শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৩, বুধবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গরুর আক্রমণ যখন নির্বাচনে বড় ইস্যু!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গরুর আক্রমণ যখন নির্বাচনে বড় ইস্যু!

নভেম্বরের এক হিমশীতল সকালে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে নিজের বাড়িতে বসে যখন চা পান করছিলেন রাম রাজ, তখন একটা ঘরছাড়া গরু এসে হামলা করল তার ওপর।

পরের কয়েক মিনিট ধরে গরুটি যখন তাকে শিং দিয়ে গুঁতিয়ে আর পায়ের লাথিতে ক্ষত-বিক্ষত করেছে, তখন চিৎকার করতে করতে সে দৃশ্য দেখছিলেন তার নাতি-নাতনিরা।

গুরুতর আহত ৫৫ বছর বয়সী রাম রাজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান।

“এটি ছিল খুবই বেদনাদায়ক এক মৃত্যুর ঘটনা। আমার শাশুড়ি তার পর থেকে ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন,” বলছিলেন পুত্রবধূ অনিতা কুমারী।

ভারতের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তরপ্রদেশে এরকম হামলা এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই রাজ্যে গরু জবাই নিষিদ্ধ করার পর গরুর সংখ্যা বেড়ে গেছে অনেকগুণ। এতটাই বেড়েছে যে, তা এখন ১০ ফেব্রুয়ারি হতে যে নির্বাচন শুরু হতে যাচ্ছে, তাতে বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

হিন্দুদের কাছে গরু খুবই পবিত্র এক প্রাণী। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের আগে পর্যন্ত কৃষকরা তাদের বৃদ্ধ হয়ে যাওয়া গরু নিয়ে যেত কসাইখানায়।

“গরু যখন দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিত অথবা যখন এগুলো দিয়ে আর হালচাষ করা যেত না, তখন আমরা সেগুলো বিক্রি করে দিতাম। যখন আমরা আর্থিক কষ্টে পড়তাম, তখন এটা ছিল আমাদের একটা বিকল্প উপার্জনের উপায়,” বলছিলেন একজন ধানচাষী শিব পুজান।

কিন্তু ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গরু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। এই দলটি দক্ষিণ-পন্থী হিন্দু রাজনৈতিক মতাদর্শের অনুসারী। ভারতের উত্তরপ্রদেশসহ ১৮টি রাজ্যে এখন গরু জবাই নিষিদ্ধ।

উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ নিজেও বিজেপির এক কট্টরপন্থী নেতা। ২০১৭ সালে তিনি ক্ষমতায় এসেই বেশ কিছু কথিত অবৈধ কসাইখানা বন্ধ করে দেন। যদিও এটি উত্তরপ্রদেশে এক বিরাট ব্যবসা, এই রাজ্য মহিষের মাংসের বড় রফতানি-কারক।

উত্তরপ্রদেশের গবাদিপশু ব্যবসায়ীদের বেশিরভাগই হয় মুসলিম বা সমাজের দলিত শ্রেণির মানুষ (দলিতরা ভারতের হিন্দুধর্মের অনুসারীদের মধ্যে সবচেয়ে নিম্নবর্গের মানুষ বলে বিবেচিত, তাদের আগে অস্পৃশ্য বলে বর্ণনা করা হতো)। গোরক্ষার নামে উত্তরপ্রদেশে বিজেপি বা অন্যান্য স্থানীয় ডানপন্থী সংগঠন যেসব বাহিনী গড়ে তুলেছিল, তাদের হাতে মুসলিম বা দলিত গরু ব্যবসায়ীরা প্রায়শই হামলার শিকার হন, কোনও কোনও ক্ষেত্রে তাদের হত্যা পর্যন্ত করা হয়।

কাজেই গরু কেনা-বেচা করতে গেলে বা গরু পরিবহন করতে গেলে হামলার শিকার হতে পারেন, এমন আশঙ্কায় এদের অনেকে গরু ব্যবসা ছেড়ে দেন।

এরপর তৈরি হয় এক নতুন সমস্যা। কৃষকরা এখন তাদের বুড়ো হয়ে যাওয়া গরু আর বিক্রি করতে পারেন না, এগুলো ছেড়ে দেওয়া ছাড়া তাদের সামনে আর কোনও পথ নেই।

“এখন তো গরু কেনার মতো কেউ নেই। কাজেই কেউ আর গরু বিক্রি করতে পারে না,” বলছেন শিব পুজান। তিনি জানান, এখন তারা তাদের গরু ছেড়ে দেন কাছের ঝোপ-জঙ্গলে।

এসব ছাড়া গরু এখন ঘুরে বেড়ায় উত্তরপ্রদেশের শহরে-গ্রামে। কৃষকরা বলছেন, এসব গরু যখন ক্ষুধার্ত থাকে, তারা খুবই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। এরকম একটা গরুই ঢুকে পড়েছিল রাম রাজের বাড়িতে। যখন তারা আতংকিত হয়ে চিৎকার শুরু করেছিলেন, তখন এটি রাম রাজকে আক্রমণ করেছিল।

শিব পুজান নিজেও সম্প্রতি একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলেন। তার ক্ষেতে ঢুকে পড়া এক দল ছাড়া গরুকে যখন তিনি তাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন, তখন সেগুলোর আক্রমণের মুখে পড়েন তিনি।

“দুটি গরু আমাকে গুঁতো দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে, তখন আমি দৌড়ে কোন রকমে প্রাণ বাঁচাই,” বলছেন তিনি।

তার হাতে এখনও ব্যান্ডেজ লাগানো, দৌড়ে কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গাতে গিয়ে তিনি আঘাত পেয়েছিলেন।

শিব পুজান একজন ধর্মভীরু হিন্দু। তিনি বিশ্বাস করেন গরু এক পবিত্র প্রাণী। কিন্তু সব গরু রক্ষার নামে সরকার যে ঢালাও নির্দেশ জারি করেছে, তা নিয়ে তিনি ক্ষুব্ধ।

তার মতো কৃষকরা বলছেন, ছাড়া গরু এখন ক্ষেতের ফসল নষ্ট করছে, রাস্তায় দুর্ঘটনার কারণ হচ্ছে এবং লোকজনকে মেরে ফেলছে।

“রাস্তাঘাটে ছাড়া গরু ঘুরে বেড়াচ্ছে বলেই আজ আমার ছেলেটা এতিম হয়ে গেল। কে এখন আমাদের দেখাশোনা করবে,” বলছেন পুনম দুবে, যার স্বামী একটা ছাড়া ষাঁড়ের হামলায় মারা যান।

ভারতে ২০২০ সালে করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউ যখন আঘাত হানে, তখন ৩৬ বছর বয়সী ভুপেন্দ্র দুবে কাজ হারিয়ে তার গ্রামে ফিরে আসেন। স্থানীয় এক বাজারে একদিন যখন তিনি তার ছেলের জন্য মিষ্টি কিনতে গেছেন, তখন একটি ষাঁড়ের হামলায় তিনি নিহত হন।

একশ’ কিলোমিটার দূরের আরেকটি গ্রামে ৮০ বছর বয়সী রাম কালি ২০১৯ সাল হতে কোমায় আছেন, কারণ তিনিও এক গরুর হামলার শিকার হয়েছিলেন। তার পরিবার বলছে, রাম কালি এখনও জানেন না যে তার একমাত্র ছেলে গত বছরের শুরুতে কোভিডে মারা গেছেন।

উত্তরপ্রদেশের বিরোধী দলগুলো এখন এই বিষয়টিকে নির্বাচনী ইস্যু করেছে। এই রাজ্যটিতে কৃষকরা ভোটারদের একটা বড় অংশ।

ক্ষমতাসীন বিজেপির রাজ্য মুখপাত্র সমির সিং বলেছেন সমস্যাটি মোকাবেলায় রাজ্য সরকার নতুন কৌশল তৈরি করছে।

“এগুলোকে বেওয়ারিশ গরু বলা ঠিক হবে না, কারণ এসব প্রাণী হিন্দু সংস্কৃতির অংশ। আমাদের পরিবারের কেউ যখন বৃদ্ধ হয়ে যান, তাকে তো আমরা মরার জন্য রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসি না। আমরা এসব গরুকে কিভাবে রাস্তায় রেখে আসছি মরার জন্য?” বলছেন তিনি।

গরুগুলো রাখার কথা ছিল গোশালায়। যোগী আদিত্যানাথের সরকার কোটি কোটি রুপি বরাদ্দ করেছিল রাজ্যে এরকম অনেক গোশালা নির্মাণের জন্য। এসব গোশালা পরিচালনার খরচ নির্বাহের জন্য তারা রাজ্যে অ্যালকোহল বিক্রির ওপর বিশেষ ট্যাক্সও বসিয়েছিল।

কিন্তু এতে সমস্যার সমাধান হয়নি। অযোধ্যায় সরকার পরিচালিত একটি গোশালা পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ঠাসাঠাসি করে রাখা হয়েছে অনেক গরু, তিলমাত্র জায়গা ফাঁকা নেই।

“এখানে দুইশ’ গরু রাখা হয়েছে, এর চেয়ে বেশি গরু রাখার জায়গা এখানে নেই। কিন্তু এই এলাকায় এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে সাতশ’ হতে এক হাজার ছাড়া গরু,” বলছেন এই গোশালার দায়িত্বে থাকা শত্রুঘ্ন তিওয়ারি।

অনেক কৃষক এখন দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টা তাদের ক্ষেতে পাহারা বসিয়েছেন। তারা পালাক্রমে রাত জেগে পাহারা দেন প্রচণ্ড শীত আর সাপের কামড়ের ভয় উপেক্ষা করে।

“পুরো গ্রাম থেকে আমরা দলে দলে পালাক্রমে রাতে পাহারা বসাই। রাতের দলের কাজ যখন শেষ হয়, তখন সকালে আরেক দল এসে দায়িত্ব নেয়। রাতজাগা দলটি তখন বাড়িতে গিয়ে বিশ্রাম নেয়,” বলছেন ৬৪ বছর বয়সী কৃষক বিমলা কুমারী।

পুরো বিষয়টি নিয়ে দিনা নাথের মতো অনেক ভোটার ত্যক্ত-বিরক্ত এবং তারা নির্বাচন বর্জনের কথা ভাবছেন।

“আমাদের সমস্যার যদি কোনও সমাধান না হয়, তাহলে ভোট দিয়ে লাভটা কী,” বলছেন তিনি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা