শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৮, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

মধ্যপ্রাচ্যে ২০১১ সালে আরব বসন্ত নামে যে গণবিক্ষোভ ও রাজনৈতিক পটপরিবর্তন শুরু হয়েছিল - তার সূচনা ছিল এই তিউনিসিয়াতেই।

সেখান থেকে দাবানলের মতই গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আরব বিশ্বের এক বিরাট অংশ জুড়ে, আর পরের কয়েক মাসে পতন ঘটেছিল ওই অঞ্চলের কয়েকটি শাসকচক্রের।

কিন্তু তার ১০ বছর পর আজ সেই আরব বসন্তের সুতিকাগার তিউনিসিয়া পতিত হয়েছে গুরুতর সংকটে - যদিও সেই পটপরিবর্তনের পরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একমাত্র এই দেশটিই সাফল্য পেয়েছিল বলে মনে করা হয়।

জুলাইয়ের ২৫ তারিখ তিউনিসিয়ায় তৈরি হয় এক উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি।

প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়েদ এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিশেম মেচিচিকে বরখাস্ত করেন, স্থগিত করেন পার্লামেন্ট। এটি ছিল এমন এক পদক্ষেপ যাকে সাইয়েদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ - বিশেষ করে দেশটির ইসলামপন্থীরা এক "বিপজ্জনক অভ্যূত্থান" বলে আখ্যায়িত করে।

প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ অবশ্য সংবিধান উদ্ধৃত করে বলছেন, দেশে ব্যাপক গণবিক্ষোভের কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তাকে কিছু ব্যবস্থা নিতে হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করা তারই অংশ।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত একজন বিশেষজ্ঞ রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, " প্রেসিডেন্টের এসব পদক্ষেপ ২০১১ সালের বিপ্লব-পরবর্তী কালে তিউনিসিয়ার সবচেয়ে গুরুতর রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করেছে।"

"ঘটনাপ্রবাহ কোন দিকে যাবে তা অনিশ্চিত এবং প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পদক্ষেপকেও মনে হচ্ছে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যাত্রার মত।"

তিউনিসিয়ায় এখন একদিকে চলছে করোনাভাইরাস মহামারির ব্যাপক বিস্তার - আর অন্য দিকে এই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সামাজিক অস্থিরতা, এবং গণঅসন্তোষ - সব মিলিয়ে এক নজিরবিহীন সংকটে পড়েছে দেশটি।

এর পেছনে যে কারণগুলো কাজ করেছে, তার মধ্যে প্রধান চারটি উল্লেখ করা হলো এখানে।

প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, আশাভঙ্গের ক্ষোভ

উত্তর আফ্রিকার ভূমধ্যসাগরতীরবর্তী দেশ তিউনিসিয়া এ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতিতে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে না।

কিন্তু তা সত্ত্বেও আরব বিশ্বে এ দেশটিকে দেখা হয় গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা হিসেবে - বলছিলেন সাংবাদিক ও লেখক আকরাম বেলকায়েদ - যিনি মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার ঘটনাবলী সম্পর্কে একজন বিশেষজ্ঞ।

"তিউনিসিয়া হচ্ছে একমাত্র আরব দেশ যাতে একটা স্তর পর্যন্ত গণতন্ত্র আছে। এখানে অবাধ নির্বাচন হয়, লোকজন জেলে যাবার ভয় ছাড়াই প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে পারে।" বলছিলেন মি. বেলকায়েদ।

"এখানকার অন্য দেশগুলোর সাথে তুলনা করলেই আপনি এটা বুঝতে পারবেন, যেগুলোতে হয় গৃহযুদ্ধ, নয় তো একনায়কতান্ত্রিক শাসন চলছে।"

তিনি বলছেন, তিউনিসিয়ায় আরব বসন্ত-পরবর্তীকালে বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, এবং এখানে যে সমস্যা চলছে তার একটা কারণ এটাই।

"তিউনিসিয়াকে দেখা হয় আরব বসন্তের একমাত্র সাফল্য হিসেবে, কিন্তু এখানে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে - যা করা হয়নি।"

মি. বেলকায়েদ মনে করেন, প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ পার্লামেন্ট স্থগিত করা এবং প্রধানমন্ত্রী হিশেষ মেচিচিকে বরখাস্ত করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন - তা হয়তো তিউনিসিয়ায় এতকাল যতটুকু অর্জিত হয়েছে তা বানচাল করে দিতে পারে।

"গণতন্ত্রের হাত বাঁকা করার চেষ্টা কখনো ভালো ফল আনে না। আপনি যদি একবার এ কাজ করেন, তাহলে পরে আরো বেশি কিছু করার প্রলোভন তৈরি হয়।"

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা

প্রধানমন্ত্রী মেচিচিকে বরখাস্ত করা হয়েছিল তিউনিসিয়ার বেশ কিছু শহরে গণবিক্ষোভের পর। এই বিক্ষোভের আগে দেশটিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছিল।

যেটা উল্লেখযোগ্য ব্যাপার তা হলো, এই বিক্ষোভকারীরা শ্লোগান দিচ্ছিল পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জানিয়ে ।

"অনেকের কাছে মনে হয়েছিল - এক বছর ধরে বিশৃঙ্খলভাবে দেশ পরিচালনার পর এটাই হচ্ছে নতুন আশার আলো। কিন্তু অন্যদের কাছে মনে হয়েছিল যে সাংবিধানিক দিক থেকে এটা হবে অত্যন্ত প্রশ্নসাপেক্ষ এক পদক্ষেপ - যার পরিণতিতে অস্থিতিশীলতা এবং সুদূরপ্রসারী বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে" - বলছিলেন বিবিসির উত্তর আফ্রিকা বিষয়ক সংবাদদাতা রানা জাওয়াদ।

তা ছাড়া তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক সংকটের মূল অনেক গভীরে।

২০১১ সালের আরব বসন্ত নামের গণবিক্ষোভে দেশটির দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট জিনএল আবিদিন বেন আলি উৎখাত হবার পর থেকে এ পর্যন্ত তিউনিসিয়ায় ৯টি সরকার ক্ষমতায় এসেছে এবং বিদায় নিয়েছে। কোন কোন সরকারের আয়ু ছিল মাত্র কয়েক মাস।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ একসময় ছিলেন সাংবিধানিক আইনের একজন অধ্যাপক। প্রেসিডেন্ট হবার আগে তার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছিল না।

তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়েছিলেন একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিলেন।

বিবিসি মনিটরিংএর মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত দুই বিশেষজ্ঞ সামিয়া হোসনি এবং আমিরা ফাতালিয়া বলছেন, তিউনিসিয়ার জনগণের মধ্যে প্রেসিডেন্টের পক্ষে এখনো বেশ ভালো সমর্থন রয়েছে।

"সাইয়েদ জনগণের বিপুল সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি ৭২ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন - যাতে দেশের রাজনৈতিক এস্টাব্লিশমেন্টের ব্যাপারে জনগণের অসন্তোষের প্রতিফলন ঘটেছিল।

"তিউনিসিয়ার সমাজের তরুণ অংশ - যারা দলাদলির রাজনীতির ব্যাপারে বীতশ্রদ্ধ - তাদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পক্ষে বড় সমর্থন আছে," বলছেন বিবিসি মনিটরিংএর বিশেষজ্ঞরা।

প্রেসিডেন্ট কাইস সাইয়েদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মি. মেচিচিকে নিয়োগ করেছিলেন ২০২০ সালের জুলাই মাসে - তার পূর্বসুরী এলিয়েস ফাখফাখের পদত্যাগের পর, যিনি ক্ষমতায় ছিলেন মাত্র পাঁচ মাস।

প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সংঘাত

নতুন প্রধানমন্ত্রী মেচিচির সাথে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের প্রায়ই খটাখটি বেধে যাচ্ছিল।

তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থায় প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট উভয়েই জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকে।

২০১৯ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোন দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে গঠিত হয় একটি কোয়ালিশন সরকার - বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে। এসব পার্টি অনেক সময়ই বিভিন্ন নীতিগত প্রশ্নে সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানে ছিল।

সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ এক ডিক্রি জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েকজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। এর মধ্যে ছিলেন সেই সব মন্ত্রীরা যারা স্বরাষ্ট্র , প্রতিরক্ষা ও বিচারের মত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।

এর পর প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ তারই নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্ব দিলেন - যে দায়িত্ব আগে ছিল প্রধানমন্ত্রী মেচিচির হাতে।

এর পর তিনি সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন যে কেউ যদি জনগণের মধ্যে "টাকা ছড়িয়ে" তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠিত করার চেষ্টা করে, এবং কেউ সহিংসতার সৃষ্টির কথা ভেবে থাকে - তাহলে সশস্ত্র বাহিনী "বুলেট দিয়ে তার জবাব দেবে।"

গবেষক রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, এখন পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের সমর্থক ও তার বিরোধীদের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে - তা ছিল সীমিত আকারের।

"তবে আগামী কিছু দিনে সংঘর্ষ বেড়ে যাবার আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না," বলেন তিনি।

অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা

কোভিড-১৯ মহামারির আগে থেকেই তিউনিসিয়ার অর্থনীতিতে সমস্যা চলছিল।

কিন্তু মহামারি শুরু হবার পর তা দেশটির জাতীয় অর্থনীতি এবং ক্ষুদ্র ও স্থানীয় ব্যবসার ওপর গুরুতর আঘাত হিসেবে নেমে আসে।

তিউনিসিয়ায় বেকারত্বের হার বেড়ে ১৮ শতাংশে পৌঁছেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুবকদের মধ্যে বেকারত্ব ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ৩৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।

তিউনিসিয়ার অর্থনীতির একটা অন্যতম প্রধান খাত ছিল পর্যটন। কোভিড-১৯এর কারণে তাতে চরম বিপর্যয় নেমে এসেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতেও গুরুতর ক্ষতি হয়েছে।

এর ফলে ২০২০ সালে তিউনিসিয়ার অর্থনীতি ৯ শতাংশ সংকুচিত হয়ে গেছে।

"তিউনিসিয়া একটি দরিদ্র দেশ, তার বিনিয়োগ দরকার" - বলছিলেন আকরাম বেলকায়েদ, "দেশের অর্থনীতির অবস্থা এখন খুবই খারাপ, গত কয়েক মাসে অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে।"

অর্থনীতির এই স্থবিরতার প্রভাব হতে পারে গভীর ও সুদূরপ্রসারী।

"বিপ্লবের পর থেকে লোকজন কাজ পাবার অপেক্ষায় আছে, কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর ব্যাপারে এখনো কিছুই করা হয়নি" - বলেন এই বিশ্লেষক।

কোভিড-১৯ মহামারি

কোভিড-১৯ মহামারির ব্যাপারে সরকার যেভাবে সাড়া দিয়েছে তা নিয়ে তিউনিসিয়ার মানুষের মধ্যে হতাশা ক্রমাগত বাড়ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, পুরো আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে জনসংখ্যার অনুপাতে কোভিড মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি তিউনিসিয়ায়।

করোনাভাইরাসের টিকা দেবার ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অগ্রগতির ওপর নজর রাখে এমন একটি অনলাইন প্রকাশনা হচ্ছে আওয়ার ওয়ার্ল্ড ইন ডেটা। তারা বলছে, তিউনিসিয়ার ১ কোটি ১৯ লাখ মানুষের মধ্যে মাত্র ৮ শতাংশেরও কম লোককে এ পর্যন্ত টিকা দেয়া হয়েছে।

এক সপ্তাহ আগে তিউনিসিয়ায় কোভিডে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।

"আমরা এখন চরম বিপর্যয়ের মধ্যে আছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, হাসপাতালে একটা বেড পেতে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে" বলছিলেন নিসাফ বেন আলায়া, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র।

তিনি আরও বলেন, মানুষের জন্য অক্সিজেননের যোগান দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছেন, ডাক্তাররা কাজ করে যাচ্ছেন চরম ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ নিয়ে।" সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
সর্বশেষ খবর
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা