শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে বিজ্ঞানীকে বহিষ্কারের খেসারত আজও দিচ্ছে আমেরিকা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে বিজ্ঞানীকে বহিষ্কারের খেসারত আজও দিচ্ছে আমেরিকা!

চীনের সাংহাই নগরীতে একটি পুরো যাদুঘরের ৭০ হাজার নিদর্শনের সবগুলোই শুধু একজন মানুষের জন্য নিবেদিত। তিনি হলেন ‘মানুষের বিজ্ঞানী’ চেন সুচেন।

চেনকে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র এবং মহাকাশ কর্মসূচির জনক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

যে রকেট দিয়ে চীনের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানো সম্ভব হয়েছিল, সেটি ছিল তাঁরই গবেষণার ফসল। এরপর যে ক্ষেপণাস্ত্র চীনের পারমানবিক অস্ত্র ভাণ্ডারের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়, তাও সম্ভব হয়েছে এই বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায়।

চীনে বিজ্ঞানী চেন সুচেনের মর্যাদা জাতীয় নায়কের। কিন্তু যে দেশে তিনি পড়াশোনা করেছেন এবং দশ বছরেরও বেশি সময় কাজ করেছেন সেখানে তাঁর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কোনো স্বীকৃতিই নেই। মনেই করা হয়না তাকে।

চেনের জন্ম ১৯১১ সালে। চীনের সর্বশেষ রাজতন্ত্রের তখন ভঙ্গুর দশা। তার বাবা-মা দুজনেই উচ্চশিক্ষিত ছিলেন। বাবা অনেকদিন জাপানে কাজ করের দেশে ফিরে চীনের জাতীয় শিক্ষাক্রম তৈরিতে মূল ভূমিকা রাখেন।

ছোটোবেলাতেই চেনের ক্ষুরধার মেধার নানা ইঙ্গিত প্রকাশ হতে থাকে। সাংহাইয়ের জাও টং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষায় তিনি প্রথম হন। সেই সূত্রেই যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) বৃত্তি পান, যেটি ছিল সেসময় চীনা কোনো নাগরিকের জন্য একটি বিরল প্রাপ্তি।

১৯৩৫ সালে হালকা-পাতলা পোশাকে কেতাদুরস্ত এক যুবক চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে গিয়ে নামেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ জর্জিয়ার ইতিহাসের অধ্যাপক ক্রিস জেফারসন বলেন, আমেরিকাতে এসে চেনকে সম্ভবত বর্ণবাদী আচরণের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তবে, অধ্যাপক জেফারসন বলেন, "একটি আশাবাদ এবং বিশ্বাস তখন আমেরিকাতে তৈরি হচ্ছিল যে, চীনে হয়ত মৌলিক পরিবর্তন আসছে।"

এমআইটি শেষ করে চেন ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিতে (ক্যালটেক) গেলেন সেসময়কার সবচেয়ে স্বনামধন্য অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হাংগেরিয়ান বংশোদ্ভূত থিওডর ভন কারমানের অধীনে একজন গবেষক হিসাবে। সে সময় চেনের সহকর্মী ছিলেন বিখ্যাত বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্ক মালিনা।

সুইসাইড স্কোয়াড নামে তখন ক্যালটেকে মেধাবী উদ্ভাবকদের যে নেটওয়ার্ক গ্রুপ ছিল, মালিনা ছিলেন তার প্রধান একজন সদস্য। এই গ্রুপের নাম সুইসাইড স্কোয়াড কেন ছিল সে সম্পর্কে বলেন বিজ্ঞান লেখক ফ্রেজার ম্যাকডোনান্ড : 'এই গোষ্ঠীটি ক্যালটেকের ক্যাম্পাসে একটি রকেট তৈরির চেষ্টা করছিল। কিন্তু যেসব রাসায়নিক দ্রব্য তারা ব্যবহার করছিল তাতে একদিন কিছু দুর্ঘটনা ঘটে। যদিও কেউ তাতে মারা যায়নি, তবু তারপর থেকে এদের নাম হয়ে যায় সুইসাইড স্কোয়াড।'

একদিন মালিনা এবং 'সুইসাইড স্কোয়াড' গ্রুপের কজন সদস্যের সাথে অংকের জটিল একটি সমস্যা নিয়ে চেনের আলাপ হয়। এর কিছুদিনের মধ্যে তিনি ঐ গোষ্ঠীর সদস্য হয়ে যান, এবং রকেট নিয়ে গবেষণায় ভূমিকা রাখতে শুরু করে দেন।

রকেট বিজ্ঞানকে সেসময় 'পাগলাটে এবং কল্পনা-প্রেমীদের' বিষয় হিসাবে দেখা হতো, বলেন ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড।

"সুনাম হারানোর ভয়ে কোনো বিখ্যাত প্রকৌশলী তখন এ নিয়ে খুব বেশী মাথা ঘামাতে চাইতেন না।"

কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর পর পরিস্থিতি বদলে গেল। সুইসাইড স্কোয়াডের দিকে নজর পড়ে মার্কিন সেনাবাহিনীর। যুদ্ধবিমানের ডানায় জেট ইঞ্জিন লাগিয়ে ছোট রানওয়ে থেকে কীভাবে ওড়া সম্ভব তার গবেষণার জন্য তারা এই গ্রুপটিকে অর্থ দিল।

সামরিক সেই তহবিলের কল্যাণে ক্যালটেকের রকেট বিজ্ঞানী থিওডর ভন কারমানের নেতৃত্বে ১৯৪৩ সালে প্রতিষ্ঠা হয় জেট প্রপালশান ল্যাব (জেপিএল)। ঐ প্রকল্পের মূলে ছিলেন চেন সুচেন এবং ফ্রাঙ্ক মালিনা।

চেন ছিলেন চীনা নাগরিক, কিন্তু চীনা প্রজাতন্ত্র তখন আমেরিকার মিত্র দেশ ছিল।

"ফলে আমেরিকার মহাকাশ বিজ্ঞান প্রকল্পে একজন চীনা বিজ্ঞানীর ভূমিকা নিয়ে তেমন কোনো সন্দেহ-সংশয় ছিলনা," বলেন ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড।

গোপন অস্ত্র গবেষণা প্রকল্পে কাজ করার জন্য চেনকে অনুমতি দেওয়া হয়। তাকে এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞান পরামর্শ বোর্ডের সদস্য করা হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ নাগাদ চেন সুচেন হয়ে ওঠেন জেট প্রপালশান অর্থাৎ জেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে দ্রুত প্রক্ষেপণের বিশ্বসেরা একজন বিশেষজ্ঞ। তাকে এবং থিওডর ভন কারমানকে জার্মানিতে একটি মিশনে পাঠানো হয়।

তাদের দায়িত্ব ছিল নাৎসি প্রকৌশলীদের, বিশেষ করে সে সময়কার জার্মান রকেট বিজ্ঞানী ওয়ার্নার ফন ব্রাউনের সাথে কথা বলা। কারণ, রকেট প্রযুক্তি সম্পর্কে জার্মানির দক্ষতা জানার জন্য আমেরিকা তখন উন্মুখ ছিল।

কিন্তু চল্লিশের দশকের শেষ দিকে এসে আমেরিকায় চেনের ক্যারিয়ারের ওপর হঠাৎ পর্দা নেমে আসে। সেই সাথে সেখানে বসবাসও কঠিন হতে শুরু করে।

মাও জে দং ১৯৪৯ সালে চীনে কম্যুনিস্ট প্রজাতন্ত্রের ঘোষণা দেন। সাথে সাথেই 'আরেকটি অশুভ রাষ্ট্র' হিসাবে চীনের ভাবমূর্তি তৈরি হতে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রে, বলেন ক্রিস জেফারসন।

"চীনকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মুগ্ধতা উবে গিয়ে হঠাৎ শুরু হয় সন্দেহ।"

জেপিএল-এ নতুন একজন পরিচালক নিয়োগ পান। যোগ দিয়েই তার মধ্যে বিশ্বাস জন্মায়, গবেষণাগারে একটি গুপ্তচর চক্র কাজ করছে। মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইকে তিনি সন্দেহভাজন কয়েকজনের নামও দেন।

"সন্দেহভাজনদের সবাই ছিল হয় চীনা না হয় ইহুদি", বলেন ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড।

শীতল যুদ্ধ তখন শুরু হয়ে গেছে। একতরফাভাবে কম্যুনিস্ট তকমা লাগিয়ে লোকজনকে হেনস্থা করা, জেলে পোরার প্রক্রিয়া - যেটা কুখ্যাত ম্যাকার্থি জামানা নামে পরিচিত, তার ইঙ্গিত দেখা যেতে শুরু করেছে।

সেই দমবন্ধ পরিবেশের মধ্যে এফবিআই চেন, ফ্রাঙ্ক মালিনা এবং আরো কয়েকজন বিজ্ঞানীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে এরা 'কম্যুনিস্ট' এবং দেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।

চেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের প্রমাণ হিসাবে এফবিআই ১৯৩৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র কম্যুনিস্ট পার্টির একটি নথি হাজির করে, যেখানে বলা হয় যে তিনি পাসাডেনা কম্যুনিস্ট পার্টির একটি সভায় যোগ দিয়েছিলেন।

চেন অবশ্য সবসময় বলে গেছেন তিনি কম্যুনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন না, যদিও নতুন গবেষণায় দেখা গেছে ১৯৩৮ সালে তিনি এবং ফ্রাঙ্ক মালিনা একসাথে পাসাডেনায় ঐ সংগঠনের সদস্য হন।

তবে সেসময় মার্ক্সবাদে দীক্ষা নেওয়ার চেয়ে তাদের বর্ণবাদ বিরোধিতা প্রকাশে অনেকেই নিজেদের কম্যুনিস্ট হিসাবে পরিচয় দিতেন, বলেন ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড। তিনি বলেন, পাসাডেনার ঐ সংগঠনটিও যুক্তরাষ্ট্রে ফ্যাসিবাদের হুমকি তুলে ধরার চেষ্টা করছিল।

ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের অধ্যাপক জুয়োই ওয়াং বলেন, চেন যে কখনো যুক্তরাষ্ট্রে বসে চীনের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তি করেছে তার কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু তারপরও তাকে গৃহবন্দী করা হয়।

জেপিএলে তাঁর কাজের অনুমতি বাতিল করা হয়। সেসময় ক্যালটেকে তাঁর সিনিয়র থিওডর ফন কারমান সরকারের কাছে লেখেন যে চেন নিরপরাধ, কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।

পাঁচ বছর গৃহবন্দী করে রাখার পর ১৯৫৫ সালে প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার চেনকে চীনে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেন।

স্ত্রী এবং যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া দুই সন্তানকে নিয়ে জাহাজে ওঠার আগে তিনি অপেক্ষমাণ রিপোর্টারদের বলেছিলেন, জীবনে আর কোনোদিন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে পা রাখবেন না।

"আমেরিকায় তিনি অন্যতম সুপরিচিত একজন বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি সেখানে অনেক অবদান রেখেছিলেন, আরো রাখতে পারতেন। এটা শুধু তাকে অপমান নয়, এটি ছিল তাঁর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা", বলেন লেখক-সাংবাদিক তিয়ান উ ফ্যাং।

নায়কের মর্যাদা নিয়ে চেন তাঁর মাতৃভূমি চীনে ফিরে আসেন, কিন্তু সাথে সাথে তাকে চীনা কম্যুনিস্ট পার্টিতে নেওয়া হয়নি।

কম্যুনিস্টদের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ ছিল। তাঁর স্ত্রী ছিলেন চীনা জাতীয়তাবাদী একজন অভিজাত বংশীয় নেতার কন্যা। ফলে তাদের আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন ছিল চীনা নেতাদের মধ্যে।

তবে ১৯৫৮ সালে চেন চীনা কম্যুনিস্ট পার্টির সদস্য হন, এবং তখন থেকেই তিনি সরকারের সাথে কোনোরকম বিরোধিতায় যাননি। সে কারণে তিনি তাঁর পেশায় অসামান্য সাফল্য পান।

তিনি যখন চীনে ফিরে আসেন তখন দেশটিতে রকেট বিজ্ঞান নিয়ে খুবই সামান্য ধারণা ছিল। কিন্তু তার ১৫ বছরের মাথায় তাঁর তত্বাবধানে চীন প্রথম মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাতে সক্ষম হয়।

কয়েক দশক ধরে তিনি চীনে নতুন এক বিজ্ঞানী প্রজন্মকে প্রশিক্ষিত করে তোলেন। এবং চাঁদে মানুষ পাঠানোর জন্য চীনের সক্ষমতার ভিত্তি তৈরি করেন।

চীনে যে ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি গড়ে তোলেন চেন, তাঁর আবিষ্কৃত অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেও ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯৯১ সালের উপসাগরের যুদ্ধে আমেরিকার বিরুদ্ধে চীনের সিল্ক-ওয়ার্ম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। পরে ২০১৬ সালে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা চীনা ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে মার্কিন যুদ্ধ জাহাজ ইউএসএস মেসনে আক্রমণ করে।

ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড বলেন, "যুক্তরাষ্ট্র যে বিশেষ দক্ষতাকে ঠেলে দিয়েছিল, সেটিই পরে তাদেরকেই আঘাত করেছে।"

তিনি বলেন, স্থানীয় কম্যুনিজমের ভয়ে আমেরিকা এমন একজনকে বিতাড়িত করেছিল যিনি কিনা যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শত্রু দেশকে ক্ষেপণাস্ত্র এবং মহাকাশ বিজ্ঞানে পারদর্শী করে তোলেন। "এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বনাশা একটি পদক্ষেপ।"

যুক্তরাষ্ট্রের রকেট প্রপালশান কোম্পানি অ্যারোজেটের সাবেক প্রধান ড্যান কিম্বাল বলেছিলেন, চেন সুচেনকে বহিষ্কার যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত বোকামি একটি পদক্ষেপ ছিল।

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এখন নতুন করে চরম বৈরিতা শুরু হয়েছে। এবার অবশ্য এই দ্বন্দ্ব রাজনৈতিক আদর্শ নিয়ে নয়, বরঞ্চ এই বিরোধ ব্যবসা এবং প্রযুক্তি নিরাপত্তা নিয়ে।তাদের দেশের মহাকাশ কর্মসূচিতে চেনের অবদান সম্পর্কে অধিকাংশ আমেরিকানের কোনও ধারনাই নেই, কিন্তু অনেক চীনা-আমেরিকান এবং যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া চীনা ছাত্র-ছাত্রীরা চেন সম্পর্কে অনেক কিছুই জানেন। তারা জানেন চেনকে কেন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হয়েছিল এবং বর্তমান পরিস্থিতির সাথে তারা চেনের ঘটনা-প্রবাহ তুলনা করেন।

সাংবাদিক তিয়ান উ ফ্যাং বলেন, "চীন ও আমেরিকার সম্পর্ক এখন এতই খারাপ যে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত এই সব চীনারা এখন আতঙ্কিত যে তাদেরকেও চেনের মতো পরিণতি ভোগ করতে হতে পারে।"

ফ্রেজার ম্যাকডোনাল্ড বলেন, চেন সুচেনের অভিজ্ঞতা একটি সতর্কবাণী যে জ্ঞানকে বিসর্জন দিলে তার পরিণতি কী হতে পারে। "আমেরিকায় প্রযুক্তির উন্নয়নে সবসময় প্রধান ভূমিকাই রেখেছেন বাইরের দেশ থেকে আসা বিজ্ঞানীরা... কিন্তু এখন যে পরিস্থিতি তাতে এ নিয়ে গর্ব করে কথা বলাও কঠিন হয়ে পড়েছে।"

ম্যাকডোনাল্ড বিশ্বাস করেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ কর্মসূচিতে জেপিএলের অবদানকে ততটা স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি যতটা দেওয়া হয়েছে যুদ্ধের পর গোপনে জার্মানি থেকে নিয়ে আসা ওয়ার্নহার ফন ব্রাউন এবং অন্য জার্মান বিজ্ঞানীদের।

তিনি বলেন, নাৎসি হওয়া স্বত্বেও ব্রাউন তাঁর কাজের জন্য যত প্রশংসিত হয়েছেন, চেন বা জেপিএলের অন্য বিজ্ঞানীদের কপালে তার ছিটেফোঁটাও জোটেনি।

"দেশের সমাজতন্ত্র-মনা কিছু বিজ্ঞানীর -- তাদের অনেক হয় চীনা না হয় ইহুদি - হাত ধরেই যে আমেরিকার মহাকাশ কর্মসূচির ভিত্তি তৈরি হয়েছিল সে গল্প যুক্তরাষ্ট্র কখনো শুনতে আগ্রহী হয়নি।"

দুর্বল একটি রাষ্ট্র থেকে অর্থনীতি এবং মহাকাশে পরাশক্তি হিসাবে চীনের যে পরিবর্তন, চেন ছিলেন তার অন্যতম কাণ্ডারি। কিন্তু তাঁর এই অসামান্য সাফল্য চীনের না হয়ে আমেরিকার সাফল্যের ইতিহাসের অংশ হতে পারতো।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
কারাগারে থেকেই মেয়র নির্বাচিত হলেন ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
সর্বশেষ খবর
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক
গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি
রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি
সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী
আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি
এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২
নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা
ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম
কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু
১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার
নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি
বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা