শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯

হজ-পরবর্তী জীবনচিত্র

মো. আমিনুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হজ-পরবর্তী জীবনচিত্র

হজ ইসলামের মৌলিক স্তম্ভ। শারীরিক ও আর্থিক ইবাদত। হজের মাধ্যমে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ ও আল্লাহর প্রতিনিধি হওয়ার উপযোগী বৈশিষ্ট্য লাভ করতে পারে। হজের আনুষ্ঠানিকতা ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দায়িত্বানুভূতির সৃষ্টি করে, ইমানকে বলিষ্ঠ করে। ফলে সে হজপূর্ব অবস্থার চেয়ে মুমিন হিসেবে অনেক বেশি কার্যক্রম চালাতে পারে। সাধারণভাবে মনে করা হয়, দুনিয়ার ঝামেলামুক্ত হয়ে হজে যাওয়া দরকার। ফলে অনেকে বৃদ্ধ বয়সে হজে যায়। হজ থেকে এসে জগৎ-সংসারে সময় দিতে চায় না। কেউ কেউ দুনিয়াবিমুখ হয়। অনেকে হজ থেকে ফিরে এসে হালাল-হারাম বাচবিচার না করে আগের মতো চলতে থাকে। হজ প্রস্তুতির আগে হজ পথযাত্রী অবশ্যই ‘রাফাস’- অশ্লীলতা, ‘ফুসুক’- পাপাচার ও ‘জিদাল’- ঝগড়া-বিবাদ থেকে পবিত্র থেকে ‘তাকওয়া’ অর্জনের অনুশীলন করবে (সূত্র : সূরা আল বাকারাহ, আয়াত ১৯৭)। তাকওয়াকে পাথেয় করে রওনা হবে। হজে ‘মাবরুর’ (কবুল হজ)-এর জন্য যেমন তাকওয়ার প্রস্তুতি দরকার, তেমন সফল হাজীর হজ-পরবর্তী জীবন কার্যক্রম সর্বাত্মকভাবে ইসলামের অনুসারী হতে হবে। ‘হাজী’ তকমা নিয়ে কোরআন-সুন্নাহবিরোধী কর্মকান্ডে তৎপর হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। (সূত্র : সূরা আল বাকারাহ, আয়াত ২০৩-২০৬)। আমরা হজব্রত পালনের অন্যতম স্লোগান লাব্বায়েক ধ্বনি নিয়ে একটু ভেবে নিই। ‘হাজির হে আল্লাহ! তোমার দুয়ারে হাজির, (এ ঘোষণা দিতে) যে, তোমার কোনো শরিক নেই, নিশ্চিতভাবে সকল প্রশংসা তোমার, সকল নিয়ামত তোমার হাতে, সার্বভৌমত্ব একান্তভাবে তোমারই এবং সকল শিরকি ও অপবিত্রতা থেকে তুমি বিমুক্ত।’ এভাবে আবেগজড়িত কণ্ঠে হজব্রত পালনকারী শিরকি, কুফুরি সম্পূর্ণরূপে পরিহার করে একান্তভাবে কোরআন-সুন্নাহর জীবনে ফিরে আসে (তওবা করে) এবং আল্লাহর যে কোনো ডাকে সাড়া দেওয়ার ব্যাপারে সদাপ্রস্তুত থাকার দৃঢপ্রত্যয় ঘোষণা দেয়। হজের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, আরাফাতে অবস্থান, তাওয়াফে জিয়ারতসহ বাস্তব নিদর্শন ও রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্মৃতিবিজড়িত পূতপবিত্র স্থানসমূহ প্রত্যক্ষ করার ফলে হাজীদের চিন্তা-চেতনা, চরিত্র ও কর্ম এবং জীবনবৈশিষ্ট্যে ইতিবাচক পরিবর্তন হতে বাধ্য। শয়তানকে কঙ্কর মারার মাধ্যমে তার মধ্যে তাবৎ শয়তানি শক্তি দূর হয়। মশহুর হাদিসের ভাষায়- ‘হজ শেষে নিষ্পাপ শিশু হয়ে ফিরে আসে’। নিজেকে ‘সিবগাতাল্লাহ’- আল্লাহর রঙে রঙিন করে নেয়। ‘আল্লাহর পরম স্নেহশীল’ বান্দায় পরিণত হয়, যা মৃত্যুকাল পর্যন্ত কখনো মুছে যায় না।

সাফা-মারওয়ায় সায়ি তার মনে দৃঢ় আশা ও মহান আল্লাহর রহমতের শাশ্বত প্রত্যাশা বৃদ্ধি করে। সায়ি স্মরণ করিয়ে দেয় আল্লাহর সাহায্য পেতে হলে প্রচুর চেষ্টা বা মেহনতের প্রয়োজন হয়। নিশ্চিন্তে বসে না থেকে ছোটাছুটি করলে আল্লাহর অনুগ্রহ পাওয়া যায়। সূরা বাকারাহর ১৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সাফা-মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। অতএব, যে ব্যক্তি এই ঘরে হজ করে কিংবা ওমরাহ করে তার জন্য এতদুভয়ের প্রদক্ষিণ করা দূষণীয় নয়। আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কোনো ভালো কাজ করে আল্লাহ তার উপযুক্ত মূল্য দান করেন এবং তিনি সবকিছু জানেন।’ এ আয়াতের আগে ও পরের আয়াতসমূহে হজ ও ওমরাহর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই; কিন্তু এ আয়াতগুলো কেন এখানে সন্নিবেশিত করা হলো? এ আয়াতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা খুঁজতে হলে সূরা বাকারাহর ১৫১-১৬৩ আয়াতগুলো বোঝা দরকার; যার মধ্যে সায়ির তাৎপর্য ও মুসলিম উম্মাহর দায়িত্ব ও কর্তব্য বোঝা যায়। ওই আয়াতসমূহের সারমর্ম হচ্ছে- রসুল সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথমত মানুষের কাছে আল্লাহর আয়াত পড়ে শোনাবেন। দ্বিতীয়ত তাদের (জীবনকে) পরিশুদ্ধ করে দেবেন এবং তৃতীয়ত তিনি আল্লাহর কিতাব ও (তার অন্তর্নিহিত) জ্ঞান শিক্ষা দেবেন। সর্বোপরি তিনি এমনসব বিষয়ের জ্ঞানদান করবেন যা মানুষ আগে জানত না। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫১)। রসুল সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবর্তমানে উপরোক্ত তিনটি কাজ মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেক সদস্যের আবশ্যিক কর্তব্য। আর যারা আল্লাহকে স্মরণ করবে, আল্লাহও তাদের স্মরণে রাখবেন। আর আল্লাহর হুকুম অমান্য করা যাবে না। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫২)। আল্লাহকে এ প্রক্রিয়ায় স্মরণ রাখতে হলে তাঁকে অবশ্যই ইসলামবিরোধী শক্তির কঠিন মোকাবিলায় দাঁড়াতে হবে। কারণ, কোরআনি কাজে শয়তানি শক্তি নিস্পৃহ থাকবে না। শয়তানের সর্বগ্রাসী আক্রমণ মোকাবিলার জন্য ইমানদারদের (পরম) ধৈর্য ও (খালিস) নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে, কারণ আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে থাকেন। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫৩)। ইসলামের এ কার্যক্রম করতে গিয়ে বাতিল শক্তির মোকাবিলায় চূড়ান্তভাবে কিছু মুমিনকে জীবন বিসর্জন দিতে হতে পারে। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫৪)। আল্লাহর রাস্তায় কার্যক্রমরত থাকা বাকিদের পরীক্ষা করা হবে ভয়ভীতি, ক্ষুধা-অনাহার (কখনো) জানমাল ও ফসলাদির ক্ষতিসাধন করে। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫৫)। আর সত্যিকার মুমিনরা বিপদ-মুসিবতে আপতিত হলেও কোনো পরোয়া করে না বরং তারা বলবে, আমরা তো আল্লাহরই জন্য আর নিশ্চিতভাবে আমরা তাঁর দিকে ফিরে যাব। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫৬)। আর এ পরীক্ষায় যারা টিকে থাকবে সেই অটল বিশ্বাসীরা আল্লাহর সমগ্র অনুগ্রহ, রহমত ও হেদায়েতপ্রাপ্ত। (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৫৭)। এভাবে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের ইমানি পরীক্ষা পাসের অপূর্ব সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে। অতপর সূরা বাকারাহর ১৫৮ নম্বর আয়াতে সাফা-মারওয়া ‘সায়িকে জীবন্ত নিদর্শন বলা হয়েছে। হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর জন্য কঠিনতম পরীক্ষা, শিশুপুত্র ইসমাইল আর মা হাজেরাকে শুষ্ক মরুপ্রান্তরে ক্ষুধার জ্বালা, প্রাণনাশের আশঙ্কা নিয়ে কী পরীক্ষাই না দিতে হয়েছে। সাফা-মারওয়ার ‘সায়ি’ প্রত্যেক হাজী ও ওমরাহকারীকে আজও সূরা বাকারাহর ১৫১-১৫৭ আয়াতে বর্ণিত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে ও অপশক্তির মোকাবিলায় অগ্নিপরীক্ষায় টিকে থাকতে নির্দেশ দেয় এবং সাফল্যের সুসংবাদপ্রাপ্তিতে উৎসাহিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা
৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা
এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী
গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়
মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়

নগর জীবন

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা