শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৯, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৯

কোরবানির গুরুত্ব ফজিলত প্রয়োজনীয় মাসলাসমূূহ

মুফতি মুহিউদ্দীন কাসেম
অনলাইন ভার্সন
কোরবানির গুরুত্ব ফজিলত প্রয়োজনীয় মাসলাসমূূহ

কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। হাদিসে এ ইবাদতের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। একটি হাদিসে এসেছে, ‘রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরত ফাতিমা (রা.)-কে তাঁর কোরবানির নিকট উপস্থিত থাকতে বলেন এবং ইরশাদ করেন, কোরবানির প্রথম রক্তবিন্দু প্রবাহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তোমার গুনাহসমূূহ ক্ষমা করে দেবেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ! এটা কি শুধু আহলে বাইতের জন্য নাকি সব মুসলিমের জন্য? তিনি উত্তরে ইরশাদ করেন, এ ফজিলত সব মুসলিমের জন্য।’ মুসনাদে বাজজার, আত্তারগিব ওয়াত্তারহিব।

অন্যদিকে যার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও এ ইবাদতটি পালন করে না তার ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তির কোরবানির সামর্থ্য রয়েছে, কিন্তু কোরবানি করে না সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।’ মুস্তাদরাকে হাকেম, আত্তারহিব।

সার কথা হলো, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগ থেকে আজ পর্যন্ত উম্মতের মধ্যে এ ইবাদত ‘তাওয়ারুস’ ও ‘তাওয়াতুর’-এর সঙ্গে চলমান রয়েছে এবং প্রতি বছর ‘শিয়ার’ রূপে (ইসলামের একটি প্রকাশ্য ও সম্মিলিতভাবে আদায়যোগ্য ইবাদত হিসেবে) তা আদায় করা হয়েছে। অতএব কেউ যদি মনে করে, কোরবানি  ইবাদত নয় এবং ইসলামী শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত নয়, তবে সে শরিয়ত অস্বীকারকারী। এ ক্ষেত্রে স্মরণ রাখতে হবে, ইবাদতের মূল কথা হলো আল্লাহর আনুগত্য ও তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের প্রেরণা। তাই যে কোনো ইবাদতের পূর্ণতার জন্য দুটি বিষয় জরুরি- ইখলাস তথা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে আদায় করা এবং শরিয়তের নির্দেশনা মোতাবেক মাসলা-মাসায়েল অনুযায়ী তা সম্পাদন করা। তাই এ সংক্ষিপ্ত আলোচনায় কোরবানির জরুরি কিছু মাসায়েল উপস্থাপিত হলো। রব্বুল আলামিন আমাদের একমাত্র তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের আশায় মাসায়েল অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ এ ইবাদতটি আদায় করার তাওফিক দিন।
কোরবানির প্রয়োজনীয় মাসলাসমূহ

* ১০ জিলহজ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত যে প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন নর-নারীর কাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সাড়ে ৫২ তোলা রুপার মূল্য পরিমাণ সম্পদ থাকবে তার কোরবানি  করা ওয়াজিব। টাকা-পয়সা,  সোনা-রুপা-অলঙ্কার, ব্যবসায়িক পণ্য, প্রয়োজনের অতিরিক্ত জমি, শৌখিন বা অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র- এ সবকিছুর মূল্য কোরবানির নিসাবের ক্ষেত্রে হিসাবযোগ্য। দেখুন ইবনে মাজা, বাদায়ে, শামি, আলমগিরি।

* কোরবানির নিসাব পুরো বছর থাকা জরুরি নয়; বরং কোরবানির দিনগুলোয় থাকলেই তা ওয়াজিব হবে। দেখুন বাদায়েউস সানায়ে, রদুল মুহতার।

* নাবালেগ সন্তানাদি (তেমনি যে সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন নয়) নিসাবের মালিক হলেও তাদের ওপর কোরবানি ওয়াজিব নয়। দেখুন বাদায়েউস সানায়ে, রদুল মুহতার।

* মুসাফিরের (যে ৪৮ মাইল দূরে যাওয়ার নিয়তে নিজ এলাকা ত্যাগ করেছে) কোরবানি করা ওয়াজিব নয়। দেখুন কাজিখান, বাদায়েউস সানায়ে, আদুররুল মুখতার।

* নাবালেগের পক্ষ থেকে কোরবানি  দেওয়া অভিভাবকদের ওপর ওয়াজিব নয়; বরং মুস্তাহাব। দেখুন রদুল মুহতার।

* গরিব ব্যক্তির ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব নয়; কিন্তু সে যদি কোরবানির নিয়তে কোনো পশু কেনে তাহলে তা কোরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়। দেখুন বাদায়েউস সানায়ে।

* মোট তিন দিন কোরবানি  করা যায়। জিলহজের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত। তবে সম্ভব হলে জিলহজের ১০ তারিখেই কোরবানি করা উত্তম। দেখুন মুয়াত্তা মালিক, বাদায়েউস সানায়ে, আলমগিরি।

কেউ যদি কোরবানির দিনগুলোয় ওয়াজিব কোরবানি দিতে না পারে তাহলে পরে তার ওপর কোরবানির উপযুক্ত একটি ভাগের মূল্য সদকা করা ওয়াজিব। দেখুন বাদায়েউস সানায়ে, কাজিখান।

যেসব এলাকার লোকের ওপর জুমা ও ঈদের নামাজ ওয়াজিব তাদের জন্য ঈদের নামাজের আগে কোরবানি করা জায়েজ নয়। বৃষ্টিবাদল বা অন্য কোনো ওজরে যদি প্রথম দিন ঈদের নামাজ না হয় তাহলে ঈদের নামাজের সময় অতিক্রমের পর প্রথম দিনেও তাদের কোরবানি করা জায়েজ। দেখুন বুখারি, কাজিখান, আদদুররুল মুখতার।

* ১০ ও ১১ জিলহজ দিবাগত রাতেও কোরবানি করা জায়েজ। তবে দিনে কোরবানি করাই ভালো। দেখুন মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, আদদুররুল মুখতার, কাজিখান, বাদায়েউস সানায়ে।

* কোরবানির দিনগুলোয় যদি জবাই করতে না পারে তাহলে খরিদকৃত পশু সদকা করে দিতে হবে। তবে যদি (সময়ের পরে) জবাই করে ফেলে তাহলে পুরো গোশত সদকা করে দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে গোশতের মূল্য যদি জীবিত অবস্থার চেয়ে কমে যায় তাহলে হ্রাস পরিমাণ মূল্যও সদকা করতে হবে। অবশ্যই পশু সদকা করা বা পশুর মূল্য সদকা করা উভয়টির এখতিয়ার রয়েছে। দেখুন বাদায়েউস সানায়ে, আদদুররুল মুখতার।

* উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা দ্বারা কোরবানি করা জায়েজ। এসব গৃহপালিত পশু ছাড়া অন্যান্য পশু যেমন- হরিণ, বন্য গরু ইত্যাদি দ্বারা কোরবানি করা জায়েজ নয়। দেখুন কাজিখান, বাদায়েউস সানায়ে।

* যেসব পশু কোরবানি করা জায়েজ তার নর-মাদি সবই কোরবানি করা যায়। দেখুন কাজিখান, বাদায়েউস সানায়ে।

কোরবানির পশুর বয়সসীমা

উট কমপক্ষে পাঁচ বছরের হতে হবে। গরু ও মহিষ কমপক্ষে দুই বছরের হতে হবে। আর ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা কমপক্ষে এক বছরের হতে হবে। তবে ভেড়া ও দুম্বা যদি এক বছরের কিছু কমও হয় কিন্তু এমন হৃষ্টপুষ্ট হয় যে, তা দেখতে এক বছরের মতো তাহলে তা দ্বারাও কোরবানি করা জায়েজ।

লেখক: পেশ ইমাম বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে
অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম
শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
সর্বশেষ খবর
এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগারিতে মনোনীত বাফুফে
এএফসি অ্যাওয়ার্ডের দুই ক্যাটাগারিতে মনোনীত বাফুফে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের মাসকট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান ও তহবিল বৃদ্ধির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সার্ক পুনরুজ্জীবনে জোরালো আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন
চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা
বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে
ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে

নগর জীবন

পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস
পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস

নগর জীবন

রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই
রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই

নগর জীবন

বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে
বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে

নগর জীবন

লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার
লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ
ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ

দেশগ্রাম

জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা
জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা

নগর জীবন

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ

নগর জীবন

স্মরণসভা
স্মরণসভা

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে