শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মুসলিম উম্মাহর পতন যেভাবে

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম উম্মাহর পতন যেভাবে

মুসলিম উম্মাহর রয়েছে সোনালি অতীত। মুসলমানরা শ্রেষ্ঠ জাতি, বীরের জাতি, বিজয়ী জাতি। এক সময় বিশ্বের সব বড় বড় পরাশক্তি মুসলমানদের কাছে পরাজিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায়, মুসলিম উম্মাহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে নির্যাতিত, নিপীড়িত, লাঞ্ছিত, বঞ্চিত ও পরাজিত। কারণ কী? মুসলিম জাতির এমন অধঃপতন কিভাবে হলো? এর অনেক কারণ রয়েছে। 

ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়া : আল্লাহর কিছু অলঙ্ঘনীয় অপরিবর্তনীয় মূলনীতি রয়েছে। একটা মূলনীতি হলো, যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো, তাহলে তিনিও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা সুদৃঢ় করে দেবেন। (সুরা : মুহাম্মদ, আয়াত : ৭)

আল্লাহকে সাহায্য করার অর্থ হলো তার দ্বিনের সাহায্য করা, তার শরিয়ত বাস্তবায়ন করা, দ্বিন কায়েমের জন্য সংগ্রাম করা। আজ মুসলমানরা ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, শরিয়ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহকে সাহায্য করছে না। এমতাবস্থায় এই জাতিকে আল্লাহ কেন সাহায্য করবেন? কিভাবে তাদের বিজয় আসবে?

ভ্রাতৃপ্রেমের অভাব : মুসলমানরা একে অন্যের ভাই। এমনকি সারা জীবন দেখা না হওয়া বিশ্বের এক প্রান্তের মুসলমানও অন্য প্রান্তের মুসলমানের ভাই। আল্লাহ বলেন, মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। সুতরাং তোমরা ভাইদের মধ্যে শান্তি স্থাপন করো আর আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও। (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১০)

আজ মুসলমানরা একে অন্যের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধ অনুভব করে না, একে অন্যের সাহায্যে এগিয়ে আসে না, একে অন্যের দুর্দিনে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। সবাই শুধু নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত। অন্য মুসলিম ভাই-বোনদের নিয়ে ভাবারও যেন ফুরসত নেই! অথচ রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার (মুসলিম) ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করবে, যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। (বুখারি, হাদিস : ১৩; মুসলিম, হাদিস : ৭৫)

পরস্পরের মধ্যে সংঘাত : ভ্রাতৃপ্রেম না থাকার চূড়ান্ত রূপ হচ্ছে পরস্পরের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত। যুগে যুগে মুসলমানরা কাফিরদের হাতে মার খাওয়ার ও পরাজিত হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, বিভেদ-বিভাজন। মুসলিম বিশ্বের প্রায় সব দেশই একটি অন্যটির সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত রয়েছে। মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে জড়িয়ে পড়ায় তাদের শক্তি হ্রাস পেয়েছে। তাই কাফিররা তাদের ওপর অনায়াসে হামলা করছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, পরস্পর ঝগড়া-বিবাদ কোরো না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪৬)

বিলাসিতা ও দুনিয়ায় মজে যাওয়া : মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী এবং আল্লাহর কাছে দুনিয়ার কোনো মূল্য নেই। হাদিসে এসেছে, দুনিয়ার মূল্য যদি আল্লাহর কাছে মাছির একটি পাখার সমমূল্য হতো, তাহলে তিনি কোনো কাফিরকে এক ঢোকও পানি পান করতে দিতেন না। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩২০) মুসলমানরা এগুলো জানলেও তাদের বাস্তব জীবনের কর্মকান্ড এর বিপরীত।

অধিকার আদায়ের লড়াই বর্জন : দুনিয়ার প্রতি অত্যধিক ঝুঁকে পড়া ও বিলাসিতায় খুব বেশি ডুবে যাওয়ার ফলে মুসলমানরা অধিকার আদায়ের লড়াই ছেড়ে দিয়েছে। তারা আল্লাহর দেওয়া সংগ্রামের পথ ছেড়ে তথাকথিত শান্তির পথ বেছে নিয়েছে। এটা শান্তি নয়; এটা আত্মসমর্পণ। যে কারণে দেখা যায়, মুসলমানরা সংগ্রাম করতে চাইলেই এই শান্তি বিঘিœত হয়ে যায়, কিন্তু কাফিররা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ করলেও শান্তি বজায় থাকে!
মুসলমানদের জন্য আল্লাহর পথে সংগ্রাম ছেড়ে তথাকথিত শান্তির পথ বেছে নেওয়ার কোনোই সুযোগ নেই। আল্লাহ বলেন, যদি তোমরা (আল্লাহর পথে সংগ্রামে) বের না হও, তবে তিনি তোমাদের বেদনাদায়ক শাস্তি দেবেন এবং তোমাদের পরিবর্তে অন্য এক জাতিকে আনয়ন করবেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩৯)

যোগ্য ও আদর্শ নেতৃত্বের অভাব : আজ মুসলমানদের আদর্শবান কোনো নেতা নেই। এমন কেউ নেই, যার ডাকে পুরো মুসলিম উম্মাহ ঐক্যবদ্ধ হবে। বর্তমান মুসলমানদের প্রায় সব নেতাই মুনাফিক, পথভ্রষ্ট, দুর্নীতিগ্রস্ত, আদর্শহীন ও জালিম। আল্লাহর একটি নিয়ম হলো, মুনাফিক ও ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের হাতে উম্মাহর বিজয় আসে না। আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের কাজ সার্থক করেন না। (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৮১)

শত্রুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব : বর্তমানে মুসলিমদের মধ্যে এই ব্যাধিটা ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। মুসলমানরা আল্লাহর জন্যই বন্ধুত্ব এবং আল্লাহর জন্যই শত্রুতা-এই আকিদা ভুলে গিয়েছে। আজ তারা নিজেদের শত্রুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করেছে। শান্তিচুক্তির নামে ইহুদি-খ্রিস্টানদের বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছে। অথচ আল্লাহ বলে দিয়েছেন, হে মুমিনরা, তোমরা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ কোরো না। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে নিশ্চয়ই তাদেরই একজন। নিশ্চয়ই আল্লাহ জালিমদের হিদায়াত দেন না। (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৫১)

যথাযথ শুরাব্যবস্থা না থাকা : মুসলমানদের শাসন পরিচালনার অন্যতম মানদন্ড শুরা পরিষদ। শুরাব্যবস্থা ছাড়া একনায়কতন্ত্র কায়েম করা ইসলামী শরিয়তবিরোধী। আল্লাহ রাসুল (সা.)-কে নির্দেশ দিয়ে বলেন, আর কাজে-কর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এগুলো মুসলমানদের অধঃপতিত, লাঞ্ছিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত হওয়ার মৌলিক কয়েকটি কারণ। এগুলো মুসলিম উম্মাহর ব্যাধি। মুসলিম উম্মাহর অবস্থার উত্তরণে এসব ব্যাধির যথাযথ চিকিৎসার বিকল্প নেই।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
সর্বশেষ খবর
সোহাগ হত্যা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর উদ্যোগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সোহাগ হত্যা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর উদ্যোগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১২ মিনিট আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ