শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪

ইসলামের জন্য শ্রেষ্ঠ উৎসর্গ

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের জন্য শ্রেষ্ঠ উৎসর্গ

আখিরাতের কঠিন সময়ে আল্লাহর কাছে প্রতিদান ও সওয়াব লাভের আশায় নিজের অর্থ-সম্পদ, সময় কিংবা জীবন বিসর্জন দিয়ে আল্লাহর দ্বিনকে বিজয়ী ও প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যে ত্যাগ স্বীকার করা হয় আরবিতে একে ’তাজহিয়া’ বলে। তাজহিয়া তথা দ্বিনের জন্য ত্যাগ স্বীকার বা আত্মোৎসর্গ করার শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হলেন হজরত বেলাল বিন রাবাহ, মুসআব বিন উমায়ের, খাববাব ইবনুল আরাতসহ সকল সাহাবায়ে কেরাম এবং তৎপরবর্তী মনীষীগণ। তাদের ত্যাগ স্বীকারের ইতিহাসে রয়েছে আমাদের জন্য শিক্ষা ও সফলতা। নিম্নে দ্বিনের পথে আত্মোৎসর্গে বা ত্যাগ স্বীকারের কয়েকটি মাধ্যম উল্লেখ করা হলো—

স্বার্থ ত্যাগ করা

দ্বিনের জন্য নিজের পছন্দনীয় বস্তুটিকে অপরের জন্য বিসর্জন দেওয়ার অর্থই হলো স্বার্থ বিসর্জন।

পূর্ণাঙ্গ ঈমানের দাবি হলো অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সেই সত্তার কসম! যাঁর হাতে আমার প্রাণ, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য তা-ই পছন্দ করে, যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।’ (বুখারি, হাদিস : ১৩)

স্বার্থ ত্যাগের শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হলেন সাহাবায়ে কেরাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় হিজরত করার পর আনসারদের সঙ্গে মুহাজিরদের ভ্রাতৃত্ব স্থাপন করে দেন।

তখন আনসার সাহাবি সাদ বিন রাবি (রা.) আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রা.)-কে বলেছিলেন, ‘আনসারদের মধ্যে আমি সর্বাধিক সম্পদের অধিকারী। আমি আমার সম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করে দেব।

আমার দুজন স্ত্রী আছে, আপনার যাকে পছন্দ হয় বলুন, আমি তাকে তালাক দিয়ে দেব। ইদ্দত শেষে তাকে আপনি বিয়ে করবেন।

ইবনু আওফ (রা.) তার আন্তরিকতায় মুগ্ধ হয়ে তার জন্য বরকতের দোয়া করলেন এবং ব্যবসার পথ বেছে নিলেন। (বুখারি, হাদিস : ৩৭৮০)
জীবন উৎসর্গ করা

একজন মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রিয় সম্পদ হলো নিজের জীবন। স্বল্প সময়ের এই জীবনকে ঘিরেই মানুষের বুকে নানা স্বপ্ন-আশা লালিত হয়। তার এই প্রিয় জীবনকে যখন আল্লাহর পথে উৎসর্গ করে, তখন সেটা হয় সর্বশ্রেষ্ঠ উৎসর্গ। আল্লাহ বলেন, ‘মুমিনদের মধ্যে অনেকে আল্লাহর সঙ্গে তাদের কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ করেছে।

তাদের কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ প্রতীক্ষায় রয়েছে। আর তারা তাদের অঙ্গীকার আদৌ পরিবর্তন করেনি। (সুরা : আহজাব, আয়াত : ২৩)
হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সর্বোত্তম জীবন হলো সেই ব্যক্তির জীবন, যে আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য ঘোড়ার লাগাম ধরে থাকে। শত্রুর উপস্থিতি ও শত্রুর দিকে ধাবমান হওয়ার শব্দ শোনামাত্র ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়ে। যথাস্থানে সে শত্রুকে হত্যা এবং নিজ শাহাদাতের সন্ধান করে। (মুসলিম, হাদিস : ১৮৮৯)

অর্থ-সম্পদ উৎসর্গ করা

নিজের জীবন উৎসর্গের পাশাপাশি আল্লাহর পথে সম্পদ উৎসর্গ করা দ্বিন প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটি মাধ্যম। মহান আল্লাহ জীবন ও রক্তের আগে সম্পদ উৎসর্গ করতে বলেছেন। কেননা জীবন চলে গেলে আল্লাহর পথে সম্পদ ব্যয় করার আর সুযোগ থাকে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা বেরিয়ে পড়ো অল্প সংখ্যায় হও বা অধিক সংখ্যায় হও এবং জিহাদ করো আল্লাহর পথে তোমাদের মাল দ্বারা ও জান দ্বারা। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানো। (সুরা তাওবা, আয়াত : ৪১)

সময় উৎসর্গ করা

সময় মানুষের অমূল্য সম্পদ। সময়ের সমষ্টিই জীবন। সময়ের মাঝেই মানুষ বেঁচে থাকে। যারা জীবনের অমূল্য সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারে, সফলতা তাদের পদ চুম্বন করে। সময়ের উৎসর্গ করে যারা জীবনের মুহূর্তগুলোকে আল্লাহর পথে পরিচালিত করে, তারা দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তিপ্রাপ্ত হিসেবে গণ্য হয়। আল্লাহর পথে সময় উৎসর্গ করার ফজিলত বর্ণনা করে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহর পথে একটি সকাল বা একটি সন্ধ্যা ব্যয় করা দুনিয়া ও তার মধ্যবর্তী সকল কিছুর চেয়ে উত্তম। (বুখারি হাদিস : ২৭৯২)

তা ছাড়া আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ইবাদতে বান্দা যে সময় ব্যয় করে, সেটাও সময়ের উৎসর্গ হিসেবে গণ্য হয়। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘আমি তাদের প্রত্যাদেশ করেছিলাম সৎকর্ম করতে, নামাজ আদায় করতে এবং জাকাত প্রদান করতে। আর তারা আমারই ইবাদত করত।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত: ৭৩)

এই আয়াতে আল্লাহ বান্দাকে সময়ের কোরবানি করে নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন এবং জাকাতের মাধ্যমে সম্পদের একটি অংশ উৎসর্গ করতে বলেছেন।

শ্রম বিসর্জন দেওয়া

দ্বিন প্রতিষ্ঠায় কখনো নিজের শারীরিক বা মানসিক পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে। তখন আল্লাহর পথে শ্রম বিসর্জন দেওয়া মুমিন বান্দার কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। খন্দকের যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কেরাম যে মেহনত করেছিলেন, তা ইতিহাসের পাতায় অমলিন হয়ে আছে। এ সময় পরিখা খননের কাজে মাটি বহন করার কারণে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শরীর ধূলি-ধূসরিত হয়েছিল। (বুখারি, হাদিস : ৪১০৪)

মসজিদে নববী নির্মাণের সময়ের ঘটনা। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, মসজিদে নববী নির্মাণের সময় আমরা মাথায় একটি করে ইট বহন করছিলাম। আর আম্মার বিন ইয়াসির (রা.) একটির বদলে দুটি করে ইট বহন করছিলেন। এ দৃশ্য দেখে রাসুলুল্লাহ (সা.) আম্মারের মাথার ধুলা ঝেড়ে দিয়ে বলেন, ‘হে আম্মার, তুমি কি তোমার বন্ধুদের মতো একটা করে ইট বহন করতে পার না? তখন আম্মার (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহর নিকট থেকে অধিক নেকি কামনা করি।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১১৮৭৯)


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮৬০৬ জন, মৃত্যু ২৩
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
ইখলাসের সঙ্গে আমল করুন
ইখলাসের সঙ্গে আমল করুন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
মানুষের চিন্তাভাবনায় ইসলামের নির্দেশনা
মানুষের চিন্তাভাবনায় ইসলামের নির্দেশনা
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
ত্যাগের মহিমামন্ডিত পবিত্র ঈদুল আজহা
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
যুগে যুগে নবীদের কোরবানি
সর্বশেষ খবর
ইরানের পাল্টা হামলার আশঙ্কায় সতর্ক ইসরায়েল
ইরানের পাল্টা হামলার আশঙ্কায় সতর্ক ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’
নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা
এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা

নগর জীবন