শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

পারভেজ মোশাররফের ঘটনাবহুল জীবন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পারভেজ মোশাররফের ঘটনাবহুল জীবন

দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধান জেনারেল পারভেজ মোশাররফ মারা গেছেন। ৭৯ বছর বয়সী এই সাবেক প্রেসিডেন্ট সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে রবিবার মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। 

দীর্ঘ নয় বছর ধরে (১৯৯৯-২০০৮) পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ছিলেন পারভেজ মোশাররফ। এছাড়া তিনি দেশটির ১০তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। 

ভারত-পাকিস্তান ভাগ হওয়ার আগে ১৯৪৩ সালের ১১ আগস্ট দিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন পারভেজ মোশাররফ। পরবর্তীতে দুই দেশ ভাগ হলে তার পরিবার করাচি হলে যায়। সেখানেই তিনি পড়ালেখা শুরু করেন। ১৯৬৪ সালে পাকিস্তানের মিলিটারি একাডেমি থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার পর তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। 

পাক সেনাবাহিনীতে থাককালীন তিনি সর্বপ্রথম ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের মুখোমুখি হন। সে সময়ে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এরপর তিনি ১৯৬৬ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত স্পেশাল সার্ভিসেস গ্রুপ (এসএসজি) এর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালের পর, তিনি বেশ কয়েকটি সামরিক কাজে দক্ষতা অর্জন করতে থাকেন এবং সেনাবাহিনীতে দ্রুত পদোন্নতি লাভ করেন।

১৯৯৮ সালে পাকিস্তানের সেনা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন মোশাররফ। ওই সময়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরীফ তাকে সেনা প্রদানের দায়িত্বে নিযুক্ত করেন। পরের বছরই সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট পদে আসিন হন পারভেজ মোশাররফ। 

১৯৯০ সালের ১২ অক্টোবর শ্রীলঙ্কা থেকে ফেরার পথে তাকে করাচি বিমানবন্দরে নামতে বাধা দেয় প্রধানমন্ত্রী। পরে তার আদেশে দেশটির সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন দখল করে নেয়। 

পরবর্তীতে তিনি সংবিধান অমান্য করে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করেন। এবং প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিজেকে অধিষ্ঠিত করেন। এ নিয়ে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে কোনো আন্দোলন না হলেও, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পারভেজ মোশাররফের ব্যাপক সমালোচনা করে। ২০০১ সালের জুনে তিনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হন। 

প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ভার গ্রহণ করার কিছুদিন পরই ৯/১১ হামলা হয়। এরপরই ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে জোট গঠন করে। যেটি পাকিস্তানের অন্যান্য সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা রক্ষা করেন। 

জেনারেল পারভেজ ক্ষমতায় আসার কয়েক বছরের মধ্যেই ইসলামপন্থী জঙ্গীদের হামলার দ্বারা হত্যাচেষ্টার শিকার হয়েছিলেন যদিও প্রত্যেকবারই তিনি বেঁচে যান তিনি। ২০০২ সালে তিনি দেশের সংবিধানে পরিবর্তন আনেন। তিনি সামাজিক উদারনীতিবাদ এর একজন গোঁড়া সমর্থক ছিলেন এবং তিনি পাকিস্তানের জন্য 'এনলাইটেন্ড মোডারেশোন প্রোগ্রাম' চালু করেন, সঙ্গে সঙ্গে তিনি 'ইকোনমিক লিবারেলাইজেশোন' শক্তভাবে চালু করে ট্রেড ইউনিয়ন নিষিদ্ধ করেছিলেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তথাকথিত "সন্ত্রাস বিরুদ্ধে যুদ্ধ" নামেও আফগানিস্তানে যে হামলা শুরু করে তার পুরোভাগে ছিলেন পারভেজ। যুক্তরাষ্ট্রে হামলার দায়ে ২০০১ সালে ১/১১ হামলার পর আফগানিস্তান আক্রমণ করে মার্কিন বাহিনী। মোশাররফ বলেছিলেন, তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল ফোনে তাকে আলটিমেটাম দিয়েছেন যে: "আপনি আমাদের সাথে আছেন অথবা আমাদের বিপক্ষে।"

মোশাররফ আফগান তালেবানদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে আমেরিকা ও ন্যাটো পাকিস্তানের ভূমি ব্যবহার আফগানিস্তানে হামলার অনুমতি দেন ও পাকিস্তানের কয়েকটি অঞ্চলে মার্কিন ড্রোন হামলার অনুমোদন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সাহায্য করেন।

২০০৭ সালে তিনি সামরিক বাহিনীকে রাজধানী ইসলামাবাদের একটি মসজিদে হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। একজন মুসলিম নেতা তার নির্দেশনা অমান্য করে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের উপর হামলার আদেশ দিয়েছিলেন। এসময় শতাধিক লোক নিহত হয়েছিল।

মোশাররফ ২০০৭ সালের নভেম্বরের আগে বিতর্কিতভাবে সেনাপ্রধানের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন, এ মাসেই তার শাসনের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণজোয়ার শুরু হলে পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। ৩ নভেম্বর সেনাশাসক জরুরি অবস্থা জারি করে সংবিধান স্থগিত করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতা ও বিচারকদের আটকে রাখেন।

মূলত, ২০০৭ সালের মার্চে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ইফতেখার মাহমুদ চৌধুরীকে অবৈধভাবে অবসরে পাঠায় মোশাররফ। এরই প্রেক্ষিতে আইনজীবীরা আন্দোলন শুরু করলে রাজনৈতিক ও অন্যান্য গোষ্ঠীরাও যোগ দেয়।

অস্থির অর্থনীতি এবং পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে আন্দোলন ত্বরান্বিত হয়। সেনাবাহিনী প্রধান ও রাষ্ট্রপতির একই সাথে দুই পদ দখল করে রাখার জন্য চাপের মুখোমুখি হয়ে মোশাররফ তার উত্তরসূরি হিসাবে গোয়েন্দা প্রধান জেনারেল আশফাক পারভেজ কায়ানিকে নিয়োগ দিয়ে সেনাপ্রধান থেকে পদত্যাগ করে বেসামরিক প্রেসিডেন্ট হন।

প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে তিনি ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে জরুরি অবস্থা বাতিল করেন। পরবর্তীতে গণআন্দোলনের মুখে ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে স্বেচ্ছা নির্বাসনে চলে যান তিনি।

নাওয়াজ শরিফ রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এনে মামলা করেন মোশাররফের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে পদত্যাগ করেন মোশাররফ। ২০০৯ সালে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট জানায় দেশে জরুরি আবস্থা জারি ছিল অসাংবিধানিক। কেন রাষ্ট্রপতি হিসাবে জরুরি অবস্থা জারির পদক্ষেপ করেছিলেন পারভেজ মোশাররফ? আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য সুপ্রিম কোর্ট মোশাররফকে তলব করলে দেশ ছাড়েন তিনি। 

২০১০ সালে তিনি অল পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এপিএমএল) নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তবে দলটি পাকিস্তানি ভোটারদের আস্থা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছিল। এপিএমএল ২০১৩ সালে সংসদে একটি নির্জন আসন লাভ করেছিল এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে কোনো আসনই পায়নি।

২০১৩ সালের নির্বাচনে মোশাররফের প্রতিদ্বন্দ্বী নওয়াজ শরীফ প্রধানমন্ত্রী হয়ে পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসেন। নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লিগের (এন) আমলে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল।

অবশ্য ২০১৬ সালের মার্চ মাসে আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে পাকিস্তান ত্যাগ করে দুবাই চলে যান। তারপর থেকে আর দেশে ফেরেননি পাকিস্তানের প্রাক্তন এই সামরিক শাসক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু
সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার
ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮
পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট
এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি
ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন