্যের সংজ্ঞা অনুযায়ীই চিত্রালকে কাশ্মীরের অঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত ছিল। কিন্তু বিষয়টিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার জন্য ব্রিটিশরাই সেই আইনের সংশোধন করে।

নতুন সংশোধনীতে বলা হয়, সরাসরি শাসকের অধীন নয় এমন রাজ্যগুলোকে ভারত সরকার চাইলেই নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। অর্থাৎ কাশ্মীরের অধীন এলাকা দখলের ফন্দি ভালোই করেছিল ব্রিটিশরা। মহারাজার অধীন এলাকাগুলোকে তার হাত থেকে কেড়ে নিতেই ব্রিটিশদের এই চাতুরীর আশ্রয় নিতে হয়। চরম বিশ্বাসঘাতকতা! ১৯৫৩ সালের মাঝামাঝি সিন্ধুর পানি নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। সেই সময় পাকিস্তানের দাখিল করা মানচিত্রে সাবেক গিলগিটকে পাকিস্তানের অঙ্গ হিসেবেই দেখানো হয়। সেই সময় ১৯৫৩ সালের ২১ মার্চ সেচ ও বিদ্যুত্ মন্ত্রক থেকে রাজ্য মন্ত্রকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল গিলগিটের তত্কালীন অবস্থানের কথা। ৩০ জুন জন্মু ও কাশ্মীরের মুখ্য সচিবের কাছ থেকে গিলগিট সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়। মুখ্য সচিব বিশ্বনাথন ২৯ জুলাই ভারত সরকারের যুগ্ম সচিবকে তার নোটস পাঠান। সেই নোটে গিলগিট এজেন্সির এলাকা সম্পর্কে চারটি জায়গার উল্লেখ করা হয়েছে-(১) গিলগিটের তহসিল ও আস্টরের নিয়াবত নিয়ে গিলগিট ওয়াজারাত। (২) হুঞ্জা ও নগর প্রদেশ। (৩) রিপাবলিক অব চিলা এবং (৪) পুনিয়াল, ইয়াশিন, কো-গিজার, ইস্কোমানের গভর্নরশিপ।

১৮৮০ থেকে ব্রিটিশরা মহারাজার শাসনাধীন কাশ্মীরকে উত্ত্যক্ত করার নানা ফন্দিফিকির করতে থাকে। কাশ্মীরের মহারাজার প্রতি সেই শত্রুতা ভারত ছাড়ার সময়ও যায়নি। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় পুরো গিলগিটটাই পাকিস্তানের তুলে দেওয়াটাও তাদের সেই মানসিকতারই অংশ। ১৯৪৭ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত কাশ্মীর নিয়ে ভারত সরকার একাধিক নির্দেশিকা পাঠায়। সেই নির্দেশিকা বিশ্লেষণ করলেও গিলগিট নিয়ে ব্রিটিশদের পাকিস্তান দরদের পরিচয় মেলে। খোদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীরও গিলগিট-বালতিস্তান নিয়ে বহু চিঠি রয়েছে। কিন্তু সেই চিঠিগুলোতে ভারতের বহু এলাকা পাকিস্তানের দখলে চলে যাওয়ার বিষয়টি অনুচ্চারিত।

ব্রিটিশরা প্রথম থেকেই কাশ্মীরের মহারাজার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তারা চায়নি গিলগিট বা চিত্রাল তার অধীনেই থাকুক। ব্রিটিশরা চিরকালই তাই কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের পক্ষেই সওয়াল করেছে। জনমতকে উপেক্ষা করে তারা চেয়েছিল গোটা জম্মু ও কাশ্মীরই থাকুক পাক-পদতলে। তাই কাশ্মীরের অঙ্গ হলেও গিলগিট পেয়েছে পাকিস্তান।

চিত্রালও তা-ই। রহস্যজনক ভারতীয় জননেতাদের নীরবতাও। চিত্রাল বা গিলগিট নিয়ে চাপ বৃদ্ধির বদলে তারা স্বাধীনতা ও দেশভাগের জন্য কেন এত হুটোপুটি করে দেশের অঙ্গহানি ঘটালেন সেটা আজও বোধগম্য নয়। ঐতিহাসিকরাও বেশির ভাগই ব্রিটিশদের মনগড়া বক্তব্যেই প্রভাবিত। তাই গিলগিট বা চিত্রালের ঘটনা সাধারণ মানুষের অগোচরেই রয়ে গেছে আজও। সময় এসেছে সেই ইতিহাসকে সত্যের আলোকে তুলে ধরার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা
‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার
রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র
মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!
গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন
ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?
কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা
আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি
কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ
হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে খালেদ তাণ্ডব, ২৫৬ রানে থামলো নিউজিল্যান্ড ‘এ’
সিলেটে খালেদ তাণ্ডব, ২৫৬ রানে থামলো নিউজিল্যান্ড ‘এ’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে ওঠার লড়াইয়ে শেফিল্ডের সামনে শুধু সান্ডারল্যান্ড
প্রিমিয়ার লিগে ওঠার লড়াইয়ে শেফিল্ডের সামনে শুধু সান্ডারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা