শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:১৮, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!

পারস্য উপসাগরের তীরের দেশ ইরানকে সাজা দিতে তৎপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিষেধাজ্ঞার জালে দেশটিকে জড়িয়ে ফেলতে চাইছেন তিনি। আর তাতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছে ভারত। ট্রাম্পের এই পদক্ষেপে বিপুল আর্থিক লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে নয়াদিল্লি।

পশ্চিম এশিয়ার শিয়া মুলুক ইরানের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক ‘আদায় কাঁচকলা’য়। যুক্তরাষ্ট্রের লাল চোখ উপেক্ষা করে লাগাতার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করেছে তেহরান। এই ‘দুঃসাহসের’ সাজাও তারা পেয়েছে। ইরানের উপর বিপুল আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

পারস্য উপসাগরের দেশ ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় চাবাহার বন্দরটি নির্মাণ করেছে নয়াদিল্লি। এতে ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেখানে কর্মকাণ্ডের জন্য ভারতকে ছাড় দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসন তা প্রত্যাহার করেছে বলে খবর প্রকাশ্যে এসেছে।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই মুখ খুলেছে ওয়াশিংটন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইরানের উপর আর্থিক চাপ বৃদ্ধি করতেই এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে তারা। পরমাণু অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে চলেছে পশ্চিম এশিয়ার ওই শিয়া মুলুক, যা একেবারেই বরদাস্ত করতে রাজি নয় যুক্তরাষ্ট্র।

কৌশলগত দিক থেকে চাবাহার বন্দরের গুরুত্ব ভারতের কাছে অপরিসীম। এর সাহায্যেই মধ্য এশিয়ায় বাণিজ্য করে থাকে ভারত। চাবাহারের রাস্তায় আফগানিস্তান থেকে শুরু করে উজবেকিস্তান, এমনকি রাশিয়া পর্যন্ত পণ্য পরিবহণ চালাচ্ছে নয়াদিল্লি।

মধ্য এশিয়ায় ভারতীয় পণ্য পৌঁছানোর পথে সবচেয়ে বড় বাধা হল পাকিস্তান। এশিয়া মাইনর ও ভারতের মাঝে অবস্থান হওয়ায় এই সুবিধা এত দিন ভোগ করে আসছিল ইসলামাবাদ। ফলে পণ্য পরিবহণের জন্য কতকটা বাধ্য হয়েই ইরানকে বেছে নেয় নয়াদিল্লি।

চাবাহার বন্দর নির্মাণের জেরে পাকিস্তানকে এড়িয়ে মধ্য এশিয়ায় সদ্য বাণিজ্য শুরু করেছিল ভারত। এ ক্ষেত্রে শিয়াভূমি ব্যবহার করলেও আমেরিকার নিশেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হচ্ছিল না নয়াদিল্লিকে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন সেই নীতি বদল করায় চিন্তা বাড়ল নরেন্দ্র মোদি সরকারের।

ইতোমধ্যেই চাবাহার বন্দরে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছে ভারত। গত বছর সংশ্লিষ্ট বন্দরটি নিয়ে তেহরানের সঙ্গে ১০ বছরের একটি চুক্তি করে নয়াদিল্লি। সেখানে বন্দরটির উন্নতিতে বহু কোটি অর্থ লগ্নির কথা বলা আছে।

এছাড়া চাবাহার এলাকার পরিকাঠামোগত উন্নতির জন্য ২৫ কোটি রুপি বিনিয়োগের কথা রয়েছে ভারতের। ২০১৮ সাল থেকে শিয়া মুলুকটির সমুদ্র বন্দরটিকে নিয়ন্ত্রণ করছে ‘ইন্ডিয়া পোর্টস গ্লোবাল লিমিটেড’ বা আইপিজিএল নামক সংস্থা।

চাবাহার বন্দর ব্যবহারের ব্যাপারে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি করেছে নয়াদিল্লি। সেখানে ভারত ও ইরান ছাড়াও রয়েছে আফগানিস্তান। আর্থিক বিশ্লেষকদের একাংশের দাবি, ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি বদলের জেরে থেমে যেতে পারে চাবাহারের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ।

যুক্তরাষ্ট্রের জারি করা নতুন নির্দেশিকায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, ইরানকে দেওয়া যেকোনও আর্থিক ত্রাণ অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যে চাবাহার বন্দর প্রকল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত। বলা বাহুল্য ওয়াশিংটনের নতুন এই বিজ্ঞপ্তিতে সেখানে কাজ চালিয়ে যাওয়া ভারতের পক্ষে যথেষ্ট কঠিন হবে।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় চাবাহারের উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, বন্দরটির শহিদ বেহেস্তি টার্মিনালের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক উত্তর-দক্ষিণ পরিবহণ করিডোর ইউরেশিয়ার সঙ্গে মুম্বাইকে যুক্ত করেছে। এই রাস্তায় পরিবহণ খরচ এবং সময় দুটিই কমবে।

২০২৩-’২৪ অর্থ বছরে চাবাহারে পণ্যবাহী জাহাজের সংখ্যা ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। মালবাহী কন্টেইনারের সংখ্যা বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। ভারতের কাছে বন্দরটির গুরুত্ব কতটা বেশি, এই তথ্যেই রয়েছে তার প্রমাণ।

আর্থিক বিশ্লেষকদের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা ভারতের দীর্ঘমেয়াদি লগ্নিকে বিপন্ন করবে। বাধা পাবে বন্দরটির পরিকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ। ২০১৮ সাল থেকে চাবাহার দিয়ে ৯০ হাজার টিইইউ কন্টেনার এবং ৮৪ লাখ মেট্রিক টন কার্গো পরিবহণ করেছে নয়াদিল্লি।

আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা চাপানোর জেরে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইরানের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যের সূচক নিম্নমুখী হয়েছে। ২০১৮-’১৯ অর্থ বছরে তেহরানের থেকে ১,৩০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছিল নয়াদিল্লি। এর মধ্যে ছিল ১,২৩৭ কোটি রুপি মূল্যের অপরিশোধিত তেল।

কিন্তু, পরবর্তী বছরগুলোতে ইরানের বদলে রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণে তেল আমদানি শুরু করে ভারত। ২০১৯-’২০ অর্থ বছরে তেহরানের থেকে নয়াদিল্লির পণ্য কেনার পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১০০ কোটি ডলার। এই অংক আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ট্রাম্প। কুর্সিতে বসেই তিনি বলেন, “ইরান কোনওভাবেই পরমাণু হাতিয়ার রাখতে পারে না।”

তবে পারস্য উপসাগরের দেশটি যে পরমাণু অস্ত্র তৈরির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে, তা এক রকম স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি।

তেহরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় অভিযোগ হল সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার। পশ্চিম এশিয়ায় হামাস, হিজবুল্লাহ এবং হুথির মতো সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বাড়বাড়ন্তের নেপথ্যে ইরানের মদত রয়েছে বলে মনে করে ওয়াশিংটন। আর তাই শিয়া মুলুকটিকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করতে তৎপর হয়েছেন ট্রাম্প।

এই পরিস্থিতিতে ১২ ফেব্রুয়ারি আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর এটাই তার প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর। সেখানে চাবাহারের সমস্যা মেটাতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাতে বরফ গলার আশা করছেন নয়াদিল্লির কূটনীতিকেরা।

ভারত ও আমেরিকার মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্ব যথেষ্ট মজবুত। দ্বিতীয়ত, ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পছন্দ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। চাবাহারের নিষেধাজ্ঞা সমস্যা মেটাতে এই ইতিবাচক বিষয়গুলোর উপরেই ভরসা করছে ভারত। সূত্র: ইকোনমিক টাইমস, ইন্ডিয়া টিভি নিউজ

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম