শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

রাজনৈতিক অস্থিরতায় যেভাবে নির্বাচিত হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক অস্থিরতায় যেভাবে নির্বাচিত হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

দক্ষিণ কোরিয়ার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী লি জে-মিয়ং। তিনি ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী এবং মন্ত্রিসভার প্রাক্তন সদস্য কিম মুন-সু’কে হারিয়ে এই বিজয় লাভ করেন।

২০২৪ সালের ৩ ডিসেম্বরের ঘটনার আগে লি জে-মিয়ংয়ের ক্ষমতায় আসার পথে ছিল নানা বাধা ও জটিলতা।

চলমান একাধিক মামলার পাশাপাশি দুর্নীতির অভিযোগ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের তদন্তে তার প্রেসিডেন্ট প্রার্থিতাই বাতিল হতে যাচ্ছিল। তখনই একটি সাংবিধানিক সংকট বদলে দিয়েছে সবকিছু।

সেই রাতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইউল সামরিক শাসন জারির ব্যর্থ চেষ্টাই নতুন এক রাজনৈতিক গতিপথ তৈরি করে দেয়। যা লিকে ক্ষমতায় যাওয়ার পথকে প্রশস্ত করে।

ঠিক এর ছয় মাস পর, দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ বিজয়ী করে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী লি’কে। কিশোর বয়সে ছিলেন একজন শ্রমিক, সেখান থেকে এখন পৌঁছেছেন দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার আসনে।

বহিরাগত থেকে প্রেসিডেন্ট

গরিব পরিবার থেকে উঠে আসা কিন্তু কট্টর রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে লি জে-মিয়ং দক্ষিণ কোরিয়ায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্বেও পরিচিতি পেয়েছিলেন।

ইনচনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. লি জুন-হান বিবিসিকে বলেন, ‌‘লি জে-মিয়ংয়ের জীবনে ছিল উত্থান পতনের নানা গল্প। তার অনেক পদক্ষেপই নানা বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল।’

তিনি জানান, লি প্রায়ই প্রগতিশীল সংস্কারমূলক উদ্যোগ নিতেন। এর মধ্যে ২০২২ সালের নির্বাচনে সার্বজনীন মৌলিক আয়ের প্রতিশ্রুতি সেই সময়ের দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতা কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করেছিল। এই কারণে কেউ কেউ তাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে, আবার অনেকে তাকে অবিশ্বাস বা অপছন্দ করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘তিনি একজন অত্যন্ত বিতর্কিত এবং লোকজন তাকে খুব একটা চিনতোও না। একজন বহিরাগত হয়েও নিজের নামটা এমনভাবে তৈরি করেছেন যা ঐতিহ্যবাহী ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রীতিনীতির সাথে খাপ খায় না।’

তবে এবারের নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি কিছুটা মধ্যম পন্থা অবলম্বন করেন। নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি বড় ব্যবসা ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরেছিলেন। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আসন্ন বাণিজ্য আলোচনাকেও সামনে এনেছিলেন।

সাম্প্রতিক এক স্মৃতিকথায়, লি তার ‘করুণ’ শৈশবের কথাও তুলে ধরেছিলেন।

১৯৬৩ সালে গিয়ংবুক প্রদেশের আন্দংয়ের একটি পাহাড়ি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে পঞ্চম ছিলেন লি। পরিবারের কঠিন পরিস্থিতির কারণে-অবৈধ হলেও কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছেড়েছিলেন।

তখন কিশোর বয়সে একটি কারখানায় কাজ করার সময় একটি মেশিনে হাত চেপে গুরুতর আঘাত পান এবং তার হাতের কব্জি ভেঙে যায়। তবে পরে লি আবেদন করেন এবং স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় বসার অনুমতি পান।

পরে ১৯৭৮ ও ১৯৮০ সালে যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। পরবর্তীতে আইন বিষয়ে পড়ে ১৯৮৬ সালে বার পরীক্ষায়ও উত্তীর্ণ হন। ১৯৯২ সালে তিনি কিম হে-কিয়ংকে বিয়ে করেন, তাদের দু’টি সন্তানও রয়েছে।

প্রায় দুই দশক মানবাধিকার আইনজীবী হিসেবে কাজ করার পর ২০০৫ সালে তিনি রাজনীতিতে আসেন এবং মানবাধিকার আইনজীবী হিসেবেও কাজ করেন। পরে তিনি সামাজিক-উদারপন্থী উরি পার্টিতে যোগ দেন। যা ছিল ডেমোক্রেটিক পার্টির পূর্বসূরি এবং সে সময়কার ক্ষমতাসীন দল।

তার দারিদ্র্যপীড়িত অতীত জীবনের কারণে তাকে অনেক কটাক্ষ শুনতে হলেও তিনি পিছপা হননি। বরং সাধারণ ও বঞ্চিত মানুষদের কাছে তিনি ছিলেন বেশ জনপ্রিয়।

২০১০ সালে তিনি সিওংনামের মেয়র নির্বাচিত হন এবং বিনামূল্যে কল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজ করেন। ২০১৮ সালে বৃহত্তর গিয়ংগি প্রদেশের গভর্নর হন।

কোভিড-১৯ মহামারির সময় তিনি সর্বজনীন সহায়তা প্রদানের দাবিতে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে বেশ আলোচিত হন।

ওই সময়েই তিনি ২০২২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন। যদিও ০.৭৬ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। এক বছরেরও কম সময় পরে, ২০২২ সালের আগস্টে তিনি দলের নেতা নির্বাচিত হন।

অধ্যাপক ড. লি জুন-হান বলেন, ‘তখন থেকেই আগের চেয়ে আরও সতর্ক অবস্থান নেন লি। আগের মতো কট্টর নয়, বরং কিছুটা নিরাপদ কৌশলও অবলম্বন করেন।’

তাকে নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া অনেক বিতর্কও ছিল। ২০০৪ সালের মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো, আত্মীয়দের সঙ্গে বিরোধ, ২০১৮ সালে পরকীয়ার অভিযোগ ছিল।

দক্ষিণ কোরিয়ার মতো তুলনামূলক রক্ষণশীল দেশে এ ধরনের বিতর্ক যে কারও জন্য বেশ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

সংকট থেকেই সুযোগ

গত বছরের ৩ ডিসেম্বর অনেকটা হঠাৎ করে সামরিক আইন ঘোষণা করেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন। দক্ষিণ কোরিয়ার ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি ও উত্তর কোরিয়া সমর্থকদের’ দমনের অজুহাতে এই সামরিক আইন জারি করা হয়। এরপরই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে বদলে যায়।

সেই ঘোষণার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই অনলাইনে লাইভে এসে লি মানুষকে জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে জড়ো হতে বলেন।

এতে হাজারো মানুষ সাড়া দেয়। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। সামরিক বাহিনী সাধারণ মানুষকে প্রবেশ আটকে দেয়। সংসদ সদস্যরা বেড়া টপকে ভবনে প্রবেশ করেন-লি নিজেও ছিলেন তাদের মধ্যে।

পরদিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সংসদে ইউনের অভিশংসন প্রস্তাব আনে, যা ২০২৫ সালের ৪ এপ্রিল সর্বসম্মতভাবে সাংবিধানিক আদালতে গৃহীতও হয়।

৯ এপ্রিল লি দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ঘোষণা দেন। ২৭ এপ্রিল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রাইমারিতে বিপুল সমর্থনে তিনি দলের প্রার্থী হন।

সামরিক শাসনের ব্যর্থ উদ্যোগ দক্ষিণ কোরিয়ায় এক সাংবিধানিক সংকট তৈরি করে ও ইউনের রাজনৈতিক পতন ঘটায়, আর রাজনৈতিক দল পিপিপি দল কার্যত ভেঙে পড়ে।

এই সংকটে খুব অল্প কয়েকজনই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সুবিধা নিতে পেরেছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে সফল লি জে-মিয়ং। তিনি এখন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। তবে তার ভবিষ্যৎ এখনো আদালতের রায়ের ওপর ঝুলে আছে।

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত আদালত মামলার কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে। তবে এখন তিনি ক্ষমতায় থেকেও দোষী সাব্যস্ত হতে পারেন। আর সেক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া আবারও এক রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হতে পারে।

সূত্র : বিবিসি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি
আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি
আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির
এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা
এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১
চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা
অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা