শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৪, শনিবার, ১০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

হাইতির প্রেসিডেন্টকে হত্যা করতে কারা পাঠিয়েছিল ভাড়াটে সেনা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাইতির প্রেসিডেন্টকে হত্যা করতে কারা পাঠিয়েছিল ভাড়াটে সেনা?

হাইতির রাজধানী পোর্টো প্রিন্সের যে পাহাড়ে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ, ভারী অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত একদল লোক বুধবার গভীর রাতে (স্থানীয় সময় রাত একটায়) সেখানে এসে হানা দিল।

তেপান্ন-বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট জোভনেল ময়েসের ওপর অস্ত্রধারীরা কয়েকবার গুলি চালায় এবং তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

একজন ম্যাজিস্ট্রেট কার্ল হেনরি ডেসটিন পরে স্থানীয় এক সংবাদপত্রকে জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্টের দেহে মোট ১৪টি বুলেট পাওয়া গিয়েছিল। তার অফিস এবং বেডরুম তছনছ করা হয় এবং তার লাশ পড়ে ছিল চিৎ হয়ে, দেহ রক্তে ভেসে যাচ্ছিল।

হামলায় আহত হন ৪৭-বছর বয়সী ফার্স্ট লেডি মার্টিন ময়েস। চিকিৎসার জন্য তাকে জরুরি ভিত্তিতে নিয়ে যাওয়া হয় ফ্লোরিডায়। সেখানে তার অবস্থা এখনও সংকটজনক।

প্রেসিডেন্টের তিন সন্তান, জোমারলি, জোভনেল জুনিয়র এবং জোভারলেইন একটি নিরাপদ স্থানে আছেন বলে জানিয়েছেন সরকারি কর্মকর্তারা।

তবে বুধবার রাতে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে যে নির্মম ঘটনা ঘটেছিল, সেখানেই তা শেষ হয়নি।

কয়েক ঘণ্টা পর পোর্টো প্রিন্সে পুলিশ এবং কথিত আততায়ীদের মধ্যে এক মারাত্মক বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

হাইতির পুলিশ প্রধান লিওন চার্লস বলেছেন, চারজন সন্দেহভাজন নিহত হয়েছে এবং দু’জন ধরা পড়েছে। অন্যান্য পলাতক সন্দেহভাজনদের ধরতে অভিযান চলছে।

তাদের হয় ধরা হবে নয়তো হত্যা করা হবে, বলছেন চার্লস।

প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে এই হামলার পেছনে কারা?

অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী ক্লদ জোসেফ এই বন্দুকধারীদের ‘ভাড়াটে সেনা’ বলে বর্ণনা করছেন। তিনি বলেছেন, “এরা ছিল বিদেশি, কথা বলছিল ইংরেজি এবং স্প্যানিশ ভাষায় (হাইতির সরকারি ভাষা হচ্ছে ক্রিও এবং ফরাসী)।”

পুলিশ বলছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে আছে একটি ‘হিট স্কোয়াড’। পুলিশ প্রধান লিওন চার্লস জানিয়েছেন, সন্দেহভাজনদের মধ্যে ২৬ জন কলম্বিয়ান এবং দু’জন মার্কিন নাগরিক।

ঘটনার প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে পুলিশ এই সন্দেহভাজনদের মধ্যে ১৭ জনকে গ্রেফতার করে এবং তাদেরকে সাংবাদিকদের সামনে হাজির করা হয়। সেখানে ঘটনার প্রমাণ হিসেবে তাদের পাসপোর্ট এবং হামলায় ব্যবহৃত অ্যাসল্ট রাইফেল, চাপাতি এবং হাতুড়ি প্রদর্শন করা হয়।

আট জন সন্দেহভাজন এখনও পলাতক। বাকি সন্দেহভাজনরা রাজধানী পোর্টো প্রিন্সে পুলিশের সঙ্গে এক বন্দুকযুদ্ধের সময় গুলিতে নিহত হয়।

কর্তৃপক্ষের প্রকাশ করা ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ভারী অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত এবং কালো পোশাক পরা বন্দুকধারীরা প্রেসিডেন্টের বাড়ির বাইরে এসে ইংরেজিতে চিৎকার করছে, “এটা ডিইএ’র (ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট এডমিনিস্ট্রেশন, যুক্তরাষ্ট্রের মাদক দমন সংস্থা) একটা অভিযান, সবাই চুপ থাকো।”

ওয়াশিংটনে হাইতির রাষ্ট্রদূত বোচিট এডমন্ড বলেন, হামলাকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের মাদক দমন সংস্থার ছদ্মবেশে আসলেও এরা যে কোনও মার্কিন এজেন্ট ছিল, সেটা তার মোটেই বিশ্বাস হয় না।

রাষ্ট্রদূত এডমন্ড একটি টিভি চ্যানেল এনটিএন২৪কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “প্রেসিডেন্টকে হত্যার করার এই কাজের জন্য তাদের অর্থ দিয়ে ভাড়া করা হয়েছে। আমি আশা করবো তারা আসলে কার হয়ে কাজ করছিল, সেটি তারা প্রকাশ করবে।”

পুলিশ অফিসাররা যখন কথিত হামলাকারীদের মোকাবেলা করছিল, সেই নাটকীয় দৃশ্যের বর্ণনা দিয়েছেন পুলিশ প্রধান লিওন চার্লস, “ঘটনাস্থল থেকে যখন তারা পালাচ্ছিল, তখন আমরা তাদের পথ আটকে দেই। তারপর হতে তাদের সঙ্গে আমাদের লড়াই চলছিল।”

কর্মকর্তারা বলছেন, এই সন্দেহভাজনদের কাছে বেশ ভালো অস্ত্র-শস্ত্র ছিল এবং তারা তিন জন পুলিশ সদস্যকে জিম্মি করেছিল। পরে তারা মুক্তি পেয়েছিলেন।

জোভনেল ময়েস যেভাবে ক্ষমতায় আসেন

জোভনেল ময়েস রাজনৈতিক জীবনে লাতিন আমেরিকার অন্যান্য নেতাদের মতো নয়।

তিনি জীবন শুরু করেন একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে। হাইতির জনসংখ্যা এক কোটি দশ লাখ, এটিকে পশ্চিম গোলার্ধের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ বলে গণ্য করা হয়।

চার বছর আগে ২০১৭ সালে তিনি হাইতির প্রেসিডেন্ট হন। ২০১৯ সালের অক্টোবরে নতুন পার্লামেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই নির্বাচন নিয়ে বিরোধ দেখা দেয় এবং তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।

এর পরিণামে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ময়েসের মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং তিনি ডিক্রি জারি করে এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশ শাসন করছিলেন।

প্রেসিডেন্ট ময়েসের চার বছরের মেয়াদে হাইতিতে ছয়বার প্রধানমন্ত্রী বদল হয়েছে। সর্বশেষ গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ময়েস নিহত হওয়ার আগের দিন, তিনি সপ্তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এরিয়েল হেনরিকে নিয়োগ করেন। কিন্তু নতুন প্রধানমন্ত্রী আর শপথ নিতে পারেননি।

কাজেই প্রেসিডেন্ট ময়েস নিহত হওয়ার পর এখন আগের প্রধানমন্ত্রী ক্লদ জোসেফই দায়িত্ব পালন করছেন।

হাইতিতে এখন চরম অনিশ্চয়তা চলছে কে দেশ চালাবে তা নিয়ে।

নানা গুজব, অনেক প্রশ্ন

অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী ক্লদ জোসেফ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ময়েসের হত্যাকাণ্ড হাইতিকে এক বড় ধাক্কা দিয়েছে। তবে প্রেসিডেন্ট ময়েস নিহত হওয়ার আগেই তার ওপরে চাপ বাড়ছিল।

তার শাসনামলে দুর্নীতির অভিযোগ এবং অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগ ওঠে এবং দেশটি রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল হয়ে উঠে। তার পদত্যাগের দাবিতে গণবিক্ষোভ চলছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়ার প্রফেসর রবার্ট ফ্যাটনের জন্ম হেইতিতে। তিনি বলছেন, “এটি হেইতির ইতিহাসের সবচেয়ে ষড়যন্ত্রমূলক একটি ঘটনা।”

তিনি বলেন, হেইতির ইতিহাস দারিদ্র, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারী, স্বৈরতন্ত্র এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রে ভরা। কিন্তু এবারের ঘটনাটি খুবই বিচলিত হওয়ার মতো।

“হাইতির মতো একটি অস্থিতিশীল দেশের জন্যও একজন প্রেসিডেন্টকে এভাবে হত্যার ঘটনা খুবই অস্বাভাবিক এবং গভীর উদ্বেগর বিষয়।”

“আপনি যখন কোন রাজনৈতিক অবস্থান হতে এটি বিশ্লেষণ করবেন, এটা কল্পনা করাও আসলে কঠিন, কারা এই কাজ করেছে, এবং কেন?”

হাইতি নিয়ে প্রফেসর হ্যাটন একটি বই লিখেছেন, “হাইতির লুণ্ঠনমূলক প্রজাতন্ত্র: যে গণতান্ত্রিক উত্তরণের কোন শেষ নেই।” তার বিশ্বাস, এবার যে ঘটনা ঘটলো, এবং এর যে পরিণাম- তার একটা মারাত্মক প্রভাব পড়বে ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের এই দারিদ্রপীড়িত দেশটির ওপর।

“প্রেসিডেন্ট ময়েসের হত্যাকাণ্ড হেইতিকে চরম বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিল। আর অতীতে আমরা যেরকমটা দেখেছি, এরকম রাজনৈতিক এবং সামাজিক অস্থিতিশীলতার প্রভাব পড়তে পারে পুরো অঞ্চলের ওপর।”

“অতীতে অভ্যুত্থান বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো ঘটনার পর সেগুলোর প্রভাব কেবল অভিবাসীদের স্রোতের মতো সমস্যার মধ্যে সীমিত থাকেনি, পরিস্থিতি সামাল দিতে এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সরকার বা এমনকি জাতিসংঘকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।”

তিনি বলেন, এরপর কী ঘটবে, এত তাড়াতাড়ি হয়তো সেটা অনুমান করা কঠিন। তবে তার বিশ্বাস, হাইতির আশু ভবিষ্যত অন্ধকার।

এমনকি করোনাভাইরাস মহামারি আঘাত হানার আগে থেকেই হাইতি নানা সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যায় হাবুডুবু খাচ্ছিল।

এখন নতুন করে যুক্ত হওয়া রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা হয়তো হাইতিকে খাদের কিনারে ঠেলে দেবে।

সরকার এরই মধ্যে দুই সপ্তাহের জন্য দেশজুড়ে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করেছে। বলা হচ্ছে, আততায়ীদের ধরা এবং এবং সম্ভাব্য সামাজিক অস্থিরতা দমনের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

এই জরুরি অবস্থার বলে সরকার জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করতে পারবে এবং সামরিক বাহিনীকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে লাগাতে পারবে।

বৃহস্পতিবার রাজধানী পোর্টো প্রিন্সের বিমান বন্দর করে দেয়া হয়। লোকজনকে তাদের বাড়িঘরে থাকতে বলা হয়।

প্রধানমন্ত্রী ক্লদ জোসেফ বলেছেন, “দেশে যাতে ধারাবাহিকতা বজায় থাকে, তার জন্য সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে” এবং “গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্রের জয় হবেই।”

কিন্তু হাইতির সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনীতিকে খুব নির্মমভাবে হত্যার এই ঘটনা পুরো দেশকে যেভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে, তারপর প্রধানমন্ত্রী জোসেফ দেশের ওপর কতটা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারবেন সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের
কিয়েভে রুশ হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন
কিয়েভে রুশ হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ উত্তেজিত জনতার (ভিডিও)
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ উত্তেজিত জনতার (ভিডিও)
মহারাষ্ট্রে ভবনের একাংশ ধসে নিহত ১৭
মহারাষ্ট্রে ভবনের একাংশ ধসে নিহত ১৭
মার্কিন শুল্কের প্রভাবে মন্থর গতিতে সুইস অর্থনীতি
মার্কিন শুল্কের প্রভাবে মন্থর গতিতে সুইস অর্থনীতি
পদকজয়ী ফিলিস্তিনি অ্যাথলেটকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েল
পদকজয়ী ফিলিস্তিনি অ্যাথলেটকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েল
অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’
অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
সর্বশেষ খবর
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত
রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি
ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১
ফরিদপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান
নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়মের অভিযোগ, দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার
আগস্টের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০৮ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে মৎস্য ভবনের সামনে অবরোধ করেছেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
খুলনা-মোংলা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেন থেকে ছোড়া ড্রোন প্রতিহতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার
তিন স্থলবন্দর বন্ধ ও একটির কার্যক্রম স্থগিত করলো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…
‘পছন্দের নারী’র কাছে যেতে মৃত্যুর নাটক, অতঃপর…

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম