শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০৬, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪

ইস্তিখারা কেন করব, কিভাবে করব

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ইস্তিখারা কেন করব, কিভাবে করব

আরবি ইস্তিখারা শব্দের অর্থ কল্যাণ কামনা করা। শরিয়তের পরিভাষায় ইস্তিখারা বলা হয়, আল্লাহর কাছে মুসলমানের কল্যাণের তাওফিক চাওয়া। তা ইহকালীন ও পরকালীন   যেকোনো বিষয়ে হতে পারে। যেকোনো বৈধ কাজ করার আগে ইস্তিখারা করা সুন্নত (মুস্তাহাব অর্থে)।

ইস্তিখারার মাধ্যমে ব্যক্তি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং তা বাস্তবায়নে আল্লাহর সাহায্য লাভ করে। জাবের (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের সব বিষয়ে ইস্তিখারা করার শিক্ষা দিয়েছেন; যেমন তিনি আমাদের কোরআনের সুরা শিক্ষা দিয়েছেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১১৬৬)

ইস্তিখারা করার বিধান

বৈধ কাজে ইস্তিখারা করা সুন্নত বা মুস্তাহাব। কেননা নবীজি (সা.) নিজে ইস্তিখারা করতেন এবং অন্যকে ইস্তিখারা করতে উৎসাহিত করতেন। কোনো ব্যক্তি ইস্তিখারা করার নিয়ত করলে তার জন্য ইস্তিখারার নিয়তে নামাজ পড়া সুন্নত। (আল বাহরুর রায়েক : ২/৫৫; মারাকিল ফালাহ, পৃষ্ঠা-১৪৯)

ইস্তিখারা করার গুরুত্ব

আল্লামা ইবনু বাত্তাল (রহ.) বলেন, মুমিনের উচিত সূক্ষ্ম ও স্থূল সব বিষয়ে ইস্তিখারা করার পর অগ্রসর হওয়া। আল্লাহর কাছে দোয়া করা, যেন তিনি কল্যাণের পথে অগ্রসর করেন এবং তাকে অকল্যাণ থেকে রক্ষা করেন। হাদিসের বর্ণনা মতে, নবীজি (সা.) কোরআনের মতো ইস্তিখারার দোয়া শিখিয়েছেন, যা দ্বারা প্রমাণিত হয়, ইস্তিখারা মুসলমানের জন্য তেমনি সর্বদা গুরুত্বপূর্ণ, যেমন প্রতি নামাজে কোরআন তিলাওয়াত গুরুত্বপূর্ণ। (শরহু সহিহিল বুখারি : ১০/১২৩)

আল্লামা শাওকানি (রহ.) বলেন, ছোট-বড় কোনো বিষয়ে ইস্তিখারা ত্যাগ করবে না। কেননা এমন অনেক বিষয় আছে যাকে ছোট মনে করা হয়; কিন্তু ভবিষ্যতে তা ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হয়। (তুহফাতুল আহওয়াজি : ২/৫৯১)

কোন কোন বিষয়ে ইস্তিখারা করবে

এমন বৈধ কাজ, যা করা ও না করার ব্যাপারে শরিয়তের কোনো নির্দেশনা থাকে না। অর্থাৎ ফরজ, ওয়াজিব ও মুস্তাহাব বিষয় কোনো প্রকার চিন্তা-ভাবনা ছাড়া ব্যক্তি সম্পন্ন করবে এবং হারাম ও মাকরুহ কাজ কোনো চিন্তা-ভাবনা ছাড়া ত্যাগ করবে। বিপরীতে এমন কাজের ব্যাপারে ইস্তিখারা করবে, যার ব্যাপারে শরিয়তের কোনো নির্দেশনা নেই। যেমন—দুটি বৈধ পেশার মধ্যে কোনটাতে যোগ দেবে, দুটি ভূমির মধ্যে কোনটি কিনবে এবং দুজন সমান দ্বিনদার পাত্রের মধ্যে কাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করবে ইত্যাদি। (ফাতহুল বারি : ১১/১৮৮)

ইস্তিখারার দোয়া ও পদ্ধতি

জাবের বিন আবদুল্লাহ আল-সুলামি (রা.) থেকে বর্ণিত দীর্ঘ হাদিসে নবীজি (সা.) ইস্তিখারা করার নিয়ম বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসুল (সা.) তাঁর সাহাবিদের সব বিষয়ে   ইস্তিখারা করার শিক্ষা দিতেন; যেভাবে তিনি তাদের  কোরআনের সুরা শিক্ষা দিতেন। 

তিনি বলতেন, ‘তোমাদের কেউ যখন কোনো কাজের উদ্যোগ নেয়, তখন সে যেন দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে। অতঃপর বলে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্তাখিরুকা বি ইলমিকা ওয়া আস্তাকদিরুকা বিকুদরাতিকা ওয়া আসআলুকা মিন ফাদলিকাল আযিম, ফা ইন্নাকা তাকদিরু ওয়ালা আকদিরু, ওয়া তা‘লামু ওয়ালা আ‘লামু ওয়া আন্তা আল্লামুল গুয়ুব। আল্লাহুম্মা ইনকুন্তা তা‘লামু আন্না হাজাল আমরা (এখানে নিজের কাজের কথা মনে মনে উল্লেখ করবে) খাইরুন লি ফি দ্বিনি ওয়া মা‘আশি ওয়া আক্বিবাতি আমরি (অথবা বলবে : আ জিলি আমরি ওয়া আজিলিহি) ফাকদিরহু লি, ওয়া ইয়াসসিরহু লি, সুম্মা বা রিকলি ফিহি, ওয়া ইন কুন্তা তা‘লামু আন্না হাজাল আমরা (এখানে নিজের কাজের কথা মনে মনে উল্লেখ করবে) শাররুন লি ফি দ্বিনি ওয়া মা‘আশি ওয়া আক্বিবাতি আমরি (অথবা বলবে : আ জিলি আমরি ওয়া আজিলিহি) ফাসরিফহু আন্নি ওয়াসরিফনি আনহু ওয়াকদির লিয়াল খাইরা হাইসু কানা সুম্মা আরদিনি বিহি’ (এরপর নিজের কাজের কথা উল্লেখ করে দোয়া করবে)।

অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি আপনার জ্ঞানের সাহায্যে আপনার কাছে কল্যাণ প্রার্থনা করছি। আমি আপনার শক্তির সাহায্যে শক্তি ও আপনার অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি। কেননা আপনিই ক্ষমতাবান; আমি ক্ষমতা রাখি না। আপনি জ্ঞান রাখেন, আমার জ্ঞান নেই এবং আপনি অদৃশ্য বিষয়ে সম্পূর্ণ পরিজ্ঞাত।

হে আল্লাহ! আপনার জ্ঞানে আমার এ কাজ (এখানে নিজের প্রয়োজনের নাম উল্লেখ করবে অথবা মনে মনে স্মরণ করবে) আমার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য (কিংবা বলবে আমার দ্বিনদারি, জীবন-জীবিকা ও কর্মের পরিণামে) কল্যাণকর হলে আপনি তা আমার জন্য নির্ধারণ করে দিন। সেটা আমার জন্য সহজ করে দিন এবং তাতে বরকত দিন। হে আল্লাহ! আর যদি আপনার জ্ঞানে আমার এ কাজ আমার দ্বিনদারি, জীবন-জীবিকা ও কর্মের পরিণামে (কিংবা বলবে, আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য) অকল্যাণকর হয়, তাহলে আপনি আমাকে তা থেকে ফিরিয়ে দিন এবং সেটাকেও আমার থেকে ফিরিয়ে রাখুন। আমার জন্য সর্বক্ষেত্রে কল্যাণ নির্ধারণ করে রাখুন এবং আমাকে সেটার প্রতি সন্তুষ্ট করে দিন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৮৪১)

ইস্তিখারার সুফল পেতে করণীয়

প্রাজ্ঞ আলেমরা ইস্তিখারার সুফল পেতে তিনটি বিশেষ

আমলের কথা বলেন—

১. অন্তরকে শূন্য করা : ইস্তিখারার সুফল পেতে ব্যক্তি অন্তর থেকে নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা ও যুক্তি দূর করবে এবং পুরোপুরি নিজেকে আল্লাহর হাতে সমর্পণ করবে। ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ইস্তিখারাকারী ব্যক্তির জন্য আবশ্যক হলো নিজের ইচ্ছা ও পছন্দ মাথা থেকে ঝেরে ফেলা নতুবা সে আল্লাহর কাছে কল্যাণ প্রার্থনাকারী বলে গণ্য হবে না, বরং নিজের প্রবৃত্তিকে প্রাধান্যকারী হবে। কল্যাণ কামনার ক্ষেত্রে তার দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হবে। (নাইলুল আওতার : ৩/৯০)

২. নিষ্ঠার সঙ্গে দোয়া করা : ইস্তিখারার অর্থ কল্যাণ কামনা করা। মুমিন কোনো বিষয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হলে বা কল্যাণের পথে চলতে চাইলে আল্লাহর কাছে নির্দেশনা কামনা করবে। এ ক্ষেত্রে যে যত বেশি নিষ্ঠার সঙ্গে দোয়া করবে আল্লাহ তাকে ততটা সুপথ দান করবেন।

৩. পরে সন্তুষ্ট থাকা : ইস্তিখারার পর অন্তরে যে নির্দেশনা লাভ করবে, মুমিন তাতে সন্তুষ্ট থাকবে। আল্লামা ইবনুল কায়্যিম (রহ.) বলেন, দুটি জিনিস ইস্তিখারাকে ফলপ্রসূ করে। পূর্বে নিষ্ঠার সঙ্গে কল্যাণ কামনা করা এবং পরে তাতে সন্তুষ্ট থাকা। আর ত্রুটি হলো কাজ করার আগে ইস্তিখারা না করা এবং পরে তাতে সন্তুষ্ট না থাকা।

(সহিহ ফিকহুস সুন্নাহ ওয়া আদিল্লাতুহু : ১/৪২৭)

ইস্তিখারার বিকল্প আমল

সুহৃদ, জ্ঞানী, অভিজ্ঞ ও নেককার মানুষের সঙ্গে পরামর্শ করাকে আলেমরা ইস্তিখারার উত্তম বিকল্প বলেছেন। ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ইস্তিখারার আগে এমন ব্যক্তির সঙ্গে পরামর্শ করা মুস্তাহাব, যার কল্যাণকামিতা, আন্তরিকতা, সচেতনতা, দ্বিনদারি ও প্রজ্ঞার ব্যাপারে জানা যায়। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘কাজে-কর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)

অবশ্য ইস্তিখারা ও পরামর্শ দুটি করাই উত্তম। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি স্রষ্টার সঙ্গে ইস্তিখারা করল, সৃষ্টির সঙ্গে পরামর্শ করল এবং নিজ কাজে দৃঢ় রইল, সে লজ্জিত হয় না।’

(আল ওয়াবিলুস সাইয়িব, পৃষ্ঠা-১১২)

আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে ইস্তিখারা করার তাওফিক দিন। আমিন।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর
পিআর পদ্ধতি না বুঝলে বিএনপির রাজনীতি করা উচিত না: চরমোনাই পীর

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকার ৩০ লাখ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫
মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ