শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১২, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ইসলামী রাষ্ট্র হলো—ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত রাষ্টব্যবস্থা। যে রাষ্ট্রের জনসমষ্টি ইসলামী অনুশাসনের অনুসারী এবং এর ভূখণ্ডগত অবস্থান, সরকারব্যবস্থা ও সার্বভৌমত্ব ইসলামের বিধি-বিধানের অনুসরণে গড়ে ওঠে অর্থাৎ যে রাষ্ট্রের পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রশাসন ও আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে ইসলামী আদর্শ ও রীতি-নীতির পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ করা হয় তাকে ইসলামী রাষ্ট্র বলা হয়। ইসলামী রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ইসলামী রাষ্টকে বলা হয় ‘দারুল ইসলাম’। ফিকহবিদরা দারুল ইসলামের সংজ্ঞায় বলেছেন—‘দারুল ইসলাম তথা ইসলামী রাষ্ট্র হলো এমন ভৌগোলিক অঞ্চলের নাম, যা মুসলমানদের কর্তৃত্বাধীনে আছে।’ ইবনে খালদুনের মতে, ‘ইসলামী শরিয়তের দাবি অনুযায়ী নাগরিকদের ইহজাগতিক ও পরকালীন কল্যাণ সাধনের সর্বাধিক দায়িত্ব গ্রহণকারী রাজনৈতিক সংগঠনই হলো ইসলামী রাষ্ট্র।’ ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, ‘ইসলামী রাষ্ট্র হলো ধর্মভিত্তিক এমন প্রতিষ্ঠান, যেখান থেকে সব আইন প্রয়োগ করা যায়।’
 

ইসলামী রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা

ইসলামের মূল স্তম্ভ ঈমান, নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতসহ অন্যান্য ফরজ-নফল ইবাদত পালনই মুমিনজীবনের মূল উদ্দেশ্য। রাষ্ট্রে বা নির্জন প্রান্তরে, সমাজে বা একাকী, মুসলিম দেশে বা অমুসলিম দেশে সর্বাবস্থায় ও স্থানে মুমিন ব্যক্তির ইবাদত-বন্দেগি পালন অপরিহার্য।

রাষ্ট্রক্ষমতা ইবাদতের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা রক্ষার মাধ্যম বা উপকরণ। রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের মাধ্যমে ইসলামের পূর্ণতা অর্জন হয়। অর্থ, বিচার, জিহাদ ও রাষ্ট্রসংক্রান্ত ইসলামের বিধি-বিধান কার্যকর করা যায়। বল প্রয়োগের মাধ্যমে নেহি আনিল মুনকার তথা অসৎ কাজ থেকে ফিরিয়ে আনা যায়।

মুমিনজীবনের মূল উদ্দেশ্য যে ইবাদত, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি সৃষ্টি করেছি জিন ও মানুষকে কেবল এ জন্য যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)
আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর বিধিগত ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেছেন, যা তিনি ভালোবাসেন ও চান। তাহলো সব মানুষ ও জিন কেবল এক আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য করবে।


ইসলামী রাষ্ট্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

ইসলামী রাষ্ট্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো—এমন একটি সমাজ গঠন করা, যেখানে সব মানুষ জীবনের সর্বক্ষেত্রে মহান আল্লাহর বিধানের একনিষ্ঠ অনুগামী হবে, নামাজ কায়েম করবে, জাকাত প্রদান করবে, সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে। এ বিষয় সম্পর্কে কোরআনে বলা হয়েছে—‘আমি এদের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা দান করলে এরা নামাজ কায়েম করবে, জাকাত প্রদান করবে, সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৪১)
এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে ইসলামী রাষ্ট্রের মৌলিক লক্ষ্য হলো—নামাজ কায়েম করা, জাকাত প্রদান করা, সৎ কাজ তথা ন্যায় ও কল্যাণকর কাজের আদেশ করা ও তা প্রতিষ্ঠা করা এবং অসৎ কাজ তথা সব অন্যায় ও পাপ কাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখা।

ইসলামী রাষ্ট্রের পথ ও পাথেয়

ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিশ্রুত বিষয়। দুটি কাজের বিনিময়ে মহান আল্লাহ তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। (১) প্রকৃত ও পরীক্ষিত ঈমান, যার মাপকাঠি সাহাবায়ে কিরাম। (২) আমলে সালেহ তথা কোরআন ও সুন্নাহ মাফিক জীবনযাপন। অর্থাৎ নিজের জীবন, পরিবার ও অধীনদের মধ্যে ব্যাবহারিক জীবনে দ্বিনের অনুশীলন এবং ইসলামের সৌন্দর্যময় শ্রেষ্ঠত্ব সমাজে সবার মধ্যে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হলে আল্লাহর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হবে এবং ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা টেকসই হবে। যেমন—আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে তিনি অবশ্যই তাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন এবং তাদের ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদেরকে অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ইবাদত করবে, আমার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক করবে না। আর এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে তারাই সত্যত্যাগী।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)

এখানে মহান আল্লাহ তাঁর রাসুলকে তিনটি বিষয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। (১) তাঁর উম্মতকে পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব ও শাসনকর্তা করা হবে, (২) আল্লাহর মনোনীত দ্বিন ইসলামকে বিজয়ী করা হবে এবং (৩) মুসলিমদের এমন শক্তি ও শৌর্যবীর্য দান করা হবে, তাদের অন্তরে শত্রুর কোনো ভয়ভীতি থাকবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও খুলাফায়ে রাশেদার যুগে এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়েছিল। আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে তাঁদের বিজয়ী করেছিলেন। তাঁর মনোনীত ধর্ম ইসলামকে উন্নতির উচ্চ শিখরে পৌঁছে দিয়েছিলেন। মুসলিমদের ভয়কে নিরাপত্তায় পরিণত করেছিলেন। আয়াতে বর্ণিত কোরআনের শব্দাবলি ব্যাপক এবং ঈমান ও নেক আমলের সঙ্গে শর্তযুক্ত। কাজেই শর্ত পূরণ হলে মহান আল্লাহ তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইসলামকে বিজয়ী করবেন।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

এই মাত্র | জাতীয়

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯
গাইবান্ধায় ১২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, অনুপস্থিত ৪২৯

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
মীরসরাইয়ে বৃদ্ধের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে
অনুপস্থিতি ১২৯১ জন
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে রংপুর বিভাগে অনুপস্থিতি ১২৯১ জন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’
‘পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার
পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ
ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ
মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা