শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করল চীন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করল চীন!

মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে ‘নিঃশব্দ ঘাতক সাবমেরিন’ শনাক্তের প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছে চীন। এর জেরে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় আরও শক্তিশালী হবে চীনের দাদাগিরি।

পরমাণু শক্তিচালিত মার্কিন সাবমেরিন একবার সমুদ্রের গভীরে ডুব দিলে সেগুলোকে আর চিহ্নিত করা সম্ভব নয় বলেই এত দিন পর্যন্ত দাবি করে এসেছেন বিশ্বের তাবড় প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা। যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের সেই ‘অদৃশ্য’ হাতিয়ারকে নিখুঁত নিশানায় ওড়ানোর প্রযুক্তি তৈরি করে ফেলেছেন বলে দাবি বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীদের।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনা গবেষকেদের দাবি, এবার থেকে সমুদ্রের গভীরে থাকা বিশ্বের সর্বোত্তম নিঃশব্দ ঘাতক মার্কিন সাবমেরিনের অবস্থানও বলতে পারবেন তারা।

‘স্টেলথ’ প্রযুক্তির পরমাণু সাবমেরিন চলাচলের সময় সাগরের অতলে তৈরি হয় চৌম্বকীয় ক্ষেত্র। এর সাহায্যেই ‘নিঃশব্দ ঘাতক’গুলোকে চিহ্নিত করা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন চীনা প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবি সত্যি হলে নৌযুদ্ধে ‘বিপ্লব’ আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের গবেষণায় নেতৃত্ব দেন এনপিইউ-এর সহকারী অধ্যাপক ওয়াং হংলেই। 

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এর জন্য একটি কেলভিন ওয়েক মডেল তৈরি করা হয়েছে। পানির গভীরে চলাচলের সময় সাবমেরিন ইংরেজি ভি অক্ষরের মতো দেখতে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি করে। ওয়েকের সাহায্যে সেগুলো চিহ্নিত করে সাবমেরিনটির অবস্থান বুঝতে পারব আমরা।”

চীনা গবেষষকদের আরও দাবি, সাবমেরিন চলাচলের জেরে সমুদ্রের পানির আয়ন বিঘ্নিত হয়। তখনই ভূ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে পানির গভীরেই সেগুলো তৈরি করে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র। সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে সেটি বিশ্লেষণ করলে সাবমেরিনটির আকার এবং গতি পর্যন্ত জানা সম্ভব।

গত বছরের ৪ ডিসেম্বর হারবিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের পিয়ার-রিভিউ জার্নালে সাবমেরিন চিহ্নিতকরণ সংক্রান্ত একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেন চীনের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা। এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিচালিত ‘সমুদ্র নেকড়ে’ (সি-উল্ফ) শ্রেণির সাবমেরিনকে বেছে নেন তারা। প্রবন্ধ অনুযায়ী, এতে ১০০ শতাংশ সাফল্য পেয়েছেন চীনা গবেষকের দল।

বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা যে সময় পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়েছেন বলে জার্নালের প্রকাশিত প্রবন্ধ দাবি করা হয়েছে, ঠিক তখনই জাপানের ইকোসুকা বন্দরে নোঙর করেছিল ‘সি-উল‌্ফ’ শ্রেণির একটি মার্কিন ডুবোজাহাজ। ফলে বিষয়টি জানাজানি হতেই এ নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে যায়। গত বছরের অক্টোবর থেকে ওই সাবমেরিন জাপান সাগর এবং ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে চক্কর কেটেছে বল ওয়াশিংটনের প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন সূত্রে জানা গেছে।

‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির ‘নিঃশব্দ ঘাতক’কে মার্কিন নৌবাহিনীর সবচেয়ে শক্তিশালী সাবমেরিন হিসেবে গণ্য করা হয়। শত্রুব্যূহে ঢুকে একের পর এক রণতরী ডোবানোর লক্ষ্যে এগুলোর নকশা তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকটা দূরের রাস্তা পাড়ি দিয়ে বা যুদ্ধজাহাজ ও শত্রুর সাবমেরিনকে তাড়া করে ডোবানোর ক্ষমতা রয়েছে ‘সমুদ্র নেকড়ে’দের।

মার্কিন ‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির ডুবোজাহাজে রয়েছে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র এবং টর্পেডো। এছাড়া ওয়াটার মাইন বিছিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ‘নিঃশব্দ ঘাতক’-এর। ফলে এত দিন এগুলোকে অত্যন্ত সমীহ করে চলত চীনের ‘পিপল্স লিবারেশন আর্মি’ বা পিএলএ নৌসেনা। তবে সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের নতুন প্রযুক্তি হাতে পেলে বেইজিং আরও শক্তিশালী হবে বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

২০২১ সালের অক্টোবরে দক্ষিণ চীন সাগরে ধ্বংস হয় ‘ইউএসএস কানেকটিকাট’ নামের একটি মার্কিন ‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন। সূত্রের খবর, গোপন অপারেশনে ‘নিঃশব্দ ঘাতক’টিকে ওই এলাকায় পাঠিয়েছিল পেন্টাগন। ফলে এই নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় চীন। বেইজিংয়ের সরকারি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইম্স অবশ্য লিখেছিল, সাবমেরিনটির অবস্থান জানা ছিল না পিএলএ নৌসেনার। ফলে একে মার্কিন আগ্রাসন বলে উল্লেখ করেন তারা।

‘ইউএসএস কানেকটিকাট’ ধ্বংসের কারণ প্রকাশ্যে না-আনায় প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছিল পেন্টাগন। সূত্রের খবর, ওই ঘটনার পর থেকেই ‘স্টেলথ’ সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের প্রযুক্তি অবিষ্কারে কোমর বেঁধে লেগে পড়েন চীনা প্রতিরক্ষা গবেষকেরা। প্রায় তিন বছর পর এ ব্যাপারে সাফল্য মিলেছে বলে দাবি তাদের। তবে ওই প্রযুক্তি চীনা নৌসেনা কবে থেকে ব্যবহার শুরু করবে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

ওয়াং তার গবেষণাপত্রে বলেছেন, “এত দিন পর্যন্ত সাবমেরিন চিহ্নিত করতে স্বর্ণের প্রযুক্তিই ছিল ভরসা। কিন্তু এতে পরমাণু শক্তিচালিত ‘স্টেলথ’ সাবমেরিনগুলো চিহ্নিত করা প্রায় অসম্ভব। অন্যদিকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্রকে ব্যবহার করে এগুলোর অবস্থান জানা অনেকটাই সহজ। কারণ সমুদ্রের গভীরে দীর্ঘ সময় ধরে থেকে যায় চৌম্বকীয় ক্ষেত্র।” একে সাবমেরিনের পদচিহ্ন বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ক্ষমতার মসনদে বসতেই চীনের সঙ্গে খারাপ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক। দুই মহাশক্তিধরের মধ্যে যুদ্ধের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধে নিজেকে সক্ষম করে তুলতে চাইছে বেইজিং। নতুন প্রযুক্তি চীনকে সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে যে সাহায্য করবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্কিন-চীন সম্ভাব্য সংঘাত নিয়ে ইউরেশিয়ান টাইমসের কাছে মুখ খুলেছেন শিক্ষাবিদ লোরো হোর্তা। তার কথায়, “ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় চীনের নৌসেনাকে খতম করতে একসঙ্গে ১৪টি পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন নামাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধের সময়ে সেগুলোকে খুঁজে আগেই উড়িয়ে দিলে রাতারাতি বদলে যাবে লড়াইয়ের রং।”

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম নৌবহর রয়েছে পিএলএ নৌসেনার হাতে। সাবমেরিনের সংখ্যাও ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে বেইজিং। সেগুলোকে ধ্বংস করতে মার্কিন সাবমেরিনগুলো চীনা উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছতে হবে। সে ক্ষেত্রে ‘নিঃশব্দ ঘাতক’কে চীনের পানি-যোদ্ধারা চিহ্নিত করুক, তা কখনওই চাইবেন না যুক্তরাষ্ট্রের দুঁদে নৌকম্যান্ডারেরা।

ইউরেশিয়ান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের আরও কয়েকটি প্রযুক্তি রয়েছে চীনের হাতে। গত বছর সাংহাইয়ের জিয়াও টং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, কম ফ্রিকোয়েন্সিতে নির্গমনকে বিশ্লেষণ করে সমুদ্রের নীচের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারছেন তারা। উপকূল থেকে ২০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত এই প্রযুক্তি কাজ করবে বলে জানানো হয়েছিল।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও আমেরিকার যুদ্ধ বাধার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্রটিকে নিজেদের অংশ বলে দীর্ঘ দিন ধরে দাবি করে আসছে বেইজিং। শুধু তা-ই নয়, এটিকে কব্জা করার নীল নকশা ইতোমধ্যেই তৈরি করে ফেলেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সূত্র: ইউরেশিয়ান টাইমস, সাউথ চায়না মর্নিংপোস্ট

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রেফতার দেখিয়ে এরদোয়ানের প্রতিদ্বন্দ্বীকে পাঠানো হলো জেলে
গ্রেফতার দেখিয়ে এরদোয়ানের প্রতিদ্বন্দ্বীকে পাঠানো হলো জেলে
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
জাপানের ওকায়ামাতে ছড়িয়ে পড়ছে দাবানল
জাপানের ওকায়ামাতে ছড়িয়ে পড়ছে দাবানল
গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে ইসরায়েলকে : ইইউ
গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে ইসরায়েলকে : ইইউ
গাজা ছেড়ে ইউরোপ পাড়ি দিলেন ৭০ ফিলিস্তিনি
গাজা ছেড়ে ইউরোপ পাড়ি দিলেন ৭০ ফিলিস্তিনি
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
ভেনিজুয়েলায় বিদ্যুৎ বাঁচাতে সরকারি কর্ম সপ্তাহ হ্রাস
ভেনিজুয়েলায় বিদ্যুৎ বাঁচাতে সরকারি কর্ম সপ্তাহ হ্রাস
দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হলেন অভিশংসিত সেই প্রধানমন্ত্রী
দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হলেন অভিশংসিত সেই প্রধানমন্ত্রী
কানাডায় আকস্মিক নির্বাচনের ঘোষণা নতুন প্রধানমন্ত্রীর
কানাডায় আকস্মিক নির্বাচনের ঘোষণা নতুন প্রধানমন্ত্রীর
ব্যাপক বিক্ষোভের মাঝেই আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেফতার তুরস্কের সেই মেয়র
ব্যাপক বিক্ষোভের মাঝেই আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেফতার তুরস্কের সেই মেয়র
মেক্সিকোতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১২
মেক্সিকোতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১২
সর্বশেষ খবর
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হচ্ছে: তারেক রহমান
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হচ্ছে: তারেক রহমান

এই মাত্র | রাজনীতি

বাজেট জনকল্যাণে কাজে লাগাতে সচিবদের প্রতি অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
বাজেট জনকল্যাণে কাজে লাগাতে সচিবদের প্রতি অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সন্দ্বীপের প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়ে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: প্রধান উপদেষ্টা
সন্দ্বীপের প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়ে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার নিয়ন্ত্রিত অভিবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার নিয়ন্ত্রিত অভিবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যানবাহনে তল্লাশি, জরিমানা
চাঁদপুরে যানবাহনে তল্লাশি, জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সরিষাবাড়ীতে ঈদসামগ্রী বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সরিষাবাড়ীতে ঈদসামগ্রী বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আওয়ামী লীগের ন্যূনতম অনুশোচনা নেই: নুর
আওয়ামী লীগের ন্যূনতম অনুশোচনা নেই: নুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে নিয়মিত মাস্টার্সের সুযোগ পাবেন সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
রাবিতে নিয়মিত মাস্টার্সের সুযোগ পাবেন সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ১ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ১ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সৌরশক্তি ব্যবহারে কর্মশালা
কলাপাড়ায় সৌরশক্তি ব্যবহারে কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কবিরাজকে হত্যায় গ্রেফতার ১
বগুড়ায় কবিরাজকে হত্যায় গ্রেফতার ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি
বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’
‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি
চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান
ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত
মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার
শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু
বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী
স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল
গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের
সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়
রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)
আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?
ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী
চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি
৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের ছেলে আইপিএলে
অটোচালকের ছেলে আইপিএলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন দুই বিচারপতি
আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন দুই বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা’ ভেবে ওষুধও নিয়েছিলেন তামিম
‘গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা’ ভেবে ওষুধও নিয়েছিলেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা

প্রথম পৃষ্ঠা

কই যাব! কী করব! কী খাব!
কই যাব! কী করব! কী খাব!

সম্পাদকীয়

বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল
বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী
শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি
রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত
এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা মত দলগুলোর
নানা মত দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু
বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু

দেশগ্রাম

সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন
সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী
মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী

নগর জীবন

বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত
পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের  দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড
পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই
আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম