শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২০:৩৩, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করল চীন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করল চীন!

মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে ‘নিঃশব্দ ঘাতক সাবমেরিন’ শনাক্তের প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছে চীন। এর জেরে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় আরও শক্তিশালী হবে চীনের দাদাগিরি।

পরমাণু শক্তিচালিত মার্কিন সাবমেরিন একবার সমুদ্রের গভীরে ডুব দিলে সেগুলোকে আর চিহ্নিত করা সম্ভব নয় বলেই এত দিন পর্যন্ত দাবি করে এসেছেন বিশ্বের তাবড় প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা। যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের সেই ‘অদৃশ্য’ হাতিয়ারকে নিখুঁত নিশানায় ওড়ানোর প্রযুক্তি তৈরি করে ফেলেছেন বলে দাবি বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীদের।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনা গবেষকেদের দাবি, এবার থেকে সমুদ্রের গভীরে থাকা বিশ্বের সর্বোত্তম নিঃশব্দ ঘাতক মার্কিন সাবমেরিনের অবস্থানও বলতে পারবেন তারা।

‘স্টেলথ’ প্রযুক্তির পরমাণু সাবমেরিন চলাচলের সময় সাগরের অতলে তৈরি হয় চৌম্বকীয় ক্ষেত্র। এর সাহায্যেই ‘নিঃশব্দ ঘাতক’গুলোকে চিহ্নিত করা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন চীনা প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবি সত্যি হলে নৌযুদ্ধে ‘বিপ্লব’ আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের গবেষণায় নেতৃত্ব দেন এনপিইউ-এর সহকারী অধ্যাপক ওয়াং হংলেই। 

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এর জন্য একটি কেলভিন ওয়েক মডেল তৈরি করা হয়েছে। পানির গভীরে চলাচলের সময় সাবমেরিন ইংরেজি ভি অক্ষরের মতো দেখতে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি করে। ওয়েকের সাহায্যে সেগুলো চিহ্নিত করে সাবমেরিনটির অবস্থান বুঝতে পারব আমরা।”

চীনা গবেষষকদের আরও দাবি, সাবমেরিন চলাচলের জেরে সমুদ্রের পানির আয়ন বিঘ্নিত হয়। তখনই ভূ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে পানির গভীরেই সেগুলো তৈরি করে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র। সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে সেটি বিশ্লেষণ করলে সাবমেরিনটির আকার এবং গতি পর্যন্ত জানা সম্ভব।

গত বছরের ৪ ডিসেম্বর হারবিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের পিয়ার-রিভিউ জার্নালে সাবমেরিন চিহ্নিতকরণ সংক্রান্ত একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেন চীনের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা। এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু শক্তিচালিত ‘সমুদ্র নেকড়ে’ (সি-উল্ফ) শ্রেণির সাবমেরিনকে বেছে নেন তারা। প্রবন্ধ অনুযায়ী, এতে ১০০ শতাংশ সাফল্য পেয়েছেন চীনা গবেষকের দল।

বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা যে সময় পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়েছেন বলে জার্নালের প্রকাশিত প্রবন্ধ দাবি করা হয়েছে, ঠিক তখনই জাপানের ইকোসুকা বন্দরে নোঙর করেছিল ‘সি-উল‌্ফ’ শ্রেণির একটি মার্কিন ডুবোজাহাজ। ফলে বিষয়টি জানাজানি হতেই এ নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে যায়। গত বছরের অক্টোবর থেকে ওই সাবমেরিন জাপান সাগর এবং ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে চক্কর কেটেছে বল ওয়াশিংটনের প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন সূত্রে জানা গেছে।

‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির ‘নিঃশব্দ ঘাতক’কে মার্কিন নৌবাহিনীর সবচেয়ে শক্তিশালী সাবমেরিন হিসেবে গণ্য করা হয়। শত্রুব্যূহে ঢুকে একের পর এক রণতরী ডোবানোর লক্ষ্যে এগুলোর নকশা তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকটা দূরের রাস্তা পাড়ি দিয়ে বা যুদ্ধজাহাজ ও শত্রুর সাবমেরিনকে তাড়া করে ডোবানোর ক্ষমতা রয়েছে ‘সমুদ্র নেকড়ে’দের।

মার্কিন ‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির ডুবোজাহাজে রয়েছে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র এবং টর্পেডো। এছাড়া ওয়াটার মাইন বিছিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ‘নিঃশব্দ ঘাতক’-এর। ফলে এত দিন এগুলোকে অত্যন্ত সমীহ করে চলত চীনের ‘পিপল্স লিবারেশন আর্মি’ বা পিএলএ নৌসেনা। তবে সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের নতুন প্রযুক্তি হাতে পেলে বেইজিং আরও শক্তিশালী হবে বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

২০২১ সালের অক্টোবরে দক্ষিণ চীন সাগরে ধ্বংস হয় ‘ইউএসএস কানেকটিকাট’ নামের একটি মার্কিন ‘সি-উল্ফ’ শ্রেণির পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন। সূত্রের খবর, গোপন অপারেশনে ‘নিঃশব্দ ঘাতক’টিকে ওই এলাকায় পাঠিয়েছিল পেন্টাগন। ফলে এই নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় চীন। বেইজিংয়ের সরকারি সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইম্স অবশ্য লিখেছিল, সাবমেরিনটির অবস্থান জানা ছিল না পিএলএ নৌসেনার। ফলে একে মার্কিন আগ্রাসন বলে উল্লেখ করেন তারা।

‘ইউএসএস কানেকটিকাট’ ধ্বংসের কারণ প্রকাশ্যে না-আনায় প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছিল পেন্টাগন। সূত্রের খবর, ওই ঘটনার পর থেকেই ‘স্টেলথ’ সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের প্রযুক্তি অবিষ্কারে কোমর বেঁধে লেগে পড়েন চীনা প্রতিরক্ষা গবেষকেরা। প্রায় তিন বছর পর এ ব্যাপারে সাফল্য মিলেছে বলে দাবি তাদের। তবে ওই প্রযুক্তি চীনা নৌসেনা কবে থেকে ব্যবহার শুরু করবে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

ওয়াং তার গবেষণাপত্রে বলেছেন, “এত দিন পর্যন্ত সাবমেরিন চিহ্নিত করতে স্বর্ণের প্রযুক্তিই ছিল ভরসা। কিন্তু এতে পরমাণু শক্তিচালিত ‘স্টেলথ’ সাবমেরিনগুলো চিহ্নিত করা প্রায় অসম্ভব। অন্যদিকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্রকে ব্যবহার করে এগুলোর অবস্থান জানা অনেকটাই সহজ। কারণ সমুদ্রের গভীরে দীর্ঘ সময় ধরে থেকে যায় চৌম্বকীয় ক্ষেত্র।” একে সাবমেরিনের পদচিহ্ন বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ক্ষমতার মসনদে বসতেই চীনের সঙ্গে খারাপ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক। দুই মহাশক্তিধরের মধ্যে যুদ্ধের প্রবল আশঙ্কা রয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধে নিজেকে সক্ষম করে তুলতে চাইছে বেইজিং। নতুন প্রযুক্তি চীনকে সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে যে সাহায্য করবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

মার্কিন-চীন সম্ভাব্য সংঘাত নিয়ে ইউরেশিয়ান টাইমসের কাছে মুখ খুলেছেন শিক্ষাবিদ লোরো হোর্তা। তার কথায়, “ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় চীনের নৌসেনাকে খতম করতে একসঙ্গে ১৪টি পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন নামাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধের সময়ে সেগুলোকে খুঁজে আগেই উড়িয়ে দিলে রাতারাতি বদলে যাবে লড়াইয়ের রং।”

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম নৌবহর রয়েছে পিএলএ নৌসেনার হাতে। সাবমেরিনের সংখ্যাও ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে বেইজিং। সেগুলোকে ধ্বংস করতে মার্কিন সাবমেরিনগুলো চীনা উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছতে হবে। সে ক্ষেত্রে ‘নিঃশব্দ ঘাতক’কে চীনের পানি-যোদ্ধারা চিহ্নিত করুক, তা কখনওই চাইবেন না যুক্তরাষ্ট্রের দুঁদে নৌকম্যান্ডারেরা।

ইউরেশিয়ান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাবমেরিন চিহ্নিতকরণের আরও কয়েকটি প্রযুক্তি রয়েছে চীনের হাতে। গত বছর সাংহাইয়ের জিয়াও টং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, কম ফ্রিকোয়েন্সিতে নির্গমনকে বিশ্লেষণ করে সমুদ্রের নীচের সামরিক লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারছেন তারা। উপকূল থেকে ২০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত এই প্রযুক্তি কাজ করবে বলে জানানো হয়েছিল।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও আমেরিকার যুদ্ধ বাধার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্রটিকে নিজেদের অংশ বলে দীর্ঘ দিন ধরে দাবি করে আসছে বেইজিং। শুধু তা-ই নয়, এটিকে কব্জা করার নীল নকশা ইতোমধ্যেই তৈরি করে ফেলেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সূত্র: ইউরেশিয়ান টাইমস, সাউথ চায়না মর্নিংপোস্ট

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর
চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর
সর্বশেষ খবর
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা
সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে
রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন