শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মুসলিম উম্মাহর পতন যেভাবে

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম উম্মাহর পতন যেভাবে

মুসলিম উম্মাহর রয়েছে সোনালি অতীত। মুসলমানরা শ্রেষ্ঠ জাতি, বীরের জাতি, বিজয়ী জাতি। এক সময় বিশ্বের সব বড় বড় পরাশক্তি মুসলমানদের কাছে পরাজিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায়, মুসলিম উম্মাহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে নির্যাতিত, নিপীড়িত, লাঞ্ছিত, বঞ্চিত ও পরাজিত। কারণ কী? মুসলিম জাতির এমন অধঃপতন কিভাবে হলো? এর অনেক কারণ রয়েছে। 

ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়া : আল্লাহর কিছু অলঙ্ঘনীয় অপরিবর্তনীয় মূলনীতি রয়েছে। একটা মূলনীতি হলো, যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো, তাহলে তিনিও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা সুদৃঢ় করে দেবেন। (সুরা : মুহাম্মদ, আয়াত : ৭)

আল্লাহকে সাহায্য করার অর্থ হলো তার দ্বিনের সাহায্য করা, তার শরিয়ত বাস্তবায়ন করা, দ্বিন কায়েমের জন্য সংগ্রাম করা। আজ মুসলমানরা ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, শরিয়ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহকে সাহায্য করছে না। এমতাবস্থায় এই জাতিকে আল্লাহ কেন সাহায্য করবেন? কিভাবে তাদের বিজয় আসবে?

ভ্রাতৃপ্রেমের অভাব : মুসলমানরা একে অন্যের ভাই। এমনকি সারা জীবন দেখা না হওয়া বিশ্বের এক প্রান্তের মুসলমানও অন্য প্রান্তের মুসলমানের ভাই। আল্লাহ বলেন, মুমিনরা পরস্পর ভাই ভাই। সুতরাং তোমরা ভাইদের মধ্যে শান্তি স্থাপন করো আর আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও। (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১০)

আজ মুসলমানরা একে অন্যের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধ অনুভব করে না, একে অন্যের সাহায্যে এগিয়ে আসে না, একে অন্যের দুর্দিনে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। সবাই শুধু নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত। অন্য মুসলিম ভাই-বোনদের নিয়ে ভাবারও যেন ফুরসত নেই! অথচ রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার (মুসলিম) ভাইয়ের জন্য তাই পছন্দ করবে, যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। (বুখারি, হাদিস : ১৩; মুসলিম, হাদিস : ৭৫)

পরস্পরের মধ্যে সংঘাত : ভ্রাতৃপ্রেম না থাকার চূড়ান্ত রূপ হচ্ছে পরস্পরের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত। যুগে যুগে মুসলমানরা কাফিরদের হাতে মার খাওয়ার ও পরাজিত হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, বিভেদ-বিভাজন। মুসলিম বিশ্বের প্রায় সব দেশই একটি অন্যটির সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত রয়েছে। মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে জড়িয়ে পড়ায় তাদের শক্তি হ্রাস পেয়েছে। তাই কাফিররা তাদের ওপর অনায়াসে হামলা করছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, পরস্পর ঝগড়া-বিবাদ কোরো না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪৬)

বিলাসিতা ও দুনিয়ায় মজে যাওয়া : মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী এবং আল্লাহর কাছে দুনিয়ার কোনো মূল্য নেই। হাদিসে এসেছে, দুনিয়ার মূল্য যদি আল্লাহর কাছে মাছির একটি পাখার সমমূল্য হতো, তাহলে তিনি কোনো কাফিরকে এক ঢোকও পানি পান করতে দিতেন না। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩২০) মুসলমানরা এগুলো জানলেও তাদের বাস্তব জীবনের কর্মকান্ড এর বিপরীত।

অধিকার আদায়ের লড়াই বর্জন : দুনিয়ার প্রতি অত্যধিক ঝুঁকে পড়া ও বিলাসিতায় খুব বেশি ডুবে যাওয়ার ফলে মুসলমানরা অধিকার আদায়ের লড়াই ছেড়ে দিয়েছে। তারা আল্লাহর দেওয়া সংগ্রামের পথ ছেড়ে তথাকথিত শান্তির পথ বেছে নিয়েছে। এটা শান্তি নয়; এটা আত্মসমর্পণ। যে কারণে দেখা যায়, মুসলমানরা সংগ্রাম করতে চাইলেই এই শান্তি বিঘিœত হয়ে যায়, কিন্তু কাফিররা মুসলমানদের ওপর আক্রমণ করলেও শান্তি বজায় থাকে!
মুসলমানদের জন্য আল্লাহর পথে সংগ্রাম ছেড়ে তথাকথিত শান্তির পথ বেছে নেওয়ার কোনোই সুযোগ নেই। আল্লাহ বলেন, যদি তোমরা (আল্লাহর পথে সংগ্রামে) বের না হও, তবে তিনি তোমাদের বেদনাদায়ক শাস্তি দেবেন এবং তোমাদের পরিবর্তে অন্য এক জাতিকে আনয়ন করবেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩৯)

যোগ্য ও আদর্শ নেতৃত্বের অভাব : আজ মুসলমানদের আদর্শবান কোনো নেতা নেই। এমন কেউ নেই, যার ডাকে পুরো মুসলিম উম্মাহ ঐক্যবদ্ধ হবে। বর্তমান মুসলমানদের প্রায় সব নেতাই মুনাফিক, পথভ্রষ্ট, দুর্নীতিগ্রস্ত, আদর্শহীন ও জালিম। আল্লাহর একটি নিয়ম হলো, মুনাফিক ও ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের হাতে উম্মাহর বিজয় আসে না। আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের কাজ সার্থক করেন না। (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৮১)

শত্রুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব : বর্তমানে মুসলিমদের মধ্যে এই ব্যাধিটা ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। মুসলমানরা আল্লাহর জন্যই বন্ধুত্ব এবং আল্লাহর জন্যই শত্রুতা-এই আকিদা ভুলে গিয়েছে। আজ তারা নিজেদের শত্রুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করেছে। শান্তিচুক্তির নামে ইহুদি-খ্রিস্টানদের বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছে। অথচ আল্লাহ বলে দিয়েছেন, হে মুমিনরা, তোমরা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ কোরো না। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে নিশ্চয়ই তাদেরই একজন। নিশ্চয়ই আল্লাহ জালিমদের হিদায়াত দেন না। (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৫১)

যথাযথ শুরাব্যবস্থা না থাকা : মুসলমানদের শাসন পরিচালনার অন্যতম মানদন্ড শুরা পরিষদ। শুরাব্যবস্থা ছাড়া একনায়কতন্ত্র কায়েম করা ইসলামী শরিয়তবিরোধী। আল্লাহ রাসুল (সা.)-কে নির্দেশ দিয়ে বলেন, আর কাজে-কর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এগুলো মুসলমানদের অধঃপতিত, লাঞ্ছিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত হওয়ার মৌলিক কয়েকটি কারণ। এগুলো মুসলিম উম্মাহর ব্যাধি। মুসলিম উম্মাহর অবস্থার উত্তরণে এসব ব্যাধির যথাযথ চিকিৎসার বিকল্প নেই।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সর্বশেষ খবর
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আন্তঃনাক্ষত্রিক ধূমকেতু ‘থ্রি-আই/অ্যাটলাস’ ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে
আন্তঃনাক্ষত্রিক ধূমকেতু ‘থ্রি-আই/অ্যাটলাস’ ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭
মেলিসায় বিপর্যস্ত জ্যামাইকা, ক্যারিবীয় অঞ্চলে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ
রেকর্ড ২৭১ দিন শূকরের কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন অ্যান্ড্রুজ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন