শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৮, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

মধ্যপ্রাচ্যে ২০১১ সালে আরব বসন্ত নামে যে গণবিক্ষোভ ও রাজনৈতিক পটপরিবর্তন শুরু হয়েছিল - তার সূচনা ছিল এই তিউনিসিয়াতেই।

সেখান থেকে দাবানলের মতই গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আরব বিশ্বের এক বিরাট অংশ জুড়ে, আর পরের কয়েক মাসে পতন ঘটেছিল ওই অঞ্চলের কয়েকটি শাসকচক্রের।

কিন্তু তার ১০ বছর পর আজ সেই আরব বসন্তের সুতিকাগার তিউনিসিয়া পতিত হয়েছে গুরুতর সংকটে - যদিও সেই পটপরিবর্তনের পরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একমাত্র এই দেশটিই সাফল্য পেয়েছিল বলে মনে করা হয়।

জুলাইয়ের ২৫ তারিখ তিউনিসিয়ায় তৈরি হয় এক উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি।

প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়েদ এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিশেম মেচিচিকে বরখাস্ত করেন, স্থগিত করেন পার্লামেন্ট। এটি ছিল এমন এক পদক্ষেপ যাকে সাইয়েদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ - বিশেষ করে দেশটির ইসলামপন্থীরা এক "বিপজ্জনক অভ্যূত্থান" বলে আখ্যায়িত করে।

প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ অবশ্য সংবিধান উদ্ধৃত করে বলছেন, দেশে ব্যাপক গণবিক্ষোভের কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তাকে কিছু ব্যবস্থা নিতে হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করা তারই অংশ।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত একজন বিশেষজ্ঞ রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, " প্রেসিডেন্টের এসব পদক্ষেপ ২০১১ সালের বিপ্লব-পরবর্তী কালে তিউনিসিয়ার সবচেয়ে গুরুতর রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করেছে।"

"ঘটনাপ্রবাহ কোন দিকে যাবে তা অনিশ্চিত এবং প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পদক্ষেপকেও মনে হচ্ছে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যাত্রার মত।"

তিউনিসিয়ায় এখন একদিকে চলছে করোনাভাইরাস মহামারির ব্যাপক বিস্তার - আর অন্য দিকে এই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সামাজিক অস্থিরতা, এবং গণঅসন্তোষ - সব মিলিয়ে এক নজিরবিহীন সংকটে পড়েছে দেশটি।

এর পেছনে যে কারণগুলো কাজ করেছে, তার মধ্যে প্রধান চারটি উল্লেখ করা হলো এখানে।

প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, আশাভঙ্গের ক্ষোভ

উত্তর আফ্রিকার ভূমধ্যসাগরতীরবর্তী দেশ তিউনিসিয়া এ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতিতে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে না।

কিন্তু তা সত্ত্বেও আরব বিশ্বে এ দেশটিকে দেখা হয় গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা হিসেবে - বলছিলেন সাংবাদিক ও লেখক আকরাম বেলকায়েদ - যিনি মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার ঘটনাবলী সম্পর্কে একজন বিশেষজ্ঞ।

"তিউনিসিয়া হচ্ছে একমাত্র আরব দেশ যাতে একটা স্তর পর্যন্ত গণতন্ত্র আছে। এখানে অবাধ নির্বাচন হয়, লোকজন জেলে যাবার ভয় ছাড়াই প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে পারে।" বলছিলেন মি. বেলকায়েদ।

"এখানকার অন্য দেশগুলোর সাথে তুলনা করলেই আপনি এটা বুঝতে পারবেন, যেগুলোতে হয় গৃহযুদ্ধ, নয় তো একনায়কতান্ত্রিক শাসন চলছে।"

তিনি বলছেন, তিউনিসিয়ায় আরব বসন্ত-পরবর্তীকালে বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, এবং এখানে যে সমস্যা চলছে তার একটা কারণ এটাই।

"তিউনিসিয়াকে দেখা হয় আরব বসন্তের একমাত্র সাফল্য হিসেবে, কিন্তু এখানে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে - যা করা হয়নি।"

মি. বেলকায়েদ মনে করেন, প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ পার্লামেন্ট স্থগিত করা এবং প্রধানমন্ত্রী হিশেষ মেচিচিকে বরখাস্ত করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন - তা হয়তো তিউনিসিয়ায় এতকাল যতটুকু অর্জিত হয়েছে তা বানচাল করে দিতে পারে।

"গণতন্ত্রের হাত বাঁকা করার চেষ্টা কখনো ভালো ফল আনে না। আপনি যদি একবার এ কাজ করেন, তাহলে পরে আরো বেশি কিছু করার প্রলোভন তৈরি হয়।"

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা

প্রধানমন্ত্রী মেচিচিকে বরখাস্ত করা হয়েছিল তিউনিসিয়ার বেশ কিছু শহরে গণবিক্ষোভের পর। এই বিক্ষোভের আগে দেশটিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছিল।

যেটা উল্লেখযোগ্য ব্যাপার তা হলো, এই বিক্ষোভকারীরা শ্লোগান দিচ্ছিল পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জানিয়ে ।

"অনেকের কাছে মনে হয়েছিল - এক বছর ধরে বিশৃঙ্খলভাবে দেশ পরিচালনার পর এটাই হচ্ছে নতুন আশার আলো। কিন্তু অন্যদের কাছে মনে হয়েছিল যে সাংবিধানিক দিক থেকে এটা হবে অত্যন্ত প্রশ্নসাপেক্ষ এক পদক্ষেপ - যার পরিণতিতে অস্থিতিশীলতা এবং সুদূরপ্রসারী বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে" - বলছিলেন বিবিসির উত্তর আফ্রিকা বিষয়ক সংবাদদাতা রানা জাওয়াদ।

তা ছাড়া তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক সংকটের মূল অনেক গভীরে।

২০১১ সালের আরব বসন্ত নামের গণবিক্ষোভে দেশটির দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট জিনএল আবিদিন বেন আলি উৎখাত হবার পর থেকে এ পর্যন্ত তিউনিসিয়ায় ৯টি সরকার ক্ষমতায় এসেছে এবং বিদায় নিয়েছে। কোন কোন সরকারের আয়ু ছিল মাত্র কয়েক মাস।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ একসময় ছিলেন সাংবিধানিক আইনের একজন অধ্যাপক। প্রেসিডেন্ট হবার আগে তার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছিল না।

তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়েছিলেন একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিলেন।

বিবিসি মনিটরিংএর মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত দুই বিশেষজ্ঞ সামিয়া হোসনি এবং আমিরা ফাতালিয়া বলছেন, তিউনিসিয়ার জনগণের মধ্যে প্রেসিডেন্টের পক্ষে এখনো বেশ ভালো সমর্থন রয়েছে।

"সাইয়েদ জনগণের বিপুল সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি ৭২ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন - যাতে দেশের রাজনৈতিক এস্টাব্লিশমেন্টের ব্যাপারে জনগণের অসন্তোষের প্রতিফলন ঘটেছিল।

"তিউনিসিয়ার সমাজের তরুণ অংশ - যারা দলাদলির রাজনীতির ব্যাপারে বীতশ্রদ্ধ - তাদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পক্ষে বড় সমর্থন আছে," বলছেন বিবিসি মনিটরিংএর বিশেষজ্ঞরা।

প্রেসিডেন্ট কাইস সাইয়েদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মি. মেচিচিকে নিয়োগ করেছিলেন ২০২০ সালের জুলাই মাসে - তার পূর্বসুরী এলিয়েস ফাখফাখের পদত্যাগের পর, যিনি ক্ষমতায় ছিলেন মাত্র পাঁচ মাস।

প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সংঘাত

নতুন প্রধানমন্ত্রী মেচিচির সাথে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের প্রায়ই খটাখটি বেধে যাচ্ছিল।

তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থায় প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট উভয়েই জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকে।

২০১৯ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোন দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে গঠিত হয় একটি কোয়ালিশন সরকার - বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে। এসব পার্টি অনেক সময়ই বিভিন্ন নীতিগত প্রশ্নে সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানে ছিল।

সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ এক ডিক্রি জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েকজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। এর মধ্যে ছিলেন সেই সব মন্ত্রীরা যারা স্বরাষ্ট্র , প্রতিরক্ষা ও বিচারের মত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।

এর পর প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ তারই নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্ব দিলেন - যে দায়িত্ব আগে ছিল প্রধানমন্ত্রী মেচিচির হাতে।

এর পর তিনি সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন যে কেউ যদি জনগণের মধ্যে "টাকা ছড়িয়ে" তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠিত করার চেষ্টা করে, এবং কেউ সহিংসতার সৃষ্টির কথা ভেবে থাকে - তাহলে সশস্ত্র বাহিনী "বুলেট দিয়ে তার জবাব দেবে।"

গবেষক রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, এখন পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের সমর্থক ও তার বিরোধীদের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে - তা ছিল সীমিত আকারের।

"তবে আগামী কিছু দিনে সংঘর্ষ বেড়ে যাবার আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না," বলেন তিনি।

অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা

কোভিড-১৯ মহামারির আগে থেকেই তিউনিসিয়ার অর্থনীতিতে সমস্যা চলছিল।

কিন্তু মহামারি শুরু হবার পর তা দেশটির জাতীয় অর্থনীতি এবং ক্ষুদ্র ও স্থানীয় ব্যবসার ওপর গুরুতর আঘাত হিসেবে নেমে আসে।

তিউনিসিয়ায় বেকারত্বের হার বেড়ে ১৮ শতাংশে পৌঁছেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুবকদের মধ্যে বেকারত্ব ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ৩৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।

তিউনিসিয়ার অর্থনীতির একটা অন্যতম প্রধান খাত ছিল পর্যটন। কোভিড-১৯এর কারণে তাতে চরম বিপর্যয় নেমে এসেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতেও গুরুতর ক্ষতি হয়েছে।

এর ফলে ২০২০ সালে তিউনিসিয়ার অর্থনীতি ৯ শতাংশ সংকুচিত হয়ে গেছে।

"তিউনিসিয়া একটি দরিদ্র দেশ, তার বিনিয়োগ দরকার" - বলছিলেন আকরাম বেলকায়েদ, "দেশের অর্থনীতির অবস্থা এখন খুবই খারাপ, গত কয়েক মাসে অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে।"

অর্থনীতির এই স্থবিরতার প্রভাব হতে পারে গভীর ও সুদূরপ্রসারী।

"বিপ্লবের পর থেকে লোকজন কাজ পাবার অপেক্ষায় আছে, কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর ব্যাপারে এখনো কিছুই করা হয়নি" - বলেন এই বিশ্লেষক।

কোভিড-১৯ মহামারি

কোভিড-১৯ মহামারির ব্যাপারে সরকার যেভাবে সাড়া দিয়েছে তা নিয়ে তিউনিসিয়ার মানুষের মধ্যে হতাশা ক্রমাগত বাড়ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, পুরো আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে জনসংখ্যার অনুপাতে কোভিড মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি তিউনিসিয়ায়।

করোনাভাইরাসের টিকা দেবার ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অগ্রগতির ওপর নজর রাখে এমন একটি অনলাইন প্রকাশনা হচ্ছে আওয়ার ওয়ার্ল্ড ইন ডেটা। তারা বলছে, তিউনিসিয়ার ১ কোটি ১৯ লাখ মানুষের মধ্যে মাত্র ৮ শতাংশেরও কম লোককে এ পর্যন্ত টিকা দেয়া হয়েছে।

এক সপ্তাহ আগে তিউনিসিয়ায় কোভিডে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।

"আমরা এখন চরম বিপর্যয়ের মধ্যে আছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, হাসপাতালে একটা বেড পেতে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে" বলছিলেন নিসাফ বেন আলায়া, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র।

তিনি আরও বলেন, মানুষের জন্য অক্সিজেননের যোগান দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছেন, ডাক্তাররা কাজ করে যাচ্ছেন চরম ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ নিয়ে।" সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন
ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এ রায় মাইলফলক : সালাহউদ্দিন

এই মাত্র | রাজনীতি

নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে