শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৪, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাশ্মীরে জেলা উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাচনে ভোটারদের ব্যাপক সাড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরে জেলা উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাচনে ভোটারদের ব্যাপক সাড়া

কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ অশান্তি চান না। পাকিস্তানের প্ররোচনা থাকলেও তাঁরা যে গণতন্ত্রের পক্ষে সেটাই বুঝিয়ে দিলেন জেলা উন্নয়ন পর্ষদের (ডিডিসি) ভোটে। ডিডিসির সঙ্গে হচ্ছে পঞ্চায়েতের শূন্য আসনের নির্বাচনও। সেই নির্বাচনেও ব্যাপক সাড়া মিলছে। 

গত বছর জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিশেষ মর্যাদা বিলোপ হওয়ার পর এটাই প্রথম নির্বাচন। শুরুতেই বাজিমাত। কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন তাঁরা গণতন্ত্রের পক্ষে। কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ ভারতের গণতন্ত্রের ভিতকে আরও শক্ত করল। 

স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাশ্মীরিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণই প্রমাণ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে মদত দিলেও উপত্যকার মানুষ শান্তি চান। চান গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এলাকার উন্নয়ন। ৩৭০ ধারা বিলোপের পর প্রথমবার সুযোগ পেয়েই উপত্যকার মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজেদের মনোভাব স্পষ্ট করে দিলেন। বুঝিয়ে দিলেন তাঁরা উন্নয়নের পক্ষেই রয়েছেন। 

ডিডিসি-র নির্বাচনে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ নিজেদের আস্থা ব্যক্ত করলেন ভারতের গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোর ওপর। অংশ নিলেন গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসবে। নির্ভয়ে উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট দিচ্ছেন তাঁরা। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাচনে তাঁদের অংশগ্রহণ অতীতের যেকোনো নির্বাচনের থেকেই এবারের নির্বাচন ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং। 

পাকিস্তানি মদতপুষ্ট জঙ্গি এবং তাদের দোসর বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সমানে চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে ভোট বানচালের। চেষ্টা হয়েছে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টির। কিন্তু সমস্ত ভয়কে উপেক্ষা করে বড় সংখ্যায় মানুষ এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। কাশ্মীর উপত্যকায় এখন প্রচণ্ড শীত। বরফ পড়ছে বহু জায়গায়। সেই ঠাণ্ডার সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে করোনা ভীতিও। কোভিড-১৯ কাশ্মীরের মানুষকেও আতঙ্কিত করে তুলেছে। কিন্তু সবকিছুকে উপেক্ষা করে কভিড প্রোটোকল মেনেই কাশ্মীরিরা ভোটে অংশ নিচ্ছেন।

ডিডিসির নির্বাচন আসলে রাজ্যের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পক্ষে নতুন দিশা দেবে। তৃণমূল স্তরেও নিয়ে আসবে গণতান্ত্রিক পরিবেশ। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সামিল হবেন আম-আদমি। জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত রাজ্য হিসাবে গঠনের পর এই প্রথম পঞ্চায়েতরাজ আইন বলে ভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের ভোটে বহু নতুন মুখকে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে। ৩৭০ ধারা বিলোপ না হলে এটা সম্ভবই হতো না। অনেকেরই স্থানীয় প্রশাসনে কাজ করার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যেতো।

ভারত সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের মানুষকে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগের সুবিধা করে দিয়েছেন। মোট আট দফায় হচ্ছে ডিডিসি ও পঞ্চায়েতের এই গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। ভোট শুরু হয়েছে ২৮ নভেম্বর। শেষ হবে ১৯ ডিসেম্বর। ভোট গণনা ২২ ডিসেম্বর। ডিডিসির মোট ২৮০টি আসন রয়েছে। পঞ্চায়েতের মোট শূন্য আসনের সংখ্যা ১৩ হাজার ২৪১। ভোট গ্রহণের সময় সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত। নির্বাচন উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

প্রথম দফায় ২৮০টির মধ্যে ৪৩টি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হয়। পাকিস্তানি অপপ্রচারকে উপেক্ষা করে প্রথম দফায় ৫১ দশমিক ৭৬ শতাংশ মানুষ নির্বাচনে অংশ নেন। ভোট নিয়ে ভারতেরও অনেকেই অপপ্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু সমস্ত কুৎসাকে জবাব দিয়েছেন কাশ্মীরের মানুষই। তাঁরা বিরাট সংখ্যায় নির্বাচনী বুথে হাজির হয়ে ভোট দিলেন। প্রথম দফাতেই বোঝা গেল মানুষ গণতন্ত্রের পক্ষে। 

এতে করে রাজ্যের মানুষের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায়। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভোট বয়কটের ডাককে আমলই দেননি কাশ্মীরিরা। তাই প্রথম দফাতেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট শেষ হয়। শুরুতেই বোঝা যায় কাশ্মীরের মানুষ নির্বাচনে অংশ নিতে পেরে খুশি। বাকি দফাগুলোতেও যে ভোট ভালো হবে তাঁর আবাস মেলে প্রথম দফাতেই।

দ্বিতীয় দফাতেও কেন্দ্রশাসিত রাজ্যটির ডিডিসির ৪৩টি আসনে ভোট হয়। এবারও নির্বিঘ্নেই ভোটে অংশ নেন সাধারণ মানুষ। তবে প্রবল শৈত্যপ্রবাহের কারণে ভোটের হার প্রথম দফার থেকে ছিল খানিকটা কম। ভোট পড়ে ৪৮ দশমিক ৬২ শতাংশ। রাজ্যের বান্ডিপোরায় ভোট পড়ে ৬৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। বারামুলার লালপোরা, কুঞ্জেরের পোলিং বুথে ১০৫ বছরের বৃদ্ধাকেও ভোট দিতে আসতে দেখা গিয়েছে।

জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও উচ্ছ্বসিত। তাঁদের মতে, উপত্যকার মানুষ বলিষ্ঠ-ভাবেই গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁদের মত দিয়েছেন। পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর যাবতীয় ষড়যন্ত্র উপত্যকার মানুষই বানচাল করে দিয়েছেন বলে তাঁরা মনে করেন। বহুদিন ধরেই সন্ত্রাসের কারণে কাশ্মীর উপত্যকার মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন। 

কিন্তু ৩৭০ ধারা বিলোপের পর কাশ্মীর এখন স্বাভাবিক ছন্দের ফিরতে মরিয়া। ডিডিসির ভোটে দ্বিতীয় দফাতেও সেটাই বোঝা গেল। কাশ্মীরি ভোটাররা নিন্দুকদের জবাব দিয়ে নতুন ইতিহাস রচনা করে চলেছেন বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। পাকিস্তানি মদতপ্রাপ্ত জঙ্গিদের পাশাপাশি তাদের দেশীয় এজেন্টদেরও উপযুক্ত শিক্ষা দিতে চাইছেন উপত্যকার মানুষ। এবারের ভোটে সেটাই তাঁরা বোঝাচ্ছেন।

প্রথম আর দ্বিতীয় দফার ভোটেই বোঝা গিয়েছিল, ষড়যন্ত্রকারীরা কিছুই করতে পারবে না। জঙ্গি আর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ ভোটের লাইনে দাঁড় হন। প্রার্থীদের মধ্যেও ছিল আত্মবিশ্বাস। নির্ভয়ে ভোট প্রচারের সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

প্রথম দুই দফার অভিজ্ঞতার নিরিখে তৃতীয় দফার ভোটেও নির্বাচন কমিশন ও জনগণের মধ্যে আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায়। মানুষ আরও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটে অংশ নেন। ৫০.৫৩ শতাংশ ভোট পড়ে তৃতীয় দফায়। আধুনিক কাশ্মীরের ইতিহাসে এটাও রেকর্ড। ইমরান খানের সরকার কাশ্মীরের ভোট নিয়ে কম কুৎসা রটায়নি। কিন্তু সেইসবে কান না দিয়ে সাধারণ মানুষ নিজেদের উন্নয়নের স্বার্থে ৩৭০ ধারা বিলোপের সুবিধা নিতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকেই বেছে নেন। 

কাশ্মীরের এক শ্রেণির মানুষ পারিবারিক শাসনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে নিজেদের কুক্ষিগত করে রেখেছিলেন। এবারের নির্বাচনে তাঁদেরকেও উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন সাধারণ মানুষ। একই ছবি চতুর্থ দফাতেও ধরা পড়ে। সাধারণ মানুষ উৎসবের মেজাজে ভোট দেন। ৭ ডিসেম্বর ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ভোট দেন বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। 

স্থানীয় প্রশাসনের এই নির্বাচনে শত শত শিক্ষিত ছেলেমেয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছেন। বেকার যুবক-যুবতীরাও এগিয়ে এসেছেন উন্নয়নের অংশীদার হতে। হার বা জিত তো থাকবেই নির্বাচনে। কিন্তু গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার এই নির্বাচনে তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অবশ্যই কাশ্মীরের উন্নয়নে বড় ভূমিকা নেবে। তৃণমূল স্তরের সাধারণ মানুষরাই তৃণমূল স্তরে প্রশাসনিক দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পেতে চলেছেন। 

ফলে সমাজের একেবারে নিচের তলায়ও পৌঁচে যাচ্ছে ভারতীয় গণতন্ত্রের শিকড়। ভয়ের পরিবেশ তৈরির চেষ্টাকে উপেক্ষা করে ভোট প্রার্থীরা বুঝিয়ে দিচ্ছেন বন্দুকের নল নয়, শান্তিই উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার। গণতন্ত্রই পারে কাশ্মীরের উন্নয়নকে আরও দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে। গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে এখনো পর্যন্ত যে গতিতে উন্নয়ন হচ্ছে উপত্যকায় তাতে মানুষের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে। 

আর এটারই প্রমাণ মিলছে এবারের স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাচনে। আগে এ ধরনের ভোটে কাশ্মীরে ১০ শতাংশ মানুষও অংশ নিতেন না। আর এখন ৫০ ছাড়িয়েছে ভোটের হার। ডিডিসি নির্বাচনই বুঝিয়ে দিচ্ছে কাশ্মীরের মানুষ ৩৭০ ধারা বিলোপে খুশি হয়েছেন। পাকিস্তানি অপপ্রচারের যেকোনো সারবত্তা নেই সেটাও বোঝা যাচ্ছে ডিডিসির নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণেই। 

আসলে কাশ্মীরের মানুষ শান্তি চান। তাঁরা চান উন্নয়ন। নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকেই তাঁরা বুঝেছেন শান্তি না থাকলে উন্নয়ন হয় না। তাই তৃণমূল স্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উৎসবে তাঁরা সকলেই মেতে উঠেছেন নিজেদের নাগরিক দায়িত্ব পালনে। ৩৭০ ধারা বিলোপ তাঁদেরকে আরও বেশি করে ভারতীয় হয়ে উঠতে সহায়ক হয়েছে। নিজেরাই অংশীদার হয়ে উঠছেন এলাকার উন্নয়নে।

১৯৯০ সাল থেকেই কাশ্মীরিরা পাক-মদতপুষ্ট সন্ত্রাসের শিকার। উপত্যকার উন্নয়নে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ৩৭০ ধারা। সেই আইন বিলোপের পর কাশ্মীরে কেন্দ্রীয় সরকার সরাসরি উন্নয়নে মনোনিবেশ করেছে। কাশ্মীরের সকল শ্রেণির মানুষের সামনে এসেছে উন্নয়নের সুবর্ণ সুযোগ। আপেল বাগান থেকে শুরু করে রেশম শিল্প, সর্বত্রই পরিকাঠামো উন্নততর করতে মরিয়া সরকার। 

সেই সঙ্গে উন্নয়নের শত্রু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ, আধা-সেনা ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সমন্বয়ও বেড়েছে। মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে স্থানীয় প্রশাসন, পঞ্চায়েত ও ডিডিসি-কে আরও বেশি সক্রিয় করে তোলা হচ্ছে। সাধারণ মানুষও তৃণমূল স্তরের এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রের প্রতি তাঁদের আস্থা ব্যক্ত করছেন। বুঝিয়ে দিচ্ছেন বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের বুলেটের জবাব তাঁরা ব্যালটেই দিতে চান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
আমিরাতে তীব্র তাপপ্রবাহ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি সতর্কতা
আমিরাতে তীব্র তাপপ্রবাহ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?
ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ
বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন
মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক
ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান
জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫
স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার
রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়
বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে
স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি
ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস
৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান
শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা