শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৪, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাশ্মীরে জেলা উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাচনে ভোটারদের ব্যাপক সাড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরে জেলা উন্নয়ন পর্ষদের নির্বাচনে ভোটারদের ব্যাপক সাড়া

কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ অশান্তি চান না। পাকিস্তানের প্ররোচনা থাকলেও তাঁরা যে গণতন্ত্রের পক্ষে সেটাই বুঝিয়ে দিলেন জেলা উন্নয়ন পর্ষদের (ডিডিসি) ভোটে। ডিডিসির সঙ্গে হচ্ছে পঞ্চায়েতের শূন্য আসনের নির্বাচনও। সেই নির্বাচনেও ব্যাপক সাড়া মিলছে। 

গত বছর জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিশেষ মর্যাদা বিলোপ হওয়ার পর এটাই প্রথম নির্বাচন। শুরুতেই বাজিমাত। কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়ে বুঝিয়ে দিলেন তাঁরা গণতন্ত্রের পক্ষে। কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ ভারতের গণতন্ত্রের ভিতকে আরও শক্ত করল। 

স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাশ্মীরিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণই প্রমাণ করে পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে মদত দিলেও উপত্যকার মানুষ শান্তি চান। চান গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এলাকার উন্নয়ন। ৩৭০ ধারা বিলোপের পর প্রথমবার সুযোগ পেয়েই উপত্যকার মানুষ নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজেদের মনোভাব স্পষ্ট করে দিলেন। বুঝিয়ে দিলেন তাঁরা উন্নয়নের পক্ষেই রয়েছেন। 

ডিডিসি-র নির্বাচনে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ নিজেদের আস্থা ব্যক্ত করলেন ভারতের গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোর ওপর। অংশ নিলেন গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসবে। নির্ভয়ে উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট দিচ্ছেন তাঁরা। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাচনে তাঁদের অংশগ্রহণ অতীতের যেকোনো নির্বাচনের থেকেই এবারের নির্বাচন ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং। 

পাকিস্তানি মদতপুষ্ট জঙ্গি এবং তাদের দোসর বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সমানে চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে ভোট বানচালের। চেষ্টা হয়েছে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টির। কিন্তু সমস্ত ভয়কে উপেক্ষা করে বড় সংখ্যায় মানুষ এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। কাশ্মীর উপত্যকায় এখন প্রচণ্ড শীত। বরফ পড়ছে বহু জায়গায়। সেই ঠাণ্ডার সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে করোনা ভীতিও। কোভিড-১৯ কাশ্মীরের মানুষকেও আতঙ্কিত করে তুলেছে। কিন্তু সবকিছুকে উপেক্ষা করে কভিড প্রোটোকল মেনেই কাশ্মীরিরা ভোটে অংশ নিচ্ছেন।

ডিডিসির নির্বাচন আসলে রাজ্যের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পক্ষে নতুন দিশা দেবে। তৃণমূল স্তরেও নিয়ে আসবে গণতান্ত্রিক পরিবেশ। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সামিল হবেন আম-আদমি। জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত রাজ্য হিসাবে গঠনের পর এই প্রথম পঞ্চায়েতরাজ আইন বলে ভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের ভোটে বহু নতুন মুখকে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে। ৩৭০ ধারা বিলোপ না হলে এটা সম্ভবই হতো না। অনেকেরই স্থানীয় প্রশাসনে কাজ করার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যেতো।

ভারত সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের মানুষকে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগের সুবিধা করে দিয়েছেন। মোট আট দফায় হচ্ছে ডিডিসি ও পঞ্চায়েতের এই গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। ভোট শুরু হয়েছে ২৮ নভেম্বর। শেষ হবে ১৯ ডিসেম্বর। ভোট গণনা ২২ ডিসেম্বর। ডিডিসির মোট ২৮০টি আসন রয়েছে। পঞ্চায়েতের মোট শূন্য আসনের সংখ্যা ১৩ হাজার ২৪১। ভোট গ্রহণের সময় সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত। নির্বাচন উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

প্রথম দফায় ২৮০টির মধ্যে ৪৩টি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হয়। পাকিস্তানি অপপ্রচারকে উপেক্ষা করে প্রথম দফায় ৫১ দশমিক ৭৬ শতাংশ মানুষ নির্বাচনে অংশ নেন। ভোট নিয়ে ভারতেরও অনেকেই অপপ্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু সমস্ত কুৎসাকে জবাব দিয়েছেন কাশ্মীরের মানুষই। তাঁরা বিরাট সংখ্যায় নির্বাচনী বুথে হাজির হয়ে ভোট দিলেন। প্রথম দফাতেই বোঝা গেল মানুষ গণতন্ত্রের পক্ষে। 

এতে করে রাজ্যের মানুষের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায়। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভোট বয়কটের ডাককে আমলই দেননি কাশ্মীরিরা। তাই প্রথম দফাতেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট শেষ হয়। শুরুতেই বোঝা যায় কাশ্মীরের মানুষ নির্বাচনে অংশ নিতে পেরে খুশি। বাকি দফাগুলোতেও যে ভোট ভালো হবে তাঁর আবাস মেলে প্রথম দফাতেই।

দ্বিতীয় দফাতেও কেন্দ্রশাসিত রাজ্যটির ডিডিসির ৪৩টি আসনে ভোট হয়। এবারও নির্বিঘ্নেই ভোটে অংশ নেন সাধারণ মানুষ। তবে প্রবল শৈত্যপ্রবাহের কারণে ভোটের হার প্রথম দফার থেকে ছিল খানিকটা কম। ভোট পড়ে ৪৮ দশমিক ৬২ শতাংশ। রাজ্যের বান্ডিপোরায় ভোট পড়ে ৬৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। বারামুলার লালপোরা, কুঞ্জেরের পোলিং বুথে ১০৫ বছরের বৃদ্ধাকেও ভোট দিতে আসতে দেখা গিয়েছে।

জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও উচ্ছ্বসিত। তাঁদের মতে, উপত্যকার মানুষ বলিষ্ঠ-ভাবেই গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁদের মত দিয়েছেন। পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর যাবতীয় ষড়যন্ত্র উপত্যকার মানুষই বানচাল করে দিয়েছেন বলে তাঁরা মনে করেন। বহুদিন ধরেই সন্ত্রাসের কারণে কাশ্মীর উপত্যকার মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিলেন। 

কিন্তু ৩৭০ ধারা বিলোপের পর কাশ্মীর এখন স্বাভাবিক ছন্দের ফিরতে মরিয়া। ডিডিসির ভোটে দ্বিতীয় দফাতেও সেটাই বোঝা গেল। কাশ্মীরি ভোটাররা নিন্দুকদের জবাব দিয়ে নতুন ইতিহাস রচনা করে চলেছেন বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। পাকিস্তানি মদতপ্রাপ্ত জঙ্গিদের পাশাপাশি তাদের দেশীয় এজেন্টদেরও উপযুক্ত শিক্ষা দিতে চাইছেন উপত্যকার মানুষ। এবারের ভোটে সেটাই তাঁরা বোঝাচ্ছেন।

প্রথম আর দ্বিতীয় দফার ভোটেই বোঝা গিয়েছিল, ষড়যন্ত্রকারীরা কিছুই করতে পারবে না। জঙ্গি আর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ ভোটের লাইনে দাঁড় হন। প্রার্থীদের মধ্যেও ছিল আত্মবিশ্বাস। নির্ভয়ে ভোট প্রচারের সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

প্রথম দুই দফার অভিজ্ঞতার নিরিখে তৃতীয় দফার ভোটেও নির্বাচন কমিশন ও জনগণের মধ্যে আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায়। মানুষ আরও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটে অংশ নেন। ৫০.৫৩ শতাংশ ভোট পড়ে তৃতীয় দফায়। আধুনিক কাশ্মীরের ইতিহাসে এটাও রেকর্ড। ইমরান খানের সরকার কাশ্মীরের ভোট নিয়ে কম কুৎসা রটায়নি। কিন্তু সেইসবে কান না দিয়ে সাধারণ মানুষ নিজেদের উন্নয়নের স্বার্থে ৩৭০ ধারা বিলোপের সুবিধা নিতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকেই বেছে নেন। 

কাশ্মীরের এক শ্রেণির মানুষ পারিবারিক শাসনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে নিজেদের কুক্ষিগত করে রেখেছিলেন। এবারের নির্বাচনে তাঁদেরকেও উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন সাধারণ মানুষ। একই ছবি চতুর্থ দফাতেও ধরা পড়ে। সাধারণ মানুষ উৎসবের মেজাজে ভোট দেন। ৭ ডিসেম্বর ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ভোট দেন বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে। 

স্থানীয় প্রশাসনের এই নির্বাচনে শত শত শিক্ষিত ছেলেমেয়ে ভোটে অংশ নিচ্ছেন। বেকার যুবক-যুবতীরাও এগিয়ে এসেছেন উন্নয়নের অংশীদার হতে। হার বা জিত তো থাকবেই নির্বাচনে। কিন্তু গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার এই নির্বাচনে তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অবশ্যই কাশ্মীরের উন্নয়নে বড় ভূমিকা নেবে। তৃণমূল স্তরের সাধারণ মানুষরাই তৃণমূল স্তরে প্রশাসনিক দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ পেতে চলেছেন। 

ফলে সমাজের একেবারে নিচের তলায়ও পৌঁচে যাচ্ছে ভারতীয় গণতন্ত্রের শিকড়। ভয়ের পরিবেশ তৈরির চেষ্টাকে উপেক্ষা করে ভোট প্রার্থীরা বুঝিয়ে দিচ্ছেন বন্দুকের নল নয়, শান্তিই উন্নয়নের একমাত্র হাতিয়ার। গণতন্ত্রই পারে কাশ্মীরের উন্নয়নকে আরও দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে। গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে এখনো পর্যন্ত যে গতিতে উন্নয়ন হচ্ছে উপত্যকায় তাতে মানুষের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে। 

আর এটারই প্রমাণ মিলছে এবারের স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাচনে। আগে এ ধরনের ভোটে কাশ্মীরে ১০ শতাংশ মানুষও অংশ নিতেন না। আর এখন ৫০ ছাড়িয়েছে ভোটের হার। ডিডিসি নির্বাচনই বুঝিয়ে দিচ্ছে কাশ্মীরের মানুষ ৩৭০ ধারা বিলোপে খুশি হয়েছেন। পাকিস্তানি অপপ্রচারের যেকোনো সারবত্তা নেই সেটাও বোঝা যাচ্ছে ডিডিসির নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণেই। 

আসলে কাশ্মীরের মানুষ শান্তি চান। তাঁরা চান উন্নয়ন। নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকেই তাঁরা বুঝেছেন শান্তি না থাকলে উন্নয়ন হয় না। তাই তৃণমূল স্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উৎসবে তাঁরা সকলেই মেতে উঠেছেন নিজেদের নাগরিক দায়িত্ব পালনে। ৩৭০ ধারা বিলোপ তাঁদেরকে আরও বেশি করে ভারতীয় হয়ে উঠতে সহায়ক হয়েছে। নিজেরাই অংশীদার হয়ে উঠছেন এলাকার উন্নয়নে।

১৯৯০ সাল থেকেই কাশ্মীরিরা পাক-মদতপুষ্ট সন্ত্রাসের শিকার। উপত্যকার উন্নয়নে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ৩৭০ ধারা। সেই আইন বিলোপের পর কাশ্মীরে কেন্দ্রীয় সরকার সরাসরি উন্নয়নে মনোনিবেশ করেছে। কাশ্মীরের সকল শ্রেণির মানুষের সামনে এসেছে উন্নয়নের সুবর্ণ সুযোগ। আপেল বাগান থেকে শুরু করে রেশম শিল্প, সর্বত্রই পরিকাঠামো উন্নততর করতে মরিয়া সরকার। 

সেই সঙ্গে উন্নয়নের শত্রু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ, আধা-সেনা ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সমন্বয়ও বেড়েছে। মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে স্থানীয় প্রশাসন, পঞ্চায়েত ও ডিডিসি-কে আরও বেশি সক্রিয় করে তোলা হচ্ছে। সাধারণ মানুষও তৃণমূল স্তরের এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রের প্রতি তাঁদের আস্থা ব্যক্ত করছেন। বুঝিয়ে দিচ্ছেন বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের বুলেটের জবাব তাঁরা ব্যালটেই দিতে চান।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
সর্বশেষ খবর
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম