শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, বৃহস্পতিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৩

বরকত লাভের উপায়

তালহা হাসান
অনলাইন ভার্সন
বরকত লাভের উপায়

বরকত বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ কল্যাণ, সাফল্য, অবিচলতা ও প্রবৃদ্ধি। পরিভাষায় বরকত বলতে আল্লাহর বিশেষ কল্যাণ লাভ করা। অর্থাৎ অল্প হোক বা বেশি হোক কোনো বিষয়ে বিশেষ কল্যাণ লাভ করা যা সবার জন্য ইহকাল ও পরকালে উপকার বয়ে আনে। (মুখতারুস সিহাহ, পৃষ্ঠা : ৪৯)
পবিত্র কোরআনের অসংখ্য স্থানে বরকত অর্থে বিভিন্ন শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। বস্তু, স্থান, সময়সহ নানা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার দেখা যায়। বরকত শব্দ থেকে উদ্ভূত তাবারাকা শব্দটি আল্লাহর অপরিসীম ক্ষমতা বর্ণনার ক্ষেত্রে বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী গ্রন্থ তাঁর বান্দার ওপর অবতীর্ণ করেছেন, যেন তা বিশ্ববাসীর জন্য সতর্ককারী হয়।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ১)

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি নভোমণ্ডলে তারকাপুঞ্জ সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে প্রদীপ ও দীপ্তিমান চাঁদ রেখেছেন।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ৬৭)

আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় সেই সত্তা, যার হাতে রয়েছে সর্বময় ক্ষমতা, যিনি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা মুলক, আয়াত : ১)

বরকতপূর্ণ স্থান : অনেক সম্মানিত বস্তু ও স্থানকে বরকতপূর্ণ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তা হলো—

এক. মক্কা নগরী : মক্কা নগরীকে বরকতপূর্ণ স্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মানবজাতির জন্য নির্মিত প্রথম গৃহ বাক্কায় অবস্থিত, তা বরকতময় ও বিশ্ববাসীর জন্য দিশারি।’ (সুরা আলে-ইমরান, আয়াত : ৯৬)

তিন. শাম অঞ্চল : কোরআনে শাম অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ স্থান বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে সমপ্রদায়কে দুর্বল মনে করা হতো (বনি ইসরাঈল জাতি) তাদের আমি পূর্ব ও পশ্চিমের (অর্থাৎ শাম ও মিসরীয় অঞ্চল) উত্তরাধিকারী করি, যেখানে আমি বরকত প্রদান করেছি ...।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৩৭)

চার. বাইতুল মোকাদ্দাস : বাইতুল মোকাদ্দাস অঞ্চল একটি বরকতপূর্ণ এলাকা। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সুলায়মানের জন্য বায়ুকে নিয়ন্ত্রিত করেছিলাম, তা তার আদেশে ওই অঞ্চলে প্রবাহিত হতো, যা আমি বরকতপূর্ণ করেছি, সব বিষয়ে আমি সম্যক অবগত।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ৮১)

পাঁচ. মসজিদুল আকসার চারপাশ : পবিত্র মসজিদুল আকসার চারপাশ একটি বরকতপূর্ণ অঞ্চল। ইরশাদ হয়েছে, ‘পবিত্র সেই সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে এক রাতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করিয়েছেন, যার চারপাশ আমি বরকতপূর্ণ করেছি, যেন আমি তাকে আমার নিদর্শন দেখাতে পারি...।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

ছয়. মিসরের সাইনা অঞ্চল : কোরআনে মিসরের সাইনা অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মুসা (আ.) আগুনের কাছে পৌঁছলে বরকতপূর্ণ অঞ্চলের উপত্যকার দক্ষিণ পাশ থেকে ডেকে বলা হলো, হে মুসা, আমিই আল্লাহ, যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক।’ (সুরা কাসাস, আয়াত : ৩০)

পবিত্র কোরআন, বৃষ্টির পানি ও জাইতুনগাছকে বরকতপূর্ণ বস্তু হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া লাইলাতুল কদরকে বরকতপূর্ণ রাত বলা হয়েছে।

এক. কোরআন : পবিত্র কোরআনকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘এই কিতাব আমি অবতীর্ণ করেছি তা বরকতপূর্ণ, সুতরাং এর অনুসরণ কোরো এবং সতর্ক হও, যেন তোমাদের ওপর অনুগ্রহ করা হয়।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫৫)

দুই. বৃষ্টির পানি : পবিত্র কোরআনে বৃষ্টির পানিকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আকাশ থেকে বরকতপূর্ণ বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং তা দিয়ে বাগান ও পরিপক্ব শস্য উৎপন্ন করি।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৯)

তিন. জাইতুনগাছ : জাইতুনগাছ একটি বরকতপূর্ণ গাছ। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও ভূমণ্ডলের নুর বা জ্যোতির মতো, তার নুরের উপমা হলো, একটি দীপাধার, যার মধ্যে একটি প্রদীপ আছে, প্রদীপটি একটি কাচের আবরণের মধ্যে স্থাপিত, কাচের আবরণটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ, তা বরকতপূর্ণ জাইতুনগাছের তেল দিয়ে জ্বালানো হয়, যা প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের নয়, আগুন তা স্পর্শ না করলেও এর তেল উজ্জ্বল আলো দান করে ...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৩৫)

চার. কদরের রাত : লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত একটি বরকতপূর্ণ রাত। এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তা (কোরআন) কদরের রাতে অবতীর্ণ করেছি।’ (সুরা কদর, আয়াত : ১)

জীবনে বরকত লাভের কয়েকটি আমল : কোরআন ও হাদিসে বরকত লাভের কয়েকটি আমল বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো—

এক. আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে জীবনে সব বরকত লাভ করা যায়। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেসব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনলে এবং তাকওয়া অবলম্বন করলে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অনেক বরকত উন্মুক্ত করতাম, তবে তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছিল, তাই আমি তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের শাস্তি দিয়েছি।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৯৬)

দুই. কোরআন তিলাওয়াত : কোরআন একটি বরকতপূর্ণ গ্রন্থ। তাই তা পাঠ করলে বরকত লাভ করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, আমি এই বরকতপূর্ণ কিতাব অবতীর্ণ করেছি, তা আগের কিতাবের সত্যায়নকারী এবং আপনি তা দিয়ে মক্কা ও এর চারপাশের এলাকার মানুষকে সতর্ক করবেন ...।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ৯২)

তাই হাদিসে কোরআন পাঠ করা ও না করাকে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় এবং যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় না উভয়ের উদাহরণ হলো, জীবিত ও মৃতের মতো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)

তিন. সামাজিক সম্পর্ক বৃদ্ধি : এর মধ্যে অন্যতম হলো আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি চায় তার জীবিকা প্রশস্ত হোক এবং আয়ু বৃদ্ধি পাক, সে যেন আত্মীয়তার বন্ধন অক্ষুণ্ন রাখে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৮৬)

চার. তা ছাড়া বেচাকেনায় সহজতা অবলম্বন করাও বরকত লাভের অন্যতম উপায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ক্রেতা-বিক্রেতা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের পণ্যের (নেওয়া ও না নেওয়ার) এখতিয়ার রয়েছে। যদি তারা সত্য বলে ও পণ্যের দোষত্রুটি স্পষ্ট করে, তবে তাদের বেচাকেনায় বরকত দান করা হয়। আর যদি তারা মিথ্যা বলে এবং দোষত্রুটি গোপন করে, তাদের বেচাকেনার বরকত কেড়ে নেওয়া হয়।’ (বুখারি, হাদিস : ২১১০)

পাঁচ. সময়ের সদ্ব্যবহার করা : সময়ের সদ্ব্যবহার করে কাজ করলে তাতে বরকত হয়। সুস্থ জীবনের জন্য রাতের বিশ্রাম করা এবং ভোর থেকে কাজ করা উচিত। কারণ এ সময় মানুষের দেহ-মন সতেজ থাকে এবং কাজে গতি আসে। তাই রাসুল (সা.) সকালের কাজের জন্য বরকতের দোয়া করেছেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ, আপনি আমার উম্মতকে ভোরের বরকত দান করুন।’

ছয়. বরকতের জন্য দোয়া করা : জীবনে বরকত লাভের বড় উপায় হলো দোয়া করা। কারণ নবী, রাসুলসহ সবাই বরকতের জন্য দোয়া করেছেন। নুহ (আ.) জাহাজে আরোহণের পর বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণের জন্য দোয়া করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং আপনি বলুন, হে আমার রব, আমাকে বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণ করাবেন এবং আপনি শ্রেষ্ঠ অবতরণকারী।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ২৯)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা