শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৬, বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

চিত্রাল, গিলগিট ও কাশ্মীরের বিকৃত ইতিহাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চিত্রাল, গিলগিট ও কাশ্মীরের বিকৃত ইতিহাস

কাশ্মীর নিয়ে আজও রয়েছে অনেক ভ্রান্ত ধারণা। সেই ভুল ধারণার মূল কারণ ইতিহাসের বিকৃতি। ভারতভাগের আগে থেকেই তৈরি হয়েছিল অবিশ্বাসের বাতাবরণ। ব্রিটিশরা যাওয়ার আগে থেকেই শুরু হয় বিভ্রান্তি। সেই বিভ্রান্তির মূল্য দিতে হচ্ছে ভারতকে। দ্বিজাতিতত্ত্বে ভর করে কাশ্মীর সমস্যার সূত্রপাত ব্রিটিশ যুগেই। সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিতে কাশ্মীরকে দেখতে গিয়ে সমস্যা তৈরি হয়।

উপত্যকার আজকের পরিণতির সূত্রপাতও সেই সময়ই তৈরি হয়। দেশভাগ নিয়ে ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামীরা কেন এত হুটোপুটি করেছিলেন, সেটা নিয়েও অনেকের মনে সংশয় রয়েছে। দেশভাগ নিয়ে আরো চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। অনেক প্রশ্নের জবাব আজও রহস্যজনক রয়ে গেছে।

ভারত কেন নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স পেল না? ১৯৪৬ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে তো কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল? বেলুচিস্তানের ৮০ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত কালাত। পাকিস্তানের বর্তমান মানচিত্রের ৪০ শতাংশ এলাকাই কালাতের মধ্যে পড়ে। কী করে পাকিস্তান ১৯৪৮-এর এপ্রিলে দখল করল? গিলগিটকাণ্ডও ভারতের বিরুদ্ধে একটা বড় ষড়যন্ত্র। বালতিস্তান, হুঞ্জা, নগর, পুনিয়াল, ইয়াশিন, ইস্কোমান ও চিত্রাল ভারতেরই দখলে থাকা উচিত ছিল। ভারতীয়রাও অনেকেই এ জায়গাগুলো সম্পর্কে অপরিচিত। কিন্তু এই জায়গাগুলোর গুরুত্ব অনেক।

বালতিস্তান, সাকহাম উপত্যকা, আকসাই চীন ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (পিওকে) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে দেখানো হলেও জম্মু ও কাশ্মীরের মানচিত্রে চিত্রালের কোনো উল্লেখ নেই। কিন্তু চিত্রাল কাশ্মীরের অধীনেই ছিল। অথচ চিত্রালকে পাকিস্তানের অঙ্গ হিসেবে দেখানো হলেও কেউ আপত্তি করেনি। কেন প্রতিবাদ করা হয়নি চিত্রাল নিয়ে? ১৮৭০ সালে অ্যাংলো-আফগান যুদ্ধকালে ব্রিটিশরা আফগানিস্তানকে পরাস্ত করার বিষয়ে যথেষ্ট চিন্তায় ছিল। আফগানিস্তান চিত্রালের মেহতারকে হুমকিবার্তা পাঠায়।

বলা হয়, ব্রিটিশবিরোধী যুদ্ধে আফগান পক্ষ না নিলে চিত্রাল আক্রমণ করা হবে। তখন ব্রিটিশদের পরামর্শে মহারাজা চিত্রালের সঙ্গে সন্ধি করেন। কাশ্মীরের মহারাজার সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতেই ১৮৭৮ থেকে চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ। এই চুক্তি মতেই চিত্রালের মেহতার কাশ্মীরের মহারাজার নির্দেশ মানতে বাধ্য। মহারাজার শত্রুকে নিজের শত্রু বলে মানতেও বাধ্য ছিলেন তিনি। তাকে বার্ষিক নজরানাও দিতে হতো কাশ্মীরের মহারাজাকে। আবার বিনিময়ে কাশ্মীর থেকে ভর্তুকিও পেত চিত্রাল।

১৯৩৯-এ চিত্রালের মেহতার কাশ্মীর দরবারে ১৮৭৮-এর চুক্তি মতে সরাসরি আলোচনার বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। সেই চুক্তিতে ব্রিটিশদের কোনো উল্লেখই ছিল না। অর্থাৎ কাশ্মীর নিয়ে ব্রিটিশদের কোনো ভূমিকাই ছিল না। ১৯৩৫ সালে গিলগিট ওয়াজারাত অবশ্য ইংরেজশাসিত ভারত সরকারের হস্তগত হয়। এই সময়ই কাশ্মীরের সঙ্গে চিত্রালের চুক্তির বিষয়টি নতুন করে সামনে আসে। কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের কারণে ফের ধামাচাপা পড়ে যায় চিত্রালের বিষয়টি। দু-দুটি বিশ্বযুদ্ধ চিত্রালের সঙ্গে কাশ্মীরের সম্পর্ক নিয়ে কাউকে ভাবার অবসরই দেয়নি। ফলে অমীমাংসিতই থেকে যায় বিষয়টি। এরই মধ্যে ১৯৪৭-এ ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতা এবং দেশভাগ। ব্রিটিশরা কিন্তু কখনোই কাশ্মীর বা চিত্রাল শাসন করতে পারেনি।

তাই সাতচল্লিশের অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহেই কাশ্মীর আক্রমণের পেছনে ব্রিটিশ পৃষ্ঠপোষকতার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মহারাজার বাহিনী ব্রিটিশ সামরিক অফিসার মেজর উইলিয়াম আলেকজেন্ডার সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গিলগিট দখল করে সেখানে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করেন। একইভাবে বালতিস্তানও পাকিস্তানের অঙ্গ হয়ে ওঠে। চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ হলেও তা নিয়ে ভারত কখনো মাথাব্যথা দেখায়নি। উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ বালুচিস্তান ছাড়াও পাকিস্তানের বহু এলাকাই ভারতের হাতছাড়া হোক এটা ব্রিটিশরা চেয়েছিল। রহস্যজনক ভারতের ভূমিকা।

দেশভাগের ৭০ বছর পার হয়ে গেলেও পাকিস্তানের দখলদারি নিয়ে এতকাল কোনো উচ্চবাচ্য করতে শোানা যায়নি। ভারতীয় রাজনীতিবিদরা কি মনে করেন, দেশভাগ সত্যি জরুরি ছিল? সাম্প্রদায়িকতাই দেশভাগকে বাধ্য করেছিল অনেকেরই এটাই বিশ্বাস। কিন্তু সেই ধারণা বদলের সময় এসেছে। গিলগিটের ঘটনা উদাহরণ মাত্র। পেছনে আরো রহস্য রয়েছে।

১৯৩৫ সালের ব্রিটিশ-ভারত গভর্নমেন্ট গিলগিট দখল করতে চেয়েছিল। কিন্তু করেনি। বলা ভালো করতে পারেনি। কারণ গিলগিট ছিল কাশ্মীরের মহারাজার অধীনে। তাই আইনবলেই ব্রিটিশরা সেটা করতে পারেনি। ১৯৩৫ সালের এই আইনবলেই প্রমাণিত হয়, গিলগিট কাশ্মীরের মহারাজার অধীনেই ছিল। তাই ব্রিটিশরা সেখানে নাক গলাতে পারেনি। নইলে এই আইন দিয়েই ব্রিটিশরা গিলগিট দখল করতে পারত। পারত হুঞ্জা, নগর, কো-গিজার, ইয়াশিন ও ইস্কোমানকে অবিভক্ত ভারতের মানচিত্রে যুক্ত করতে। পুনিয়ালও কাশ্মীরের দরবারে অংশ নিয়ে মহারাজার জায়গির গ্রহণ করে। কিন্তু অন্যায়ভাবে ব্রিটিশরা কাশ্মীরের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে আঘাত করে। অথচ কাশ্মীরের জনগণনার রিপোর্টে আটটি প্রাদেশিক রাজ্যের কথাই উল্লেখ রয়েছে।

ব্রিটিশ ভারতের ১৯৩৫-এর আইন মতে কি চিত্রাল কাশ্মীরের অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত নয়? চিত্রাল কাশ্মীরের অধীনেই ছিল। ১৯১৪ সালের চুক্তিতেই তার উল্লেখ রয়েছে। আইচিসন চুক্তির ১১ খণ্ডের ৪২৮ পৃষ্ঠায় এ বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। চুক্তিপত্রটি প্রত্যয়ন করেছিলেন চিত্রালের সহকারী পলিটিক্যাল এজেন্ট। ভারতীয় অঙ্গরাজ্যের সংজ্ঞা অনুযায়ীই চিত্রালকে কাশ্মীরের অঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত ছিল। কিন্তু বিষয়টিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার জন্য ব্রিটিশরাই সেই আইনের সংশোধন করে।

নতুন সংশোধনীতে বলা হয়, সরাসরি শাসকের অধীন নয় এমন রাজ্যগুলোকে ভারত সরকার চাইলেই নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। অর্থাৎ কাশ্মীরের অধীন এলাকা দখলের ফন্দি ভালোই করেছিল ব্রিটিশরা। মহারাজার অধীন এলাকাগুলোকে তার হাত থেকে কেড়ে নিতেই ব্রিটিশদের এই চাতুরীর আশ্রয় নিতে হয়। চরম বিশ্বাসঘাতকতা! ১৯৫৩ সালের মাঝামাঝি সিন্ধুর পানি নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। সেই সময় পাকিস্তানের দাখিল করা মানচিত্রে সাবেক গিলগিটকে পাকিস্তানের অঙ্গ হিসেবেই দেখানো হয়। সেই সময় ১৯৫৩ সালের ২১ মার্চ সেচ ও বিদ্যুত্ মন্ত্রক থেকে রাজ্য মন্ত্রকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল গিলগিটের তত্কালীন অবস্থানের কথা। ৩০ জুন জন্মু ও কাশ্মীরের মুখ্য সচিবের কাছ থেকে গিলগিট সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়। মুখ্য সচিব বিশ্বনাথন ২৯ জুলাই ভারত সরকারের যুগ্ম সচিবকে তার নোটস পাঠান। সেই নোটে গিলগিট এজেন্সির এলাকা সম্পর্কে চারটি জায়গার উল্লেখ করা হয়েছে-(১) গিলগিটের তহসিল ও আস্টরের নিয়াবত নিয়ে গিলগিট ওয়াজারাত। (২) হুঞ্জা ও নগর প্রদেশ। (৩) রিপাবলিক অব চিলা এবং (৪) পুনিয়াল, ইয়াশিন, কো-গিজার, ইস্কোমানের গভর্নরশিপ।

১৮৮০ থেকে ব্রিটিশরা মহারাজার শাসনাধীন কাশ্মীরকে উত্ত্যক্ত করার নানা ফন্দিফিকির করতে থাকে। কাশ্মীরের মহারাজার প্রতি সেই শত্রুতা ভারত ছাড়ার সময়ও যায়নি। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় পুরো গিলগিটটাই পাকিস্তানের তুলে দেওয়াটাও তাদের সেই মানসিকতারই অংশ। ১৯৪৭ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত কাশ্মীর নিয়ে ভারত সরকার একাধিক নির্দেশিকা পাঠায়। সেই নির্দেশিকা বিশ্লেষণ করলেও গিলগিট নিয়ে ব্রিটিশদের পাকিস্তান দরদের পরিচয় মেলে। খোদ ভারতের প্রধানমন্ত্রীরও গিলগিট-বালতিস্তান নিয়ে বহু চিঠি রয়েছে। কিন্তু সেই চিঠিগুলোতে ভারতের বহু এলাকা পাকিস্তানের দখলে চলে যাওয়ার বিষয়টি অনুচ্চারিত।

ব্রিটিশরা প্রথম থেকেই কাশ্মীরের মহারাজার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তারা চায়নি গিলগিট বা চিত্রাল তার অধীনেই থাকুক। ব্রিটিশরা চিরকালই তাই কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের পক্ষেই সওয়াল করেছে। জনমতকে উপেক্ষা করে তারা চেয়েছিল গোটা জম্মু ও কাশ্মীরই থাকুক পাক-পদতলে। তাই কাশ্মীরের অঙ্গ হলেও গিলগিট পেয়েছে পাকিস্তান।

চিত্রালও তা-ই। রহস্যজনক ভারতীয় জননেতাদের নীরবতাও। চিত্রাল বা গিলগিট নিয়ে চাপ বৃদ্ধির বদলে তারা স্বাধীনতা ও দেশভাগের জন্য কেন এত হুটোপুটি করে দেশের অঙ্গহানি ঘটালেন সেটা আজও বোধগম্য নয়। ঐতিহাসিকরাও বেশির ভাগই ব্রিটিশদের মনগড়া বক্তব্যেই প্রভাবিত। তাই গিলগিট বা চিত্রালের ঘটনা সাধারণ মানুষের অগোচরেই রয়ে গেছে আজও। সময় এসেছে সেই ইতিহাসকে সত্যের আলোকে তুলে ধরার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো
এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ
আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ