শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৮, শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গাজায় ১৩ হাজার মানুষ নিখোঁজ, তাদের ভাগ্যে আসলে কী ঘটেছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজায় ১৩ হাজার মানুষ নিখোঁজ, তাদের ভাগ্যে আসলে কী ঘটেছে?

গাজায় যখন প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, তখনো ১৩ হাজারের বেশি মানুষের কোন সন্ধান নেই, এক রকম নিখোঁজ তারা। এদের অনেকে হয়তো এখনো ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছে, কিন্তু অনেক মানবাধিকার সংস্থা বলছে বাকি অনেকেই সম্ভবত “গুমের” শিকার হয়েছেন। আহমেদ আবু ডিউক তার ভাই মুস্তাফাকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন মাসের পর মাস ধরে। যুদ্ধের কারণে শরণার্থী হওয়া এই পরিবারটি এখন খান ইউনিসের দক্ষিণে নাসের হাসপাতালের সামনের উঠানে আশ্রয় নেয়।

কিন্তু তারা যখন জানতে পারে যে কাছেই তাদের ঘর আগুনে পুড়ে গিয়েছে, তখন সেটার অবস্থা জানতে ওখানে যান মুস্তাফা। এরপর তিনি আর কখনোই ফিরে আসেন নি। “আমরা যতটা পারি খুঁজেছি”, আহমেদ বলছিলেন একসময় যেখানে তাদের বাড়ি ছিল সেটা এখন পুড়ে যাওয়া এক ধ্বংসস্তুপ। “আশেপাশের সব বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে এবং অনেক উঁচু উচুঁ ভবন মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে,” বলেন তিনি।

অবসরপ্রাপ্ত অ্যাম্বুলেন্সের চালক মুস্তাফার খোঁজ চালাতে থাকে পরিবার, হামাস নিয়ন্ত্রিত সিভিল ডিফেন্সের দল ধ্বংসস্তুপের নিচ থেকে যেসব মৃতদেহ উদ্ধার করেছে সেখানে এবং নিকটস্থ গণকবরগুলোতে, কিন্তু তার দেখা পাওয়া যায় নি। “আমাদের এখনো আশা যে হাসপাতালে প্রতিনিয়ত যেসব অ্যাম্বুলেন্স আসছে তার কোন একটাতে আমরা খুঁজে পাব তাকে,” বলেন আহমেদ।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এখন পর্যন্ত এই যুদ্ধে যে পরিমাণ মানুষ মারা গিয়েছে সেটি ৩৫ হাজারের বেশি, কিন্তু সংখ্যাটা শুধুমাত্র হাসপাতাল থেকে যে মৃতের সংখ্যা জানা গিয়েছে তার উপর ভিত্তি করে। মুস্তাফাদের মতো এমন অনেক পরিবার আছে যারা আসলে জানেনা গত সাত মাসে নিখোঁজ হওয়া তাদের প্রিয়জনেরা কোথায় আছে, কেমন আছে।

গত ৭ই অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্ত পেরিয়ে হামাসের এক অতর্কিত হামলায় ১২০০ জন মারা যায় ও ২৫২ জনকে বন্দী করা হয়। জবাবে ইসরায়েল এক সামরিক অভিযান শুরু করে।

জেনেভা ভিত্তিক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইউরো-মেড হিউম্যান রাইটস মনিটরের মতে, এই অভিযানে হাজার হাজার মানুষ মারা যাওয়ার পাশাপাশি ১৩ হাজারের উপর ফিলিস্তিনি নিখোঁজ হয়েছে, তাদের কোন সন্ধানই আর নেই। এই পরিসংখ্যানে কতজন হামাস যোদ্ধা ও কতজন সাধারণ নাগরিক আছে তা আলাদা করা নেই।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা সংস্থার অংশ গাজার সিভিল ডিফেন্সের হিসেবে ১০ হাজার উপর মানুষ শুধু এসব ধ্বংস হওয়া ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে।

জাতিসংঘ হিসেব দিয়েছে গাজা উপত্যকাজুড়ে যে পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ জমা হয়েছে তার পরিমাণ হবে প্রায় ৩৭ মিলিয়ন টন আর এর নিচে যেরকম শরীর চাপা পড়ে আছে তেমনি প্রায় আরও সাড়ে ৭ হাজার টন অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ আছে, যা স্বেচ্ছাসেবক ও ত্রাণকর্মীদের জন্য আরেকটা ভয়াবহ হুমকি।

সিভিল ডিফেন্স বলছে তারা তাদের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে ধ্বংসস্তুপের নিচ থেকে চাপা পড়া শরীর উদ্ধারে কাজ করছেন, কিন্তু তাদের খুবই সাধারণ কিছু যন্ত্রপাতি আছে যাতে প্রায়শই মৃতের শরীরে কাছে পৌঁছানোটা কঠিন হয়ে যায়।

এছাড়া আরেকটা শঙ্কাও আছে যে শরীর যদি না ঢেকে নিচে ওভাবেই পচাঁ অবস্থায় ফেলে রাখা হয়, তাহলে সামনে গরম যখন আরও বাড়বে তখন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটতে পারে। আবদুর রহমান ইয়াঘি নিচে চাপা পড়া তার আত্মীয়ের শরীর বের করতে গিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন।

মধ্য গাজার দেইর আল বালাহ শহরে তাদের পরিবারের একটি তিনতলা বাড়ি ছিল, ২২শে ফেব্রুয়ারি যখন এতে মিসাইল আঘাত হানে তখন তার পরিবারের ৩৬ জন সদস্য সেই বাড়িতে ছিলেন। তিনি জানান ১৭টা মৃতদেহ তারা উদ্ধার করতে পেরেছেন, এছাড়া শরীরের যেসব অংশ বিশেষ পাওয়া গিয়েছে সেগুলো শনাক্ত করা যায় নি।

“আমরা বাড়িতে থাকা বেশির ভাগ শিশুর মৃতদেহ খুঁজে পাই নি,” বলেন তিনি। সিভিল ডিফেন্স জাতিসংঘ ও অন্যান্য দেশ যাদের উদ্ধার কাজে অভিজ্ঞ ও পারদর্শী কর্মী আছে তাদের কাছ থেকে আন্তর্জাতিক সহায়তার আবেদন জানিয়েছে।

তারা আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার কাছেও আবেদন করেছে যাতে এক্ষেত্রে “জরুরি হস্তক্ষেপ’’ করা হয় এবং ইসরায়েলের উপর চাপ দেয়া হয় যাতে তারা গাজায় উদ্ধারকাজের জন্য ভারী যন্ত্রাপাতি আসার অনুমতি দেয়, কিন্তু তাদের সেই আবেদনে এখনও কোন সাড়া মিলেনি।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বিশ্বাস যাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাদেরকে ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) তাদের পরিবারকে অন্ধকারে রেখে আটক করে থাকতে পারে, যেটাকে তারা বর্ণনা করছে “গুম” হিসেবে।

ইউরো-মেড হিউম্যান রাইটস মনিটরের হিসেবে আইডিএফ পরিবারদের না জানিয়েই গাজার শত শত ফিলিস্তিনকে আটক করেছে। কিন্তু জেনেভা কনভেনশন, যেটাতে ইসরায়েলও স্বাক্ষর করেছে, সেখানে বলা আছে একটা দেশ যদি কোন বেসামরিক নাগরিককে আটক করে রাখে তাহলে তার পরিচয় ও তাকে কোথায় রাখা হয়েছে সেটা জানাতে হবে।

গত ৭ই অক্টোবরের হামলার পর থেকে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তাদের আটক কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটির সমস্ত পরিদর্শন বাতিল করেছে। গাজায় রেডক্রসে কর্মরত হিশাম মুহানা বলেন, “আমরা বারবার ফিলিস্তিনিদের যেখানে ধরে রাখা হয় সেখানে প্রবেশাধিকার চেয়েছি কিন্তু আমাদের সেই অনুমতি এখনো দেয়া হয় নি।”

আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটি জানায় ইসরায়েলি বন্দীদের রাখা হামাসের আটককেন্দ্রেও তারা যাওয়ার অনুমতি পায়নি। এ ব্যাপারে বিবিসি আইডিএফের কাছে মন্তব্য জানতে চেয়ে কোনও উত্তর পায়নি। তবে সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ এক পোস্টে ইসরায়েলের জাতীয় নিরপত্তা মন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির লিখেছেন, “ইসরায়েলে বন্দী করে রাখা হামাস যোদ্ধাদের ব্যাপারে রেডক্রসকে কিছুই জানতে দেয়া হবে না, যতক্ষণ না তারা ইসরায়েল রাষ্ট্রকে আমাদের যাদের বন্দী করে নেয়া হয়েছে গাজায়, তাদের ব্যাপারে কোন তথ্য না জানাতে পারবে: মানবিকতার বিনিময়েই কেবল মানবিকতা।”

মধ্য গাজার আরেকটা শহর আল জুয়াইদাতে আরেকটা পরিবার তাদের হারানো সন্তানের সন্ধানে রয়েছে। তাদের ভয় তাদের সন্তানকেও হয়তো “গুম” করা হয়েছে।

মোহাম্মদ আলীর মা, তার সন্তানের একটা ছবি হাতে নিয়ে ততদিন পর্যন্ত খুঁজেছেন যতদিন না তাকে কেউ বলেছে যে তার ছেলেকে আইডিএফ ধরে নিয়ে গিয়েছে। তারা বলছে যে শেষবার জীবিত অবস্থায় তার সাথে দেখা হয়েছে কিন্তু তারা এরপর আর জানে না যে তার কি হয়েছে।

গত ২৩ শে ডিসেম্বর যখন উত্তর গাজার জাবালিয়ায় মারাত্মক বোমাবর্ষণ শুরু হয়, তখন এই পরিবারটি আশ্রয়ের খোঁজে নিজ বাসা ছেড়ে একটা স্কুলে এসে উঠে, আর সেদিন থেকেই মোহাম্মদের কোন খোঁজ নেই।

মোহাম্মদের স্ত্রী আমানি আলী বলেন, একপর্যায়ে ইসরায়েলি সেনারা স্কুলেও ঢুকে পড়ে এবং নারী ও শিশুদের সেখান থেকে চলে যেতে বলে। তিনি বলেন এরপর সেই রাতে সব পুরুষরা তাদের পরিবারের কাছে ফেরত আসলেও মোহাম্মদ আর আসেনি। সে কোথায় আছে, কেমন আছে কিছুই তারা আর জানে না।

আমানি বলছিলেন তিনি বুঝতে পারছেন না যে তার স্বামী কি মারা গিয়েছে নাকি তাকে আইডিএফ ধরে গিয়েছে, আর একারণেই তার বেঁচে থাকার একটা ক্ষীণ আশা এখনো রয়ে গিয়েছে তার। আমানির বিশ্বাস, “যদি সে বেঁচে থাকতো ও মুক্ত থাকতো তাহলে সে ঠিকই আমাদের খুঁজে বের করতো।”

হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরিবারগুলোর জন্য একটা অনলাইন ফর্ম তৈরি করেছে যেখানে তারা মৃত ও নিখোঁজদের ব্যাপারে জানাতে পারে, যাতে করে ৭ই অক্টোবর থেকে যারা নিখোঁজ তাদের ব্যাপারে একটা পরিপূর্ণ তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা যায়। তবে তাদের ভাগ্যে কী ঘটেছে না জানা পর্যন্ত অনেক পরিবারই তাদের প্রিয়জনকে খুঁজে ফিরবে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান
ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
বিশ্ব গন্ডার দিবস আজ
বিশ্ব গন্ডার দিবস আজ
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের
অবৈধ সীমান্ত অতিক্রমকারীদের সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র
অবৈধ সীমান্ত অতিক্রমকারীদের সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র
ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬
ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬
টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর
টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন
একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা
একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানিরা মুখে বেশি কথা বলে, আর আমরা জিতি : অভিষেক
পাকিস্তানিরা মুখে বেশি কথা বলে, আর আমরা জিতি : অভিষেক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের রিটেইলার সম্মেলন
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের রিটেইলার সম্মেলন

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ১২৭টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা
ফটিকছড়িতে ১২৭টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে অবসর ভেঙে ফিরলেন ডি কক
ওয়ানডে অবসর ভেঙে ফিরলেন ডি কক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের খেলা নিয়ে ওয়াসিম আকরামের আক্ষেপ
পাকিস্তানের খেলা নিয়ে ওয়াসিম আকরামের আক্ষেপ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাস্তহারা কলোনিতে সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মামলা
বাস্তহারা কলোনিতে সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মামলা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর প্রধান সড়ক এখন মরণফাঁদ, বিপর্যস্ত পৌরবাসীর জীবন
নরসিংদীর প্রধান সড়ক এখন মরণফাঁদ, বিপর্যস্ত পৌরবাসীর জীবন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান
ট্রাম্পকে আলোচনার জন্য মাদুরোর আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
কালীগঞ্জে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিপিএলে আবারও চ্যাম্পিয়ন নাইট রাইডার্স
সিপিএলে আবারও চ্যাম্পিয়ন নাইট রাইডার্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের ৬ উপজেলা কমিটি হস্তান্তর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের ৬ উপজেলা কমিটি হস্তান্তর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স ফোর্স ও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর যৌথ কার্যক্রম উদ্বোধন
অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স ফোর্স ও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর যৌথ কার্যক্রম উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ রাতে ব্যালন ডি’অর, সরাসরি দেখবেন যেভাবে
আজ রাতে ব্যালন ডি’অর, সরাসরি দেখবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে নুরাল পাগলার দরবার থেকে গরু চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
গোয়ালন্দে নুরাল পাগলার দরবার থেকে গরু চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব গন্ডার দিবস আজ
বিশ্ব গন্ডার দিবস আজ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন পরিচালনায় আওয়ামী দোসরদের সম্পৃক্ত করা যাবে না : ফারুক
নির্বাচন পরিচালনায় আওয়ামী দোসরদের সম্পৃক্ত করা যাবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহ্যবাহী মেজবান অনুষ্ঠিত
সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার ঐতিহ্যবাহী মেজবান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শাবিতে ছাত্র রাজনীতি চালু, মানতে হবে যেসব শর্ত
শাবিতে ছাত্র রাজনীতি চালু, মানতে হবে যেসব শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নিয়ে ছাত্রদলের ১১ অসঙ্গতি-অনিয়মের অভিযোগ
ডাকসু নিয়ে ছাত্রদলের ১১ অসঙ্গতি-অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজারে একনলা বন্দুক উদ্ধার
মৌলভীবাজারে একনলা বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার থেকে সবসময় মুনাফা আসবে এমন ধারণা ভুল : অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজার থেকে সবসময় মুনাফা আসবে এমন ধারণা ভুল : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইঁদুরের দৌরাত্ম্যে দিল্লিগামী ফ্লাইট ছাড়লো ৩ ঘণ্টা দেরিতে
ইঁদুরের দৌরাত্ম্যে দিল্লিগামী ফ্লাইট ছাড়লো ৩ ঘণ্টা দেরিতে

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

নোয়াখালী পৌর আ. লীগের সভাপতি পিন্টু ঢাকায় গ্রেপ্তার
নোয়াখালী পৌর আ. লীগের সভাপতি পিন্টু ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সাথে মতবিনিময়
কালকিনিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সাথে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেটফ্লিক্সে ঝড় তুলেছে আরিয়ান খানের ‘দ্য ব্যা***ড**স অব বলিউড’
নেটফ্লিক্সে ঝড় তুলেছে আরিয়ান খানের ‘দ্য ব্যা***ড**স অব বলিউড’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস