শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৪, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

‘বৈবাহিক ধর্ষণ’-কে নিষিদ্ধের ঘোষণায় ভারতের কঠোর অবস্থান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘বৈবাহিক ধর্ষণ’-কে নিষিদ্ধের ঘোষণায় ভারতের কঠোর অবস্থান

‘বৈবাহিক ধর্ষণ’-কে অপরাধ এবং নিষিদ্ধের ঘোষণা নিয়ে ভারতে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে দির্ঘদিন ধরেই ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’-কে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার দাবি উঠছে। তবে দেশটির সরকার এবার এ বিষয়ে তাঁদের অবস্থান পরিষ্কার করলো। 

সি এন এন এর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ভারতের সরকার বলছে, ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’কে অপরাধ ঘোষণা করাটা অত্যন্ত কঠিন একটি সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে। এছাড়াও প্রতিবেদনে আরও জানা গেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার দেশটিতে বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ ঘোষণার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে। 

ভারতের আইন অনুযায়ী, স্ত্রীর সঙ্গে জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপন করলে এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি ১৮ বছরের উপরের বয়সের হয় তাহলে সেটা বৈবাহিক ধর্ষণ বলে বিবেচিত হবে না। এ ক্ষেত্রে ব্রিটিশ আমলের পুরোনো আইন ধরে রেখেছে দেশটি। যদিও যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশ ইতিমধ্যে আইনটি সংশোধন করেছে। ১৯৯১ সালে যুক্তরাজ্য বৈবাহিক ধর্ষণকে বেআইনি ঘোষণা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের সব কটিতেই এটি অবৈধ।

প্রায় ৪০টি দেশে এখনো ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’–বিরোধী কোনো আইন নেই। এছাড়াও যে দেশগুলোতে এই ধরণের ধর্ষণ বিরোধী আইন আছে সেখানেও শাস্তির পরিমান খুব কম বলে জানা গেছে জাতিসংঘের পপুলেশন ফান্ডের ২০২১ সালের স্টেট অফ ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউতে। 

যদিও যৌন সম্পর্ক স্থাপনের জন্য স্ত্রীর ওপর জোরজবরদস্তি করার দায়ে একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে এ ধরনের অপরাধকে ধর্ষণ বিবেচনা করলে এবং এক্ষেত্রে সাজা দেওয়া হলে সেটা ‘দাম্পত্য সম্পর্কের ওপর গুরুতর প্রভাব’ পড়বে এমনকি বিয়ে নামক প্রতিষ্ঠানটির ওপরও এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বর্তমানে ভারতের শীর্ষ আদালতে  এ–সংক্রান্ত আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব আবেদনের বিরোধিতা করছে ভারত সরকার।

এক্ষেত্রে বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করাটা অতিমাত্রায় কঠোর ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করছে ভারত সরকার। সরকার লিখিত হলফনামার মাধ্যমেও এ বিষয়ে তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে।

বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বিবেচনার পক্ষে সোচ্চার থাকা মানুষেরা বলছেন, সরকারের যুক্তি অত্যন্ত পুরুষতান্ত্রিক এবং খুব একটা আশ্চর্যজনক কিছু নয়। তবে এই মতবাদ নারীর জন্য কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। 

ফৌজদারি আদালতের বিচারপতি নাতাশা ভারদ্বাজ বলেন, ‘আমাদের দেশের নারীদের যৌন সহিংসতার শিকার হওয়াকে আমরা স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত করেছি।’

এর আগে জুলাইতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার দেশটির ১৬৪ বছরের পুরোনো দণ্ডবিধি বাতিল করে নতুন ফৌজদারি আইন চালু করেছে। তবে বৈবাহিক ধর্ষণবিরোধী আইন প্রণয়নের বিষয়টি কাগজে–কলমেই রয়ে গেছে।

কিন্তু এক্ষেত্রে সরকার এমন এক সময়ে বৈবাহিক ধর্ষণের পক্ষে নিজেদের অবস্থান দাঁড় করালো, যখন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় এক নবীন চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার বিচার চেয়ে আন্দোলন চলছে।

বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ ঘোষণা করার বিষয়ে ভারত সরকারের বক্তব্য
দাম্পত্য সম্পর্কে নারীর সম্মতির বিষয়টি সুরক্ষিত থাকতে হবে। তবে স্বামী-স্ত্রী যে কারও একে অপরের প্রতি যৌক্তিক যৌন চাহিদা থাকতে পারে। যদিও সে আকাঙ্ক্ষা থাকার কারণে কেউ তাঁর স্ত্রীকে জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করার অধিকার রাখেন না। তবে বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে ও বাইরে এ ধরনের আচরণের শাস্তি এক হতে পারে না।

ভারত সরকারের দাবি, বৈবাহিক সম্পর্কের মধ্যে সম্মতির বিষয়টি সুরক্ষিত রাখতে যৌন ও পারিবারিক সহিংসতাবিরোধী প্রচলিত আইনগুলোই যথেষ্ট।

বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসেবে ঘোষণার জন্য আদালতে আবেদন জানান মারিয়াম ধাওয়ালে। তিনি মনে করেন, বৈবাহিক সম্পর্কের ভেতরে কিংবা বাইরে—দুই ক্ষেত্রেই সম্মতি কোনো আলাদা বিষয় নয়। সম্মতি সম্মতিই। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে নারীদের স্বাধীন মানুষ হিসেবে, স্বাধীন নাগরিক হিসেবে ভাবা হয় না। তিনি স্বামীর কাছে একধরনের অনুষঙ্গের মতো। তিনি অধস্তন, তাঁর তেমন করে আলাদা কোনো পরিচিতি থাকে না।’

ধাওয়ালে আরও বলেন, সহিংসতার শিকার হয়ে যেসব নারী তাঁর সংগঠনের কাছে সহযোগিতা চাইতে আসেন, সেসব সহিংসতার অনেকগুলোই বৈবাহিক ধর্ষণের। তবে প্রায়ই দেখা যায়, তাঁরা তাঁদের অভিযোগগুলো জানাতে চান না। কারণ, তাঁরা জানেন, কেউ তাঁদের বিশ্বাস করবেন না।

ধর্ষণের শিকার নারীদের ভাষ্য
গত মে মাসে মধ্যপ্রদেশের একজন বিচারপতি স্বামীর বিরুদ্ধে এক নারীর করা অভিযোগ খারিজ করে দেন। ওই নারী অভিযোগ করেছিলেন, স্বামী তাঁর সঙ্গে ‘অস্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক’ স্থাপন করেছেন। তখন বিচারপতি দেশটির আইনে বৈবাহিক ধর্ষণকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। বিচারপতি বলেন, এসব ক্ষেত্রে ‘স্ত্রীর সম্মতির বিষয়টি অমূলক হয়ে পড়েছে।’

নিপীড়নের শিকার হওয়া আরেক নারী এর আগে সিএনএনকে বলেন, তিনি মনে করেন, বাহিক ধর্ষণকে অপরাধ বলে বিবেচনা করা উচিত। এতে নারীরা শক্তি পাবেন ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে দাঁড়াতে পারবেন।’

অন্য এক নারী বলেন, তিনি স্বামীর কাছ থেকে আলাদা হয়ে যেতে ভয় পান। কারণ, তিন সন্তানের ভরণপোষণের উপায় তাঁর নেই। তিনি মনে করেন, বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ ঘোষণা করা হলে তাঁর মতো যেসব নারীর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই, তাঁরা উপকৃত হতেন।

২০১৭ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট যৌন সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে সম্মতি নেওয়ার বিষয়ে দাম্পত্যসঙ্গীর বয়সসীমা ১৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১৮ বছর করেন। অর্থাৎ, ১৮ বছরের কম বয়সী স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সম্মতি ছাড়া যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না। আগে তা ১৫ বছরে সীমাবদ্ধ ছিল।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জায়না কোঠারি সিএনএনকে বলেন, ওই সময়েও ভারত সরকার একই যুক্তি দেখিয়েছিল। সম্মতি নেওয়ার ক্ষেত্রে বয়সসীমা বাড়ানোর বিরোধিতা করে তারা বলেছিল, এতে বিয়ে নামক প্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়বে। তবে সুপ্রিম কোর্ট তা আমলে নেননি।

তবে এই আইন পাশ হলে আশঙ্কা দুই পক্ষেরই যে, নারীরা তাঁদের স্বামীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ করতে পারেন।

তবে আইনজীবী কোঠারি তা মনে করেন না। তাঁর মতে, যৌন নিপীড়নবিরোধী আইন প্রচলিত থাকার পরও নারী ভুক্তভোগীদের অভিযোগ জানাতে কাঠখড় পোহাতে হয়। বৈবাহিক ধর্ষণবিরোধী আইন পাস হলেই যে তাঁরা সহজে অভিযোগ জানিয়ে সুবিধা আদায় করতে পারবেন, বিষয়টা এমন নয়।

সোর্সঃ সিএনএন

বিডি প্রতিদিন/ আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা