শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৩, বুধবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গরুর আক্রমণ যখন নির্বাচনে বড় ইস্যু!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গরুর আক্রমণ যখন নির্বাচনে বড় ইস্যু!

নভেম্বরের এক হিমশীতল সকালে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে নিজের বাড়িতে বসে যখন চা পান করছিলেন রাম রাজ, তখন একটা ঘরছাড়া গরু এসে হামলা করল তার ওপর।

পরের কয়েক মিনিট ধরে গরুটি যখন তাকে শিং দিয়ে গুঁতিয়ে আর পায়ের লাথিতে ক্ষত-বিক্ষত করেছে, তখন চিৎকার করতে করতে সে দৃশ্য দেখছিলেন তার নাতি-নাতনিরা।

গুরুতর আহত ৫৫ বছর বয়সী রাম রাজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান।

“এটি ছিল খুবই বেদনাদায়ক এক মৃত্যুর ঘটনা। আমার শাশুড়ি তার পর থেকে ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন,” বলছিলেন পুত্রবধূ অনিতা কুমারী।

ভারতের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তরপ্রদেশে এরকম হামলা এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই রাজ্যে গরু জবাই নিষিদ্ধ করার পর গরুর সংখ্যা বেড়ে গেছে অনেকগুণ। এতটাই বেড়েছে যে, তা এখন ১০ ফেব্রুয়ারি হতে যে নির্বাচন শুরু হতে যাচ্ছে, তাতে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

হিন্দুদের কাছে গরু খুবই পবিত্র এক প্রাণী। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের আগে পর্যন্ত কৃষকরা তাদের বৃদ্ধ হয়ে যাওয়া গরু নিয়ে যেত কসাইখানায়।

“গরু যখন দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিত অথবা যখন এগুলো দিয়ে আর হালচাষ করা যেত না, তখন আমরা সেগুলো বিক্রি করে দিতাম। যখন আমরা আর্থিক কষ্টে পড়তাম, তখন এটা ছিল আমাদের একটা বিকল্প উপার্জনের উপায়,” বলছিলেন একজন ধানচাষী শিব পুজান।

কিন্তু ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গরু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। এই দলটি দক্ষিণ-পন্থী হিন্দু রাজনৈতিক মতাদর্শের অনুসারী। ভারতের উত্তরপ্রদেশসহ ১৮টি রাজ্যে এখন গরু জবাই নিষিদ্ধ।

উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ নিজেও বিজেপির এক কট্টরপন্থী নেতা। ২০১৭ সালে তিনি ক্ষমতায় এসেই বেশ কিছু কথিত অবৈধ কসাইখানা বন্ধ করে দেন। যদিও এটি উত্তরপ্রদেশে এক বিরাট ব্যবসা, এই রাজ্য মহিষের মাংসের বড় রফতানি-কারক।

উত্তরপ্রদেশের গবাদিপশু ব্যবসায়ীদের বেশিরভাগই হয় মুসলিম বা সমাজের দলিত শ্রেণির মানুষ (দলিতরা ভারতের হিন্দুধর্মের অনুসারীদের মধ্যে সবচেয়ে নিম্নবর্গের মানুষ বলে বিবেচিত, তাদের আগে অস্পৃশ্য বলে বর্ণনা করা হতো)। গোরক্ষার নামে উত্তরপ্রদেশে বিজেপি বা অন্যান্য স্থানীয় ডানপন্থী সংগঠন যেসব বাহিনী গড়ে তুলেছিল, তাদের হাতে মুসলিম বা দলিত গরু ব্যবসায়ীরা প্রায়শই হামলার শিকার হন, কোনও কোনও ক্ষেত্রে তাদের হত্যা পর্যন্ত করা হয়।

কাজেই গরু কেনা-বেচা করতে গেলে বা গরু পরিবহন করতে গেলে হামলার শিকার হতে পারেন, এমন আশঙ্কায় এদের অনেকে গরু ব্যবসা ছেড়ে দেন।

এরপর তৈরি হয় এক নতুন সমস্যা। কৃষকরা এখন তাদের বুড়ো হয়ে যাওয়া গরু আর বিক্রি করতে পারেন না, এগুলো ছেড়ে দেওয়া ছাড়া তাদের সামনে আর কোনও পথ নেই।

“এখন তো গরু কেনার মতো কেউ নেই। কাজেই কেউ আর গরু বিক্রি করতে পারে না,” বলছেন শিব পুজান। তিনি জানান, এখন তারা তাদের গরু ছেড়ে দেন কাছের ঝোপ-জঙ্গলে।

এসব ছাড়া গরু এখন ঘুরে বেড়ায় উত্তরপ্রদেশের শহরে-গ্রামে। কৃষকরা বলছেন, এসব গরু যখন ক্ষুধার্ত থাকে, তারা খুবই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। এরকম একটা গরুই ঢুকে পড়েছিল রাম রাজের বাড়িতে। যখন তারা আতংকিত হয়ে চিৎকার শুরু করেছিলেন, তখন এটি রাম রাজকে আক্রমণ করেছিল।

শিব পুজান নিজেও সম্প্রতি একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলেন। তার ক্ষেতে ঢুকে পড়া এক দল ছাড়া গরুকে যখন তিনি তাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন, তখন সেগুলোর আক্রমণের মুখে পড়েন তিনি।

“দুটি গরু আমাকে গুঁতো দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে, তখন আমি দৌড়ে কোন রকমে প্রাণ বাঁচাই,” বলছেন তিনি।

তার হাতে এখনও ব্যান্ডেজ লাগানো, দৌড়ে কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গাতে গিয়ে তিনি আঘাত পেয়েছিলেন।

শিব পুজান একজন ধর্মভীরু হিন্দু। তিনি বিশ্বাস করেন গরু এক পবিত্র প্রাণী। কিন্তু সব গরু রক্ষার নামে সরকার যে ঢালাও নির্দেশ জারি করেছে, তা নিয়ে তিনি ক্ষুব্ধ।

তার মতো কৃষকরা বলছেন, ছাড়া গরু এখন ক্ষেতের ফসল নষ্ট করছে, রাস্তায় দুর্ঘটনার কারণ হচ্ছে এবং লোকজনকে মেরে ফেলছে।

“রাস্তাঘাটে ছাড়া গরু ঘুরে বেড়াচ্ছে বলেই আজ আমার ছেলেটা এতিম হয়ে গেল। কে এখন আমাদের দেখাশোনা করবে,” বলছেন পুনম দুবে, যার স্বামী একটা ছাড়া ষাঁড়ের হামলায় মারা যান।

ভারতে ২০২০ সালে করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউ যখন আঘাত হানে, তখন ৩৬ বছর বয়সী ভুপেন্দ্র দুবে কাজ হারিয়ে তার গ্রামে ফিরে আসেন। স্থানীয় এক বাজারে একদিন যখন তিনি তার ছেলের জন্য মিষ্টি কিনতে গেছেন, তখন একটি ষাঁড়ের হামলায় তিনি নিহত হন।

একশ’ কিলোমিটার দূরের আরেকটি গ্রামে ৮০ বছর বয়সী রাম কালি ২০১৯ সাল হতে কোমায় আছেন, কারণ তিনিও এক গরুর হামলার শিকার হয়েছিলেন। তার পরিবার বলছে, রাম কালি এখনও জানেন না যে তার একমাত্র ছেলে গত বছরের শুরুতে কোভিডে মারা গেছেন।

উত্তরপ্রদেশের বিরোধী দলগুলো এখন এই বিষয়টিকে নির্বাচনী ইস্যু করেছে। এই রাজ্যটিতে কৃষকরা ভোটারদের একটা বড় অংশ।

ক্ষমতাসীন বিজেপির রাজ্য মুখপাত্র সমির সিং বলেছেন সমস্যাটি মোকাবেলায় রাজ্য সরকার নতুন কৌশল তৈরি করছে।

“এগুলোকে বেওয়ারিশ গরু বলা ঠিক হবে না, কারণ এসব প্রাণী হিন্দু সংস্কৃতির অংশ। আমাদের পরিবারের কেউ যখন বৃদ্ধ হয়ে যান, তাকে তো আমরা মরার জন্য রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসি না। আমরা এসব গরুকে কিভাবে রাস্তায় রেখে আসছি মরার জন্য?” বলছেন তিনি।

গরুগুলো রাখার কথা ছিল গোশালায়। যোগী আদিত্যানাথের সরকার কোটি কোটি রুপি বরাদ্দ করেছিল রাজ্যে এরকম অনেক গোশালা নির্মাণের জন্য। এসব গোশালা পরিচালনার খরচ নির্বাহের জন্য তারা রাজ্যে অ্যালকোহল বিক্রির ওপর বিশেষ ট্যাক্সও বসিয়েছিল।

কিন্তু এতে সমস্যার সমাধান হয়নি। অযোধ্যায় সরকার পরিচালিত একটি গোশালা পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ঠাসাঠাসি করে রাখা হয়েছে অনেক গরু, তিলমাত্র জায়গা ফাঁকা নেই।

“এখানে দুইশ’ গরু রাখা হয়েছে, এর চেয়ে বেশি গরু রাখার জায়গা এখানে নেই। কিন্তু এই এলাকায় এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে সাতশ’ হতে এক হাজার ছাড়া গরু,” বলছেন এই গোশালার দায়িত্বে থাকা শত্রুঘ্ন তিওয়ারি।

অনেক কৃষক এখন দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টা তাদের ক্ষেতে পাহারা বসিয়েছেন। তারা পালাক্রমে রাত জেগে পাহারা দেন প্রচণ্ড শীত আর সাপের কামড়ের ভয় উপেক্ষা করে।

“পুরো গ্রাম থেকে আমরা দলে দলে পালাক্রমে রাতে পাহারা বসাই। রাতের দলের কাজ যখন শেষ হয়, তখন সকালে আরেক দল এসে দায়িত্ব নেয়। রাতজাগা দলটি তখন বাড়িতে গিয়ে বিশ্রাম নেয়,” বলছেন ৬৪ বছর বয়সী কৃষক বিমলা কুমারী।

পুরো বিষয়টি নিয়ে দিনা নাথের মতো অনেক ভোটার ত্যক্ত-বিরক্ত এবং তারা নির্বাচন বর্জনের কথা ভাবছেন।

“আমাদের সমস্যার যদি কোনও সমাধান না হয়, তাহলে ভোট দিয়ে লাভটা কী,” বলছেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের
দালাই লামার উত্তরসূরি নির্ধারণ নিয়ে চীনের দাবির বিরোধিতা ভারতের
ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ
ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
সর্বশেষ খবর
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী
যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী

দেশগ্রাম

সংহার
সংহার

সাহিত্য

ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া

সাহিত্য