শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৫, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

নিষেধাজ্ঞা অচল, যেভাবে বিলাসী পশ্চিমা গাড়ি যায় রাশিয়ায়

অনলাইন ডেস্ক
নিষেধাজ্ঞা অচল, যেভাবে বিলাসী পশ্চিমা গাড়ি যায় রাশিয়ায়

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন হাজার হাজার নিষেধাজ্ঞা দেয় মস্কোর ওপর। আর সেকারণেই বহু পশ্চিমা বিলাসবহুল পণ্য রাশিয়ায় যাওয়ার কথা না। তবুও বিলাসবহুল গাড়ির মতো অনেক অভিজাত পশ্চিমা পণ্যই পাওয়া যাচ্ছে রাশিয়ায়। 

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিমা অনেক বিলাসী পণ্যের ব্রান্ড শোরুম গুটিয়ে রাশিয়া থেকে চলে গিয়েছিল। হার্মিস ও ল্যুই ভিঁতোর মতো দামি ব্রান্ডও আছে এই তালিকায়। এরপরে বিলাসবহুল গাড়ি উৎপাদক মেবাখ ও রোলস-রয়েসএর ডিলাররাও রাশিয়ায় ব্যবসা বন্ধ করে।

তবে কোনো লাভ হয়নি। নিষেধাজ্ঞার ফাঁক গলিয়ে বহু বিলাসী পশ্চিমা পণ্য আবার দেদারছে ঢুকছে রাশিয়ায়। আন্তর্জাতিক কাস্টমসের সূত্রগুলো বলছে, দুটি উৎসে এসব পণ্য ব্যাপকভাবে যাচ্ছে; এগুলো হলো রাশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ কাজাখস্তান ও জর্জিয়ায়। এসব দেশ হয়ে পণ্যগুলি যায় রাশিয়ায়। 

জার্মানির প্রভাবশালী পররাষ্ট্রনীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জার্মান কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্স এর বিশেষজ্ঞ বেঞ্জামিন হিলগেনস্টক বলেন, 'ককেশাস ও মধ্য এশিয়া হয়ে এসব পণ্য রাশিয়ায় যাচ্ছে এর পরিস্থিতিগত প্রমাণ রয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন-সহ অন্যান্য দেশের বাণিজ্যিক তথ্যে যার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে।'

তিনি বলেন, 'পণ্যগুলোর উৎপাদকরা তাদের বিতরণ ব্যবস্থা সঠিকভাবে মনিটর করছে না। এটা করার তেমন তাগিদও তাদের নেই।'

প্রায় দুই বছর আগে রাশিয়ায় দামি অলঙ্কার ও ৫০ হাজার ডলারের বেশি দামের গাড়ি বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ইইউ। তবে সঙ্গেসঙ্গেই বিকল্প উপায়ে এসব পণ্য রাশিয়ায় রপ্তানির উপায়ও তৈরি হয়। শুরুতে এগুলো রপ্তানির জন্য তুরস্ককে ট্রানজিট দেশ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। পরে দ্বিতীয় রুট হয়ে ওঠে বেলারুশ। নিষেধাজ্ঞার নতুন প্যাকেজের মাধ্যমে এসব ফাঁকফোকর বন্ধ করতে গত গ্রীষ্মে উদ্যোগ নেয় ইইউ। কিন্তু তাতে বেলারুশের মাধ্যমে রপ্তানি কতোটা কমেছে, বা আদৌ কমেছে কিনা – তা এখনও অজানা। 

তবে বর্তমানে রাশিয়ায় পুনঃরপ্তানির সবচেয়ে বড় ফাঁকটা হচ্ছে আরো দক্ষিণে – জর্জিয়া, আজারবাইজান ও কাজাখস্তান হয়ে। জর্জিয়ার একটি সচিত্র সাংবাদিকতামূলক পোর্টাল আইফ্যাক্ট এর সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে রাশিয়ার সাথে দেশটির সীমান্তকে 'যানবাহন সমাগমের বেহেশত' বলে টিপ্পনি কাটা হয়। ককেশাস পর্বতমালার এসব সীমান্তপথে রাজকীয় চালে ছুটতে দেখা যায় পোরশে ও ল্যাম্বারগিনির মতো ব্যাপক দামি গাড়ি, সীমান্ত অতিক্রম করে চলে যায় রাশিয়ায়– প্রকৃত মালিকদের হাতে।   

এই বাণিজ্য ব্যবস্থা খুবই সুনিয়ন্ত্রিত। এখানে মূল ক্রীড়ানক হলেন গাড়ির চালক, বা যিনি সেটি চালিয়ে পৌঁছে দেন। তার ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রেখে অর্ডার দেন রুশ ক্রেতা। এরপর সেই চালক তার নিজের নামে গাড়িটি জর্জিয়ার বাইরে কোথাও রেজিস্ট্রেশন করান এবং একটি বিমা পলিসিও নেন। জর্জিয়া ও রাশিয়ার প্রাকৃতিক সীমানা নির্দেশ করেছে ককেশাস পর্বতমালা, যেখানে মূল চলাচলের পথ হচ্ছে লার্স পাস। এই গিরিপথ পাড়ি দেওয়ার পরে গাড়িটি প্রকৃত মালিকের কাছে অথবা তার প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তর করে জর্জিয়ায় ফিরে আসেন। আবার নতুন অর্ডার পেলে একইভাবে পৌঁছে দেওয়া হয়।   

জর্জিয়া থেকে আসার পর গাড়িগুলো নিয়ে যাওয়া হয় মস্কো বা সেন্ট পিটাসবার্গের মতো বড় শহরগুলিতে। মস্কো যেতে পাড়ি দিতে হয় ১৮শ' কিলোমিটার ও সেন্ট পিটাসবার্গে যেতে ২৫শ' কিলোমিটার। এই পুরো পথে গাড়ির অন্যান্য চালক, মধ্যস্বত্বভোগী ও সরকারি কর্মকর্তাদের আকর্ষণীয় এই বাণিজ্যের থেকে ডলার, ইউরো, রুবল ইত্যাদিতে অর্থ প্রদান করা হয়। অসাধু এই বাণিজ্যে লাভবান হছে সবাই, কেবল ইউক্রেন বাদে। 

তথ্য বলছে, ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ককেশাস অঞ্চলের এই দেশটি বছরে গড়ে ৫০ হাজার গাড়ি রপ্তানি করেছে, ২০২২ সালে (ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে) যা উন্নীত হয় ৮০ হাজারে, এবং গত বছরে রপ্তানি করেছে ১ লাখ ৮ হাজার কার। পুনঃরপ্তানির এই বাণিজ্য থেকে আগে প্রতি বছরে মাত্র ৪৩ কোটি ডলার আয় করতো জর্জিয়া, যা এখন ২১৬ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এই তথ্য ইঙ্গিত দেয় যে, পুনঃরপ্তানির ক্ষেত্রে প্রতিটি গাড়ির দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি রাখা হচ্ছে। 

এই পুনঃরপ্তানি করা গাড়ির বড় অংশ আবার যাচ্ছে আর্মেনিয়া, আজারবাইজান ও কিরগিজস্তান হয়েও। এই দেশগুলো রাশিয়াকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা পশ্চিমা পণ্য সরবরাহ করছে। আর সেটা জর্জিয়ার সরকারও জানে। 

রাশিয়ার ওতক্রিতিয়ে ব্যাংক ও অ্যাভতোমার্কেটলগ চ্যানেলের এক গবেষণা অনুযায়ী, রাশিয়ায় আমদানি করা গাড়ির ৮ শতাংশ চোরাইপথে আসে। তবে এসব গাড়ির বেশিরভাগই হচ্ছে অত্যন্ত দামি। যেকারণে দেশটির অনলাইন বিক্রিবাট্টার পোর্টালে চোখ বুলালেই দেখা যায়, কম বা মাঝারি দামের গাড়ি কেনার দিকে ধনীদের তেমন ঝোঁক নেই। তাদের যত ঝোঁক বিলাসবহুল ইউরোপীয় ও উচ্চ মানের চীনা গাড়ির দিকে। চীনা ব্র্যান্ডের মধ্যে চাহিদার শীর্ষে আছে লিশিয়াং ও জিকর।   

চোরাইপথে আসা গাড়ি কেনার দুটি পথ রয়েছে, এরমধ্যে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে কোনো ডিলারের সাথে যোগাযোগ করা, যে গাড়ির বড় চালান আমদানি করার মতো আর্থিক সামর্থ্য রাখে। তবে রুশ ক্রেতা যদি নির্দিষ্ট কোনো মডেলের গাড়ি পেতে চান, তাহলে এমন মধ্যস্ততাকারীর শরণাপন্ন হওয়াই তাঁর জন্য সবচেয়ে কার্যকর, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যার যোগাযোগ রয়েছে। 


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
দামেস্কে ১৩ ঘণ্টার কারফিউ জারি করল বিদ্রোহীরা
দামেস্কে ১৩ ঘণ্টার কারফিউ জারি করল বিদ্রোহীরা
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
সর্বশেষ খবর
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’
‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনে তিন হার ভারতের
এক দিনে তিন হার ভারতের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফটির পর ফিরলেন তামিম
ফিফটির পর ফিরলেন তামিম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা
ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান
ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি
শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই
পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে ‘দাগী’ সিনেমার ঘোষণা দিলেন নিশো
জন্মদিনে ‘দাগী’ সিনেমার ঘোষণা দিলেন নিশো

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা
বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে ফারুকীর সিনেমা ‘৮৪০’
১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে ফারুকীর সিনেমা ‘৮৪০’

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫
নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র
হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫
কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন
রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

স্বাস্থ্য

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন
চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা