শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১২, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ইসলামী রাষ্ট্র হলো—ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত রাষ্টব্যবস্থা। যে রাষ্ট্রের জনসমষ্টি ইসলামী অনুশাসনের অনুসারী এবং এর ভূখণ্ডগত অবস্থান, সরকারব্যবস্থা ও সার্বভৌমত্ব ইসলামের বিধি-বিধানের অনুসরণে গড়ে ওঠে অর্থাৎ যে রাষ্ট্রের পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রশাসন ও আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে ইসলামী আদর্শ ও রীতি-নীতির পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করা হয় তাকে ইসলামী রাষ্ট্র বলা হয়। ইসলামী রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ইসলামী রাষ্টকে বলা হয় ‘দারুল ইসলাম’। ফিকহবিদরা দারুল ইসলামের সংজ্ঞায় বলেছেন—‘দারুল ইসলাম তথা ইসলামী রাষ্ট্র হলো এমন ভৌগোলিক অঞ্চলের নাম, যা মুসলমানদের কর্তৃত্বাধীনে আছে।’ ইবনে খালদুনের মতে, ‘ইসলামী শরিয়তের দাবি অনুযায়ী নাগরিকদের ইহজাগতিক ও পরকালীন কল্যাণ সাধনের সর্বাধিক দায়িত্ব গ্রহণকারী রাজনৈতিক সংগঠনই হলো ইসলামী রাষ্ট্র।’ ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, ‘ইসলামী রাষ্ট্র হলো ধর্মভিত্তিক এমন প্রতিষ্ঠান, যেখান থেকে সব আইন প্রয়োগ করা যায়।’
 

ইসলামী রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা

ইসলামের মূল স্তম্ভ ঈমান, নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতসহ অন্যান্য ফরজ-নফল ইবাদত পালনই মুমিনজীবনের মূল উদ্দেশ্য। রাষ্ট্রে বা নির্জন প্রান্তরে, সমাজে বা একাকী, মুসলিম দেশে বা অমুসলিম দেশে সর্বাবস্থায় ও স্থানে মুমিন ব্যক্তির ইবাদত-বন্দেগি পালন অপরিহার্য।

রাষ্ট্রক্ষমতা ইবাদতের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা রক্ষার মাধ্যম বা উপকরণ। রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের মাধ্যমে ইসলামের পূর্ণতা অর্জন হয়। অর্থ, বিচার, জিহাদ ও রাষ্ট্রসংক্রান্ত ইসলামের বিধি-বিধান কার্যকর করা যায়। বল প্রয়োগের মাধ্যমে নেহি আনিল মুনকার তথা অসৎ কাজ থেকে ফিরিয়ে আনা যায়।

মুমিনজীবনের মূল উদ্দেশ্য যে ইবাদত, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি সৃষ্টি করেছি জিন ও মানুষকে কেবল এ জন্য যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)
আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর বিধিগত ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেছেন, যা তিনি ভালোবাসেন ও চান। তাহলো সব মানুষ ও জিন কেবল এক আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য করবে।


ইসলামী রাষ্ট্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

ইসলামী রাষ্ট্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো—এমন একটি সমাজ গঠন করা, যেখানে সব মানুষ জীবনের সর্বক্ষেত্রে মহান আল্লাহর বিধানের একনিষ্ঠ অনুগামী হবে, নামাজ কায়েম করবে, জাকাত প্রদান করবে, সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে। এ বিষয় সম্পর্কে কোরআনে বলা হয়েছে—‘আমি এদের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা দান করলে এরা নামাজ কায়েম করবে, জাকাত প্রদান করবে, সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৪১)
এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে ইসলামী রাষ্ট্রের মৌলিক লক্ষ্য হলো—নামাজ কায়েম করা, জাকাত প্রদান করা, সৎ কাজ তথা ন্যায় ও কল্যাণকর কাজের আদেশ করা ও তা প্রতিষ্ঠা করা এবং অসৎ কাজ তথা সব অন্যায় ও পাপ কাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখা।

ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিশ্রুত বিষয়। দুটি কাজের বিনিময়ে মহান আল্লাহ তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। (১) প্রকৃত ও পরীক্ষিত ঈমান, যার মাপকাঠি সাহাবায়ে কিরাম। (২) আমলে সালেহ তথা কোরআন ও সুন্নাহ মাফিক জীবনযাপন। অর্থাৎ নিজের জীবন, পরিবার ও অধীনদের মধ্যে ব্যাবহারিক জীবনে দ্বিনের অনুশীলন এবং ইসলামের সৌন্দর্যময় শ্রেষ্ঠত্ব সমাজে সবার মধ্যে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হলে আল্লাহর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হবে এবং ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা টেকসই হবে। যেমন—আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে তিনি অবশ্যই তাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তাদের ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদেরকে অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ইবাদত করবে, আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক করবে না। আর এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে তারাই সত্যত্যাগী।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)

এখানে মহান আল্লাহ তাঁর রাসুলকে তিনটি বিষয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। (১) তাঁর উম্মতকে পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব ও শাসনকর্তা করা হবে, (২) আল্লাহর মনোনীত দ্বিন ইসলামকে বিজয়ী করা হবে এবং (৩) মুসলিমদের এমন শক্তি ও শৌর্যবীর্য দান করা হবে, তাদের অন্তরে শত্রুর কোনো ভয়ভীতি থাকবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও খুলাফায়ে রাশেদার যুগে এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়েছিল। আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে তাঁদের বিজয়ী করেছিলেন। তাঁর মনোনীত ধর্ম ইসলামকে উন্নতির উচ্চ শিখরে পৌঁছে দিয়েছিলেন। মুসলিমদের ভয়কে নিরাপত্তায় পরিণত করেছিলেন। আয়াতে বর্ণিত কোরআনের শব্দাবলি ব্যাপক এবং ঈমান ও নেক আমলের সঙ্গে শর্তযুক্ত। কাজেই শর্ত পূরণ হলে মহান আল্লাহ তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইসলামকে বিজয়ী করবেন।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫
নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক