শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৮, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তিউনিসিয়ায় রাজনৈতিক অস্থিরতার পেছনে যে চারটি কারণ

মধ্যপ্রাচ্যে ২০১১ সালে আরব বসন্ত নামে যে গণবিক্ষোভ ও রাজনৈতিক পটপরিবর্তন শুরু হয়েছিল - তার সূচনা ছিল এই তিউনিসিয়াতেই।

সেখান থেকে দাবানলের মতই গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আরব বিশ্বের এক বিরাট অংশ জুড়ে, আর পরের কয়েক মাসে পতন ঘটেছিল ওই অঞ্চলের কয়েকটি শাসকচক্রের।

কিন্তু তার ১০ বছর পর আজ সেই আরব বসন্তের সুতিকাগার তিউনিসিয়া পতিত হয়েছে গুরুতর সংকটে - যদিও সেই পটপরিবর্তনের পরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একমাত্র এই দেশটিই সাফল্য পেয়েছিল বলে মনে করা হয়।

জুলাইয়ের ২৫ তারিখ তিউনিসিয়ায় তৈরি হয় এক উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি।

প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়েদ এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিশেম মেচিচিকে বরখাস্ত করেন, স্থগিত করেন পার্লামেন্ট। এটি ছিল এমন এক পদক্ষেপ যাকে সাইয়েদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ - বিশেষ করে দেশটির ইসলামপন্থীরা এক "বিপজ্জনক অভ্যূত্থান" বলে আখ্যায়িত করে।

প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ অবশ্য সংবিধান উদ্ধৃত করে বলছেন, দেশে ব্যাপক গণবিক্ষোভের কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তাকে কিছু ব্যবস্থা নিতে হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করা তারই অংশ।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত একজন বিশেষজ্ঞ রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, " প্রেসিডেন্টের এসব পদক্ষেপ ২০১১ সালের বিপ্লব-পরবর্তী কালে তিউনিসিয়ার সবচেয়ে গুরুতর রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করেছে।"

"ঘটনাপ্রবাহ কোন দিকে যাবে তা অনিশ্চিত এবং প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পদক্ষেপকেও মনে হচ্ছে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যাত্রার মত।"

তিউনিসিয়ায় এখন একদিকে চলছে করোনাভাইরাস মহামারির ব্যাপক বিস্তার - আর অন্য দিকে এই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সামাজিক অস্থিরতা, এবং গণঅসন্তোষ - সব মিলিয়ে এক নজিরবিহীন সংকটে পড়েছে দেশটি।

এর পেছনে যে কারণগুলো কাজ করেছে, তার মধ্যে প্রধান চারটি উল্লেখ করা হলো এখানে।

প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, আশাভঙ্গের ক্ষোভ

উত্তর আফ্রিকার ভূমধ্যসাগরতীরবর্তী দেশ তিউনিসিয়া এ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতিতে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে না।

কিন্তু তা সত্ত্বেও আরব বিশ্বে এ দেশটিকে দেখা হয় গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা হিসেবে - বলছিলেন সাংবাদিক ও লেখক আকরাম বেলকায়েদ - যিনি মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার ঘটনাবলী সম্পর্কে একজন বিশেষজ্ঞ।

"তিউনিসিয়া হচ্ছে একমাত্র আরব দেশ যাতে একটা স্তর পর্যন্ত গণতন্ত্র আছে। এখানে অবাধ নির্বাচন হয়, লোকজন জেলে যাবার ভয় ছাড়াই প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে পারে।" বলছিলেন মি. বেলকায়েদ।

"এখানকার অন্য দেশগুলোর সাথে তুলনা করলেই আপনি এটা বুঝতে পারবেন, যেগুলোতে হয় গৃহযুদ্ধ, নয় তো একনায়কতান্ত্রিক শাসন চলছে।"

তিনি বলছেন, তিউনিসিয়ায় আরব বসন্ত-পরবর্তীকালে বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি, এবং এখানে যে সমস্যা চলছে তার একটা কারণ এটাই।

"তিউনিসিয়াকে দেখা হয় আরব বসন্তের একমাত্র সাফল্য হিসেবে, কিন্তু এখানে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে - যা করা হয়নি।"

মি. বেলকায়েদ মনে করেন, প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ পার্লামেন্ট স্থগিত করা এবং প্রধানমন্ত্রী হিশেষ মেচিচিকে বরখাস্ত করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন - তা হয়তো তিউনিসিয়ায় এতকাল যতটুকু অর্জিত হয়েছে তা বানচাল করে দিতে পারে।

"গণতন্ত্রের হাত বাঁকা করার চেষ্টা কখনো ভালো ফল আনে না। আপনি যদি একবার এ কাজ করেন, তাহলে পরে আরো বেশি কিছু করার প্রলোভন তৈরি হয়।"

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা

প্রধানমন্ত্রী মেচিচিকে বরখাস্ত করা হয়েছিল তিউনিসিয়ার বেশ কিছু শহরে গণবিক্ষোভের পর। এই বিক্ষোভের আগে দেশটিতে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছিল।

যেটা উল্লেখযোগ্য ব্যাপার তা হলো, এই বিক্ষোভকারীরা শ্লোগান দিচ্ছিল পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জানিয়ে ।

"অনেকের কাছে মনে হয়েছিল - এক বছর ধরে বিশৃঙ্খলভাবে দেশ পরিচালনার পর এটাই হচ্ছে নতুন আশার আলো। কিন্তু অন্যদের কাছে মনে হয়েছিল যে সাংবিধানিক দিক থেকে এটা হবে অত্যন্ত প্রশ্নসাপেক্ষ এক পদক্ষেপ - যার পরিণতিতে অস্থিতিশীলতা এবং সুদূরপ্রসারী বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে" - বলছিলেন বিবিসির উত্তর আফ্রিকা বিষয়ক সংবাদদাতা রানা জাওয়াদ।

তা ছাড়া তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক সংকটের মূল অনেক গভীরে।

২০১১ সালের আরব বসন্ত নামের গণবিক্ষোভে দেশটির দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট জিনএল আবিদিন বেন আলি উৎখাত হবার পর থেকে এ পর্যন্ত তিউনিসিয়ায় ৯টি সরকার ক্ষমতায় এসেছে এবং বিদায় নিয়েছে। কোন কোন সরকারের আয়ু ছিল মাত্র কয়েক মাস।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ একসময় ছিলেন সাংবিধানিক আইনের একজন অধ্যাপক। প্রেসিডেন্ট হবার আগে তার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছিল না।

তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়েছিলেন একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিলেন।

বিবিসি মনিটরিংএর মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা সংক্রান্ত দুই বিশেষজ্ঞ সামিয়া হোসনি এবং আমিরা ফাতালিয়া বলছেন, তিউনিসিয়ার জনগণের মধ্যে প্রেসিডেন্টের পক্ষে এখনো বেশ ভালো সমর্থন রয়েছে।

"সাইয়েদ জনগণের বিপুল সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি ৭২ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন - যাতে দেশের রাজনৈতিক এস্টাব্লিশমেন্টের ব্যাপারে জনগণের অসন্তোষের প্রতিফলন ঘটেছিল।

"তিউনিসিয়ার সমাজের তরুণ অংশ - যারা দলাদলির রাজনীতির ব্যাপারে বীতশ্রদ্ধ - তাদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের পক্ষে বড় সমর্থন আছে," বলছেন বিবিসি মনিটরিংএর বিশেষজ্ঞরা।

প্রেসিডেন্ট কাইস সাইয়েদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মি. মেচিচিকে নিয়োগ করেছিলেন ২০২০ সালের জুলাই মাসে - তার পূর্বসুরী এলিয়েস ফাখফাখের পদত্যাগের পর, যিনি ক্ষমতায় ছিলেন মাত্র পাঁচ মাস।

প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সংঘাত

নতুন প্রধানমন্ত্রী মেচিচির সাথে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের প্রায়ই খটাখটি বেধে যাচ্ছিল।

তিউনিসিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থায় প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট উভয়েই জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকে।

২০১৯ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোন দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে গঠিত হয় একটি কোয়ালিশন সরকার - বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে। এসব পার্টি অনেক সময়ই বিভিন্ন নীতিগত প্রশ্নে সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানে ছিল।

সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ এক ডিক্রি জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েকজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। এর মধ্যে ছিলেন সেই সব মন্ত্রীরা যারা স্বরাষ্ট্র , প্রতিরক্ষা ও বিচারের মত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।

এর পর প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ তারই নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্ব দিলেন - যে দায়িত্ব আগে ছিল প্রধানমন্ত্রী মেচিচির হাতে।

এর পর তিনি সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন যে কেউ যদি জনগণের মধ্যে "টাকা ছড়িয়ে" তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সংগঠিত করার চেষ্টা করে, এবং কেউ সহিংসতার সৃষ্টির কথা ভেবে থাকে - তাহলে সশস্ত্র বাহিনী "বুলেট দিয়ে তার জবাব দেবে।"

গবেষক রিকার্ডো ফ্যাবিয়ানি বলছেন, এখন পর্যন্ত প্রেসিডেন্টের সমর্থক ও তার বিরোধীদের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে - তা ছিল সীমিত আকারের।

"তবে আগামী কিছু দিনে সংঘর্ষ বেড়ে যাবার আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না," বলেন তিনি।

অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা

কোভিড-১৯ মহামারির আগে থেকেই তিউনিসিয়ার অর্থনীতিতে সমস্যা চলছিল।

কিন্তু মহামারি শুরু হবার পর তা দেশটির জাতীয় অর্থনীতি এবং ক্ষুদ্র ও স্থানীয় ব্যবসার ওপর গুরুতর আঘাত হিসেবে নেমে আসে।

তিউনিসিয়ায় বেকারত্বের হার বেড়ে ১৮ শতাংশে পৌঁছেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুবকদের মধ্যে বেকারত্ব ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ৩৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।

তিউনিসিয়ার অর্থনীতির একটা অন্যতম প্রধান খাত ছিল পর্যটন। কোভিড-১৯এর কারণে তাতে চরম বিপর্যয় নেমে এসেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং খাতেও গুরুতর ক্ষতি হয়েছে।

এর ফলে ২০২০ সালে তিউনিসিয়ার অর্থনীতি ৯ শতাংশ সংকুচিত হয়ে গেছে।

"তিউনিসিয়া একটি দরিদ্র দেশ, তার বিনিয়োগ দরকার" - বলছিলেন আকরাম বেলকায়েদ, "দেশের অর্থনীতির অবস্থা এখন খুবই খারাপ, গত কয়েক মাসে অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে।"

অর্থনীতির এই স্থবিরতার প্রভাব হতে পারে গভীর ও সুদূরপ্রসারী।

"বিপ্লবের পর থেকে লোকজন কাজ পাবার অপেক্ষায় আছে, কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর ব্যাপারে এখনো কিছুই করা হয়নি" - বলেন এই বিশ্লেষক।

কোভিড-১৯ মহামারি

কোভিড-১৯ মহামারির ব্যাপারে সরকার যেভাবে সাড়া দিয়েছে তা নিয়ে তিউনিসিয়ার মানুষের মধ্যে হতাশা ক্রমাগত বাড়ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, পুরো আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে জনসংখ্যার অনুপাতে কোভিড মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি তিউনিসিয়ায়।

করোনাভাইরাসের টিকা দেবার ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অগ্রগতির ওপর নজর রাখে এমন একটি অনলাইন প্রকাশনা হচ্ছে আওয়ার ওয়ার্ল্ড ইন ডেটা। তারা বলছে, তিউনিসিয়ার ১ কোটি ১৯ লাখ মানুষের মধ্যে মাত্র ৮ শতাংশেরও কম লোককে এ পর্যন্ত টিকা দেয়া হয়েছে।

এক সপ্তাহ আগে তিউনিসিয়ায় কোভিডে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।

"আমরা এখন চরম বিপর্যয়ের মধ্যে আছি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, হাসপাতালে একটা বেড পেতে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে" বলছিলেন নিসাফ বেন আলায়া, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র।

তিনি আরও বলেন, মানুষের জন্য অক্সিজেননের যোগান দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছেন, ডাক্তাররা কাজ করে যাচ্ছেন চরম ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ নিয়ে।" সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন
টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম